খুব সুন্দর একটি গল্পের শেয়ার করেছেন আপনি । আপনার কাছ থেকে এই সুন্দর গল্পটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। সুহাসিনী যখন ছোট ছিল তখন তার মা অসুস্থ হওয়ার কারণে তিনি মারা যান৷ তার শিক্ষক বাবা তাকে মায়ের ভালোবাসা এবং বাবার ভালোবাসা দিয়ে বড় করতে থাকেন। এভাবে বড় হতে হতে একসময় সুহাসিনী অনেকটাই বড় হয়ে গেল। এরপর যখন তার বাবার বয়স হলো তখন সে তার বাবাকে দেখাশোনা করত৷ সে যখন কলেজে পড়াশোনা করে তখন অনেক ছেলেরাই তাকে দেখে হৃদয় হারিয়েছে৷ কারণ তার মায়াবী চেহারা ও হাসি সকলকেই অনেকটা মুগ্ধ করে দিত৷ তবে একসময় তার জীবনে একটি খারাপ সময় নেমে আসলো৷ রাজু নামের বখাটে ছেলে যখন সুহাসিনীকে বিরক্ত করতে শুরু করে তখন সুহাসিনীও অনেকটাই বিরক্তিবোধ করতে থাকে ৷ যখনই সেই বখাটে ছেলেটিকে সে দেখতো তখনই সে দৌড়ে পালিয়ে যেত৷ একটা সময় যখন সুহাসিনী ওই বখাটে ছেলেদের থেকে পালিয়ে থাকত, সেসময় ওই বখাটে ছেলেরা তাদের আসল পরিচয় দিয়ে দিল৷ তারা তার মুখে এসিড চুরে দিল। এর ফলের তার মুখ একেবারে বিকৃত হয়ে গেল৷ পূর্বের তার এত সুন্দর চেহারা দেখে মানুষজন যেভাবে খুশি হতো এবং তাদের মায়াবী হাসি সকলেরই ভালো লাগতো৷ এখন আর তা কারো কাছেই ভালো লাগেনা এবং তাকে দেখলে সকলই একটু আতঙ্কিত হয়ে যায়৷ অনেক খারাপ লাগলো যখন ওই বখাটে ছেলে তার মুখে এসিড ছুড়ে দিল৷
যাইহোক তবে আপু আপনারা এই পোস্টের মধ্যে কিছুটা ভুল হয়েছে৷ আশা করি ঠিক করে নেবেন৷
সুহাসিনী হয়তো বুঝতেই পারেনি জীবনে তার আধা নেমে আসতে চলেছে