নীলগঞ্জ হাটে একদিন।।০৭ মে ২০২৪
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আজকে আমি নীলগঞ্জ হাটে কাটানো কিছু মুহূর্ত আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো।অনেকদিন পর নীলগঞ্জ হাটে গিয়েছিলাম।সত্যি কথা বলতে করোনার আগে আমরা প্রায়ই হাটে যেতাম।এই হাটে যাওয়ার একটাই কারণ ছিলো সেটা হলো তাজা তাজা শাক সবজি আর ফ্রেশ মাছ মাংস।আর দামের দিক টা বিবেচনা করলে দেখা যেতো যে অনেকটা কম আমাদের স্থানীয় বাজারের তুলনায়।আর এই হাট যেহেতু গ্রামের মধ্যে তাই আমার এই জায়গাটা খুব ভালো লাগে।
এবার আমি দাদা আর স্বাগতা গিয়েছিলাম নীলগঞ্জ এর হাটে।আমরা বেশ কিছু ভালো ভালো শাক সবজি কিনেছিলাম।আর বেশ বড় ও তাজা মাছ।আজকে আমি প্রথম পর্ব আপনাদের সাথে ভাগ করতে এসেছি।এই হাটে সব কিছু বিক্রি হয়।শাকসবজি মাছ মাংস থেকে শুধু করে জামা কাপড় শাড়ি খাবার নিত্য প্রয়োজনীয় পোশাক সবকিছু।আগের কালে এই রকম হাট বাজারের রমরমা ব্যবস্থাপনা ছিলো।আজকে স্থায়ী সুপার মার্কেট ও মলের দৌরাত্ম্যে এই গুলো আস্তে আস্তে হারিয়ে গেছে।
অনেক গুলো গেট রয়েছে এই হাটে প্রবেশ করার।আমরা যে গেট দিয়ে ঢুকেছিলাম সেখানে প্রথমে পোশাকের দোকান গুলো ছিলো আর তারপর সবজির বীজ ও চারা গাছ এর দোকান।এর কিছু পরে আছে মাংসের ও মাছের দোকান।সেই ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
এখন তো দাদা সবাই ঐ শপিংমল এবং সুপার মার্কেটে দৌড়ায়। এইরকম হাঁটগুলোতে মানুষের আনাগোনা কম এখন। নীলগঞ্জে হাঁট সম্পর্কে জেনে বেশ ভালো লাগল। এইরকম হাঁটে বেশ তাজা শাকসবজি পাওয়া যায়। ফটোগ্রাফি গুলো বেশ ভালো ছিল।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
চমৎকার একটি মুহূর্ত শেয়ার করলেন দাদা অনেক ভালো লাগলো। এই ধরনের গ্রাম্য বাজারে তরতাজা জিনিসগুলো পাওয়া যায়। মাছ ভালো পাওয়া যায় তাছাড়া শাক সবজি গুলো ভালো পাওয়া যায়। তাছাড়াও মাংসের ক্ষেত্রেও এমন অবস্থা অনেক তাজা মাংস পাওয়া যায়। কিন্তু শহরের বাজারগুলোতে দেখা যায় অনেক দিনের বাসী জিনিস ফ্রিজে রেখে বিক্রি করে। তার চেয়ে কষ্ট করে গ্রামের বাজারে যেয়ে জিনিসগুলো নিয়ে আসলে অনেক ভালো। যেহেতু আগে যেতেন অনেকদিন পরে আবার গেলেন। বেশ ভালো লেগেছে দেখেই বোঝা যাচ্ছে একদম গ্রাম্য বাজার। প্রথম পর্বটি বেশ ভালো লাগলো আশা করি পরের পর্বটিও পড়ার সুযোগ হবে।
আপনি , দাদা আর স্বাগতা আপু সহ এবার হাটে গিয়েছেন এটা শুনে খুবই ভালো লাগলো দাদা। তাছাড়া দেখলাম অনেক তাজা তাজা শাকসবজি এবং বড় মাছ ও কিনলেন। আসলে এরকম হাটে গেলে কিন্তু তাজা তাজা শাকসবজি পাওয়া যায়। যেগুলো খেতেও কিন্তু ভীষণ মজা হয়। আসলে এখন কিন্তু এরকম হাট দেখাই যায় না। তবে আজকে আপনার এরকম একটা পোস্ট দেখে ভালো লাগলো।
