মুভি রিভিউ:-সত্যের মৃত্যু নেই||তাং:২৩/০৮/২০২২ইং।
আসসালামু আলাইকুম।
সুপ্রিয় বন্ধুগণ, আপনারা সবাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা গ্রহণ করবেন। আমি আশা করি আপনারা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন, সুস্থ আছেন এবং নিরাপদে আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহপাকের দয়ায় অনেক ভাল আছি। আজ আমি আপনাদের নিকট 'সত্যের মৃত্যু নেই' মুভিটির রিভিউ উপস্থাপন করছি। আশা করি মুভিটির রিভিউ আপনাদের নিকট অনেক অনেক ভালো লাগবে। |
---|
স্ক্রিনশট দিয়ে নেওয়া হয়েছে।
মুভিটির কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী নিম্নে উপস্থাপন করা হলো:-
মুভিটির নাম | সত্যের মৃত্যু নেই |
---|---|
পরিচালক | ছটকু আহমেদ |
অভিনয়ে | সালমান শাহ, শাহনাজ, আলমগীর, শাবানা, রাজীব, রাইসুল ইসলাম আসাদ, আনোয়ার হোসাইন, মিশা সওদাগার, জালাল আহমেদ এবং অন্যান্য |
ভাষা | বাংলা |
দৈর্ঘ্য | ২:৩৩ মিনিট |
মুক্তি পায় | ১৯৯৬ সালে |
স্ক্রিনশট দিয়ে নেওয়া হয়েছে।
মুভিটির সারসংক্ষেপ।
এই মুভিটি শুরুতেই দেখা যায় হারকুলান নামের একজন বিখ্যাত সন্ত্রাসী মিসেস ছালমার সামনে একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করে। কিন্তু তার এই হত্যার দৃশ্য সাধারণ মানুষ স্বচক্ষে দেখলেও কেউ কোন কথা বলে না। কিন্তু মিসেস ছালমা বিষয়টি কোনভাবে মেনে নিতে পারেনি। সে সাথে সাথেই পুলিশ অফিসারের কাছে যায় এবং এবং বিস্তারিত খুলে বলে। কিন্তু পুলিশ অফিসার ছালমার কথা শুনে বলে শুধুমাত্র সাক্ষীর অভাবে কুখ্যাত হারকুনাল সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করার পরেও তার বিচার হয় না। এক্ষেত্রে মিসেস ছালমা সাহসিকতার সাথে ওই সন্ত্রাসী বিরুদ্ধে সাক্ষী দেয় এবং আদালতের সাক্ষী দিতে রাজি হয়। পরবর্তীতে পুলিশ অফিসার অনেক ফোর্স সাথে করে নিয়ে হারকুনাল সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে লড়াই করে তাকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে। মুহূর্তের মধ্যে এই খবরটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয় এবং মিসেস সালমার স্বামী পত্রিকাটি হাতে করে নিয়ে এসে ছালমাকে দেখায়। ছালমার স্বামী ছালমার সাহসিকতা দেখে খুবই ভয় পায়। কিন্তু ছালমা সত্যের পথে অবিচল থাকে কারণ সে তার পিতার কাছে শপথ করেছিল যে সে আর কখনো মিথ্যা কথা বলবে না। তখন ছালমা তার স্বামীর কাছে তার পূর্বের কথা মনে করিয়ে দেয় যে, ছালমা একসময় খুবই মিথ্যা কথা বলতো এবং সে বেশিরভাগ সময় ইচ্ছে করেই মিথ্যা কথা বলতো। একদিন তার ছোট বোন নাজমা এবং তার প্রেমিক জাফরের বিষয়ে ছালমা তার বাবার কাছে ইচ্ছে করে মিথ্যে কথা বলেছিল এবং সে মিথ্যা কথা শুনে সাথে সাথে তার পিতা মৃত্যুবরণ করেছিল। পিতার মৃত্যুর পূর্বে ছালমা তার পিতার কাছে শপথ করেছিল যে সে আর কোনদিন মিথ্যা কথা বলবে না। আর সেখান থেকেই ছালমা সব সময় সত্যের পথে অবিচল। |
