নাটকের রিভিউ " জামাই সরকারি তো বউ সুন্দরী "
হ্যালো বন্ধুরা,
আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের সামনে এসে হাজির হলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আমার সব সময় একই রকম পোস্টগুলো করতে ভালো লাগেনা। তাই আমি সাত দিনে আলাদা আলাদা পোস্ট করার চেষ্টা করি। আজকে ভাবলাম আপনাদের সাথে একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করি। তাই তামিম আর সাথীর সুন্দর একটি নতুন নাটক নিয়ে হাজির হলাম। এই নাটকটি আমার কাছে দেখতে অনেক ভালই লাগলো। কিছু কিছু জায়গায় হাসি পেয়েছে আবার কিছু কিছু জায়গায় খুব খারাপ লাগলো। তাই ভাবলাম এই সুন্দর নাটকের রিভিউ আপনাদের সাথেও শেয়ার করা যাক। আশা করি আপনাদের এই নাটকের রিভিউ খুবই ভালো লাগবে।
নাটক সম্পর্কে কিছু তথ্য :-
নাম | জামাই সরকারি তো বউ সুন্দরী |
---|---|
গল্প | অর্ণব জাকির |
পরিচালনা | সাইদুর রহমান সবুজ |
অভিনয়ে | তামিম খন্দকার, শায়লা সাথী, সাগর, শেখ সপ্না, ফারুক আল ফারাবি, |
প্রধান সহকারী পরিচালক | ফারুক আল ফারাবি, |
আবহ সংগীত | হাসান মেহেদী |
কাহিনী সারসংক্ষেপ
প্রথমেই তামিম আর সাথীকে দেখানো হয়। তামিম আর সাথীর বিয়ে হয়েছে কিছুদিন আগে। এখন তামিম একজন সরকারি চাকরি ওয়ালা। সাথীর মা-বাবা সব সময় চাইতো সাথীকে একজন সরকারি চাকরি ওয়ালার কাছে বিয়ে দেবেন। তাই তারা তামিমের মতো কালো আর গ্রামের ছেলের কাছেই সাথীর বিয়ে দিয়েছে। কারণ তারা একজন সরকারি চাকরি ওয়ালা ছেলে চায় শুধু। তামিম সোফার উপরে বসে বসে সাথীকে ডাকতে লাগলো। সাথী চুপচাপ এসে বলল কেন ডাকতেছ। তখন তামিম বলল তার জুতো আর পান নিয়ে আসতে। তারপর আবার বলতেছে তার জন্য মজা নিয়ে আসতেন। সাথী সবকিছুই চুপচাপ সহ্য করে নিয়ে আসতেছে। তখন সাথীর মা এসে বলল বাবা তোমার নাস্তা কেমন হয়েছে। তখন তামিম জোরে চিৎকার করে বলল আমি ১১ আইটেমের নাস্তা খাইনা। আমার সব সময় ১২ আইটেমের নাস্তা লাগবে।
তখন সাথীর মা বলল ঠিক আছে তাহলে কাল থেকে আমরা ভালো আইটেমের নাস্তা তোমার জন্য তৈরি করব। তখন সাথী তামিমের কাঁধ থেকে ময়লা পরিষ্কার করতে লাগলো। তখন তামিম জোরে চিৎকার করে বলল আমার কাছ থেকে দূরে যাও। আমার অফিসের শার্ট নষ্ট করে দিয়েছো। তখন সাথীর মাও তাকে বলল যা আরেকটি শার্ট নিয়ে আয় জামাইবাবার জন্য। তারপর তামিম বলল না লাগবে না এরকম যেন আমি আর কখনো না দেখি। তারপর তামিম অফিসে চলে গেল। তখন সাথী তার মাকে বলতে লাগলো তোমরা আমাকে এই কার সাথে বিয়ে দিয়ে দিলে। তখন সাথী মা বলল ছেলে তো ভালোই আছে সরকারি চাকরি করে। তখন সাথী বলল সরকারি চাকরি ওয়ালা দিয়ে কি করব এই ছেলে একদিন আমার পিছু পিছু ঘুরতো। এখন এই ছেলে আমার উপরে জোর গলায় কথা বলে। তখন সাথে চুপচাপ দাঁড়িয়ে অতীতের কথা চিন্তা করতে লাগলো।
