আমাদের প্রশ্ন করতেই হবে যদি আমরা কিছু শিখতে চাই ।।দীপাবলির শুভেচ্ছা ।।

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago
image.png

Source

নমস্কার আপনারা সবাই কেমন আছেন।আশা করি ভাল আছেন সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আজকে আমার লেখা শুরু করছি।গত দুদিন আগে হাফিজ ভাই একটি পোষ্ট লিখেছিলেন।পোষ্টের বিষয়বস্তু অনেকটা এরকম ছিল যে আমাদের ভিতরে জ্ঞানের প্রসার করার জন্যে আমাদের ভিতরে কোন বিষয়ে কে সঠিকভাবে আত্মস্থ করার জন্য আমাদের প্রশ্ন করতে হবে কারণ একজন মানুষের পক্ষে কোন একটি বিষয় সম্বন্ধে কি রকম জ্ঞান আছে ,ওই বিষয় সম্বন্ধে সে কতটা জানতে আগ্রহী, তার প্রশ্নের ধরনের মধ্যে সেটা অন্তর্নিহিত থাকে।তাহলে বন্ধুরা আজকে বুঝতেই পারছেন আমার পোষ্টের বিষয়বস্তু কি? প্রশ্ন করা।

কেন আমাদের প্রশ্ন করতে হবে?এই বিষয় নিয়ে আমি একটি ছোটগল্প আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব। আমি ব্যক্তিগত জীবনে অনেক ভালো স্টুডেন্ট দেখেছি তাদের মেধার কোনো তুলনা হয় না।কিন্তু পড়ার ব্যাচে স্যারকে কোন বিষয়ে কোশ্চেন করতে কুণ্ঠিত হয় তারা। ভাবে যে আমি যদি এই প্রশ্নটা করি তাহলে স্যার অথবা আমার সহপাঠীরা ভাববে এ মা এতো সহজ বিষয়টা জানে না ,এই চিন্তা থেকে অনেকেই অনেক কিছু না বুঝলেও প্রশ্ন করেন না।এর ফলে সেই বিষয় সম্বন্ধে তার পুরোপুরি ধারণা তৈরি হয় না।ফলশ্রুতিতে পরবর্তী বিষয়গুলোতেও সে বুঝতে ব্যর্থ হয়।

image.png

Source

কিন্তু যদি সেদিন সে এই লজ্জা টা থেকে বেরিয়ে এসে প্রশ্ন করত তাহলে সে তার সেই ধারণাটা সম্পূর্ণ রূপে আয়ত্ত করতে পারতো এবং সঠিক শিক্ষা লাভ করতো।তাহলে বন্ধুরা আমাদের যে কোনো বিষয়ে প্রশ্ন করতে হবে।কোনকিছু না জানার ভিতরে কোন লজ্জা নেই বরং কোনো জিনিস সেটা জানার ভান করার মধ্যেই লজ্জা রয়েছে।তো আর কথা না বাড়িয়ে বন্ধুরা আমি সেই ছোট গল্পটা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি।কারণ এ গুলোর মাধ্যমেই প্রশ্ন করার গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা আপনাদের বুঝাতে সক্ষম হবো।

এটা গল্প না বলে সত্যি বলা অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক কারণ এটা আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা।যেটা আমি এই মুহূর্তে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে চলেছি সেটা বেশ কয়েক বছর আগের ঘটনা।মাধ্যমিকে যথেষ্ট ভালো নম্বর পাওয়ার কারণে আমি জেলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্কুলে বিজ্ঞান নিয়ে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ার সুযোগ পেয়েছিলাম।

এই ঐতিহাসিক স্কুল থেকে শুধু মেধাবী ছাত্ররা পাশ করে বেরোন নি,অনেক কিংবদন্তি মানুষ যারা সমাজে বিভিন্ন ক্ষেত্রে এসে রেখে গেছেন তাদের অনবদ্য কর্মযজ্ঞ তারা ও এই ইস্কুলে তাদের মূল্যবান শিক্ষাজীবন কাটিয়েছেন।একাদশ শ্রেণিতে থাকাকালীন একটা সুযোগ আসে আমার কাছে।যেহেতু আমার নম্বর অনেকটা বেশি ছিল অন্যদের তুলনায় তাই একটি অতি সম্মানীয় বিজ্ঞান সম্বন্ধীয় সাইন্স ক্যাম্পে যোগদান করার সৌভাগ্য হয়েছিল।

