শান্তিনিকেতনে কয়েকটি ফটোগ্রাফি।।পহেলা বৈশাখ এর সময়কাল।।এখন:৩০ মে ২০২২।।
© blacks এই ফোটোগ্রাফি টি নিকন ক্যামেরার মাধ্যমে তোলা হয়েছে।
হ্যালো বন্ধুরা,কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকে আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।বেশ কিছদিন আগে শান্তিনিকেতনে গিয়েছিলাম।আগেও কয়েকবার শান্তিনিকেতন নিয়ে পোস্ট করেছিলাম।আজকে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী ক্যাম্পাস ঘুরে দেখার সময় ছাতিমতলা ও প্রাসঙ্গিক কয়েকটি ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিতে চলেছি।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
গ্রীষ্মের খরতাপ অতিক্রম করে আমরা পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে গিয়েছিলাম শান্তিনিকেতনে।এটা শুনতে খারাপ লাগলে ও শান্তিনিকেতনে এখন শান্তির থেকে অশান্তি বেশি।তারপর ও রবি ঠাকুরের কর্ম ও স্মৃতি আমাদের এখনো এই জায়গাটিকে নিয়ে অন্যরকম ভাবে ভাবায়।অনেক ভালোলাগা আর কবির কর্ম ও তার জাদুকরী প্রভাব কে অনুভব ও বোঝার জন্য আমরা বারবার ছুটে যাই।
ছাতিমতলা-এখানেই মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্রাম নিয়েছিলেন।।
কবিগুরু রবি ঠাকুর বলেছেন-
“ভালোবাসার মধ্যে অদ্ভুত
এক মায়া আছে কষ্ট পেলেও
ছাড়া যায় না আবার মন ভেঙে
গেলেও ঘৃনা করা যায় না।”
আসলেই ভালোবাসা অদ্ভুত।এই ভালোবাসার না থাকলে কোনো কর্মই ঠিক ভাবে সম্পন্ন হয় না।জোর করে কোনো কিছু পাওয়া যায় না।আর যদিও পাওয়া যায় তা খুবই সাময়িক।কোনো স্থায়িত্ব নেই।জোর করে রাজা হওয়া যায় কিন্তু প্রজার মনের রাজা ও তাদের অভিভাবক হওয়া যায় না।শুধু ভালোবেসে রবি ঠাকুর কি করে গেছেন এই শান্তিনিকেতনে একবার না এলে আপনি বুঝতে পারবেন না।তাই আমি আগে ও বলেছি আবার বলছি প্রত্যেক বাঙালি অবশ্যই অবশ্যই একবার হলে ও সময় করে শান্তিনিকেতন ঘুরে আসবেন।
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস অনেক জায়গা নিয়ে বিস্তৃত।প্রায় সাড়ে তিন হাজার বিঘা জুড়ে এই ক্যাম্পাসটি অবস্থিত।এখানে এখনো কবির সময়কালে যে ভাবে শিক্ষাদান করা হতো সেই রকম প্রচলিত আছে।রবি ঠাকুর চেয়েছিলেন পড়াশোনায় কোনো বাধ্যবাধকতা না থাকুক।মনের আনন্দে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সবাই শিক্ষাদান গ্রহণ করুক।আর সেই লক্ষে তিনি নোবেল প্রাপ্তি থেকে যে আর্থিক পুরস্কার পেয়েছিলেন তাই দিয়েই এই শান্তিনিকেতন ঘরে তুলে ছিলেন।
বন্ধুরা আবার দেখা হবে
|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||
>>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
ধন্যবাদ।সবাই ভালো থাকবেন।
|| Community Page | Discord Group ||
গ্রীষ্মের খরতাপ অতিক্রম করে আমরা পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে গিয়েছিলাম শান্তিনিকেতনে।এটা শুনতে খারাপ লাগলে ও শান্তিনিকেতনে এখন শান্তির থেকে অশান্তি বেশি।তারপর ও রবি ঠাকুরের কর্ম ও স্মৃতি আমাদের এখনো এই জায়গাটিকে নিয়ে অন্যরকম ভাবে ভাবায়।অনেক ভালোলাগা আর কবির কর্ম ও তার জাদুকরী প্রভাব কে অনুভব ও বোঝার জন্য আমরা বারবার ছুটে যাই।
ছাতিমতলা-এখানেই মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্রাম নিয়েছিলেন।।
কবিগুরু রবি ঠাকুর বলেছেন-