একদিন সাথী খুব সুন্দর ভাবে সেজেগুজে বাসা থেকে বের হল। তখন তামিম তার পিছু পিছু একটি ফুল নিয়ে হাটতেছিল। দেখতে তামিমকে একেবারে সিদা সাদা লাগতেছিল তখন। তারপর হঠাৎ করে সাথে দাঁড়িয়ে বলল কি সমস্যা আপনার আপনার। তখন তামিম বলল আমি তোমাকে পছন্দ করি আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই। তখন সাথী হেসে বলল কোথায় চাঁদ আর কোথায় তুমি। তারপর সাথে তামিমকে একটা থাপ্পর মারলো। তখন তামিম চুপচাপ দাঁড়িয়ে ছিল। অনেক কথা বলে সাথে তামিমকে অপমান করলো। তারপর বলল পিছনে দেখো একটা রাস্তা আছে সোজা ওখান দিয়ে হেটে চলে যাবে। আমার দিকে যেন আর কখনো তাকাতে না দেখি। তখন তামিম বলল আজ যাচ্ছি কিন্তু যাচ্ছে না। আবারো আসবো তোমার কাছে। এই বলে তামিম চলে গেল। তারপর একদিন তামিম আর তামিমের বন্ধু ঠিক করল সাথীর বাসায় বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যাবে।
সেই ভাবেই তারা দুজনে মিষ্টি আর সুন্দর ভাবে শেষে বুঝে সাথীর বাসায় গেল। তখন সাথীর মা ভাবলো হয়তো কেউ ভালো পরীক্ষায় পাশ করেছে তাই মিষ্টি নিয়ে এসেছে। তখন তামিম বলল না আমি আপনার মেয়েকে বিয়ে করবো তাই মিষ্টি নিয়ে এসেছি। এই ভুলের সাথীর মা তাদেরকে খুবই অপমান করলো। বলল তোমরা কি সরকারি চাকরি করিস আমার মেয়েকে বিয়ে করতে এসেছিস যে। তারপর সাথী ও এসে তাদেরকে দেখতে পেয়ে খুবই অপমান করল। অনেক খারাপ ভাবে কথা বলে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিল। তারপর তামিম আর তার বন্ধু বাইরে বেরিয়ে আসলো। তখন সাথে ছাদ থেকে তাদের মিষ্টির প্যাকেট গুলো তাদের সামনে ছুড়ে মারলো। এটা দেখে তামিমের খুবই খারাপ লাগলো। তখন তামিম মন খারাপ করে চলে গেল। তারপর একদিন সাথীর বাবা সাথীর মাকে বলল আমার দোকানের রেট পড়েছে। আমার নাকি অনেক দিনের ট্যাক্স দেওয়া হয়নি। এই ভলে সাথীর বাবা খুবই চিন্তা করতে লাগলো।
তখন সাথীর মা বলল চিন্তা করার কোন কারণ নেই। তারপর সাথীর বাবা বলল কি বল আমার যদি পুলিশে নিয়ে যায় তাহলে আমার ১২ বছরের জেল হয়ে যাবে। এটা শুনে সাথীর মা ও খুবই চিন্তায় পড়ে যায়। তারপর সাথীর বাবা বাসা থেকে বেরিয়ে কোথাও লুকিয়ে পড়ে। তারপর তামিম আর তার অন্য অফিসার গুলো সাথীদের বাসায় রেড করে। তখন সাথীর মা তামিমকে দেখে খুবই অবাক হয়ে যায়। বলতে লাগে বাবা তুমি আমাকে চিনতে পারছ না। তখন তামিম চিৎকার করে বলে কি সব বলতেছেন আপনি। তখন সাথীর মা বলে তুমি দু বছর আগে আমার মেয়েকে বিয়ে করতে এসেছিলেন। তখন তামিম বলল চুপ করেন আমি একজন সরকারি চাকরি ওয়ালা আপনি আমাকে এইসব বললে আপনাকে থানায় নিয়ে যাব। এখন সাথি মা বলল তুমি মাথা ঠান্ডা করো আমি তোমার জন্য শরবত নিয়ে আসি। এখন তামিম অন্য অফিসার গুলোকে বলে পুরো বাড়ি চেক করার জন্য। তখন সাথীর মা বলে চেক করতে হবে না আমাদের সব কাগজপত্র ঠিক আছে।