মূলত দেশ-বিদেশে বিখ্যাত অধ্যাপক বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন প্রকার লেকচার দিতেন এই সাইন্স ক্যাম্পে।আমরা বোঝার চেষ্টা করতাম প্রশ্ন করতাম এবং পরবর্তীতে আমাদের বিভিন্ন প্রশ্নের মাধ্যমে আমরা কতটুকু শিখতে পেরেছি সেটা দেখে নিতে এই বিজ্ঞানী অধ্যাপক। এখান থেকে একটা সার্টিফিকেট পেয়েছিলাম।ভবিষ্যতে এটি আমার কি কাজে আসবে বা কোন বিশেষ কাজে আমার সহায়ক হবে কিনা সেটা আমি জানি না।তবে এই সাইন্স ক্যাম্পে যোগ দিয়ে আমি যে গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান অর্জন করেছিলাম তার কোন তুলনা নেই এবং সেই জ্ঞান আমাকে আগামী চলার পথকে আরও বেশি সুগম করবে।

একজন বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী ওনার নাম আমি বলতে চাইছি না বিশেষ নিরাপত্তার কারনে,তিনি CERN ল্যাবরেটরি তে একজন ভারতীয় বিজ্ঞানী হিসেবে গবেষণা করতেন। তিনি আমাদের মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন এবং ভারত কিভাবে খুব কম খরচে মঙ্গল যান মঙ্গল গ্রহে পাঠিয়ে ছিল সেগুলো আমাদের ব্যাখ্যা কর ছিলেন।এই ব্যাখ্যা করার এক পর্যায়ে তিনি হঠাৎ আমাদেরকে প্রশ্ন করলেন যে তোমরা প্রশ্ন করছো না কেন?তোমাদের প্রশ্ন করার প্রবণতা এত কম কেন?আমরা কয়েকজন বললাম ,স্যার এসব বিষয়ে তো আমরা মোটামুটি জানি তাই প্রশ্ন করছি না।

অনেক ভালো জ্ঞানী হলেও সবসময় সবকিছু জানেন এমনটা না ও হতে পারে।অনেক প্রশ্ন সাধারন মনে হতে পারে কিন্তু সেটা জানার জন্য তার প্রশ্ন করা জরুরি।এটা করলে কে কি ভাবলে এটা চিন্তা করাই ভুল।এত সাধারন প্রশ্ন করলে আমার সম্মানহানি হতে পারে, অন্যরা ভাবতে পারে আমি কিছুই জানিনা ,এটা অত্যন্ত ভুল ধারণা।প্রশ্ন করার মধ্যে কোন লজ্জা নেই প্রশ্ন যতই সাধারণ হোক না কেন সেটা অবশ্যই করতে হবে।কোনো বিষয়ে সন্দেহ হলেই কোন বিষয়ে সংকোচ হলেই দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে সেই কোশ্চেন করতে হবে।এটাই করা উচিত।

তিনি এই প্রসঙ্গে একটি ছোটগল্প বললেন, তিনি তখন প্রথম প্রথম গবেষণা কেন্দ্রে যোগদান দিয়েছেন। প্রতিদিনই বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের লেকচার attend করতে হয় ওনাকে। কারণ ওই গুলি তার মতো জুনিয়ার বিজ্ঞানীর জন্য খুবই দরকারি ছিলোএকদিন তিনি লেকচার শুনছেন হঠাৎ লক্ষ্য করলেন যে একদম সামনে বসে থাকা একজন ওই প্রফেসরকে বারবার প্রশ্ন করছেন।

প্রশ্ন গুলো অনেকটা বাচ্চাসুলভ ছিলো।যেগুলোর উত্তর আমিও জানতাম।এমনকি এগুলো একজন সাধারণ বিজ্ঞানের ছাত্র ও বলতে পারবে। আমি মনে মনে ভাবলাম এত বয়স হয়ে গেছে প্রায় ৬০ এর কাছাকাছি।তিনি বিজ্ঞানের এই রকম নগন্য সব কোশ্চেন করছেন এ তো ভারি লজ্জার বিষয়। এই জ্ঞান নিয়ে এত ছোট ছোট বিষয়ে জ্ঞান না থাকা স্বত্বেও কি করে এই বিখ্যাত গবেষণা কেন্দ্রে আসার সুযোগ পেয়েছেন এটা আমাকে সত্যি ভাবিত করলো।

