মুদিয়ালি ক্লাব পুজো পরিক্রমা।।১১ নভেম্বর ২০২৩
হ্যালো বন্ধুরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আজকে আমি এই বছর ঠাকুর বা পুজো পরিক্রমায় আরেকটা থিম পুজো নিয়ে পোস্ট করতে চলেছি।আশা করি আপনাদের ভালোই লাগবে।আজকে আমি রবীন্দ্র সরোবরের কাছে একটি ফেমাস পুজো নিয়ে হাজির হয়েছি।এই পুজো টির নাম মুদিয়ালি ক্লাব এর পুজো।একদম রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো এর কাছেই এই থিম পুজো প্যান্ডেল টি করা হয়।আমি দুই পর্ব এর মাধ্যমে এই পুজো বিষয়ক পোস্ট করতে চলেছি।এটা ছিলো ষষ্ঠীর দিন।আর এই দিন আমরা দ্বিতীয় বারের জন্য দক্ষিণ কলকাতায় ঠাকুর দেখতে গিয়েছিলাম।তার আগে আমরা বেহালায় কয়েকটি ঠাকুর দেখেছিলাম।পরবর্তী কোনো সময়ে অবশ্যই সেটা নিয়ে পোস্ট করবো।আজকে মুদিয়ালী ক্লাবের এই সেরা পুজোর থিম টি নিয়েই আলোচনা করবো আর কয়েকটি ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো আপনাদের সাথে।
কলকাতায় দুর্গা পুজোর সময় মোটামুটি সব রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।শুধু ইম্পর্ট্যান্ট রোড গুলো খোলা থাকে।তাই গাড়ি নিয়ে ঠাকুর দেখা এক প্রকার অসম্ভব ব্যাপার।তবে bike নিয়ে ঠাকুর দেখা সম্ভব আর সেটা করতে পারলে কষ্ট অনেক কম।সেটা না হলে পায়ে হেঁটে ঠাকুর দেখা ভীষণ কষ্টের।যদিও মানুষের এই শারীরিক কষ্ট গৌণ হয়ে যায় বিশাল উৎসাহ ও উদ্দীপনার কাছে।আমরা দুজন ,আমি আর স্বাগতা স্কুটি নিয়ে বেরিয়ে গিয়েছিলাম ঠাকুর দেখতে।সত্যি কথা বলতে bike বা scooty নিয়ে কলকাতায় বিশেষ করে দক্ষিণ কলকাতায় ঠাকুর দেখতে হলে খুব চেনা জানা থাকা দরকার রাস্তা ও পার্কিং সম্পর্কে।
আমরা একটা নির্দিষ্ট পার্কিং খুঁজে স্কুটি রাখলাম।তারপর পুজোর প্যান্ডেলের এন্ট্রান্স এর দিকে এগিয়ে গেলাম।বিশাল জন জোয়ার আমাদের সামনে।মোটামুটি এক ঘণ্টা লেগে গিয়েছিল পুজো প্যান্ডেল ও ঠাকুর দেখতে।আর মজার ব্যাপার হলো প্যান্ডেল ও পুজো দেখতে মাত্র এক মিনিট লাগলো।আর এই এক মিনিটের জন্য পুরো এক ঘন্টা দেরি করতে হয়েছিল।বেল পাতা দিয়ে প্যান্ডেলের ভিতরের ডিজাইন করা হয়েছিল।আর সেটা ভীষণই সুন্দর হয়েছিল।আলোক সজ্জা ডিজাইন ও শৈল্পিক নমুনা অসাধারণ ছিলো।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Hi @blacks,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
বাহ্! মুদিয়ালী ক্লাবের পূজার থিমটা আসলেই দুর্দান্ত হয়েছে দাদা। এতো মানুষের ভিড়ের মধ্যে সেখানে যেতে পেরেছেন এটাই অনেক। প্যান্ডেল ও পূজা দেখতে মাত্র ১ মিনিট লাগলেও, এই ১ মিনিটের আনন্দ ই যথেষ্ট এতো কষ্ট করে যাওয়ার পরও। ফটোগ্রাফি গুলো জাস্ট অসাধারণ হয়েছে দাদা। সবমিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এটা তাহলে দক্ষিণ কলকাতার পূজা। পূজার সময় অতিরিক্ত ভীড়ের জন্যই রাস্তাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়।আর হ্যা যদি আপনি গাড়ি নিয়ে যান তাহলে আর ঠাকুর দেখাই হবে না। মুদিয়ালি ক্লাব পুজা পরিক্রমা টা বেশ দারুণ ছিল কিন্তু দাদা। এবং এদের থিম টাও বেশ চমৎকার। দারুণ লাগল। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে পোস্ট টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
রবীন্দ্র সরোবরের কাছে মুদিয়ালি ক্লাব পুজোর প্যান্ডলটি দেখতে গিয়ে প্রায় ঘন্টা খানিক সময় লেগেছিল।কিন্তু দেখতে পেলেন ১ মিনিটে।আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝতে পারছি সামনে প্রচুর মানুষের ঢল।বেল পাতা দিয়ে প্যান্ডেলের ভেতর ডিজাইন করা হয়েছিল বললেন।বেশ দারুন তো।লাইটিং এ অনেক বেশি ভালো লাগছিলো। ধন্যবাদ দাদা সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আর সুন্দর কিছু অনুভূতি শেয়ার করার জন্য।
দেখতে চমৎকার হয়েছে দাদা পুজোর প্যান্ডেল টি। যেহেতু রবীন্দ্র সরোবরের কাছাকাছি পুজোর প্যান্ডেল দেখতে গেলেন। প্রতিটি ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর হয়েছে ষষ্ঠীর দিন গেলেন তাও আবার। অনেক ভালো লাগলো খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত শেয়ার করলেন ফটোগ্রাফির মাধ্যমে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা,মুদিয়ালী ক্লাবের ঠাকুরটির মধ্যে একটি ভিন্নতা খুজে পেলাম।আর অসাধারণ একটি কাজ দেখতে পেলাম।তবে বেলপাতার কাজটি চোখে পড়ছে না।যাইহোক ভিড়ের মধ্যে বাইক বা স্কুটি নিয়ে ঠাকুর দেখা আসলেই কষ্টের তার উপরে এক ঘন্টা লাইন টেনে দুই মিনিটে ঠাকুর দেখার বিষয়টি বিস্ময়কর হলেও সত্যি।আকর্ষণীয় জিনিসের জন্য এটাই মজার বিষয়, তবুও সুন্দরভাবে দেখতে পেরেছো ঠাকুর জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ তোমাকে।
মুদিয়ালি ক্লাবের আলোকসজ্জা সুন্দর হয়েছে। আর ছোট পরিসরের মধ্যেই যা প্যান্ডেল বানিয়েছে, সত্যিই স্যালুট জানাতে হয়। কল্পনা শক্তিটাই আসল।