জেনারেল রাইটিং :- যে নিজেকে দমন করতে পারে না সে নিজের জন্যেও বিপদজনক এবং অন্য সবার জন্যেও।
হ্যালো বন্ধুরা
হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমি এখন সব সময় ভিন্ন ভিন্ন পোস্ট করার চেষ্টা করি। সেক্ষেত্রে লেখালেখির পোস্টগুলো লিখতে ভীষণ ভালো লাগে। ইতিমধ্যে সবার লেখার পোস্ট পড়ে অনেক বেশি উৎসাহ পেয়েছি। তেমনি আজকে আপনাদের সাথে একটি বিষয় শেয়ার করব।
আজকে আমি মূল্যবান একটি টপিক নিয়ে আপনাদের মাঝে পোস্ট করব। পোস্টটি হচ্ছে যে নিজেকে দমন করতে পারে না সে নিজের জন্যেও বিপদজনক এবং অন্য সবার জন্যেও। যে নিজেকে দমন করতে পারে না এমন মানুষ আমাদের পৃথিবীতে অনেক আছে। কিছু লোক আছে সামান্যতে অনেক গরম হয়ে পড়ে এবং মানুষের সাথে ঝগড়া করে। এই লোকগুলো নিজেকে একদম দমন করতে পারে না। তবে আমরা এই মানুষগুলোকে বলি মাথা গরম। এ মানুষগুলো নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারে না।
সত্যি বলতে এই মানুষগুলো নিজের জন্য বিপদজনক এবং অন্যের জন্য ও। কারণ যে ব্যক্তি নিজেকে দমন করতে পারে না। ঐ লোকগুলো খুবই ভয়ানক হয়। কারণ চলার পথে অনেক মানুষ অনেক মানুষের সাথে কারণে-অকারণে ঝগড়া লেগে এবং কথা নিয়ে ঝগড়া হয়। তখন এই মানুষগুলো নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকেনা। কি কারনে সে অন্য মানুষের সাথে ঝগড়া করেছে সেটা তার মনে থাকে না শুধু হিংস্র প্রাণীর মত হয়ে যায়। এরকম মানুষ আমাদের সমাজে অনেক আছে। এবং তারা আপন পর সবগুলো মানুষের জন্য খুবই বিপদজনক।
এ মানুষগুলো অল্পতে অন্যের উপর হিংস্র হয়ে পড়ে। এবং মানুষগুলো নিজেকে একদম দমন করতে পারে না। এবং মানুষগুলো আসলে এক মুখা লোক। সত্যি বলতে এই লোক গুলোর মাথা এবং মাথার ব্র্যান্ড অনেক সময় কাজ করে না তারা একদম উগ্রবাদী হয়ে যায়। এদের মধ্যে এক ধরনের অন্যরকম হিংসা মনুষত্ব কাজ করে। কারণ যখন তাদের উপর নিজেকে দমন করতে না পারে তখন এরা অন্যরকম অন্যভাবে লোক হয়ে যায়। এবং তাদের আচার ব্যবহার একদম চেঞ্জ হয়ে যায়।
এবং এই মানুষগুলো যেমন নিজের জন্য বিপদজনক তেমনি অন্যের জন্য ও। যে মানুষ নিজেকে দমন করতে পারে না সে বেশিরভাগ নিজের ক্ষতি করে ফেলে। কারণ এই লোকগুলো একদম নিজের এবং অন্যের কন্ট্রোলের বাইরে। আমাদের বাড়ির পাশে একটি মেয়ে ছিল। সে নিজের উপর কোন দমন বা কন্ট্রোল ছিল না। সামান্য একটু ভুলের জন্য তার মা তাকে বকা দিলেন। এই কারণে সে তার রাগ দমন করতে পারল না। রাত্রে বেলা শেষে সুইসাট করে আত্মহত্যা করেন।
কারণ এই লোকগুলো যখন নিজের উপর দমন করতে না পারে ।তখন সে নিজে কি করে সেটাও মাথায় থাকে না। এবং এই লোকগুলো অন্যের জন্য ও খুব বিপদজন। কারণ এরা কারো সাথে যদি কোন কিছু নিয়ে ঝগড়া লাগে তখন ওই লোকের ক্ষতি করা পর্যন্ত তাদের মাথা ঠান্ডা হয় না। এই লোকগুলো অন্যের ক্ষতি করতে গিয়ে নিজের বড় ধরনের ক্ষতি করে ফেলে। তাই এই লোকগুলো এক ধরনের হিংস প্রাণির মতো থাকে। আশা করি আমার আজকের টপিকটি পড়ে আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