এরপর বেশ কিছুদিন কেটে গেল হঠাৎ পত্রিকায় দেখলাম একজন যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছেন এবং উনাকে দেখেই আমি চিনে ফেললাম। উনি আর কেউ নন সেই বৃদ্ধ ব্যক্তিটি যিনি ওই সব সাধারণ প্রশ্ন করছিলেন।আর তখনই আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে প্রশ্ন করার ভিতর কোন লজ্জা নেই কোন বিষয়ে আমরা অত্যন্ত সাধারণ জিনিস না ও জানতে পারি।এরকম কোনো সাধারণ বিষয় আমাদের সঙ্গে সঙ্গে জেনে নিতে হবে। সেটা আপাতদৃষ্টিতে যতই হোক না কেন আমাদের প্রশ্ন করতে হবে এবং শিখতে হবে।

ধন্যবাদ।সবাই ভালো থাকবেন।

BoC- linet.png
-cover copy.png

|| Community Page | Discord Group ||


image.png

Beauty of Creativity. Beauty in your mind.
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord

image.png

Sort:  
 3 years ago 

বিষয়টি নিয়ে হ্যাংআউট -১৮; তেও আলোচনা করা হয়েছিল। আসলে অবশ্যই আমাদের জ্ঞানের প্রসার এবং জ্ঞানের সঠিক বৃদ্ধি ঘটাতে হলে অবশ্যই প্রশ্ন করা দরকার। কেননা প্রশ্ন করা ছাড়া আমরা কখনই কোন কিছু জানতে পারবো না।

একটি বিষয় সম্পর্কিত যদি স্বল্প জ্ঞান থাকে সেই জ্ঞানকে প্রচার করতে আমাদের অবশ্যই বিষয়টি সম্পর্কে প্রশ্ন কিংবা জিজ্ঞাসা করা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

ভালো লিখেছেন দাদা

 3 years ago 

শুভেচ্ছা নিও।

 3 years ago 

প্রশ্ন করার ভিতর কোন লজ্জা নেই কোন বিষয়ে আমরা অত্যন্ত সাধারণ জিনিস না ও জানতে পারি।

এটা আমিও বিশ্বাস করি ভাইয়া। স্কুলে আমার একটা বান্ধুবি ছিলো যে কোনোদিন না বুঝলেও জিজ্ঞেস করতোনা।কিন্তু আমাকে দিয়ে জিজ্ঞেস করাতো বারবার।তার কারণ আপনার গল্পের কথাটাই। সে খুব লজ্জা পেতো, ভাবতো কেও কিছু বলবে। যদিও আমার মধ্যে এসব একেবারে নেই বললেই চলে।

সবার এই কথাগুলো পড়া উচিত।

 3 years ago 

তুমি বেশি কথা বলতে পসন্দ করো।তাই তোমাকে দায়িত্ব টা দিতো।

 3 years ago 

একটা সাধারণ প্রশ্নের অনেক রহস্যময় উত্তর হতে পারে। তাই আমাদের জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে হলে প্রশ্নের প্রশ্ন করতেই হবে।
আপনার এই জীবনের গল্প থেকে আমিও অনেক কিছু শিক্ষাগ্রহণ করতে পারলাম দাদা। সত্যিই আপনি আমাকে ধন্য করে দিলেন।

 3 years ago 

সঠিক বলেছেন আপনি।ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

অনেক সুন্দর লিখেছেন দাদা। কোনো এক বিখ্যাত ব‍্যক্তি বলেছেন : **যতক্ষণ তুমি প্রশ্ন করতে পারবে না ধরে নাও তাহলে তুমি কিছু শিখতেও পারবে না।

স‍্যারের কথা অনুসারে গঠনমূলক প্রশ্ন খুব কম ছাএরই করতে পারে। জানতে হলে প্রশ্ন করতে হবে।

 3 years ago 

একদম সঠিক বিষয়টা আপনি উল্লেখ করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

ভাইয়া আপনি খুবই বাস্তব এবং অনেকের মনের কথা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। অনেকেই আছে যে লজ্জার জন্য শিক্ষককে কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করতে চায় না। ফলশ্রুতিতে সে অনেক কিছু বুঝতে পারেনা। আবার এরকম ও অনেক আছে যে শিক্ষকের থেকে লুকিয়ে থাকার চেষ্টা করে যাতে শিক্ষক কিছু জিজ্ঞাসা না করে। আমাদের উচিত লজ্জ্বা না পেয়ে যে কোনো বিষয় বুঝতে না পারলে সামনের লোককে জিজ্ঞাসা করা। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি বিষয় আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য। আপনার পোস্টটি পরে অনেকেই এই জড়তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে আমার মনে হয়।