---|
তারপর মিসেস ছালমার স্বামী রাজ খান তার স্ত্রীর সিদ্ধান্তকেই স্বীকৃতি দেয়। ঠিক সেই সময় ছালমার ছোট বোন এবং তার স্বামী জাফর তাদের একমাত্র সন্তান রানা কে সাথে করে নিয়ে তাদের বাড়িতে আসে। তারপর কুখ্যাত সন্ত্রাসী হারকুনালের দলের একজন সন্ত্রাসী মিসেস ছালমার পরিচয় দিতে জেলখানায় যায়। তখন সন্ত্রাসী হারকুনাল তার সঙ্গীকে আদেশ করে আজ রাতের মধ্যেই ছালমা কে হত্যা করার। এদিকে রাতে ঘুমানোর পূর্বে মিসেস ছালমা তার স্বামীকে নিয়ে ড্রয়িং রুমে ঘুমাতে যায় এবং তাদের রুমে যায় তার ছোটবোন নাজমা এবং তার স্বামী জাফর। সন্ত্রাসীরা এসে নাজমা কে ছালমা ভেবে গুলি করে এবং এগুলিতে ছালমার ছোট বোন নাজমা মৃত্যুবরণ করে। তারপর নাজমার একমাত্র ছেলে রানা ছালমার কাছে লালিত পালিত হতে থাকে এবং জাফর সাহেব তার কর্মে ফিরে যান। তারপর আদালতে গিয়ে ছালমা কুখ্যাত সন্ত্রাসী হারকুনালের বিরুদ্ধে সাক্ষী দেয় ফলে হারকুনালের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। এরপর ছালমা এবং ব্যারিস্টার রাজ খানের একমাত্র ছেলে জয়ের সাথে রানা লালিত পালিত হতে থাকে। ছালমা জয়ের থেকে রানার দিকে বেশি নজর দিত আর এই বিষয়টি রানা মেনে নিতে পারত না তাই সে মাঝে মধ্যে বেয়াদবি করতো। এই বিষয়টি ছালমা তার স্বামীর কাছে বললে তার স্বামী সুস্পষ্টভাবে বলে দিত যে কোন শিশুর তার মায়ের মমতার ভাগ অন্য জনকে দিতে রাজি নয়। কিন্তু এখানে ছখলমা তার বোনের কথা বলে তার স্বামীকে ম্যানেজ করে নিত। কিন্তু জয় সব সময় কামনা করতো যে রানা তার বাড়ি থেকে চলে যাক। তারপর জাফর সাহেব তার বন্ধু খানে আলী খান এর শালিকে বিবাহ করে। তারপর জাফর সাহেব একটি ফুটফুটে কন্যা শিশুর বাবা হয়। এদিকে জাফর সাহেবের একমাত্র ছেলে রানা ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য লন্ডনে চলে গেল। |
---|
তারপর জয় বড় হয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে থাকে। একদিন একদল গুন্ডা একজন কিশোর মেয়েকে জোর করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যাচ্ছিল। জয় সে গুণ্ডাদের হাত থেকে মেয়েটিকে রক্ষা করে। তারপর আরো কয়েকজন ইচ্ছা করে জয়ের বিরুদ্ধে জয়ের মা বাপের কাছে গুন্ডামির নালিশ করে। এর মধ্যেই লন্ডন থেকে চিঠি এসেছে, সেই চিঠি থেকে জানা গেল যে রানা ব্যারিস্টারি পাস করেছে। রানার বোন অর্থাৎ জাফর সাহেবের মেয়ে বৃষ্টির সাথে ইতিমধ্যেই জয়ের প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়ে গেছে। কিন্তু জাফর সাহেবের দোস্ত খানে আলি খান তার একমাত্র সন্তান টাইগারের সাথে বৃষ্টির বিয়ে দেয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে শুরু করেছে। তারপর লন্ডন থেকে রানা বাড়িতে আসলে তার জন্য একটা বিশেষ পার্টির ব্যবস্থা করে জাফর সাহেব। কিন্তু