আমার নাম আকলিমা আক্তার মুনিয়া। আর আমার ইউজারনাম@bdwomen আমি বাংলাদেশে বসবাস করি। বাংলা ভাষা হল আমাদের মাতৃভাষা আর আমি মাতৃভাষা বলতে পারি বলেই অনেক গর্বিত। আমি বিভিন্ন ধরনের ছবি এবং পেইন্টিং আঁকতে খুবই পছন্দ করি। তার পাশাপাশি কবিতা আর গল্প লিখতেও আমার অনেক ভালো লাগে। আমি প্রায় সময় বিভিন্ন ধরনের পেইন্টিং এঁকে থাকি। আবার রঙিন পেপার এবং বিভিন্ন রকমের জিনিস দিয়ে নানা ধরনের কারুকাজ তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। আবার নিজের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে ছবি তুলতে খুবই ভালো লাগে। আমি চেষ্টা করি সব ধরনের জিনিস কখনো না কখনো একবার করে করার জন্য। আবার বিভিন্ন ধরনের আইডিয়া মাথায় আসলে সেগুলো ও করার চেষ্টা করি।
নিজেকে কন্ট্রোল করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।নিজের রাগকে কন্ট্রোল না করতে পারলে কেউ কখনো এগিয়ে যেতে পারে না। কারণ একটুতেই যদি ভেঙ্গে পরে তাহলে সে কখনোই শান্তি খুঁজে পাবে না আপনাদের গ্রামের একটি মেয়ে তার মা বকে ছিল যার কারণে নিজের রাগ কন্ট্রোল করতে পেরে নাই। তাই শেষ পর্যন্ত মারা গেল, তাই নিজের রাগকে কন্ট্রোল করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
জি আপু সত্যি বলেছেন। এমন মানুষগুলো সবার জন্য বিপদজনক। আজকে বেশ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। সত্যিই কিন্তু এমন মানুষগুলোর জন্য আমরাও বেশ জটিলতায় পড়ে যাই। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
কথায় আছে রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন। অনেকেই আছে অল্পতেই রেগে যায় যে কোন পরিস্থিতি ঠান্ডা মাথায় মোকাবেলা করাচ্ছে মাথা গরম করলে সেটা আরো খারাপ দিকে চলে যায়। সেই বিষয়ে দারুন সর্তকতা মুলক কিছু কথা বললেন খুবই ভালো লাগলো। এই ধরনের পোস্ট নিজেকে সচেতনতা বোধ নিয়ে আসে।
চমৎকার একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি পড়ে আমার কাছে বেশ ভালই লেগেছে। আসলে যে নিজের রাগকে কন্ট্রোল করতে পারে না সে অন্যের জন্য বিপদজন। আসলে নিজেকে কন্ট্রোল করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তা না হলে ওই মেয়েটি তার মা সামান্য একটু বকা দেওয়ার কারণে সে নিজে আত্মহত্যা করল। যা কখনোই উচিত নয়। নিজের রাগকে কন্ট্রোল করতে পারলে অনেক সমস্যার সমাধান এমনিতেই হয়ে যায়। আর যদি কন্ট্রোল করতে না পারে তাহলে জটিলতা শুধু বাড়তে থাকে। সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আসলে একেক মানুষের স্বভাব একেক রকম। কিছু কিছু মানুষ একেবারে ঠান্ডা স্বভাবের, আবার কিছু কিছু মানুষ গরম স্বভাবের। যারা গরম স্বভাবের মানুষ তারা অল্পতেই রেগে যায়। তবে আমাদের সবার উচিত নিজের রাগ কন্ট্রোল করা। কারণ অতিরিক্ত রাগ কখনোই ভালো নয়। অতিরিক্ত রাগের কারণে অনেক সময় বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। সুতরাং এমন ব্যক্তি নিজের জন্য এবং অন্যের জন্যও বিপজ্জনক। যাইহোক পোস্টটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো আপু। এতো চমৎকার একটি টপিক নিয়ে পোস্ট শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
https://twitter.com/bdwomen2/status/1757669420934336938?t=dGdZTSfGgiB6k9BIlPMlWg&s=19
খুব সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন আপনি। আপনি আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে সঠিক কিছু কথা ফুটিয়ে তুলেছেন। যারা অত্যন্ত বেশি পরিমাণে রাগী তারা যদি নিজেকে সামলাতে না পারে তাহলে অন্য কেউ তারা সামলাতে পারবেনা৷ এটি তার নিজের জন্য যেমন বিপদজনক অন্যদের জন্যও অনেক বিপদজনক। অনেক ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।