গ্রামের মানুষ ও তাদের দৈনন্দিন জীবনের কিছু চিহ্নের মধ্যে একটি।।ফেব্রুয়ারী ,২০২২।।
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন,সুস্থ আছেন।সকলের সুস্থতা কামনা করে আমি আজকে আমার লেখা শুরু করছি।বন্ধুরা করোনার প্রকোপ কিছুটা কমেছে।তাই আবারও মানুষের কর্ম ব্যস্ততা বেড়ে গেছে।মানুষ একটু ঘোরাঘুরিও শুরু করে দিয়েছে।আসলে ঘরে বেশি দিন বসে থাকা মানুষের যেমন শারীরিক মানসিক ও অর্থনৈতিক সমস্যা হয় তেমনি প্রত্যেকটা সিস্টেম ভেঙে পড়ে।
তাই আমাদের প্রত্যেক কে সিস্টেম কে সচল রাখার জন্য দ্রুতই ঘরের বাইরে বেরোনো দরকার।সংক্রমণ এর হার কমে গেছে তাই আবার চারিদিকে স্বাভাবিক পরিবেশ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।বন্ধুরা আজকের পোস্ট লেখা শুরু করছি, বন্ধুরা তাহলে আসুন আজকে আপনাদের সঙ্গে একটি অত্যন্ত সাধারণ ফটোগ্রাফি শেয়ার করি।
গ্রামবাংলায় অত্যন্ত স্বাভাবিক একটা বিষয় দেখা যায় যে গ্রামের মানুষ সর্বদা কোন না কোন কাজে ব্যস্ত থাকে।সে হোক ফসলের মাঠর ব্যস্ততা বা দিন শেষে ঘরে ফিরে কোনো ব্যস্ততা।রাস্তায় কাঠ কাটার ব্যস্ততা আসলে গ্রামাঞ্চলে জ্বালানি কাঠ কাটার কাজ।
আসলে গ্যাসের ব্যবহার খুব একটা বেশি হয় না গ্রাম বাংলায়, তাই কাঠের হিসেবে তারা জ্বালানি সংগ্রহ করে এবং সেটাই রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয় এবং একথা অনস্বীকার্য যে কাঠের রান্না সুস্বাদু রান্না আর কোন মাধ্যমে হয়না।তাই আপনারা যারা এখনো কাঠের রান্না খান নি বা কাঠের রান্না মাংস খান নি তারা একবার ট্রাই করে দেখতে পারেন।
গ্যাসের রান্না থেকে কাঠের রান্না অনেক অনেক বেশী সুস্বাদু হয়।বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদেরকে যে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছি সেটা গ্রাম বাংলার একজন সাধারন মানুষের মাঠে সকাল থেকে রাত অবধি কাজ করা তেমনি ফসলের মাঠের বাইরে ও ব্যস্ত থাকা।
এই মানুষটি প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে তার সংসারকে স্বচ্চল রাখার জন্য।ঘরের বাহিরে সমানতালে ইনি পরিশ্রম করে চলেছেন।বন্ধুরা আপনারা এই ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন এই লোকটির একটি গাছ থেকে কিভাবে চেলা কাঠ কুড়াল দিয়ে বের করছে।এই গুলো শুকানোর পর দারুন জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।এটা গ্রামবাংলার অত্যন্ত পরিচিত একটি জ্বালানি।
কাজ কাটা নিষিদ্ধ কিন্তু আপনি একটি গাছ কাটার পরিবর্তে যদি তিনটি গাছ লাগান তাহলে কোনো অসুবিধা নেই।তাই নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে যদি গাছ করতে হয় সেটা কোন দোষের নয় কিন্তু একটি গাছ কাটলে পরিবর্তে তিনটি গাছ লাগানো উচিত।
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working.
Discord
Hi @blacks,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Please consider to approve our witness 👇
Come and visit Italy Community
দাদা ঠিক কথা বলেছেন, গ্যাসের রান্নার চেয়ে কাঠের রান্নার মাছ, মাংস বেশি সুস্বাদু হয়ে থাকে। এখনকার সময়ে গ্যাসের রান্নার কারণে কাঠের রান্নার প্রক্রিয়া বিলীন হয়ে যাচ্ছে। আমরা যখন ঘরোয়াভাবে পিকনিক খাই তখন আমরা জ্বালানি হিসেবে কাঠের ব্যবহার করে থাকি। তখন বুঝতে পারি গ্যাসের রান্না ও কাঠের রান্নার তফাৎ কতটুকু। দাদা, আপনার ফটোগ্রাফিতে সাধারণ মানুষ টি কাঠ চেরার জন্য যে অক্লান্ত পরিশ্রম করছে তা অত্যন্ত সুন্দরভাবে আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য, অসংখ্য ধন্যবাদ।
দাদা এই কাঠ কাটা ভীষণ পরিশ্রমের কাজ । গ্রামীণ মানুষরা ভীষণ কষ্ট করে থাকে তাদের জীবিকার জন্য।
একদম ঠিক দাদা👍।হ্যাঁ, কাঠের রান্না বরাবরই সুস্বাদু হয় এটি মানতেই হবে।ফটোগ্রাফিগুলি খুবই সুন্দর।আমাদের প্রত্যেকের বেশি বেশি গাছ লাগানো উচিত।ধন্যবাদ
গ্রামের অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্যগুলো আমার খুবই ভালো লাগে।আসলে গ্রামাঞ্চলে এরকম দৃশ্য মাঝেমধ্যে দেখা যায়। কারণ কুড়ুল দিয়ে গাছ কাটানোর এই দৃশ্যগুলো আমরা আগেও দেখেছি এবং গ্রামাঞ্চলে এখনো রয়েছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের দেখার সুযোগ করে দিলেন। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
ওয়াও ভাইয়া গ্রামের খুব সুন্দর একটা দৃশ্য শেয়ার করেছেন। গাছ কাটার দৃশ্যটা দেখে গ্রামের কিছু সৃতি মনে পরে গেল। আমি যখন গ্রামের বাড়িতে থাকতাম তখন এই ভাবে আমি ও কুড়াল দিয়ে গাছ কেটে লাকড়ি বের করতাম।কিন্তু খুবই কষ্ট হতো গাছ কাটতে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করারজন্য।
मुझे तुम्हारी पोस्ट सचमुच पसंद है आपकी पोस्ट कमाल की है
मैं फोटो से प्रभावित हूं
গ্রামে যাওয়ার পর খেয়েছি।
জাস্ট অসাধারণ খেতে লাগে।
একটি গাছ কাটলে তিনটি গাছ লাগানো উচিত। কিন্তু এই কথা গুলা কয়জনে মানে। আর মানে না বলেই আমাদের দেশের আজ এই অবস্থা।
আর শহরের তুলনায় গ্রামের মানুষর জীবন যাত্রা আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। কারন তারা পরিশ্রম করে খেটে খাওয়া মানুষ।
বা দাদা বেশ সুন্দর একটি বিষয়ে আলোকপাত করেছেন এবং সেই সাথে খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি ও তুলে ধরেছেন আমাদের মাঝে। আসলে যে কাঠ কাটা কি কষ্টসাধ্য ব্যাপার আমি একবার কাঠ কাটতে গিয়েছিলাম এক জায়গায় বারবার কুড়াল মারতে পারি না হাহা। যাই হোক খুব সুন্দর ছিল দাদা আপনার উপস্থাপনা।