ওই পার্টিতে ছালমা এবং তার স্বামী ব্যারিস্টার রাজ খান একরকম অপমানিত হয়েই বাড়িতে ফিরে আসলেন। তারপর এই বিষয়টি জয় জানতে পেরে তৎক্ষণাৎ ভাবে রানাকে বাড়িয়ে ফিরে আনার চেষ্টা করে। কিন্তু সেখানেও মিসেস ছালমা জয়কে ভুল বোঝে এবং জয় কে বেশ কয়েকটি আঘাত করে। তারপর বৃষ্টির পরিবার জয়ের সাথে বৃষ্টির সম্পর্ক মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায়। এদিকে টাইগার বৃষ্টির সাথে বিয়ে করার জন্য উঠে পড়ে লাগে। একপর্যায়ে জাফরের সাথে খানে আলী খানের বিবাদ সৃষ্টি হয় এবং খানে আলী খান জাফরকে ছুরি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে। ওই সময় জয় জাফরের বাড়িতে এসে উপস্থিত হয় এবং জাফরের পেটের ভিতর থেকে ছুরিটি বের করে, আর এই দৃশ্য জয়ের মা নিজে চোখে দেখে মনে করে জয় জাফরকে হত্যা করেছে। |
---|
তারপর ঘটনাটি আস্তে আস্তে খুবই রহস্যজনক হয়ে পড়ে কিন্তু জয়ের মা সত্যের পথে অবিচল থেকে জয়ের বিরুদ্ধে সাক্ষী দেয়। ফলশ্রুতিতে আদালত জয়ের ফাঁসি দেওয়ার আদেশ হয়। এদিকে বৃষ্টি তারপরও চেষ্টা করে যাচ্ছিল জয়কে কিভাবে নির্দোষ প্রমাণ করা যায়। জয়ের যেদিন ফাঁসি হবে ঠিক সেই দিন তার মা জেলখানায় আসে এবং জয়ের সাথে দেখা করে। তখন জয় সকল সত্য কথা খুলে বলে। জয়ের কথা শুনে জয়ের মা বিবর্ণ হয়ে যায় এবং জয়কে রক্ষা করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করতে থাকে। তখন জয়ের মা ছদ্মবেশ ধারণ করে এবং খুব কৌশল করে খানে আলী খানের কাছ থেকে সকল গোপন তথ্য রেকর্ড করে নিয়ে আসে। রেকর্ড করা কথাগুলো জেল কর্তৃপক্ষকে জানালে তিনি জয়ের ফাঁসি স্থগিত করে একটি চিঠি লিখে দেন। |
---|
চিঠিটি নিয়ে ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার সময় জয়ের মা এবং জয়ের বাবা সহ সকল লোকজন খানে আলী খানের বিশাল বাধার সম্মুখীন হন। শেষ পর্যন্ত জয়ের মায়ের শেষ বাধা হয়ে দাঁড়ায় সেই বিখ্যাত সন্ত্রাসী হারকুনাল। শেষ পর্যন্ত সকল বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে জয়ের ফাঁসির মাত্র কয়েক সেকেন্ড আগে জয়ের ফাঁসির স্থগিত করা চিঠি নিয়ে হাজির হয় এবং জয়ের ফাঁসি স্থগিত হয়ে যায়। তারপর আদালতে জয় নির্দোষ প্রমাণিত হয়। এভাবেই জয় এবং বৃষ্টিসহ দুটি পরিবারের পুনরায় মিলন ঘটে এবং মুভিটি শেষ হয়ে যায়। |
---|
সব ছবিগুলো স্ক্রিনশট দিয়ে নেওয়া হয়েছে।
শিক্ষা
এই মুভিটি দেখে আমরা প্রধান শিক্ষা নিতে পারি যেটা, সেটা হল আমাদেরকে সব সময় সত্যের প্রতি সচেতন থাকতে হবে এবং সত্যের পথে অবিচল থাকতে হবে। মিথ্যা কথা সম্পূর্ণরূপে পরিহার করা আমাদের সকলের উচিত। তাছাড়া সত্য প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে প্রকৃতপক্ষে প্রকৃত ঘটনা জেনেই সত্য ঘটনাটি বর্ণনা করা উচিত। পাশাপাশি নিজেদের সন্তানের প্রতি কোন প্রকারেই স্নেহ, মায়া-মমতার ঘাটতি হতে