"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা-৫৪ || আমার তৈরি সাতটা ভিন্ন ডিজাইনের নকশী পিঠার রেসিপি।

in আমার বাংলা ব্লগ2 months ago

IMG-20240317-WA0080.jpg

IMG-20240317-WA0087.jpg

হ্যালো বন্ধুরা,

সবাই কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে খুবই ভাল আছি। আজকে আবারো অন্যরকম সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। তবে আজকের রেসিপিটার জন্য প্রথমে ধন্যবাদ জানাবো আমাদের প্রিয় সিয়াম ভাইয়াকে। এবারের আমাদের জন্য এত সুন্দর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য। নকশী পিঠা মানেই হচ্ছে গ্রাম বাংলার অনেক ঐতিহ্যবাহী একটি পিঠা। তবে এই পিঠাটা অনেক ঐতিহ্যবাহী এটা হলেও সত্যি বলতে আমি নিজের হাতে কখনোই তৈরি করেনি।

IMG-20240317-WA0078.jpg

তাই জন্য যখন এবারে নকশী পিঠার প্রতিযোগিতা দেওয়া হয়েছে আমার ভীষণ ভালো লাগলো। কারন আমি প্রথমবারের মতো অন্তত ট্রাই করে দেখতে পারব। তবে আসলে পারফেক্টভাবে পিঠাটা তৈরি করতে পারব কিনা বুঝতে পারছি না আপনার। কিন্তু আমি নেমে পড়লাম পিঠা তৈরি করার জন্য। আমি ভেবেছি আজকে বিভিন্ন ডিজাইনের পিঠাগুলো তৈরি করব। তবে আমি এটা জানতাম না যে পিঠাগুলো তৈরি করা এত বেশি কঠিন। আর এই পিঠাগুলো তৈরি করতে প্রায় অনেক বেশি সময় লেগে গিয়েছিল।

IMG-20240317-WA0069.jpg

IMG-20240317-WA0077.jpg

বিশেষ করে এক একটা পিঠার ডিজাইন করতে অনেক বেশি সময় লেগে গিয়েছিল।এখানে আমি সাতটা পিঠা ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন করেছি। তবে পিঠা গুলো তৈরি করার পর ভীষণ ভালই লেগেছে ‌। বিশেষ করে এই পিঠাগুলো অনেক মুচমুচে হয়েছিল। তাই জন্য খেতেও ভীষণ ভালো লেগেছে। আর ইফতারিতে এই রেসিপিটা আমাদের সবার জন্য দারুন ছিল। প্রথমবারের মতো এই রেসিপিটা তৈরি করে ভীষণ ভালো লেগেছে। আসলে আমার বাংলা ব্লগের জন্যই সম্ভব হয়েছে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

IMG-20240317-WA0076.jpg

রান্নার উপকরণ :

উপকরণপরিমাণ
চালের গুঁড়া২ কাপ
খেজুরের গুড়১ টা
টুথপিক৪ টা
লবণস্বাদমতো

IMG_20240317_192545.jpg

রান্নার বিবরণ :

ধাপ - ১ :

প্রথমে আমি একটি ফ্রাইপ্যান বসিয়ে দিলাম চুলায়। এরপরের মধ্যে চালের গুড়া দিয়ে দিলাম। চালের গুড়াগুলোকে নেড়েছেড়ে ভালোভাবে টেলে নিব।

IMG_20240317_191145.jpg

ধাপ - ২ :

টেলে নেওয়া হয়ে গেলে এরপর একটি বাটিতে নিয়ে নিলাম। এরপর ফুটন্ত গরম পানি দিয়ে নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিব।

IMG_20240317_191159.jpg

ধাপ - ৩ :

এরপর হাত দিয়ে একটু একটু করে মেয়েকে একটা ডো তৈরি করে নিব।

IMG_20240317_191224.jpg

ধাপ - ৪ :

তৈরি করা ডো থেকে কিছুটা পরিমাণে নিয়ে মোটা করে একটা রুটি বেলে নিব।

IMG_20240317_191323.jpg

ধাপ - ৫ :

এরপর মোটামুটি উপরে একটা টুথপিক দিয়ে একটু একটু করে ডিজাইন করা শুরু করি। এভাবে আমি খুব সুন্দর একটা ডিজাইন তৈরি করে নিলাম।

