আমার পুকুর পাড়ে সবজি চাষ // ঝিঙ্গে, উচ্ছে ও ঢেঁড়স সবজি সংগ্রহ।
হ্যালো বন্ধুগণ,
আমি @bidyut01. একজন বাঙালি ব্লগার।সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজ শুক্রবার। ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ ইং।
আসসালামু আলাইকুম।
সুপ্রিয় বন্ধুগণ, আপনারা সবাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা গ্রহণ করবেন। আমি আশা করি আপনারা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন, সুস্থ আছেন এবং নিরাপদে আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহপাকের দয়ায় অনেক ভাল আছি। আজকে আমি আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।
সুপ্রিয় বন্ধুগণ, আমি কোন কাজকে ছোট মনে করি না। একই সাথে আমি সবসময় চেষ্টা করি সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে। একই সাথে আমি সম্পূর্ণরূপে পরিহার করি পিছন দিক থেকে বিভিন্ন মানুষের বলা কটু কথাগুলোকে। কেননা আমার লক্ষ্য হলো সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া, কারোর কথা শুনে নিজেকে পিছিয়ে নেওয়ার মতো নির্বোধ আমি নই। সুপ্রিয় বন্ধুগণ, যখন আমি মাঠে আমার কার্যক্রম গুলো করে থাকি তখন অনেকেই পিছন দিক থেকে বিভিন্ন প্রকারের ঠাট্টা-বিদ্রুপ করে থাকে আমার সাথে। যদিও মানুষের এরকম বাজে কথাগুলো আমি পদদলিতে করতে অত্যন্ত পছন্দ করি। যাতে পরবর্তীতে এরকম কথা বলার সময় দশবার চিন্তা করে, তারপরে আমার সাথে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করতে আসে। সুপ্রিয় বন্ধুগণ, আমি একজন চাষীর ছেলে। আমার দাদা, বাবা এবং চাচারা মাঠে চাষাবাদ করার মধ্য দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেছে। এমনকি আমিও মাঠের কাজে ছোট থেকেই আমার বাবাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ সাহায্য করেছি। পাশাপাশি মাঠের চাষাবাদ কাজ গুলো বেশ ভালোভাবে আয়ত্ত করে নিয়েছি। তাই সময় সুযোগ পেলে আজও মাঠে যে কোন ফসল চাষাবাদ করতে কোন দ্বিধাবোধ করি না। কারণ মাঠে চাষাবাদ করে ফসল ফলানোর কাজটি আমার রক্তে মিশে গেছে।
সুপ্রিয় বন্ধুগণ, এবার মূল কথায় আসা যাক, আমার পুকুর পাড়ে কিছু জায়গায় ঝিঙে গাছ, উচ্ছে গাছ ও ঢেঁড়স সবজির গাছ লাগিয়েছিলাম। পুকুর পাড়ে সবজি গাছগুলো লাগানোর কাজটি করেছিলাম আমার একেবারেই অবসর সময়ে। আমার অবসর সময়ে আমি ফেসবুক ব্যবহার করে কিংবা টেলিভিশন দেখে কিংবা আড্ডাবাজি না করে আমি চেষ্টা করি সময়টা যথার্থভাবে কাজে লাগাতে। অবসর সময়ে মাঠে এরকম সবজি চাষাবাদ এর কাজ করলে মনটা যেমন ফ্রেশ থাকে, ঠিক তেমনি শারীরিকভাবে চমৎকার একটি ব্যায়ামও হয়ে যায়। আর নিজের হাতে এরকম কাজ করার মধ্যে যে পরিমাণ মানসিক শান্তি ও মানসিক পরিতৃপ্তি পাওয়া যায় সেটা হয়তো অন্য কোন কাজে পাওয়া সম্ভব নয়।
সুপ্রিয় বন্ধুগণ, এবার মূল কথায় আসা যাক, আমার পুকুর পাড়ে কিছু জায়গায় ঝিঙে গাছ, উচ্ছে গাছ ও ঢেঁড়স সবজির গাছ লাগিয়েছিলাম। পুকুর পাড়ে সবজি গাছগুলো লাগানোর কাজটি করেছিলাম আমার একেবারেই অবসর সময়ে। আমার অবসর সময়ে আমি ফেসবুক ব্যবহার করে কিংবা টেলিভিশন দেখে কিংবা আড্ডাবাজি না করে আমি চেষ্টা করি সময়টা যথার্থভাবে কাজে লাগাতে। অবসর সময়ে মাঠে এরকম সবজি চাষাবাদ এর কাজ করলে মনটা যেমন ফ্রেশ থাকে, ঠিক তেমনি শারীরিকভাবে চমৎকার একটি ব্যায়ামও হয়ে যায়। আর নিজের হাতে এরকম কাজ করার মধ্যে যে পরিমাণ মানসিক শান্তি ও মানসিক পরিতৃপ্তি পাওয়া যায় সেটা হয়তো অন্য কোন কাজে পাওয়া সম্ভব নয়।
