বর্তির বিলে চায়ের দোকানে কিছু আড্ডা।।২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
হ্যালো বন্ধুরা,কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।কয়েকদিন আগের একটি পোস্ট এ আমি শেয়ার করেছিলাম যে প্রায় এক বছরের ও বেশি সময় পর আমি আমার একটি প্রিয় জায়গা বর্তির বিলে ঘুরতে গিয়েছিলাম।অনেকদিন পর খোলা পরিবেশে গিয়ে খুব ভালো লেগেছিলো।আমি আগের পোস্টেই শেয়ার করেছিলাম যে আমি এই বার বর্তির বিলে গিয়ে দেখলাম বেশ কয়েকটি চায়ের দোকান ও ছোট রেস্টুরেন্ট হয়েছে।আসলে আগে কেউ এই জায়গাটার নাম জানতো না। প্রথম কোভিডের লকডাউন এর পর যে অল্প শিথিলতা জারি হয়েছিলো তখন সবাই খোলা পরিবেশ খুঁজতো একটু বেড়ানোর জন্য।তখন এই জায়গা বেশ পরিচিতি লাভ করে।তখন বর্ষাকাল ছিলো ফলে এখানে নৌকার একটা দারুন ভ্রমণের সুযোগ থাকে।ফলে প্রচুর লোকের সমাবেশ ঘটে এই বর্ষাকালে।আমি ও ওই বছর গিয়েছিলাম।দেখি প্রচুর প্রচুর লোক।
সবাই শহর থেকে ঘুরতে চলে আসছে।অনেকে বেশ দূর থেকে ও এসেছিল। বর্তির বিল সংলগ্ন একটি ছোট গ্রাম আছে।এই সুযোগে এই গ্রামের মানুষ নৌকো ভ্রমণ ও ফাস্টফুড এর ব্যবসা খুলে।দেয়।এটা সত্যি যে তারা প্রায় একমাস প্রতিদিন বিশেষ করে রবিবার অনেক ভালো লাভ করেছিল।এখনো বর্ষাকালে বেশ লোকের ভিড় হয়।শীতকালে ও লোক যায় বেড়াতে তবে তুলনামূলক ভাবে বেশ কম।
আমরা এখানে গিয়ে দেখলাম একটি কম বয়সী ছেলে ও তার মা একটি চায়ের দোকান দিয়েছে।ছোট একটা ব্রীজ তার লাগোয়া এই চায়ের দোকান।আমরা চায়ের অর্ডার দিলাম সাথে কিছু বিস্কুট ও নিলাম।চায়ের টেস্ট মোটামুটি ছিলো কিন্তু ছেলেটির ব্যবহার খুবই ভালো ছিলো।এরপর ওখানে বসে আমরা কিছুক্ষন আড্ডা দিলাম।খুব ভালো পরিবেশ ছিলো আমাদের দারুণ সময় কাটলো।সেই মুহূর্তের কয়েকটি ফটোগ্রাফি আমি শেয়ার করতে চলেছি।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দাদা, কোভিডের জন্য অনেক দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও, বর্তির বিলের গ্রামবাসীদের জন্য অনেক লাভজনক হয়েছে দেখছি। কেননা কোভিডের জন্য খোলামেলা মুক্ত আবহাওয়ায় ঘোরাফেরা করার জন্যই সকলেই এই বর্তির বিলের গ্রামটিকেই বেছে নিয়েছিল। আর তাই তো সেখানে এখন বিভিন্ন ধরনের চায়ের দোকান ও ফাস্ট ফুড দোকান তৈরি করেছে গ্রামবাসী। যাইহোক গ্রামবাসীদের এরকম উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। একদিকে যেমন তাদের আয়ের উৎস হয়েছে অন্যদিকে তেমন শহর থেকে ঘুরতে আসা, অতিথিদের খাওয়া-দাওয়ারও ব্যবস্থা হয়েছে।বর্তির বিলের সৌন্দর্যের কথা আগেও শুনেছি দাদা,বর্তির বিলে গিয়ে চায়ের দোকানে আড্ডার সময়টুকু আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
দাদা,তোমার পোষ্টের মাধ্যমে আগেও এই জায়গাটি সম্পর্কে জেনেছি বা দেখেছি।খুবই সুন্দর নৌকার দৃশ্যগুলি ।আর বৃষ্টির সময় জল বেড়ে গেলে নৌকা ভ্রমন করতে খুবই ভালো লাগে।নিরিবিলি জায়গায় যেহেতু অনেক লোকের সমাগম ঘটছে তাই নতুন চায়ের দোকান বেশ কাজে দেবে মানুষের তৃপ্তি মেটাতে।ধন্যবাদ দাদা।
সকাল সকাল পোস্টে চায়ের কাপটি দেখে চায়ের খুব তেষ্টা পেয়ে গেল।মনে হচ্ছিল নিয়েই এক চুপুক দিই।🤗বর্তির বিলের সৌন্দর্যের কথা আগেও পড়েছিলাম।খুব সুন্দর জায়গা।প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য খুব সুন্দর শান্তশিষ্ট পরিবেশ যদিও লোকজনের সমাগম আগের চাইতে এখন কিছুটা বেশি।খুব সুন্দর কিছু অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দাদা।
এইরকম চমৎকার একটি পরিবেশে বন্ধু-বান্ধবের সাথে ঘুরতে গিয়ে যদি সাথে এক কাপ গরম গরম চা পাওয়া যায়। তাহলে আর কি চাই? সময়টা নিশ্চয়ই দারুন কাটিয়েছেন দাদা। আর আপনাদের ওখানে মাটির পাত্রে চা পরিবেশন করাটা আমার কাছে দারুন লাগে। আমাদের এখানে ওয়ান টাইম পেপার কাপ অথবা কাঁচের কাপে চা পরিবেশন করে। চমৎকার কিছু মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
বর্তির বিলে চায়ের দোকানে কাটানো মুহূর্ত সেই সাথে করা ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি অসাধারণ ছিল ৷ পরিবেশ টা বেশ নিরিবিলি তা ছবিতে দেখাই যাচ্ছে ৷ সব মিলে এমন সুন্দর পরিবেশ সময় কাটতে বেশ ভালোই লাগে ৷ ধন্যবাদ দাদা
ওয়াও।। জায়গাটা তো আসলেই দারুন। খোলামেলা পরিবেশ, সবুজে ঘেরা মাঠ। মাঠের পাশের রাস্তার ধারে এমন চায়ের দোকান আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। মন ফ্রেশ করতে আর কি লাগে।
সত্যি বলতে দাদা, প্রকৃতির মাঝে থাকা দুঃখি কিংবা গরীব এই মানুষগুলোর ব্যবহার সব সময় একটু ভিন্ন রকম ও ভালো থাকে, কারন তাদের মনে কোন কালিমা থাকে না, তাই তারা এতো ভালো ব্যবহার করতে পারে। আর হ্যা, করোনা কালীন পরবর্তী সময়ের জন্য হয়তো এই গ্রামের মানুষগুলোর আয়ের পথ কিছুটা প্রসস্ত হয়েছে আর মানুষও প্রকৃতির সান্নিধ্যে কিছু সময় ব্যয় করার সুযোগ পেয়েছে।