'কেয়ামত থেকে কেয়ামত' মুভি রিভিউ||তাং:২৭/০৬/২০২২ইং।

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago
"আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে আমার নতুন একটি সিনেমা রিভিউ পোস্টে আপনাদের সবাইকে জানাই সুস্বাগতম


আসসালামু আলাইকুম।

সুপ্রিয় বন্ধুগণ, আপনারা সবাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা গ্রহণ করবেন। আমি আশা করি আপনারা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন, সুস্থ আছেন এবং নিরাপদে আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহপাকের দয়ায় অনেক ভাল আছি। আজ আমি আপনাদের নিকট কেয়ামত থেকে কেয়ামত সিনেমার রিভিউ উপস্থাপন করছি। আশা করি সিনেমার রিভিউ আপনাদের নিকট অনেক অনেক ভালো লাগবে

Screenshot_20220627-220217~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

সিনেমার কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী নিম্নে উপস্থাপন করা হলো:-

সিনেমার নামকেয়ামত থেকে কেয়ামত
পরিচালকসোহানুর রহমান সোহান
অভিনয়েসালমান শাহ, মৌসুমী, রাজীব, আহমদ শরীফ, আবুল হায়াত, মিঠু, ডন, অমল বোস ও অন্যান্য।
সংলাপআশীষ কুমার লৌহ
ভাষাবাংলা
দৈর্ঘ্য২:২৩ মিনিট
মুক্তি পায়মার্চ ২০, ১৯৯৩ সালে

Screenshot_20220627-215358~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

সিনেমার সারসংক্ষেপ।

সিনেমার প্রথম অংশে দেখা যায় মির্জা পরিবারের ছোট মেয়ের বিবাহ দেওয়ার প্রস্তুতি। তারপরে দেখা যায় খান পরিবারের ছোট ছেলে শুভ বিবাহের দিন ধার্য হয়ে গেছে এবং শুভ বিবাহের প্রস্তুতি চলতেছে। কিন্তু মির্জা পরিবারের ছোট মেয়ের সাথে খান পরিবারের ছোট ছেলের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এ সম্পর্কের কারণে মির্জা পরিবারের ছোট মেয়ের গর্ভে সন্তান এসেছে। কিন্তু একপর্যায়ে খান পরিবারের ছোট ছেলে তাদের প্রেমের সম্পর্ক অস্বীকার করলে মির্জা পরিবারের মেয়ে আত্মহত্যা করে।

Screenshot_20220627-215149~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

ছোট বোনের আত্মহত্যা সহ্য না করতে পেরে মির্জা পরিবারের ছেলে মির্জা সালাউদ্দিন খান পরিবারের ছোট ছেলেকে বিয়ের দিন গুলি করে হত্যা করে। এ হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে শত্রুতা সৃষ্টি হয়ে যায় এবং মির্জা সালাউদ্দিনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। মির্জা পরিবার মির্জা সালাউদ্দিনের একমাত্র সন্তানকে নিয়ে ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে গ্রামের সমস্ত জমি-জায়গা বিক্রয় করে ঢাকা শহরে চলে যায় তাদের এক আত্মীয়ের বাড়ি। সেখান থেকে মির্জা পরিবার গার্মেন্টস শিল্পের ব্যবসা করে সম্ভ্রান্ত হয়ে ওঠে। অপরদিকে খান পরিবার ও নিজের গ্রাম ছেড়ে ঢাকা শহরে চলে যায় ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে। মির্জা সালাউদ্দিন এর ছেলের রাজ বড় হয়ে গেল এবং মির্জা সালাউদ্দিনের জেলখানায় আচার-আচরণ ভালো দেখে তার সাজা ছয় মাস কমিয়ে দিয়ে মুক্ত করে দেয় জেল কর্তৃপক্ষ।

Screenshot_20220627-215358~3.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

