বর্তির বিলে অনেকদিন পর।।২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।প্রকৃতি মানেই অপার স্নিগ্ধতা,বিস্মিত মুগ্ধতা আর সীমাহীন ভালো লাগা।তাই বারবার প্রকৃতির টানে আমি চলে আসি খোলামেলা হাওয়া আর সবুজের মাঝে।অনেক দিন গ্রাম্য পরিবেশে যাওয়া হয় না।শহুরে জীবনে এই একটা বড় সমস্যা চাইলে ও যখন তখন অবসর পাওয়া যায় না।তবে অনেকদিন পর সূযোগ এলো।আর আমরা চারজন মিলে পৌঁছে গেলাম সেই খুবই পরিচিত আমাদের এক সময়ের খুবই ভালো লাগার জায়গা বর্তীর বিলে।আমি আগেই বলেছি এই বিল বর্ষাকালে এক রকম আবার শীতকালে একরকম।এই দুটো সময়েই এই জায়গাটা দারুণ লাগে।
আবার প্রায় একবছর পর বর্তির বিলে গেলাম।দেখলাম বেশ পরিবর্তন হয়েছে।যে বিলে কোনো কুঁড়ে ঘর অবধি ছিলো না সেখানে তিন তিনটে খাবারের দোকান।আসলে আমরা একটু আমুদে স্বভাবে।তাই কোথাও একটু কয়েকদিন লোকের আনাগোনা হলে আস্তে আস্তে সেখানে দোকান পাট গড়ে ওঠে।তবে এর একটা ভালো ঠিক হলো ক্ষুদ্র কর্মসংস্থান তৈরি হয়।
বন্ধুরা আজকে আমি বর্তির বিলের কয়েকটি প্রাকৃতিক দৃশ্য আপনাদের মাঝে ভাগ করে নেবো।আশা করি আপনাদের খারাপ লাগবে না।আপনাদের ভালো লাগাই আমার কাজ করার উৎসাহ।এখন বিলটি পিয়াঁজ এ ভরতি।এই।ফসল কৃষকেরা গড়ে তুলছে।দেখে যা মনে হলো ফসল বেশ ভালোই হয়েছে।তবে ফসল ভালো হলে কৃষকের মুখে কি সত্যি হাসি ফোটে?না,কারণ আড়ৎদার রা কৃষক কে সঠিক দাম দেয় না।খুবই কম দামে কৃষক দের কাছ থেকে তারা ফসল কিনে নেয়।এটা খুবই দুঃখজনক।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
গ্রাম বাংলার অপরূপ সৌন্দর্যময় ফটোগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। সত্যিই অসাধারণ প্রকৃতির দৃশ্য, সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্যটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন অসংখ্য ধন্যবাদ।
ব্যস্ত এই জীবনে সময় বের করা সত্যি ই খুব কঠিন। তারপরেও বেশ বছর খানেক পর আপনারা চারজন মিলে বর্তির বিলে গেলেন আর খুব বেশি সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এটা বলাই যায় আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।অনেক পরিবর্তন এসেছে বর্তির বিলে।তিনটে খাবারের দোকান ও হয়েছে। প্রকৃতির মাঝে গেলে মনটা এমনিতেই খুব ভাল হয়ে যায়। আপনার ফটোগ্রাফিগুলো তাই বলছে দাদা। সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। সত্যি ই অনেক ভাল লেগেছে এমন মনোমুগ্ধকর প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো দেখে । ধন্যবাদ দাদা শেয়ার করার জন্য। অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
সবুজ প্রকৃতির দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে। আজকে আপনার এই সৌন্দর্যময় এই মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আসলে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্যটি আমাকে মুগ্ধ করেছে।
একদম ঠিক বলেছেন দাদা, প্রকৃতি মানুষের মনকে স্নিগ্ধ বিষ্মিত ভালোলাগার অনুভূতি প্রকাশ করে। সবুজ প্রকৃতির এই দৃশ্যপট উপভোগ করতে সবাই পছন্দ করে। ব্যস্তময় সময় পার করে এরকম সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করলে আসলেই মন মাইন্ড ফ্রেশ হয়ে যায়। একটি বছর পর বর্তির বিলে এসেছেন সবুজের সমারো দ্বারা বেষ্টিত সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করলেন যেটা আপনাদের জন্য অনেক উপকারী হয়েছে। সময়ের সাথে সাথে সবকিছুই পরিবর্তন হয় যেমন বর্তির বিলে অনেকগুলো দোকানপাট বসে গেছে মানুষের কাছে জায়গাটি খুবই পছন্দনীয় হয়ে উঠেছে।
এর আগে যখন আপনি বর্তির বিলে গিয়েছিলাম সেই পোস্ট দেখেছিলাম তখন ছবিগুলো খুব সুন্দর ছিল এতদিন পরে আবার ঘুরতে গিয়েছেন। এবারও বেশ সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। ঠিকই বলেছেন দাদা কোন একটা জায়গা সুন্দর হলে মানুষ জনের আনাগোনা শুরু হয় আর আশেপাশের দোকানপাট তৈরি হয়। এতে এক দিক দিয়ে ভালই হয় কিছু মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়। আজকের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে।
শহুরের জীবনে এটা একটা নির্মম বাস্তবতা, চাইলেও একটু অবসর নেয়া যায় না কিংবা সবুজ প্রকৃতির মাঝে ছুটে যাওয়া যায় না, যার কারনে মানসিক চাপটা আমাদের একটু বেশী থাকে। হ্যা, সবুজ উদ্যান কিংবা বিলের এই রকম সুন্দর পরিবেশ মনকে দারুণভাবে উজ্জীবিত করতে পারে। দাদা ফটোগ্রাফিগুলো মনে হচ্ছে ডাবল আপলোড হয়েছে। ধন্যবাদ
আসলেই দাদা আমাদের এত ব্যস্তময় জীবনে সময় বের করে ঘুরতে যাওয়া বেশ কষ্টসাধ্য। তবে এই জায়গাটা আমি যতবারই যাই না কেন আমার কাছে খুব ভালো লাগে। মোটামুটি ছয় মাসের উপর হয়ে গেছে বা তার বেশিও হতে পারে এখানে ঘুরতে যাওয়া হয় না। খুব ভালো লাগছে তোমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। অনেকটাই তাজা হয়ে গেল এখানে কাটানো সুন্দর কিছু মুহূর্ত। কিছুদিন আগে তো জায়গাটা বেশ শুকনো ছিল এখন তো দেখছি খুব সুন্দর সবুজে ভরে গেছে চারপাশ।
দাদা বড় দাদাও কি আপনার সাথে বর্তির বিলে গিয়েছিল নাকি? দাদাও দেখলাম কয়েকদিন আগে বর্তির বিলে ঘোরাফেরার অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করেছে পোস্টের মাধ্যমে। এই বিলের নাম প্রথম সম্ভবত আপনার পোস্ট থেকেই শুনেছিলাম। একটা কথা ঠিকই বলেছেন। এখন কোথাও কিছু লোকজনের আনাগোনা হলেই সেখানে কিভাবে যেন হোটেল রেস্টুরেন্ট গড়ে ওঠে। কৃষকেরা সবসময় অবহেলিত রয়ে যায়। তাদের অবস্থা আগেও খারাপ ছিল এখনো খারাপ আছে। উন্নতি হয় শুধু বড় ব্যবসায়ী এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের। ছবিগুলো দারুন ছিলো। ধন্যবাদ দাদা।