তখন তামিম বলল তাহলে কাগজপত্র দেখান। তারপর সাথীর মা বলল এখন তো এই সব কিছু বাসায় নেই পরে তোমাকে অফিসে গিয়ে দিয়ে আসবো। তখন তামিম জোরে বলতে লাগলো ঠিক আছে তাহলে তাড়াতাড়ি আমার অফিসে সব কাগজপত্র দিয়ে আসবেন না হলে আপনাদের খবর আছে। এই বলে তামিম রা চলে গেল। তখন সাথীর মা দৌড়াতে দৌড়াতে সাথীর পাশে এসে বলল ঘুম থেকে তাড়াতাড়ি উঠে পর। তারপর সাথে কে ডেকে বলল যে ছেলে তোকে দু বছর আগে বিয়ে করতে এসেছিল সেই তামিম আজকে সরকারি চাকরি ছেলে। এই কথা শুনে সাথী খুবই অবাক হয়ে যায়। তখন তামিমের কাছে সাথীকে গিয়ে তামিমকে পাঠানোর কথা বলে সাথীর মা। তখন সাথী বলল আমি এই সব কিছু করতে পারবো না। তাও মায়ের কথায় রাজি হয়ে কাগজপত্র নিয়ে তামিমের অফিসে যায়। তখন তামিমকে দেখে বলল চলো আমরা বাইরে থেকে ঘুরে আসি। তামিম উল্টো অপমান করে তাকে বাহির করে দেয়। তারপর সাথী বাসায় চলে আসে।
তখন তার মা তাকে বলতে লাগলো আগে যেভাবে তামিম তাকে প্রপোজ করেছে সেই ভাবে যেন সাথী ও করে। কিন্তু সাথী এতে রাজি হচ্ছিল না। মা তার মা তাকে জোর করে তামিমের কাছে পাঠায়। তারপর আগের মত সাথী ও তামিমের পিছু পিছু ফুল নিয়ে যেতে থাকে। তখন সাথী তামিমকে ডেকে বলল আমি তোমাকে ভালোবাসি আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই। তখন তামিম ও উল্টো তাকে একটা থাপ্পড় মেরে দিল। তখন আমি বলল সোজা পিছনে রাস্তা দেখে চলে যেতে। তখন সাথী ও আবার বলল আজ যাচ্ছি কিন্তু যাচ্ছি না আবার আসবো তোমার কাছে। এই ভলে সাথে চলে গেল। তারপর সাথীর বাবা ঘটক কে বলে তামিমের সাথে বিয়ে ঠিক করে নেয়। তখন সাথী বলল আমি এই বিয়ে করব না। তামিম এসে তাদের বাড়িতে আবার চড়ে চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে। তখন সাথী ভয়ে বলতে লাগল ঠিক আছে আমি বিয়ে করতে রাজি আছি। তারপর সাথীর মা-বাবা তাকে জোর করে রাজি করিয়ে নিল বলতেছে ছেলে সরকারি চাকরি করে অনেক টাকা পয়সা আছে ছেলের।
তারপর সাথী এসব ভাবনা থেকে বেরিয়ে এসে তার মাকে বলতে লাগলো তোমরা আমার জীবনটা শেষ করে দিলে। এই সব কিছু বলে ওখান থেকে চলে যায় সাথী। তারপর তামিম আর সাথেই রিকশায় করে ঘুরতে লাগলো। কিন্তু রিক্সাতে ঘুরাঘুরি করার সময় তামিম সাথীকে অনেক ভাবে অপমান করতে লাগলো। তারপর বাসায় ফিরে সাথে তার মাকে বলল ও যেখানে পাচ্ছে আমাকে অপমান করতেছে। তখন সাথি মা বলে কিছু করার নেই ছেলে সরকারি চাকরি করে। তখন সাথীর মা বলল তামিমের জন্য খাবার নিয়ে যেতে। ওখানে সাথে খাবার নিয়ে গিয়ে তামিমকে দেখে হঠাৎ অবাক হয়ে যায়। দেখতে পাই তামিম খুবই সুন্দর এবং হ্যান্ডসাম হয়ে গেছে। তারপর সাথী তামিমকে বলল চলো আমরা বাইরে গিয়ে কথা বলি। ওখানে গিয়ে তামিম সাথীকে অনেক কিছু বলে তাদের সম্পর্কটা আবার সুন্দরভাবে ঠিক করে নিল। এভাবেই তাদের সুন্দর একটি মুহূর্ত দিয়ে নাটকটি শেষ হয়ে গেল।
ব্যক্তিগত মতামত