আমার পুকুর পাড়ে যখন ঝিঙ্গে গাছ, উচ্ছে গাছ ও ঢেঁড়স সবজির গাছগুলো এক মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়েছিল ঠিক তখন আমি প্রতিটি সবজি গাছের গোড়া থেকে একটু দূরে অল্প পরিমাণ টিএসপি সার এবং ইউরিয়া সার দিয়ে পানি সেচ দিয়েছিলাম। একই সাথে গোবরের সার দিয়েছিলাম প্রায় ৫ থেকে ৭ কেজি। তারপর থেকে আমার সবজি গাছগুলোতে আর কোন প্রকারের সার দেওয়ার প্রয়োজন হয়নি। শুধুমাত্র প্রতিদিন বিকেলবেলা আমার পুকুর থেকে পানি তুলে সবজি গাছগুলোতে দিতাম। আর এতেই আমার লাগানো সবজি গাছগুলো অত্যন্ত বৃদ্ধি হতে থাকে। তারপরে প্রতিটি সবজি গাছে সবজি ফুল আসে এবং সবজি ধরতে শুরু করে। আমার লাগানো ঝিঙ্গে, উচ্ছে ও ঢেঁড়স সবজি গাছের মধ্যে ঢেঁড়স সবজিটি সর্বপ্রথম ধরেছিল। তারপরে ঝিঙ্গে সবজিটি হওয়া শুরু হয়েছিল। আর সর্বশেষে উচ্ছে সবজিটি পেয়েছিলাম।
যখন আমার সবগুলো সবজি গাছে পুরোদমে সবজি ধরা শুরু হয়েছিল তখন প্রত্যেক সপ্তাহে আমি এই সবজি গাছগুলো থেকে দুইদিন করে সবজি সংগ্রহ করতাম। প্রত্যেক সপ্তাহে সবজি গাছগুলো থেকে সাড়ে তিন কেজি থেকে চার কেজি পরিমাণ সবজি পেতাম। যেটা আমার পরিবারের জন্য বেশ পর্যাপ্ত পরিমাণ ছিল। আমার লাগানো গাছ থেকে টাটকা সবজি সংগ্রহের মুহূর্তে আমি অত্যন্ত আনন্দ অনুভব করি। একই সাথে অবসর সময়ে আমার এই সবজি চাষের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য আমি আরো অনেক বেশি উৎসাহ পায়। সব থেকে বেশি ভালো লাগে যখন আমার পরিবারের সদস্যরা টাটকা সবজি পেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত হয়। আসলে পরিবারের জন্য কিছু করতে পারলে নিজেকে খুবই স্বার্থক মনে হয়। শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে কীটনাশক, বিষ ও ফরমালিন মুক্ত টাটকা সবজি পরিবারের জন্য সরবরাহের মাঝে যে পরিমাণ আনন্দ রয়েছে সেটা লেখার মাধ্যমে বোঝানো সম্ভব নয়।
সুপ্রিয় বন্ধুগণ, বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে যে সমস্ত শাকসবজি গুলো পাওয়া যায় সেটা কতটুকু সতেজ আমার জানা নেই। তবে আমরা যদি নিজ পরিশ্রমের মাধ্যমে এভাবে সবজি চাষ করতে পারি তাহলে সেটা নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য অত্যন্ত কল্যাণকর হবে। কিছু মানুষের বাজে কথায় কান দিয়ে, নিজেদেরকে গুটিয়ে না রেখে আসুন আমরা আরো বেশি কর্মঠ হয় এবং দক্ষ হয়। আমাদেরকে মনে রাখতে হবে নিজের কাজ নিজে করলে এতেই আমাদের মান-সম্মানের কোন ক্ষতি হয় না বরং আমাদের জন্য অত্যন্ত মঙ্গলজনক হয়। সুপ্রিয় বন্ধুগণ পুকুর পাড়ে সবজি চাষের পাশাপাশি মাঠে আমার শীতকালীন ফসলসহ অন্যান্য ফসলের চাষাবাদ রয়েছে। কিন্তু সেগুলো আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করি না। কারণ ওই সমস্ত ফসল চাষে জন্য আমার লেবার নেওয়া প্রয়োজন হয়। কিন্তু আমার পুকুর পাড়ে সবজি চাষ গুলো সম্পূর্ণরূপে আমার নিজ উদ্যোগে ও নিজ প্রচেষ্টায় হয়ে থাকে। যেখানে অন্যের কোন ধরনের সাহায্যের প্রয়োজন হয় না। যাহোক আমি আশা করি আমার আজকের পোস্টটি পড়ে আপনাদের ভালো লেগেছে।
আমার পরিচয়।
আমার নাম মোহাঃ নাজিবুল ইসলাম (বিদ্যুৎ)। আমি বাংলাদেশের নাগরিক এবং আমি অতিশয় ক্ষুদ্র জ্ঞানের একজন মানুষ। আমি মেহেরপুর জেলার ছোট্ট একটি গ্রামে বসবাস করি। আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ শুরু করার মধ্য দিয়ে আমার স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু হয়। আমার স্টিমিট আইডি নাম (#bidyut01). প্রথম প্রথম স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ কিছুই পারতাম না। কিন্তু আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সম্মানিত