🍎কাঁঠাল ফলের পরিচয়, পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা🍊//@beer75//22-06-2021
আসসালামু আলাইকুম
হ্যালো বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভাল আছেন, আল্লাহর রহমতে আমি অনেক ভাল আছি। আজকে আমি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাঁঠাল ফলের পরিচয়, কাঁঠালের পুষ্টিগুণ, ও কাঁঠালের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
🍏🍏 কাঁঠাল 🍊🍊ফল
ফলের মধ্যে সবচেয়ে বড় আকারের ফল হলো কাঁঠাল। গ্রীষ্মকালীন ফলগুলোর মধ্যে কাঁঠাল অন্যতম হিসেবে বিবেচিত। জাতীয় ফল হিসেবে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক স্বীকৃত এই ফলটির সুমিষ্ট সাদ একেবারের জন্য হলেও আস্বাধন করেনি, এমন কাউকে বাংলাদেশ খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর।
কাঁঠাল একেবারেই আমাদের নিজস্ব ফল। কারণ কাঁঠালের আদিনিবাস এই ভারতীয় উপমহাদেশেই। বিশেষ করে বাংলাদেশ ও তার আশপাশের এলাকা গুলো কাঁঠালের উৎপত্তির স্থান হিসেবে বিবেচিত। ব্রাজিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের জ্যামাইকায় সীমিত পরিমাণে কাঁঠাল জন্মে। তাছাড়া বাংলাদেশ, আসাম, পশ্চিম বঙ্গ, দক্ষিণ ভারত, বিহার, মায়ানমার, মালয়, শ্রীলংকা ইত্যাদি এলাকায় যে হারে কাঁঠাল চাষ হয়, এই পরিমাণে বিশ্বের আর কোথাও কাঁঠাল চাষ হয় না।
কাঁঠাল এর ইংরেজি নাম ( Jackfruit) এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম (Artocarpus heterophyllus)।ক এটি মাঝারি আকারের কাষ্ঠল উদ্ভিদ। চারা বপনের ৭থেকে ৮ বছর পর থেকেই গাছের ফল আসা শুরু করে । কাঁঠাল বেশ কয়েক জাতের হয়। তবে সাধারণত গলা বা গালা এবং খাজা(চালা)- এ দুই ভাগেই কাঁঠালকে বিভক্ত করা হয়। গালা কাঁঠালের কোষ নরম, মিষ্টি, রসালো, কোমল ও অপেক্ষাকৃত ছোট আকারের হয়। খাজা কাঁঠালের কোষ আকারে বড় ও অপেক্ষাকৃত শক্ত হয় বা কচকচে হয়।
কাঁঠাল এমন একটি ফল যা কাঁচা এবং পাকা দুই অবস্থায় খাওয়া যায়। কাঁচা কাঁঠালকে এঁচোড় বলা হয়। এঁচোড় তরকারি হিসেবে রান্না করে খাওয়া হয়। মাংস দিয়ে রান্না করা এঁচোড় তরকারি হিসেবে খুবই জনপ্রিয়। পাকা কাঁঠালের কোষ খাওয়া হয়। কাঁঠালের রস দিয়ে আমসত্ত্বের মতো কাঁঠালসত্ত্ব তৈরি করা যায়। পাকা কাঁঠালের রয়েছে পেকটিন, তাই কাঁঠাল দিয়ে জেলি তৈরি করা হয়। বর্তমানে কাঁঠাল দিয়ে থাইল্যন্ডে টিপস ও তৈরি হচ্ছে। শুধু ফল নয়, কাঁঠালের বিচি শুকিয়ে বাদামের মত করে ভেজে খাওয়া যায়। কাঁঠালের বিচি দিয়ে তরকারি রান্না করে খাওয়া যায়।এছাড়াও কাঁঠালের বিচি ভর্তা খাদ্য হিসেবে খুবই সুস্বাদু।
স্বাদের দিক দিয়ে তো বটেই পুষ্টিগুণের দিক দিয়েও কাঁঠাল পিছিয়ে নেই কোনো ভাবেই!
পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁঠাল স্বাস্থ্য রক্ষায় অবদান রাখে প্রচুর। বিশেষ করে এতে উপস্থিত খাদ্য উপাদান সহায়তা করে বিভিন্ন ভাবে। যেমন-
পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে লেখার জন্য আপনাকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ।
বন্ধু তোমাকেও ধন্যবাদ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য।
অনেক তথ্যবহুল একটি পোষ্ট । সবার অনেক উপকারে আসবে।
জি, ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভালো লিখেছেন কাঁঠাল সম্পর্কে। অনেক ভাল তথ্য দিয়েছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ, আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য
কাঁঠাল এর উপকারিতা সুন্দরভাবে ফুটে তুলেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য
কাঁঠাল সম্পর্কে ভাল একটি তথ্যমুলক পোস্ট।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য
খুব ভালো গুনাগুন জানতে পারলাম কাঁঠাল সম্পর্কে আপনার পোস্ট দ্বারা
ধন্যবাদ ভাইয়া