 3 years ago 

প্রশ্ন করার অভ্যাস আমাদের গড়ে তুলতে হবে।ধন্যবাদ আপনাকে ।

 3 years ago 

দাদা আসলে আপনি খুব সুন্দর একটি পোস্ট তৈরী করেছেন। আসলে এরকম অনেক মানুষই আছে যারা প্রশ্ন করতে ভয় এবং লজ্জা পায় আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন দাদা। আপনার লেখাগুলো পড়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুব বাস্তব কথা তুলে ধরেছেন আপনার পোষ্টের মাধ্যমে। আসলে এই সমস্যাটা আমাদের সবার ভিতরেই কিছু কিছু আছে। আমাদের সবাইকে এই সমস্যাটার ভেতর থেকে বের হয়ে আসতে হবে। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে এত সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।

 3 years ago 

আপনার কথার সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ সহমত।ধন্যবাদ নেবেন।

 3 years ago 

বন্ধু তোমার কথা গুলো একদম যুক্তিযুক্ত। একদম সঠিক কথা। প্রশ্ন করার মধ্যে কোনো লজ্জা নেই। আমাদের শেখার জন্য নানাবিধ বিষয়ে সঠিক ভাবে জানতে অবশ্যই লজ্জা মনের ভয় ভুলে প্রশ্ন করা উচিত ।তাহলে আমরা আরও বেশি জানতে পারবো। নিজেকে সাবলীল করে তুলতে পারবো। শুভেচ্ছা রইলো তোমার জন্য অবিরাম

 3 years ago 

একদম সঠিক বলেছ তুমি।ধন্যবাদ তোমাকে।

 3 years ago 

দাদা আপনার প্রশ্ন সম্পর্কিত আর্টিকেল টি ভাল লেগেছে। তবে আমাদের মধ্যে একটা বিষয় বিদ্যমান সেটা হল অহেতুক প্রশ্ন করা। কিন্তু আমরা সঠিক জিনিস জানার জন্য প্রশ্ন করি না। তাই প্রশ্ন না করলে শিখতে পারবো না তবে সেই প্রশ্নটি হতে হবে যৌক্তিক। শুভেচ্ছা নিবেন ভাল থাকবেন।

 3 years ago 

একটি ভালো পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

প্রশ্ন করার ভিতরে কোন লজ্জা নেই, এই কথাটা আমাদের সবাইকে বুঝতে হবে। প্রশ্ন করলেই তো আমরা সেই বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হব। যখন আমি স্কুল লাইফে ছিলাম তখন আমি প্রশ্ন করতে এরকম ভয় পেতাম। কিন্তু আস্তে আস্তে আমার এই ভুল ধারণা গুলো ভেঙে গেল যখন আমি কলেজে ভর্তি হলাম। এই বিষয়ে কলেজের একজন টিচার আমাকে অনেক হেল্প করেছিল। আমাদের প্রত্যেক শিক্ষার্থীর উচিত প্রশ্নটা যতই বাচ্চা সুলভ হোক বা যতই সহজ হোক না কেন আমাদের প্রশ্ন করতে হবে। আর স্টুডেন্ট লাইফে প্রশ্ন করলেই কিন্তু টিচারদের কাছে পরিচিতি লাভ করা যায়।

ভাইয়া আপনি প্রশ্ন নিয়ে খুব সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য দাদা।

 3 years ago 

আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বিষয়টি আরো প্রাসঙ্গিক করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

আপনি একদম ঠিক বলেছেন দাদা।প্রশ্ন সবসময় করা উচিত যে বিষয়ে আমাদের জ্ঞান নেই সেই বিষয়ে আমাদেরকে জানা উচিত। কিন্তু দাদা এমনও কিছু কিছু সময় গেছে যখন আমরা ছোট ছিলাম তখন কোনো শিক্ষককে বেশী প্রশ্ন করলে আমাদেরকে বকাবকি করে থামিয়ে দিত। সেই কারণেই অনেক স্টুডেন্টরা প্রশ্ন করতে ভয় পেত বা ইতঃস্তত বোধ করত।
আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদেরকে উদাহরণ দিয়ে বোঝালেন বেশ ভালো লাগলো।

 3 years ago 

আপনার অভিযোগ একদম সঠিক।কিন্তু বেশিরভাগ শিক্ষক রা প্রশ্ন করাকে সাধুবাদ জানান।ধন্যবাদ আপনাকে।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 57340.70
ETH 3072.28
USDT 1.00
SBD 2.37