দেয়া উচিত নয়। নিজের সন্তানের ভালো-মন্দ কাছে থেকে জানা এবং সন্তানদের স্বাভাবিক বিষয়গুলো স্বাভাবিকভাবেই মেনে নেওয়া উচিত। আমরা এই মুভি থেকে আরও শিক্ষা নিতে পারি সেটা হল কোন বন্ধুকে নিজের দুর্বলতা শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং বন্ধুকে অতি আপন ভাবা থেকে বিরত থাকতে হবে। সর্বোপরি, আমাদের সবাইকে সত্যের পথে অবিচল থাকার সব সময় চেষ্টা করতে হবে। |
---|
মুভিটি সম্পর্কে আমার মতামত
আমাদের সকলের প্রিয় নায়ক, স্বপ্নের নায়ক, স্টাইল আইকন, যুবরাজ অমর নায়ক সালমান শাহ অভিনীত সত্যের মৃত্যু নেই মুভিটি সর্বকালের সেরা মুভির মধ্যে একটি বলে আমি মনে করি। কারণ এই মুভিটিতে আমরা দেখেছি অমর নায়ক সালমান শাহ খুবই ন্যাচারাল অভিনয়, আমরা আরো দেখেছি অমর নায়ক সালমান শাহ অন্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র সোচ্চার একজন যুবক। এই মুভিটিতে ফুটে উঠেছে মায়ের প্রতি সন্তানের অগাধ বিশ্বাস এবং ভালোবাসা তাই আমি মনে করি এই মুভিটি আমাদের সকলের বারবার দেখা উচিত। তাছাড়া এই মুভির শেষের দিকের ইমোশনাল অভিনয় গুলো সত্যিই সকলেরই অন্তরে এক মায়া মমতা এবং ভালোবাসার বন্ধন সৃষ্টি করেছে। আমি মনে করি এই মুভিটিতে আমাদের বাস্তব পারিবারিক এবং সামাজিক জীবনের বিভিন্ন দিক অতি চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। তাই আমি আপনাদের নিকট আহ্বান রাখছি, আপনারা যারা যারা আজও আমাদের সকলের প্রিয় নায়ক অমর নায়ক সালমান শাহ'র সত্যের মৃত্যু নেই মুভিটি দেখেননি তারা জীবনে একবার হলেও মুভিটি দেখবেন। আর আমি দেখতে ব্যক্তিগত ভাবে অমর নায়ক সালমান শাহ'র একজন অন্ধ ভক্ত। ওপারে ভালো থাকো আমাদের অত্যন্ত প্রিয় নায়ক সালমান শাহ💓💓💓 |
---|
টুইটার লিংক
খুব সুন্দর ভাবে মুভিটি রিভিউ দিয়েছেন। লেখাটা খুব ভালো হয়েছে। এটা ঠিক পুরনো সিনেমাগুলো মাঝে মাঝে দেখতে খুবই ভালো লাগে।
সময় সুযোগ পেলে মুভিটি দেখবেন অনেক ভালো লাগবে। ধন্যবাদ।
সালমান শাহ।এখনো আমার প্রিয় একজন নায়ক।মুভি টা আবার দেখতে হবে। ধন্যবাদ এরকম একটি লেজেন্ডারি মুভির কথা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।
মুভিটি দেখবেন ভাইয়া অনেক ভালো লাগবে।
অলরেডি দেখে ফেলেছি ভাই। ধন্যবাদ এরকম সুন্দর মুভি সাজেস্ট করার জন্য।
এই ছবিটা আমার খুবই প্রিয়। আমি এই সিনেমাটা অনেকদিন আগে থেকে দেখে আসছি আজ পর্যন্ত। একদম ছোটবেলাতে যখন এই সিনেমাটা দেখেছিলাম খুবই কষ্ট লেগেছিল সালমান শাহ এর কষ্ট দেখে। ছবিটা দেখে মনে হয় যেন মন ভরে না, তাই বারবার দেখতে ইচ্ছে করে।
এই মুভিটি একবার দেখে তৃপ্তি মেটে না বারবার দেখতে ইচ্ছে করে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
I have little voting completed for you.. I support you^^
Thank you so much my dear sir. I hope, I shall get a big support from you in future.
আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আজকে আমাদের মাঝে মুভির রিভিউ পোস্ট শেয়ার করেছেন। আমার কাছে আপনার আজকের এই পোস্ট ভীষণ ভালো লেগেছে। এত সুন্দর একটি মুভির রিভিউ পোস্ট আমাদের সকলের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আমার এই মুভি রিভিউটি আপনার ভালো লেগেছে জানতে পেরে আমার খুব ভালো লাগলো।
সালমান শাহ্ আমার প্রিয় একটি নায়ক।তার প্রতিটি অভিনয় হৃদয় ছুঁয়ে যায়। এই ছবিটি কয়েকবার আমার দেখা হয়েছে। সালমান শাহ প্রতিটি ছবি আমার দেখা হয়েছে।তার প্রতিটি সিনেমা তে শিক্ষনীয় দিক থাকবেই। আপনার রিভিউ টা অনেক সুন্দর এবং ছবির মূল উদ্দেশ্য সঠিক ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর একটি সিনেমার রিভিউ পোস্ট শেয়ার করার জন্য। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
জি ভাইয়া আমাদের প্রিয় নায়ক সালমান শাহ খুবই ন্যাচারাল অভিনয় করতেন। অনেক সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ছবিটি আমি অনেকবার দেখলাম । সালমান শাহ এই ছবিটি দেখতে অনেকে সুখে জল এসে যায়। আমি সালমান শাহ সবগুলোই ছবি দেখলাম এবং আমার খুব প্রিয় একজন অভিনেতা। খুব সুন্দর করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। তাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের প্রিয় নায়ক সালমান শাহ এই মুভিটি অনেকবার দেখেছেন জানতে পারি খুব ভালো লাগলো আমার।
চমৎকার একটি মুভি রিভিউ আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন সালমানশার মুভি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। এই মুভি কয়েক বছর আগে আমি দেখেছিলাম খুবই ভালো লেগেছিল। আপনার উপস্থাপনা অনেক বেশি সুন্দর ছিল শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
সালমান শাহ আজও জনপ্রিয় তাই সবার শীর্ষে।গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য ভাইয়া আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া এই মুভিটি অনেক সুন্দর। আমার এক ফ্রেন্ড এই মুভিটি ১০ থেকে ১২ বার দেখছে। এই মুভির সবথেকে উল্লেখ যোগ্য হলো জেলখানার গানটি। আমার ফ্রেন্ডটি প্রায় সময় গানটি গেয়ে আমাদের শুনায়। ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাইয়া মুভিটি দশ-বারো বার দেখেছেন তারপরও কি তৃপ্তি মিটেছে আপনার? এই মুভিটি এতটাই সুন্দর যে বারবার দেখেও মন ভরে না।