নাটকটি এমনিতেই খুবই সুন্দর একটি নাটক ছিল। আমার কাছে নাটকটি অনেক ভালোই লাগলো। কিন্তু আমাদের মা-বাবা আমাদেরকে সবসময় সরকারি চাকরি ওয়ালা ছেলেদের সাথে বিয়ে দিতে চায়। কিন্তু আমাদের মা-বাবা এই কাজটি একদমই ঠিক করেনা। কারণ সবারই উচিত নিজ নিজ কাজ নিয়ে উপরের দিকে ওঠা। সবাই যদি চাকরি ওয়ালা ছেলে না খুঁজে শুধু সরকারি চাকরি ওয়ালা ছেলে খুঁজে তাহলে আমাদের সমাজটা অনেক পিছিয়ে থাকবেন। কেউই নিজের ইচ্ছামত তাদের পছন্দের চাকরি করতে পারবেনা। কিছু কিছু মা বাবার জন্য অনেক ছেলের নিজের শখ থেকে বঞ্চিত হতে হয়। মেয়েরাও তার মা বাবার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিয়ে করে নেয় টাকলা ওয়ালা সরকারি চাকরি ছেলেকে। কিন্তু আমাদের উচিত সবাইকেই নিজের ইচ্ছে মতো হাসিখুশি ভাবে চলার অধিকার দেওয়া। তাহলেই সবাই নিজের চেষ্টায় অনেক দূর পৌছাতে পারবে। নাটকটি তারা দুজনেই এমনিতে আমাদেরকে অনেক কিছুই শেখার বিষয় জানিয়েছে। আমার কাছে সেই জন্য নাটকটি অনেকটাই ভালো লাগলো দেখে। একেবারে চমৎকার নাটক ছিল এটা।
ব্যক্তিগত রেটিং
৮/১০
নাটকের লিংক
আমার নাম আকলিমা আক্তার মুনিয়া। আর আমার ইউজার নাম @bdwomen। আমি বাংলাদেশে বসবাস করি। বাংলা ভাষা হল আমাদের মাতৃভাষা আর আমি মাতৃভাষা বলতে পারি বলেই অনেক গর্বিত। আমি বিভিন্ন ধরনের ছবি এবং পেইন্টিং আঁকতে খুবই পছন্দ করি। আমি প্রায় সময় বিভিন্ন ধরনের পেইন্টিং এঁকে থাকি। আবার রঙিন পেপার এবং বিভিন্ন রকমের জিনিস দিয়ে নানা ধরনের কারুকাজ তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। আবার নিজের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে ছবি তুলতে খুবই ভালো লাগে। আমি চেষ্টা করি সব ধরনের জিনিস কখনো না কখনো একবার করে করার জন্য। আবার বিভিন্ন ধরনের আইডিয়া মাথায় আসলে সেগুলো ও করার চেষ্টা করি।
নাটকের নাম শুনেই তো আধ ঘন্টা ঘন্টা হাসলাম। হি হি হি। নাটকটি আমার দেখা হয়নি। তবে আজকে আপনার নাটকের রিভিউ পড়ে নাটকটি দেখার বেশ ইচ্ছে জাগলো। সুন্দর করে গুছিয়ে নাটকটির রিভিউ আপনা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া।
নাটকটি দেখে আসবেন অনেক ভালো লাগবে দেখতে। চাকরির জীবনে সবারই এমন হয়।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
এই নাটকটি আমি কয়েকদিন আগে দেখেছিলাম। আসলে বাবা মায়েরা চায় তাদের সন্তানকে চাকরি ওয়ালা ছেলে দেখেই বিয়ে দিতে। এর কারণে কিন্তু আমাদের সমাজ অনেক পিছিয়ে যেতে পারে। আপনি আজকে নাটকটির রিভিউ পোস্ট করেছেন দেখে ভালো লেগেছে। আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে নতুন করে আবারো এই নাটকটি দেখে ভালো লেগেছে। সবার মাঝে ভাগ করে নিয়েছেন দেখে ভালো লাগলো ভীষণ।
আপনি এই নাটকটি দেখেছেন শুনে খুবই খুশি হলাম। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
খুব চমৎকার একটি নাটকের রিভিউ দিয়েছেন। আসলে নাটকটি এর আগে কখনো দেখা হয়নি। তবে আপনার রিভিউ দেখে দেখার ইচ্ছে পোষণ করছি। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে ভাগাভাগি করে নেয়ার জন্য ভালো থাকবেন।
এই নাটকটি দেখবেন দেখতে ভীষণ ভালো লাগবে।