অপরদিকে খান পরিবারের বড় কর্তা নাজিম উদ্দিন খানের একমাত্র মেয়ে রেশমি জন্মদিনে রাজ কৌশল করে তাদের বাড়িতে যায়। তারপর মির্জা পরিবার এবং খান পরিবার বেড়ানোর উদ্দেশ্যে কক্সবাজারে যায়। কক্সবাজারে রাজ ও রেশমির মধ্যে দেখা হয় এবং প্রথম দেখায় দুজনের মধ্যে ভালো লাগার সৃষ্টি হয়। তারপর রেশমি বান্ধবীদের সাথে পিকনিক করার উদ্দেশ্যে টেকনাফে যাওয়ার জন্য রওনা হয়। টেকনাফে যাওয়ার পথে বাসের চাকা নষ্ট হয়ে যায়। তখন বাসের চাকা মেরামত করার জন্য বাসের ড্রাইভার ব্যস্ত হয়ে পড়ে ঠিক ওই সময় ফটোগ্রাফি করার জন্য রেশমি বাইরে আসে এবং গুন্ডাদের কবলে পড়ে। তখন রাজ রেশমীকে গন্ডারের হাত থেকে রক্ষা করে।

Screenshot_20220627-215606~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

Screenshot_20220627-215637~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

আর এখান থেকে রাজা রেশমি মধ্যে চূড়ান্ত আকারে ভালো লাগার সৃষ্টি হয় এবং পরবর্তীতে তাদের ভাললাগা ভালবাসায় পরিণত হয়। কিন্তু তাদের পরিবার যখন রাজ ও রেশমির ভালবাসার কথা জানতে পারে তখন দুই পরিবারেই এ ভালোবাসার সম্পর্ক নাকচ করে দেয়। পাশাপাশি দুই পরিবারের মধ্যে পুনরায় চরম শত্রুতার উত্তেজনা শুরু হয়। এক পর্যায়ে রেশমির পিতা নাজিম উদ্দিন খান রেশমির বিয়ের জন্য পাত্র নির্ধারণ করে এবং বিয়ের দিন ধার্য করে রেশমীকে বিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করে। তখন রাজের পরামর্শে রেশমির বান্ধবী বিয়ের দিন রেশমীকে বাড়ি থেকে কৌশলের তুলে নিয়ে আসে এবং রাজের সাথে রেশমীকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করে। রাজ ও রেশমি চট্টগ্রামের পথে রওনা হয় এবং উক্ত এলাকার একটি পাহাড়ি জঙ্গলে আশ্রয় গ্রহণ করে। এদিকে রেশমির পিতার রাজকে ধরার জন্য পত্রিকায় এক লক্ষ টাকার পুরস্কার এর বিজ্ঞাপন দেয়।

Screenshot_20220627-215739~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

Screenshot_20220627-215843~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

পাশাপাশি রাজ কে হত্যা করার জন্য বিখ্যাত কিলার ভাড়া করে। এক পর্যায়ে রেশমির পিতা রেশমি দের অবস্থান জানতে পারে এবং রেশমির কাছে গিয়ে কৌশলে রেশমীকে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করে। কিন্তু ঘটনাস্থলে রাজের পিতা এবং রাজের চাচা উপস্থিত হয়ে যায়। সাথে রেশমির দাদিও ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। এদিকে রেশমির পিতার ভাড়া করা কিলার রাজকে হত্যার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করতে থাকে। এক পর্যায়ে রেশমির পিতার ভাড়া করা কিলার প্রথমে রেশমিকে হত্যা করে।

Screenshot_20220627-220110~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

Screenshot_20220627-220021~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

Screenshot_20220627-215843~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

তারপর রাজ ওই কিলারকে হত্যা করে রেশমির কাছে চলে আসে। তারপর রেশমি মৃত্যুবরণ করে। রেশমির মৃত্যু সহ্য করতে না পেরে নিজের কাছে রাখা ছুরি দিয়ে রাজ আত্মহত্যা করে রেশমির বুকে মাথা রেখে মারা যায়। ফলে দুই পরিবারের চরম অহংকার এবং শত্রুতার কারণে রাজ ও রেশমির জীবন শেষ হয়ে যায়। কিন্তু তাদের ভালোবাসা পৃথিবীর বুকে চির অমরত্ব লাভ করে।