সত্যি দাদা একটা সময় সব কিছুর জন্য নির্ভরযোগ্য ঠিকানা ছিলো গ্রামীণ এই হাটগুলো, তখন দেখতাম প্রয়োজনীয় কিছু দরকার হলে সবাই বলতো হাটের দিন কিনে দিবো। কালের বিবর্তনে সব কিছুই কেমন পাল্টে যাচ্ছে। ফটোগ্রাফিগুলো দারুণ ছিলো। ধন্যবাদ
এর আগে খুব সম্ভবত স্বাগতা বৌদি নীলগঞ্জ হাটের একটি পোস্ট শেয়ার করেছিলেন আমাদের সাথে। যাইহোক নীলগঞ্জ হাট দেখে খুব ভালো লাগলো। এই হাটে তো দেখছি অনেক কিছুই পাওয়া যায়। হাট থেকে তাজা শাক সবজি এবং বড় মাছ কিনেছেন, জেনে খুব ভালো লাগলো দাদা। ফটোগ্রাফি গুলো দারুণভাবে ক্যাপচার করেছেন। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
বলতে গেলে তো এখন হাটের প্রচলন নেই বললেই চলে। আগে শোনা যেত গ্রাম বাংলায় সপ্তাহে একটি দিন বেশ ঘটা করে হাট বসতো। সেই হাটে সব কিছুই পাওয়া যেত। অথচ এখন চারদিকে এত এত শপিং মল হয়েছে যে গ্রামের হাট গুলো এখন আর চোখে দেখা যায় না। যাও দেখলাম তাও আজ আপনার পোস্টের মাধ্যমে। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
দাদা আধুনিকতার ছোঁয়া পেয়ে পুরোনো সব কিছু হারিয়ে যাচ্ছে। তাইতো আমরা পুরোনো খাবার সহ যেকোনো জিনিস কে গুরুত্ব কম দিয়ে নতুন জিনিসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এর ফল স্বরূপ আমরা পাচ্ছি অসুস্থ শরীর। আগের মানুষ টাটকা সব কিছু খেতো বলেই তাদের রোগবালাই কম হতো, কিন্তু বর্তমানে আমরা সব ফরমালিন যুক্ত খাবার খাচ্ছি আর অসুস্থ হয়ে পড়ছি। যেহেতু নীলগঞ্জের বাজারে টাটকা সব কিছু পাওয়া যায় আর তা গ্ৰামের দিকে রয়েছে তাহলো তো প্রায়সময় আপনাদের সেখান থেকে টাটকা জিনিস কিনে আনা প্রয়োজন। আপনি স্বাগতা দিদি আর বড় দাদা তিনজনে মিলে সেখানে গিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। আরও বেশি ভালো লাগলো হাট থেকে তাজা শাক সবজি এবং বড় মাছ কিনেছেন জেনে। ধন্যবাদ দাদা নীলগঞ্জের হাটে যাওয়ার এত সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য।
নীলগঞ্জ হাটটি বেশ বড়,তাছাড়া প্রচুর চাষী এই বাজারে সবজি নিয়ে আসে বলে দামও একটু কম পাওয়া যায়।দাদা,তোমরা তিনজন মিলে নীলগঞ্জ হাটে গিয়েছিলে জেনে ভালো লাগলো।আসলে এমন হাট-বাজারে ঘুরে ঘুরে কেনাকাটা করতে আলাদাই আনন্দ পাওয়া যায় ,যেটা সুপার মার্কেট বা মলে পাওয়া যায় না।ধন্যবাদ দাদা।
করোনার আগে আমারও অনেক নীলগঞ্জের হাটে যাওয়া হতো দাদা। এখন যদিও খুব বেশি একটা যাওয়া হয় না। তবে এটা ঠিক, আমাদের লোকাল বাজারের তুলনায় এখানে সব জিনিস অনেক কম দামে পাওয়া যায়। আসলে এখন এই ধরনের গ্রামীণ হাট গুলো, বড় বড় শপিংমল হওয়ার কারণে দিনে দিনে হারিয়ে যাচ্ছে। যাইহোক, অনেকদিন পর নীলগঞ্জের হাটের কিছু দৃশ্য দেখে বেশ ভালো লাগলো দাদা।