IMG_20240317_191335.jpg

ধাপ - ৬ :

এরপর আমি আবারো আরেকটা রুটি মোটা করে বেলে নিলাম। তার উপরে অন্য একটা ফুলের ডিজাইন করা শুরু করি। একটু একটু করে খুব সুন্দর একটা ডিজাইন করে নিলাম।

IMG_20240317_191352.jpg

ধাপ - ৭ :

এরপর আমি আরেকটা রুটি মোটা করে বেলে নিলাম। তার উপরে অন্য একটা ফুলের ডিজাইন করে নিলাম।

IMG_20240317_191413.jpg

ধাপ - ৮ :

এরপর আমি আবারো আরেকটা রুটি মোটা করে বেলে নিলাম। তার উপরে অন্য একটা ফুলের ডিজাইন করে নিলাম একটু একটু করে। আস্তে আস্তে খুব সুন্দর ভাবে ডিজাইনটা করলাম।

IMG_20240317_191448.jpg

ধাপ - ৯ :

এরপর আরেকটা রুটি মোটা করে বেলে নিলাম। তার উপরে অন্য একটা ফুলের ডিজাইন একটু একটু করে খুব সুন্দর একটা ডিজাইন করে নিলাম।

IMG_20240317_191507.jpg

ধাপ - ১০ :

এরপর আমি আবারো আরেকটা রুটি মোটা করে বেলে নিলাম। তার উপরে অন্য একটা ফুলের ডিজাইন করা শুরু করি। একটু একটু করে খুব সুন্দর একটা ডিজাইন করে নিলাম।

IMG_20240317_191530.jpg

ধাপ - ১১ :

এরপরে আমি আবারও অন্য একটা ডিজাইন খুব সুন্দর ভাবে করে নিলাম।

IMG_20240317_191551.jpg

ধাপ - ১২ :

এভাবে করে একটা একটা করে আমি প্রায় সাতটা ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন তৈরি করলাম।

IMG_20240317_191620.jpg

ধাপ - ১৩ :

এরপরে আমি চুলায় একটি কড়াই বসিয়ে দিলাম। এরপর এর মধ্যে ডুবো তেল দিয়ে গরম করে নিলাম। তেল গরম হয়ে গেলে এর মধ্যে পিঠা দিয়ে দিলাম। উল্টে পাল্টে পিঠাটাকে ভেজে নিব।

IMG_20240317_191633.jpg

ধাপ - ১৪ :

এভাবে আমি সবগুলো পিঠা একটা একটা করে ভেজে নিয়েছি।

IMG_20240317_191707.jpg

ধাপ - ১৫ :

এরপরে আমি একটু একটু করে খেজুরের গুড়টাকে কুচি করে নিয়েছি।

IMG_20240317_191748.jpg

ধাপ - ১৬ :

এরপর একটি পাতিলের মধ্যে গুড় নিয়ে তার মধ্যে কিছুটা পরিমাণে পানি দিয়ে দিলাম। এভাবে চুলা রেখে কিছুক্ষণ জাল করে নিবো।

IMG_20240317_191812.jpg

ধাপ - ১৭ :

এরপর গুড়ের শিরা তৈরি করার পর এর মধ্যে একটা একটা করে পিঠা ডুবিয়ে , উঠিয়ে নিব। এভাবে আমি সবগুলো পিঠা শিরার মধ্যে চুল ডুবিয়ে নিব।

IMG_20240317_191826.jpg

শেষ ধাপ :

এইভাবে পুরো পিঠা তৈরি করার রেসিপিটি শেষ করে নিলাম। আশা করি আমাদের রেসিপিটি আপনাদের সবার খুবই পছন্দ হবে।