ফাউন্ডার, এডমিন এবং মডারেটরদের সার্বিক সহযোগিতায় খুব সহজেই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ গুলো সম্পর্কে জানতে পারি ও শিখতে পারি। এরপর থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি সম্পর্কে আমার এলাকাতে আমি ব্যাপকভাবে প্রচার করি। যার পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমানে আমার এলাকার অনেকেই এখন আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্য। যাহোক, এখন আমার মাতৃভাষায় লেখালেখি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। যদিও আমার প্রধান পেশা শিক্ষকতা এবং পাশাপাশি মাছের চাষাবাদ করা। আমার পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা ৮ জন। আমার পরিবারের প্রধান হলো আমার বাবা ও মা। আমার পছন্দের কাজ সমূহ হলো-ছবি অঙ্কন করা, যেকোনো জিনিসের অরিগ্যামি তৈরি করা, বিভিন্ন প্রকারের রেসিপি তৈরি করা, কবিতা লেখা, ভ্রমণ করা ও ফটোগ্রাফি করা। আর একটু সময় সুযোগ পেলেই পুরনো দিনের মুভি গুলো দেখতে আমি খুবই পছন্দ করি।
১০% বেনিফিসারী প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য বরাদ্দ।
যখন আমার সবগুলো সবজি গাছে পুরোদমে সবজি ধরা শুরু হয়েছিল তখন প্রত্যেক সপ্তাহে আমি এই সবজি গাছগুলো থেকে দুইদিন করে সবজি সংগ্রহ করতাম। প্রত্যেক সপ্তাহে সবজি গাছগুলো থেকে সাড়ে তিন কেজি থেকে চার কেজি পরিমাণ সবজি পেতাম। যেটা আমার পরিবারের জন্য বেশ পর্যাপ্ত পরিমাণ ছিল। আমার লাগানো গাছ থেকে টাটকা সবজি সংগ্রহের মুহূর্তে আমি অত্যন্ত আনন্দ অনুভব করি। একই সাথে অবসর সময়ে আমার এই সবজি চাষের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য আমি আরো অনেক বেশি উৎসাহ পায়। সব থেকে বেশি ভালো লাগে যখন আমার পরিবারের সদস্যরা টাটকা সবজি পেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত হয়। আসলে পরিবারের জন্য কিছু করতে পারলে নিজেকে খুবই স্বার্থক মনে হয়। শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে কীটনাশক, বিষ ও ফরমালিন মুক্ত টাটকা সবজি পরিবারের জন্য সরবরাহের মাঝে যে পরিমাণ আনন্দ রয়েছে সেটা লেখার মাধ্যমে বোঝানো সম্ভব নয়।
সুপ্রিয় বন্ধুগণ, বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে যে সমস্ত শাকসবজি গুলো পাওয়া যায় সেটা কতটুকু সতেজ আমার জানা নেই। তবে আমরা যদি নিজ পরিশ্রমের মাধ্যমে এভাবে সবজি চাষ করতে পারি তাহলে সেটা নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য অত্যন্ত কল্যাণকর হবে। কিছু মানুষের বাজে কথায় কান দিয়ে, নিজেদেরকে গুটিয়ে না রেখে আসুন আমরা আরো বেশি কর্মঠ হয় এবং দক্ষ হয়। আমাদেরকে মনে রাখতে হবে নিজের কাজ নিজে করলে এতেই আমাদের মান-সম্মানের কোন ক্ষতি হয় না বরং আমাদের জন্য অত্যন্ত মঙ্গলজনক হয়। সুপ্রিয় বন্ধুগণ পুকুর পাড়ে সবজি চাষের পাশাপাশি মাঠে আমার শীতকালীন ফসলসহ অন্যান্য ফসলের চাষাবাদ রয়েছে। কিন্তু সেগুলো আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করি না। কারণ ওই সমস্ত ফসল চাষে জন্য আমার লেবার নেওয়া প্রয়োজন হয়। কিন্তু আমার পুকুর পাড়ে সবজি চাষ গুলো সম্পূর্ণরূপে আমার নিজ উদ্যোগে ও নিজ প্রচেষ্টায় হয়ে থাকে। যেখানে অন্যের কোন ধরনের সাহায্যের প্রয়োজন হয় না। যাহোক আমি আশা করি আমার আজকের পোস্টটি পড়ে আপনাদের ভালো লেগেছে।
আমার পরিচয়।
