Captured by @blacks via Oneplus 7T
হ্যালো,বন্ধুরা কেমন আছেন?আশা করি সবাই ভাল আছেন। সুস্থ আছেন সকলের সুস্থতা কামনা করে আমি আজকে আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।বন্ধুরা সবাই জানেন এখন পৌষ মাস চলছে।আর পৌষ মাস মানেই ধান কাটা সেই ধান মাড়াই করে ঘরে তোলা।তারপর কৃষকের ঘরে ঘরে নবান্ন উৎসব শুরু হয়ে যায়।সেই আবহমান কাল থেকেই বাঙালির কৃষক পরিবারের ঘরে ঘরে এই উৎসব শুরু হয়ে যায়।
শত অভাব থাকা শর্তেও এই দিনটি অত্যন্ত আনন্দ বয়ে আনে প্রত্যেকটি বাঙালী পরিবারে।আজ আর সেই কৃষক সমাজ নেই। তবে ঐতিহ্য কে লালন করে চলেছে বাঙালি কৃষক।এই বিষয় গুলো মাথায় রেখে এখনও আমরা অনেক কিছু পালন করে চলেছি।বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদেরকে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে ধান মাড়াই ও তা পরিমাপের পদ্ধতি তুলে ধরবো।
ধান পরিমাপে ব্যস্ত কৃষক
বর্ষাকাল থেকেই প্রত্যেকটা কৃষক বীজতলা তৈরি সেখান থেকে ধানের চারা জন্মানো এবং সেই চারা গুলোকে রোপনের মাধ্যমে ধানের ফসল এ পরিণত করা হয়।এক সময় এই ধান পেকে সোনার ফসলে পরিণত হয়।এই দীর্ঘ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য কৃষকের কঠোর পরিশ্রম করতে হয় এবং তাদের এই পরিশ্রম একটা দেশের জাতীয় খাদ্য অভাব কে দূর করে।
আগে সাধারণত মহিষ বা গরুর এর মাধ্যমে ধান মাড়াই করা হয়ে থাকত। কিন্তু এখন প্রযুক্তির উন্নয়ন হয়েছে এখন কম লোক বল ব্যবহার করে প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে অনেক কম সময়ে বেশি ধান মাড়াই করা হয়ে থাকে।তারা এ ক্ষেত্রে পাওয়ার ট্রাক্টর ব্যবহার করা হয়ে থাকে এবং ধান গুলো উড়ানোর জন্য বিশেষ ফ্যান ব্যবহার করা হয়ে থাকে।এই ভাবেই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় এবং বেশ কার্যকরী এই প্রক্রিয়া টি।
এই দৃশ্যটি গ্রাম বাংলার অনেক পরিচিত দৃশ্য। গ্রামে ধান কেটে মাড়াই করার পর এভাবে ধান মেপে বিক্রি করা হয় এবং নিজেদের জন্য রাখা হয়। আমাদের এক সময় ধান চাষ করতো, তবে এখন ধান চাষে লাভ নেই। তাই এখন আর চাষ করা হয় না বর্গা দিয়ে রাখছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অসাধারণ একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি আমাদের ধান চাষ করত আর আমাদের বাড়ির উঠানে সেই ধান মাড়াই করত। আমি এগুলো খুবই এনজয় করতাম।এগুলো আমার দেখতে খুব ভালো লাগতো। মাঝেমধ্যে কাজে সাহায্য ও করতাম আমি।
আনেক সুন্দর ভাবে দৃশ্য গুলো তুলে ধরেছেন দাদা। ছবিগুলো সুন্দর ছিল।
বাংলা চির চেনা সেই রুপের দৃশ্যগুলো আজ উপস্থাপিত হলো আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে, দৃশ্যগুলো খুবই দারুণ ছিলো।
হ্যা, এখন তো ক্ষেত হতেই মেশিনের সহযোগিতায় ধান সংগ্রহ করা। গতবার আমাদের গ্রামে দেখেছিলাম, বড় ধরনের মেশিন। ধানগুলো সেখান হতেই বস্তায় ভরা হয়। ধন্যবাদ
বাহ বাহ, ভাইয়া আপনার আজকের ফটুগ্রাফি দেখে মনটা ভরে গেল। বাংলার রূপ বৈচিত্র্য ফুটে উঠেছে আপনার আজকের ফটোগ্রাফিতে। অনেক বেশি ভালো লাগলো। ছোট বেলা যখন গ্রামে বেড়াতে আসতাম তখন এই ধরনের দৃশ্য দেখতে পেতাম। আজ মনে পড়ে গেল সেই দিন গুলো।
আমি কখনোই নিজের চোখের সামনাসামনি ধান মাড়াই কিংবা গরু-মহিষ দিয়ে কিভাবে ধান মারাতে দেখিনি ট্রাক্টর কি ভাবে চলে তাও কখনো সামনাসামনি দেখিনি। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর এবং গ্রামীণ দৃশ্য গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
সোনালি ফসল হলো ধান। যেটা কৃষকের মুখে হাসি ফোটায়।কৃষকের মুখের এক টুকরো হাসি সোনার চেয়েও খাঁটি। আগে ধান চাষ করতে কঠোর পরিশ্রম হতো। বর্তমান আধুনিকতার ছোঁয়ায় অনেকটা সহজ হয়ে গিয়েছে। গ্রামীণ পরিবেশের কিছু বিষয় তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ দাদা।❤️❤️
কৃষকের মুখে হাসি সোনার ধান দেখে ।সোনার ধান ঘরে তুলে নবান্ন উৎসব পালন করে ,এটা গ্রাম বাংলার প্রাকৃতিক ঐতিহ্য ।আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সুন্দর ছিল ।দেখে গ্রাম বাংলার সেই দৃশ্য ভেসে ঊঠেছে ।ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ।
দাদা ছবিগুলো দেখতে আমার কাছে খুবই অসাধারণ লেগেছে। গ্রামের ছবিগুলো তুলে এমনিতে আমার খুব ভালো লাগে। আপনি তুলেছেন দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। গ্রাম বাংলার মানুষ ধানের মৌসুম কিভাবে থাকে এবং কি করে তা আপনি খুব সুন্দর ভাবে এই পোস্টে তুলে ধরেছেন। শুভকামনা রইল দাদা আপনার জন্য
ওয়াও দাদা আপনি গ্রামবাংলার আসল সৌন্দর্য আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। একজন কৃষক যখন বীজ বপন থেকে শুরু করে ফসল মাড়াই পর্যন্ত যে পরিমাণ পরিশ্রম করে থাকে তা সত্যি বলার যোগ্য রাখিনা। রোদ বৃষ্টি ঝড় উপেক্ষা করে তারা সব সময় ফসলে পরিচর্যা করে যায় অনেক সময় বিভিন্ন কারণে সেই ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয় আবার ভালো ফলন হয়। কিন্তু যখন পুরো ফসল তারা ঘরে তোলে তাদের চোখে-মুখে এক প্রশান্তির ছাপ অনাবিল আনন্দ বয়ে আনে তাদের মনে। অনেকদিন পর ভিন্নধর্মী পোস্ট দেখে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দাদা।
দাদা আমাদের এই অনেক আগে ধান মাড়াই পর্ব শেষ হয়েছে। হ্যাঁ দাদা আপনি ঠিক বলেছেন আগে গরু মহিষ দিয়ে ধান মাড়াই করা হতো এখন আধুনিক পদ্ধতিতে ধান মাড়াই করা হচ্ছে। দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। ছবি গুলোতে গ্রামীন জীবন চিত্র গুলো ফুটে উঠেছে। দাদা সব মিলিয়ে আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য দাদা।