IMG-20240317-WA0077.jpg

IMG-20240317-WA0076.jpg

IMG-20240317-WA0075.jpg

IMG-20240317-WA0074.jpg

IMG-20240317-WA0073.jpg

IMG-20240317-WA0072.jpg

IMG-20240317-WA0071.jpg

IMG-20240317-WA0070.jpg

IMG-20240317-WA0069.jpg

IMG-20240317-WA0068.jpg

IMG-20240317-WA0087.jpg

IMG-20240317-WA0086.jpg

IMG-20240317-WA0085.jpg

IMG-20240317-WA0084.jpg

IMG-20240317-WA0083.jpg

IMG-20240317-WA0082.jpg

IMG-20240317-WA0081.jpg

IMG-20240317-WA0080.jpg

IMG-20240317-WA0079.jpg

IMG-20240317-WA0078.jpg

IMG-20240317-WA0067.jpg

IMG-20240317-WA0039.jpg

IMG-20240317-WA0040.jpg

পোস্ট বিবরণ

শ্রেণীরেসিপি
ডিভাইসSamsung galaxy a7
ফটোগ্রাফার@bdwomen
লোকেশনফেনী

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7xbS7ungTbMjNMsQ7fPnm8uUBT2bU8Azf8zCDQrq3tkzHjjCFyraxJQeY79tPTN45w8XxU9wtvaFmWRaLhgHSy5GYKQ6bg.png

IMG-20211226-WA0000.jpg

আমার নাম আকলিমা আক্তার মুনিয়া। আর আমার ইউজার নাম @bdwomen। আমি বাংলাদেশে বসবাস করি। বাংলা ভাষা হল আমাদের মাতৃভাষা আর আমি মাতৃভাষা বলতে পারি বলেই অনেক গর্বিত। আমি বিভিন্ন ধরনের ছবি এবং পেইন্টিং আঁকতে খুবই পছন্দ করি। আমি প্রায় সময় বিভিন্ন ধরনের পেইন্টিং এঁকে থাকি। আবার রঙিন পেপার এবং বিভিন্ন রকমের জিনিস দিয়ে নানা ধরনের কারুকাজ তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। আবার নিজের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে ছবি তুলতে খুবই ভালো লাগে। আমি চেষ্টা করি সব ধরনের জিনিস কখনো না কখনো একবার করে করার জন্য। আবার বিভিন্ন ধরনের আইডিয়া মাথায় আসলে সেগুলো ও করার চেষ্টা করি।

35FHZ8gBpndbrF88KC8i6DmfoqNdVfSnhzJshZCJksDJs27YpCCUjp1oaP6ko3mLJbQtLE76ZKc5r3aFXKh8EK2Xg2XbxHP97436Dksrat...K3RRDcGvdyC6bx3TE39Zctd2ho1pJ1hm9nj6RC6gfhhSEVDEf6zHmiqsgBwDTEDG8onxfxrWKe5ZMmiwAvtnX6XvsCqykCT5aFqMFBq2wcdKNs74j1RgTuza3g.png

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjde9gvbjDSDFUe2t87sHycAo9yh4cXNBQ2uKuZLC2jPzA8Qx5HRSqkJDxCm2F1P...XMCuWWrUK8WEzc1spvbtGymKcxp9cSaiY7YD7nmGv2yy3TJjQK1R5Bx6mMsJqHLdPZ4gBXB1M3ZGWR3ESWZxh8hd9tvb68pfdL8xHrioiqDnHuRUqd8FYt5aog.png

ধন্যবাদ সবাইকে

Sort:  
 2 months ago 

প্রথমে আপনাকে অভিনন্দন জানাই চলমান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। চলমান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আপনি মজাদার কিছু নকশী পিঠার রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এ ধরনের পিঠা খেতে সত্যিই অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে, দেখেইতো এই সন্ধ্যেবেলা জিভে জল এসে যাচ্ছে। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 2 months ago 

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার পিঠার পোস্টটি দেখে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য

 2 months ago 

প্রাচিন কাল থেকেই গ্রামের মানুষের কাছে নকশি পিঠা খুবই জনপ্রিয়। এটা বানাতে যেমন সময় লাগে তেমনি এটা খেতেও খুবই সুস্বাদু লাগে।প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দারুন করেছেন আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো এগিয়ে যান আপু।শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 2 months ago 

ঠিক বলেছেন প্রাচীন কালের কিন্তু ধরনের পিঠাগুলো কিন্তু অনেক তৈরি করা হতো খেতেও কিন্তু বেশ ভালো লাগতো।

 2 months ago 

বেশ দারুন তো। ফাটাফাটি রেসিপি নিয়েই তো দেখছি প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেছেন। এমন সুন্দর করে নকশি পিঠা গুলো তৈরি করেছেন যে দেখেই কিন্তু আপু অনেক লোভ হচ্ছে। লোভ হচেছ খেয়ে দেখার। শুভ কামনা রইল আপু আপনার জন্য।

