বেলুড় মঠে কিছুটা সময়
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।
কিছুদিন আগে বেলুড় মঠে ঘুরতে গিয়েছিলাম । বেলুড় মঠ হল রামকৃষ্ণ পরমহংসের প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের প্রধান কার্যালয়। এই নিয়ে আমার দুবার যাওয়া ।বেলুড় মঠে গেলে একটা আলাদা শান্তি কাজ করে। এমন একটা মন ঠান্ডা করার জায়গা যতবারই যাই না কেন ততবারই ভালো লাগে ।
বেলুড় মঠে ঢোকার সাথে সাথে রামকৃষ্ণ মিউজিয়াম রয়েছে ।সেখানে এমন কিছু দামি জিনিস সংগ্রহ করা আছে যা আমাদের কাছে অনেক কিছু। সেখানে স্বামী বিবেকানন্দর লেখা চিঠি থেকে শুরু করে এবং রামকৃষ্ণ দেব, সারদা দেবী ও স্বামী বিবেকানন্দের জীবন যাপনের কিছু জিনিসপত্র এবং আসবাবপত্র ।তাছাড়াও অনেক লেখা চিঠি সংগ্রহ করা আছে যে।গুলো ছবি তোলা একেবারেই বারণ ।সেজন্য ছবি তুলে দেখাতে পারিনি। কিন্তু একবার যদি বেলুড় মাঠে যাওয়া যায় তাহলে বোঝা যাবে যে কত দামী জিনিস সেখানে সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে ।ওখানে আমি প্রায় এক ঘণ্টা মতো সময় কাটিয়ে ছিলাম ।
.jpeg)
.jpeg)
তাছাড়াও জায়গাটা এত সুন্দর ভাবে ঘেরা এবং সাজানো বিভিন্ন গাছপালা দিয়ে না গেলে সেখানে বোঝা যাবে না। তারই কিছু ছবি ভাগ করে নিলাম।
.jpeg)
VOTE @bangla.witness as witness
OR
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দাদা আপনি আজকে আপনার কাটানো অনেক সুন্দর কিছু মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বেলুড় মঠে দেখছি ভালো সময় অতিবাহিত করেছিলেন। এই জায়গাটাতে আপনার দুইবার যাওয়া হয়েছে এটা শুনে খুব ভালো লাগলো দাদা। ওখানকার ফুলের গাছ দেখতে অনেক বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে। ফুল দেখছি অনেক সুন্দর ভাবে ফুটেছে। এক ঘন্টার এই সময়ে নিশ্চয়ই ভালো লেগেছিল। আপনার সুন্দর এই মুহূর্তটা সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়ার কারণে ভালোভাবে উপভোগ করতে পারলাম।
সুন্দর একটি পোস্ট করলেন দাদা আপনি আজকে বেলুড় মঠ জায়গাতে ভ্রমণ করতে গেলেন। সত্যি স্বামী বিবেকানন্দ অনেক বিখ্যাত একজন ব্যক্তি। যার লেখা চিঠি থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ কিছু সেখানে সংগ্রহ করা আছে। এই মিউজিয়াম বাহির থেকে দেখতে যেমন সুন্দর আশা করি ভিতরে অনেক ভালো লাগবে। এমন ঠান্ডা করা পরিবেশে গেলে সবারই ভালো লাগার কথা। অনেক ভালো লাগলো দাদা আপনার একটা সুন্দর অনুভূতি পড়ে।
বেলুড় মঠে কিছুটা সময় খুব চমৎকার ভাবে ই কাটিয়েছেন। সুন্দর জায়গা,চমৎকার পরিবেশে ভালো লাগার ই কথা।সেখানে ঢোকার মুখে মিউজিয়াম রয়েছে।আর মিউজিয়াম মানেই সেখানে দামী ও দুর্লভ কিছু সংরক্ষিত আছে।খুব সুন্দর জায়গা বললেন।যেখানে আপনি ঘন্টা খানেক ছিলেন।কখনো যাওয়া হয়নি,হবে কিনা যাওয়া তাও জানিনা।তবে আপনার মাধ্যমে কিছু তথ্য জানতে পেয়ে ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের মাঝে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
কিছু কিছু জায়গা আছে যেখানে বারবার গেলেও বিরক্ত লাগে না, বরং শান্তি লাগে। এমন জায়গায় আসলেই বারবার যেতে ইচ্ছে করে। যাইহোক বেলুড় মঠে গিয়ে এককথায় দুর্দান্ত সময় কাটিয়েছেন দাদা। জায়গাটি আসলেই খুব সুন্দর। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। সবমিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম দাদা। যাইহোক এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাই, বেলুড় মঠে আপনার সময় যে বেশ ভালই কেটেছে তা কিন্তু লেখা পড়ে ও ছবিগুলো দেখেই বুঝতে পারছি।
আমিও দাদা বেশ কিছুদিন আগে বেলুড় মঠ দিয়ে ঘুরে আসলাম। এখানে গেলে আসলেই মনের ভিতরে একটা আলাদা প্রশান্তি কাজ করে। তুমি এই নিয়ে দুইবার গেলে বেলুর মঠে, তবে আমি কিন্তু বেশ কয়েকবার গেছি। তাছাড়া রামকৃষ্ণ মিউজিয়ামে যাওয়ার বেশ সুন্দর একটা অভিজ্ঞতাও আছে আমার। খুব ভালো লাগলো দাদা, বেলুড় মঠ থেকে তোলা তোমার এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।