Screenshot_20220627-220420~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

Screenshot_20220627-220451~2.jpg

স্ক্রিনশট দিয়ে দেয়া হয়েছে।

শিক্ষা

এই সিনেমা থেকে আমরা প্রথম এবং প্রধান যে শিক্ষা নিতে পারি সেটা হল পরস্পরের সাথে ভালোবাসা সম্পর্ক করতে গিয়ে কোন প্রকারের শারীরিক সম্পর্ক করা যাবে না। কাউকে ভালবাসলে তার বিষয়ে পরিবারকে আগে থেকেই অবগত করতে হবে। তারপর নিজেদের বংশ মর্যাদা নিয়ে কোন প্রকারের অহংকার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ অহংকার মানুষকে পতন করে। তারপর রাগের মাথায় কোন অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে কাউকে হত্যা করা যাবে না। প্রয়োজনে আইনের সহায়তা নিতে হবে। আর সবচাইতে বড় শিক্ষাটি হলো, আমাদের পরিবারের অভিভাবকদের অবাধ্য হওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। পরিবারের উপর রাগ করে বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়া থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। পাশাপাশি আত্মহত্যাকে না বলতে হবে এবং আত্মহত্যার বিষয়টি এড়িয়ে চলতে হবে। সর্বোপরি, আমাদের নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে হবে।

সিনেমাটি সম্পর্কে আমার মতামত।

এ সিনেমাতে একটি পারিবারিক প্রেমের কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে। এ সিনেমায় মূল ভূমিকায় অভিনয় করেন আমাদের সকলের প্রিয়, স্টাইল আইকন, বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের ধুমকেতু, বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নায়ক ও অভিনেতা, মৃত্যুর পরেও যিনি কোটি কোটি ভক্তের হৃদয়ের মাঝখানে বসত করেন, যুবরাজ, অমর নায়ক সালমান শাহ। এই সিনেমার প্রথম অংশে দেখা গেছে, একটি মেয়েকে ভালোবেসে এবং সেই মেয়ের পবিত্র ভালোবাসাকে সম্পূর্ণরূপে অবজ্ঞা করে মেয়েটিকে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করা। কিন্তু একটি মেয়ের পবিত্র ভালোবাসা কে অবজ্ঞা করা সম্পূর্ণরূপে নৈতিকতাবিরোধী। সিনেমার এই অংশ আমাদের সমাজের প্রতিফলিত হলে আমাদের সমাজ থেকে নৈতিকতার অবক্ষয় হবে। তারপর সিনেমাটিতে দেখা যায়, এই আত্মহত্যার পরিপ্রেক্ষিতে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘটিত হয় খুনাখুনি এবং সৃষ্টি হয় চরম শত্রুতা। পরবর্তীতে দেখা যায় এই দুই পরিবারের নতুন প্রজন্ম রাজ ও রেশমির মধ্যে পবিত্র ভালোবাসার বন্ধন সৃষ্টি । কিন্তু দুই পরিবারের মধ্যে চরম অহংকার এবং শত্রুতার কবলে পড়ে রাজ ও রেশমির পবিত্র ভালোবাসা। তারপর দুই পরিবারের আত্ম অহংকার ও শত্রুতার হাত থেকে বাঁচার জন্য রাজ ও রেশমি বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত দুই পরিবারের শত্রুতা ও অহংকারের কারনে রাজ ও রেশমির ভালোবাসা ও তাদের জীবন শেষ হয়ে যায়। আমাদের সমাজেও অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় দুইটি পরিবারের মধ্যে এমন সমস্যা বিরাজমান আছে।তাই আমি মনে করি কোন পরিবারের সাথে এমন সমস্যা সৃষ্টি করা উচিত নয়। এই সিনেমা থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদেরকে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল মন মানসিকতা সৃষ্টি করতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে কারো সাথে কোন প্রকারের শত্রুতা সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সর্বোপরি আমাদের উচিত আমাদের মন থেকে বংশ মর্যাদার অহংকার পরিত্যাগ করা।

ব্যক্তিগত রেটিং

আমি সিনেমাটি কে ৯/১০দিচ্ছি।

সিনেমাটি দেখার লিংক

১০% বেনিফিসারী প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য এবং ৫% বেনিফিসারি এবিবি-স্কুল এর জন্য।


সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ

Sort:  
 2 years ago 

অনেকদিন পর বাংলা মুভি রিভিউ দেখলাম ভাই। আজ অনেক বছর হয়ে গেল বাংলা মুভি দেখি না। সালমান শাহ আমার খুবই প্রিয় একজন নায়ক ছিল। চমৎকার একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