আমার নাম মোহাঃ নাজিবুল ইসলাম (বিদ্যুৎ)। আমি বাংলাদেশের নাগরিক এবং আমি অতিশয় ক্ষুদ্র জ্ঞানের একজন মানুষ। আমি মেহেরপুর জেলার ছোট্ট একটি গ্রামে বসবাস করি। আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ শুরু করার মধ্য দিয়ে আমার স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু হয়। আমার স্টিমিট আইডি নাম (#bidyut01). প্রথম প্রথম স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ কিছুই পারতাম না। কিন্তু আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সম্মানিত ফাউন্ডার, এডমিন এবং মডারেটরদের সার্বিক সহযোগিতায় খুব সহজেই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ গুলো সম্পর্কে জানতে পারি ও শিখতে পারি। এরপর থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি সম্পর্কে আমার এলাকাতে আমি ব্যাপকভাবে প্রচার করি। যার পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমানে আমার এলাকার অনেকেই এখন আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্য। যাহোক, এখন আমার মাতৃভাষায় লেখালেখি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। যদিও আমার প্রধান পেশা শিক্ষকতা এবং পাশাপাশি মাছের চাষাবাদ করা। আমার পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা ৮ জন। আমার পরিবারের প্রধান হলো আমার বাবা ও মা। আমার পছন্দের কাজ সমূহ হলো-ছবি অঙ্কন করা, যেকোনো জিনিসের অরিগ্যামি তৈরি করা, বিভিন্ন প্রকারের রেসিপি তৈরি করা, কবিতা লেখা, ভ্রমণ করা ও ফটোগ্রাফি করা। আর একটু সময় সুযোগ পেলেই পুরনো দিনের মুভি গুলো দেখতে আমি খুবই পছন্দ করি।
১০% বেনিফিসারী প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য বরাদ্দ।
আমার পরিচয়।
আমার নাম মোহাঃ নাজিবুল ইসলাম (বিদ্যুৎ)। আমি বাংলাদেশের নাগরিক এবং আমি অতিশয় ক্ষুদ্র জ্ঞানের একজন মানুষ। আমি মেহেরপুর জেলার ছোট্ট একটি গ্রামে বসবাস করি। আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ শুরু করার মধ্য দিয়ে আমার স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু হয়। আমার স্টিমিট আইডি নাম (#bidyut01). প্রথম প্রথম স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ কিছুই পারতাম না। কিন্তু আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সম্মানিত ফাউন্ডার, এডমিন এবং মডারেটরদের সার্বিক সহযোগিতায় খুব সহজেই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ গুলো সম্পর্কে জানতে পারি ও শিখতে পারি। এরপর থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি সম্পর্কে আমার এলাকাতে আমি ব্যাপকভাবে প্রচার করি। যার পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমানে আমার এলাকার অনেকেই এখন আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্য। যাহোক, এখন আমার মাতৃভাষায় লেখালেখি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। যদিও আমার প্রধান পেশা শিক্ষকতা এবং পাশাপাশি মাছের চাষাবাদ করা। আমার পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা ৮ জন। আমার পরিবারের প্রধান হলো আমার বাবা ও মা। আমার পছন্দের কাজ সমূহ হলো-ছবি অঙ্কন করা, যেকোনো জিনিসের অরিগ্যামি তৈরি করা, বিভিন্ন প্রকারের রেসিপি তৈরি করা, কবিতা লেখা, ভ্রমণ করা ও ফটোগ্রাফি করা। আর একটু সময় সুযোগ পেলেই পুরনো দিনের মুভি গুলো দেখতে আমি খুবই পছন্দ করি।
১০% বেনিফিসারী প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য বরাদ্দ।