নাটকটি বর্তমান সময়ে একটি সম উপযোগী নাটক। বর্তমানে ছেলে চাকরিজীবী হলে মেয়ে সুন্দরী। ছেলে দেখতে কেমন,ছেলেরা আচার আচরণ কেমন,ছেলের বাড়ির পরিবেশ কেমন,এত কিছু দেখার সময় নাই। ছেলে চাকরি করে তো বেশ ছেলে ওকে। এই ধারাবাহিকতা নিয়ে এই নাটকটি তৈরি করেছে নাটকটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। সময় পেলে দেখে নেব। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন ছেলেদের চাকরি থাকলেই সুন্দরী মেয়েরা শুধু টাকা চেয়ে হয়তো বিয়ে করে নেয়। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
https://twitter.com/bdwomen2/status/1642876627741982721?t=bfz29OzH2DnJErVGhbjzdw&s=19
যাহোক সম্পূর্ণ নাটক টি পড়ে যা বুঝলাম যে আমাকেও একটি চাকরি করতে হবে৷ নইলে হয়তো বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজে পাবো না৷ হিহিহি!!
আসলে আমাদের বর্তমান সমাজ শুধু সরকারি চাকরি নিয়েই বোঝে৷ কিন্তু একজন সরকারি চাকরি ওয়ালা ছেলেই যে সুখের সংসার করবে এমনটা নয়৷ আমরা যদি একজন ভদ্র নম্র এবং কি সৎ মনের ছেলের সাথে বিয়ে দিয়ে দেই ৷ তাহলে কিন্তু একটি সুন্দর সংসার করা সম্ভব৷
ঠিক বলেছেন সবার আগে চাকরিটাই সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। আপনার কমেন্ট দেখে ভালই লাগলো।
খুব সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। একবারে বাস্তবসম্মত কাহিনী তুলে ধরে এই নাটকটি তৈরি করা হয়েছে। আমাদের সমাজে সরকারি চাকরি ওয়ালা ছেলে খোঁজে মেয়েদের জন্য। ঠিক বলেছেন আপু যদি সবাই সরকারি চাকরি ওয়ালা ছেলে খোঁজে তাহলে আমাদের সমাজ পিছিয়ে যাবে। নাটকটির রিভিউ পড়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
চেষ্টা করেছি সুন্দর ভাবে এই নাটকের রিভিউ আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
তামিম খন্দকার ও শায়লা সাথী আমার খুবই পছন্দের। এই নাটকটি আমি অনেকদিন আগেই দেখেছিলাম। তামিমের অভিনয় আমার খুবই ভালো লেগেছিল। আসলে সে বোঝাতে চেয়েছে সুন্দরী মেয়েদের পেছনে নয় সরকারি চাকরির পেছনে ঘুরতে হবে। তাহলে সুন্দরী মেয়ের লাইন লেগে যাবে। আপু আপনার শেয়ার করা নাটক রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
আমার নিজের কাছেও তামিমের অভিনয় অনেক ভালো লাগে। আপনার কাছেও ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম।
যদিও এই নাটকটি আমার দেখা হয়নি, তাই ভাবছি সময় পেলে নাটকটি দেখে নেব। আসলে আমার কাছে এমনিতেই এইরকম নাটক গুলো খুবই ভালো লাগে দেখতে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে এই নাটকটির রিভিউ করেছেন। রিভিউ পোস্ট পড়তে আমি এমনিতেই শুরু থেকেই পছন্দ করি। ঠিকই বলেছেন আপনি কিছু কিছু মা-বাবার জন্য অনেক ছেলের নিজের সব থেকে বঞ্চিত হতে হয়। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুবই সুন্দর ভাবে লিখেছেন আপনি যার কারণে বুঝতে অনেক সুবিধা হয়েছে।
সময় করে দেখবেন নাটকটি দেখার জন্য। নাটকটি দেখতে আপনারি অনেক ভালো লাগবে।