 2 months ago 

চেষ্টা করেছি দারুণ একটি রেসিপি তৈরি করা আপনাদের মাঝে শেয়ার করার

 2 months ago 

ওয়াও জাষ্ট ওয়াও বলতেই হবে৷ খাওয়া পরে দেখে এ ধরনের তৃপ্তি কাজ করবে যেটা সত্য কথা ৷ হাহাহাহা ৷ নকশী পিঠা এতো চমৎকার হবে ভাবেতই পারছি না ৷মনে হয় আপনি আর্ট বা ডিজাইন করেছেন ৷
যা হোক আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন চমৎকার পিঠার রেসেপি শেয়ার করার জন্য ৷আপনি এই প্রতিযোগিতায় ভালো কিছু হবে এমনটাই প্রত্যাশা করি ৷
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ৷

 2 months ago 

ঠিক বলেছেন খাওয়ার টাই আমার কাছে মনে হয় সবচেয়ে বেশি ভালো। কারণ দেখতে যতই সুন্দর হোক না কেন খেতে কিন্তু তৃপ্তি লাগতে হবে।

 2 months ago (edited)

ঠিকই বলেছেন আপু গ্রাম বাংলার মানুষ এখনো এই ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছে কষ্ট করে হলেও খুব আনন্দের সাথে পিঠাগুলো তৈরি করে । আর শহরে মানুষ এ ধরনের পিঠা তৈরি করার কথা চিন্তাও করতে পারে না । আপনারটা হোক আর না হোক তারপরেও আপনি পিঠা তৈরি করতে নেমে পরেছেন শুনে ভালো লাগলো । আপনার পিঠা কিন্তু দারুণ হয়েছে । আপনার সাতটি পিঠার নকশাই আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো ।

 2 months ago 

আমার কাছে কিন্তু পিঠাগুলো বেশ তৃপ্তি লেগেছে খেতে। আপনার মন্তব্য পড়ে আরো ভালো লাগলো

 2 months ago 

বাহ চমৎকার এবং সুস্বাদু নকশা পিঠা তৈরি করলেন আপনি। সত্যি দেখে লোভ সামলানো যাচ্ছে না আপু। যদি সম্ভব হতো তাহলে নিয়ে খেয়ে নিতাম কয়েক টুকরো। এত লোভনীয় হয়েছে পিঠার নকশা গুলো দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। এত সুন্দর একটি রেসিপি আপনি শেয়ার করলেন শুভকামনা রইল।

 2 months ago 

প্রতিনিয়ত সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ

 2 months ago 

আমাদের দেশের গ্রাম গুলোতে এমন সুন্দর সুন্দর নকশি পিঠা তৈরি করা হয়। আর আজ আপনার প্রতিযোগিতার পোস্ট দেখে সেসব নকশি পিঠা দেখতে পেলাম। বেশ সুন্দর করে উপস্থাপনা মাধ্যমে আপনি আপনার রেসিপিটি তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

 2 months ago 

চেষ্টা করেছি সবার মত প্রতিযোগিতা সুন্দরভাবে অংশগ্রহণ করার জন্য

 2 months ago 

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছেন দেখে ভালো লাগলো তার থেকেও বেশি ভালো লাগলো পিঠা গুলো দেখতে পেরে। অনেক সুন্দর হয়েছে আপু পিঠাগুলো। পিঠা তৈরীর প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এরকম সুন্দর সুন্দর নকশি পিঠা তৈরি করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপু।

 2 months ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি পড়ে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য

 2 months ago 

আমার বাংলাব্লগ এর প্রতিযোগিতা মানেই নতুন নতুন জিনিস দেখার সুযোগ। প্রথমে অভিনন্দন জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি দারুন একটি নকশী পিঠা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। আপনার পিঠা বেশ লোভনীয় লাগছে এবং মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 2 months ago 

আমার কাছেও কিন্তু কোন প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করতে বেশ আনন্দ লাগে মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

Coin Marketplace

STEEM 0.28
TRX 0.13
JST 0.032
BTC 61135.20
ETH 2928.15
USDT 1.00
SBD 3.66