আমার নাম মোহাঃ নাজিবুল ইসলাম (বিদ্যুৎ)। আমি বাংলাদেশের নাগরিক এবং আমি অতিশয় ক্ষুদ্র জ্ঞানের একজন মানুষ। আমি মেহেরপুর জেলার ছোট্ট একটি গ্রামে বসবাস করি। আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ শুরু করার মধ্য দিয়ে আমার স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু হয়। আমার স্টিমিট আইডি নাম (#bidyut01). প্রথম প্রথম স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ কিছুই পারতাম না। কিন্তু আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সম্মানিত ফাউন্ডার, এডমিন এবং মডারেটরদের সার্বিক সহযোগিতায় খুব সহজেই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কাজ গুলো সম্পর্কে জানতে পারি ও শিখতে পারি। এরপর থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি সম্পর্কে আমার এলাকাতে আমি ব্যাপকভাবে প্রচার করি। যার পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমানে আমার এলাকার অনেকেই এখন আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্য। যাহোক, এখন আমার মাতৃভাষায় লেখালেখি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। যদিও আমার প্রধান পেশা শিক্ষকতা এবং পাশাপাশি মাছের চাষাবাদ করা। আমার পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা ৮ জন। আমার পরিবারের প্রধান হলো আমার বাবা ও মা। আমার পছন্দের কাজ সমূহ হলো-ছবি অঙ্কন করা, যেকোনো জিনিসের অরিগ্যামি তৈরি করা, বিভিন্ন প্রকারের রেসিপি তৈরি করা, কবিতা লেখা, ভ্রমণ করা ও ফটোগ্রাফি করা। আর একটু সময় সুযোগ পেলেই পুরনো দিনের মুভি গুলো দেখতে আমি খুবই পছন্দ করি।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপনারা দুই ভাই মিলে বেশ ভালোই কাজ করতেছেন। একদিকে পুকুরে খুব সুন্দর মাছ চাষ হচ্ছে। সেই সাথেই পুকুর পাড়ে এত সুন্দর সবজির বাগান দেখে অনেক ভালো লাগে। একদিকে ফ্রেশ সবজি খাওয়া হচ্ছে। তাছাড়া অতিরিক্ত সবজি গুলো বিক্রি করে একটি হেলদি ইনকাম হচ্ছে। সবজি গুলো দেখে অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়া। এত সুন্দর একটি অনুভূতি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপু একটু পরিশ্রম না করলে ফ্রেশ খাবার খাওয়া সম্ভব হয় না। তাই পরিশ্রম করতে হয়।
প্রথমেই আপনার এই সবজি চাষকে আমি সাধুবাদ জানাই। পেছনে লোকে কি বললো এটা কোন বিষয় নয়, আপনি আপনার কাজকে কতটুকু ভালোবাসেন সেটাই মুখ্য বিষয়। মানুষ কখনো অন্য একজন মানুষের ভালো চায় না, সবসময়ই ক্ষতি করার চেষ্টা করে।
যাইহোক আপনি তো দেখছি দারুন একজন কৃষক এবং চমৎকারভাবে সবজি চাষ করে যাচ্ছেন। আশাকরি আপনাকে দেখে সবাই অনুপ্রাণিত হবে। অনেক ধন্যবাদ ভাই চমৎকার পোস্টটি গুছিয়ে উপস্থাপন করার জন্য।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া পিছনের লোকের কথা শুনে নিজেকে গুটিয়ে রাখতে রাজি নয় আমি। চমৎকার মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাহ্ ভাই বেশ দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। এভাবে নিজের লাগানো গাছের সবজি সংগ্রহ করেছেন সত্যিই দারুন ব্যাপার। অনেক যত্ন সহকারে গাছগুলো বড় করে তুলেছিলেন বলেই আজকে সুন্দর সুন্দর সবজি সংগ্রহ করতে পেরেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য।
আসলে নিজের চাষ কৃত সবজি অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। কারণ নিজের চাষের জমিতে কোন ধরনের কীটনাশক করা হয় না। এ ধরনের সবজিতে ভিটামিন প্রচুর হয়ে থাকে। আমার কাছে তো গরম গরম ভেন্ডি ভর্তা খুবই সুস্বাদু লাগে। পুকুরপাড়ে এ ধরনের সবজি বাগান তৈরি করে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করে যাচ্ছে। এক দিক থেকে আপনি আর্থিকভাবে অনেক লাভবান হচ্ছেন। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার মন্তব্যটি পড়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।