“ভালোবাসার মধ্যে অদ্ভুত
এক মায়া আছে কষ্ট পেলেও
ছাড়া যায় না আবার মন ভেঙে
গেলেও ঘৃনা করা যায় না।”
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস অনেক জায়গা নিয়ে বিস্তৃত।প্রায় সাড়ে তিন হাজার বিঘা জুড়ে এই ক্যাম্পাসটি অবস্থিত।এখানে এখনো কবির সময়কালে যে ভাবে শিক্ষাদান করা হতো সেই রকম প্রচলিত আছে।রবি ঠাকুর চেয়েছিলেন পড়াশোনায় কোনো বাধ্যবাধকতা না থাকুক।মনের আনন্দে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সবাই শিক্ষাদান গ্রহণ করুক।আর সেই লক্ষে তিনি নোবেল প্রাপ্তি থেকে যে আর্থিক পুরস্কার পেয়েছিলেন তাই দিয়েই এই শান্তিনিকেতন ঘরে তুলে ছিলেন।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ইতিহাস আজ অনেক কিছুর সাক্ষী ।এত সুন্দর সুন্দর সাক্ষীকে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করায় আপনাকে রইলো অনেক অনেক ধন্যবাদ।
দাদা আপনার তোলা একটা ছবি আমার ফোনের ওয়াল পেপার হয়ে আছে সাত আট মাস হলো। আপনার ছবি তোলার হাত সাংঘাতিক ভালো। আর শান্তি নিকেতন সত্যি যাব একবার। জীবনের অনেক কিছু অপূর্ণ থেকে যাবে না হলে। রবি ঠাকুরের সেই ভালোবাসা টাকে গায়ে জড়িয়ে আসবো।
Hi @blacks,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
দাদা আপনার ফটোগ্রাফি পোস্ট অনেক ভালো লেগেছে আমার আপনার ২লাইন কথা বেশি ভালো লেগেছে
অনেক ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সামনে নিয়ে এসেছেন।
শান্তিনিকেতনে অবস্থানকালে আপনি অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ। কোনটাকে থেকে যে কোনটাকে বেশি ভালো বলবো সেটাই বুঝতে পারতাছিনা। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি চমৎকার হয়েছে।আপনার তোলা এত সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে বর্ণনা করে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
শান্তিনিকেতনের প্রায় সবকিছুই দেখে ফেলেছি আপনাদের পোস্ট এর কল্যানে। সত্যি বলতে কি শান্তিনিকেতন আসলেই শান্তির জায়গা। খুব যেতে ইচ্ছে করে ওইখানে। চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফির জন্য ধন্যবাদ দাদা।
ছাতিমতলার ছবি গুলো বেশ ভালো লাগছে ভাই , কি সুন্দর নিরিবিলি । আহা , একদম মাটি ও প্রকৃতির খুব কাছাকাছি । বাকি ফুলের ছবি গুলোও অনেক সুন্দর হয়েছে ।
শান্তিনিকেতনে বেড়াতে গিয়ে আপনি খুবই সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।সত্যিই সবগুলো ফটোগ্রাফি ছিলো চোখ ধাধানো।
শুধু ভালোবেসে রবি ঠাকুর কি করে গেছেন এই শান্তিনিকেতনে একবার না এলে আপনি বুঝতে পারবেন না। দাদা শান্তিনিকেতনে যাওয়ার আমার খুব ইচ্ছে ছিল আর আপনার এই কথাগুলোর জন্য আমার ইচ্ছেটা আরো প্রখর হয়ে গেল। দাদা, শান্তিনিকেতনে পহেলা বৈশাখের সময়কালে আপনি অত্যন্ত চমৎকার চমৎকার ফটোগ্রাফি ধারণ করেছেন। আর সেই ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে উপহার দেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
দাদা আপনি শান্তিনিকেতনে চমৎকার চমৎকার ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। দেখতে অসাধারণ হয়েছে দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। নিখুঁত ভাবে সব গুলো ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।