 2 years ago (edited)

ভাইয়া আমার র ইচ্ছে আছে আমাদের স্বপ্নের নায়ক সালমান শাহ এর সবগুলো ছবির রিভিউ আপনাদের নিকট উপস্থাপন করার। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

 2 years ago 

আমার আম্মুর পছন্দের একটা ছবি এটা। অনেক ছোটবেলা ছবিটি দেখে ছিলাম আমি। আজকে অনেকদিন পর এই মুভি রিভিউ দেখলাম। খুব সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন আপনি ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি লেজেন্ডারি মুভির রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

আসলে ভাইয়া আপনার টাইটেল দেখে খুব মিস করেছিলাম সালমান শাহ কে। আমি অনেকবার দেখেছি এই মুভি এবং যতবার দেখি ততই ভালো লাগে। আজকে আপনার পোস্ট দেখে খুবই ভালো লাগলো এবং অনেক সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

আপনি অনেক সুন্দর একটি সিনেমার রিভিউ দিয়েছেন কেয়ামত থেকে কেয়ামত সিনেমাটি আমি দেখেছি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছিল ।সালমান শাহকে অনেক ভাল লাগত। আজ আবার অনেকদিন পরে কেয়ামত থেকে কেয়ামত সিনেমাটি চোখের সামনে ভেসে উঠলো। আপনি খুব সুন্দর করে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সিনেমাটির রিভিউ করলেন খুব ভালো লাগলো।

 2 years ago 

কেয়ামত থেকে কেয়ামত মুভি টি দেখিনি আমি। তবে আমার আম্মুর মুখে শুনেছিলাম এই মুভিটির কথা। মুভিটি নাকি সে সময় খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। মুভিটির রিভিউ খুব ইন্টারেস্টিং ছিল। সেকালের ছবিগুলো বেশ ভালই ছিল। মুভিগুলোতে যেমন দুঃখে কষ্টে ভরা ছিল তেমন হাসি আড্ডাতেও ভরপুর ছিল। আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর এই মুভির রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

 2 years ago 

কেয়ামত থেকে কেয়ামত এই ছবিটির নাম শুনেছিলাম।‌ কিন্তু এই মুভিটি আমার দেখা হয়নি। আপনার এই রিভিউ পোস্ট থেকে দেখে বুঝলাম এই মুভির কাহিনী। রেটিং পাওয়ার দেখে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

অনেকদিন পর একটি বাংলা ছবির রিভিউ শেয়ার করলে। আমার খুবই পছন্দের নায়ক সালমান শাহ। মুভিটা আমি দেখেছি বলতে গেলে অসাধারণ। অনেক সুন্দর একটি সামাজিক মুভি পরিবারের সবাই একসাথে দেখার মত। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

সালমান শাহ এর কেয়ামত থেকে কেয়ামত মুভি আমি ছোটবেলায় দেখেছিলাম কিন্তু অনেকদিন বাদে আপনার এই রিভিউ দেখে আবার নতুন করে দেখতে ইচ্ছে করছে। সংক্ষিপ্ত আকারে আমাদের মাঝে মুভির বিষয়বস্তু শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

মুভিটি মনে হচ্ছে অনেক পুরনো এই মুভিটি আমি এর আগে কখনো দেখিনি তবে আপনি যেভাবে মুভিটি আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখিয়েছেন মনে হচ্ছে মুভিটা খুব ইন্টারেস্টিং। আমি সময় পেলে এই মুভিটা অবশ্যই দেখার চেষ্টা করব ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুন্দর একটি মুভি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

খুবই সুন্দর একটা সিনেমার রিভিউ আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। কেয়ামত থেকে কেয়ামত এই সিনেমাটি দেখে নাই এমন মানুষ হয়তোবা খুঁজে পাওয়া যাবে না। বিশেষ করে বাংলাদেশের মানুষ যারা সালমান শাহ এর ভক্ত তারা প্রত্যেকেই এই মুভিটি দেখেছে বলে আমি মনে করি। আর ওই সময়ে সবথেকে জনপ্রিয় সিনেমা ছিল এই কিয়ামত থেকে কিয়ামত সিনেমাটি।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.030
BTC 67614.76
ETH 2610.64
USDT 1.00
SBD 2.73