দার্জিলিং এর ম্যালের কিছু ফটোগ্রাফি ।।২১ এপ্রিল ২০২৩
হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।ফটোগ্রাফি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।দার্জিলিং এর ম্যালে একটু আড্ডা দিতে না পারলে দার্জিলিং ট্যুর অসম্পূর্ণ থেকে যায়।দার্জিলিং যাবেন আর ম্যাল এ যাবেন না সেটা একপ্রকার সম্ভবই নয়। যাই হোক আমাদের সিকিম থেকে দার্জিলিং শহরে পৌঁছাতে মোটামুটি চার ঘণ্টা সময় লেগেছিল।চার ঘণ্টা একটা বেশ দীর্ঘ সময় তবে পাহাড়ি অঞ্চলের সৌন্দর্য্য দেখতে দেখতে সময় যে কিভাবে পেরিয়ে যায় বোঝাই যায় না।তাই কোনো প্রকার বিরক্তি ছাড়াই বেশ আনন্দের সাথে আমরা পৌঁছে গিয়েছিলাম দার্জিলিং।পথে দুবার বিশ্রাম নিয়ে ছিলাম।একবার ব্রেকফাস্ট করেছিলাম আর এক বার একটু চা খেয়ে নিয়ে ছিলাম।যেখানে চা খেতে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেখানকার পরিবেশ এক কথায় অনবদ্য।
যখন দার্জিলিং শহরে পৌঁছলাম তখন বিকেল হয়ে গেছে শহরের বুকে মেঘ ঢুকে গেছে।আমাদের একটু মনটা ও ভারী হয়ে গেল।এই রকম আবহাওয়া থাকলে আগামীকাল কি করে টাইগার হিল থেকে আমরা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখবো?তাই একটা চিন্তা নিয়েই হোটেলে ঢুকলাম।আমাদের সবারই কম বেশি খিদে পেয়েছিল কিন্তু আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ফ্রেশ হয়ে একটু রেস্ট নিয়ে একবারে বেরিয়ে একটু খেয়ে ম্যাল টা ঘুরে দেখাবো।যেমনটা ভাবছিলাম সেই রকম ই করলাম।
খাড়া পাহাড়ি রাস্তা পেরিয়ে একটা সুন্দর বাঙালি হোটেল পেলাম।বাঙালি থালি দিয়ে খেয়ে পেট ও মন দুই ভরে গেলো।রেস্টুরেন্ট থেকে ম্যাল ঠিক হেঁটে এক মিনিটের পথ।ম্যাল এর মধ্যিখানে গিয়ে দেখলাম সেখানে প্রচুর মানুষ বসে গল্প করছে আর দুপাশে অসংখ্য দোকান।খাবারের দোকান চা পণ্য বিক্রির দোকান বইয়ের দোকান ডেকোরেশন আইটেম এর দোকান ইত্যাদি।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দাদা ভাই নমস্কার ,
সিকিম দার্জিলিং এসব পোষ্ট বড় দাদার পোষ্টে বেশ ভালো ভাবে দেখেছি ৷ তবে আজকে আবার পোষ্টে দার্জিলিং এর ম্যালের বেশ সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি দেখে মনটা ভরে গেলো ৷ আসলে যতটা মনে হয় ৷ ভারতবর্ষ মানেই হলো ঘুরাঘুরি দর্শনীয় স্থান ৷ অনেক ভালো লাগলো অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এমন সুন্দর একটি ব্লগ শেয়ার করার জন্য ৷
দাদা আপনি আজ দার্জিলিং এর ম্যালের বেশকিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। খুব সুন্দর লাগলো দেখতে।জায়গাগুলো দেখলে দাদা মন আসলে জুড়িয়ে যায়। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুব ভাল লাগলো। ধন্যবাদ দাদা ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
প্রিয় ছোট দাদা অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন আপনি। বাঙালি থালি নিশ্চয়ই খুবই সুস্বাদু এবং মজাদার একটি খাবার ছিল। যাহোক আপনি দার্জিলিং এর ম্যালের অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। বিভিন্ন দেশের পতাকায় পরিপূর্ণ ফটোগ্রাফিটি দেখতে বেশ ভালো লাগলো আমার। দারুন একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করার জন্য প্রিয় দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
দোকানের ভেতরটাও যে এতো সুন্দর হতে পারে তা ছবিতে না দেখলে বুঝতেই পারতাম না।অনবদ্য ই বটে চারপাশটা।
দাদা প্রথমে জানাই আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ কারণ আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দার্জিলিং এর ম্যালের ছবি দেখতে পেলাম এবং সেই ছবি দেখে ম্যাল সম্পর্কে অনেক ধারণা অর্জন হয়েছে ও অনেক ভালো লাগলো।
দার্জিলিং এক কথায় আমাদের সবার জন্য স্বপ্নের একটা জায়গা। কবে যে যেতে পারবো এটাই ভাবি শুধু। ছবিগুলো দেখছিলাম আর মনে হচ্ছিল আমিও যেন আপনাদের সাথে ঘুরছি দাদা। আর হ্যাঁ বাঙালি খাবার ছাড়া আমরা বাঙালিরা একদম টিকতেই পারি না 😊। বাংলা আর বাঙালি পুরোই অমৃতের সমান। দূর থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার ছবি গুলো সত্যি মন কেড়ে নিচ্ছিল।
সম্ভবত দার্জিলিং যাওয়ার পথেই মেঘ এসে গাড়ির জানালা দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করেছিল, এই গল্পটুকু বড় দাদার কাছ থেকে শুনেছিলাম। দার্জিলিং শহর যে ভীষণ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন তা যেন আপনার ছবি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে,বেশ উপভোগ করলাম আপনার ভ্রমণ মুহূর্ত।
শুভেচ্ছা রইল ভাই।