সাতটি রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে একটি অ্যালবাম।

হ্যালো বন্ধুরা,

সবাই কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই অনেক ভাল এবং সুস্থ আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে খুবই ভাল আছি। প্রতিদিনের মতো আজকেও আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। কিন্তু আজকে আমি একেবারে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আসলাম। যেটা হচ্ছে ফটোগ্রাফি পোস্ট। ফটোগ্রাফি করতে এখন আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। এজন্য আমি যেখানে যাই ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আজকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ফটোগ্রাফি করেছি। ফটোগ্রাফি গুলো করতে ভীষণ ভালো লেগেছিল। বিভিন্ন জায়গা থেকে এই ফটোগ্রাফি গুলো কালেকশন করেছি। আশা করি আজকে ফটোগ্রাফি গুলা আপনাদের ভালো লাগবে।

ফটোগ্রাফি - ১ :

এই হচ্ছে দুটি বুগীর পাখির ফটোগ্রাফি। পাখি দুটি দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। অনেকদিন আগে আমি আর আমার হাজব্যান্ড বাজারে গিয়েছিলাম। কিছু কিনা কাটা করার জন্য। বাজারের মধ্যে পাখি গুলোকে একটি লোক বিক্রি করতে লাগলো। দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। তখন আমি পাখিগুলোর দাম জিজ্ঞেস করলাম কিনার জন্য। কিন্তু সেই পাখিগুলোর দাম অনেক বেশি চাইলো। কিন্তু তখন আমার কাছে অত টাকা না থাকার কারণে আমি পাখিগুলো কিনতে পারেনি।

পাখিগুলো যে কারণে কাছে দেখলে অনেক ভালো লাগবে। বিশেষ করে আমার কাছে পাখির চোখ আর মুখটা অনেক ভালো লাগলো দেখে। এরপর আমি এই পাখিগুলোর ফটোগ্রাফি করে ওখান থেকে। তাই আজকে আমি আপনাদের মাঝে এই পাখিগুলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম। আশা করি আমার আজকের পাখির এই ফটোগ্রাফি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।

device : Redme note 9

_{লোকেশন}

ফটোগ্রাফি - ২ :

এই হচ্ছে শিশিরে ভেজা কচু পাতার ফটোগ্রাফি। শিশির ভেজা কচু পাতাগুলো দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। কচুপাতা আমরা সবাই কমবেশি অনেককে চিনে থাকি। এবং কচু পাতাগুলো রান্না করে খেতে অনেক মজা। আমিতো প্রায় সময় কচু পাতাগুলো রান্না করে খেয়ে থাকি। এই কচু পাতাগুলো আমি ফটোগ্রাফি করি আমাদের বাড়ির পাশে থেকে। একদিন আমি ভোরবেলা যখন ঘুম থেকে উঠি। তখন আমাদের ঘর থেকে বাহির বের হলাম। তখন এই কচু পাতাগুলো দেখি। আবার কচু পাতার মধ্যে শিশির পড়ে রইল। শিশির ভেজা পাতাটি দেখতে অনেক সুন্দর লাগলো। তাই আমি সাথে সাথে ফটোগ্রাফি করি। তাই আজকে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। আশা করি শিশিরে ভেজা কচু পাতার ফটোগ্রাফি টা আপনাদের সবার অনেক ভালো লাগবে।

device : Redme note 9

_{লোকেশন}

ফটোগ্রাফি - ৩ :

এই হচ্ছে একটি পুকুরপারের ফটোগ্রাফি। পুকুর এবং পুকুরের চারপাশের জায়গাটি আমার কাছে অনেক সুন্দর লাগলো। চট্টগ্রামে যখন আমি আমার বড় বোনের বাসায় বেড়াতে গেলাম। ওখান থেকে আমি একটি মাজারে গিয়েছিলাম। মাজারের সামনে বড় একটি পুকুর আছে। ওই পুকুরে মানুষ অজু করে। আবার কেউ কেউ তাদের ইচ্ছে পূরণের জন্য পুকুরের মাছ আর কিছু কচ্ছপ আছে সেগুলোকে খাবার দিয়ে থাকে। তাই আমিও পুকুরের মাছ আর কচ্ছপগুলোকে কিছু খাবার দিলাম। সেটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগলো দেখে। পুকুরটি অনেক বড় দেখে আমার কাছে অনেক সুন্দর লাগলো। তাই আমি এই পুকুরের সামনের ফটোগ্রাফিটি করি। তাই আজকে আমি আপনাদের মাঝে খুব সুন্দর করে এই ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম। আশা করি এই ফটোগ্রাফি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।

device : Redme note 9

_{লোকেশন}

ফটোগ্রাফি - ৪ :

এই হচ্ছে গন্ধরাজ ফুলের ফটোগ্রাফি। গন্ধরাজ ফুল আমরা সবাই অনেক পছন্দ করি। তবে আমি অনেক পছন্দ করি গন্ধরাজ ফুল। যারা ফুল পছন্দ করে তারা সবাই এই গন্ধরাজ ফুলকে অনেক পছন্দ করবে। আমি কিছুদিন আগে আমার হাজবেন্ডের বাড়ি থেকে আমাদের বাড়িতে গেলাম। অনেকদিন পর যাওয়ার পর আমি সবার সাথে বসে কথা বলতে লাগলাম বাসার সামনে। দেখি আমাদের বাসার সামনে গন্ধরাজ ফুলের একটি গাছ আছে। এবং গাছটির মধ্যে একটি মাত্র ফুল আছে। তাও ফুলটি একটু শুকিয়ে গেল। দেখে আমার কাছে এত ভালো লাগলো তাই আমি ঘর থেকে মোবাইল নিয়ে এসে এই ফুলের ফটোগ্রাফি করলাম। ফটোগ্রাফি গুলো করতে করতে আমার কাছে অনেকটাই ভালো লাগলো তাই আজকে আপনাদের মাঝে খুব সুন্দর করে শেয়ার করলাম আমার এই ফটোগ্রাফিটা।

device : Redme note 9

_{লোকেশন}

ফটোগ্রাফি - ৫ :

এই হচ্ছে একটি পার্কের ফটোগ্রাফি। অনেকদিন আগে আমি সহ আমার পরিবারের সবাই বড় বোনের বাসায় বেড়াতে গেলাম চট্টগ্রামে। তখন আমরা ওখান থেকে বিভিন্ন পার্কে ঘুরতে গেলাম তখন। কয়েকদিন আমরা ওখানে ছিলাম। তখন আমরা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরলাম। একদিন সবাই মিলে আমরা বিকেল বেলা এই পার্কে ঘুরতে গেলাম চট্টগ্রামে। ওখানের পার্ক গুলো দেখতে অনেক সুন্দর ছিল। তাই একদিন বিকেল বেলা আমরা সবাই মিলে একটি পার্কে ঘুরতে গিয়েছিলাম। আমরা সবাই টিকেট কেটে পার্কের ভিতরে গেলাম। আমরা অনেকক্ষণ ওই পার্কের ভিতরে ছিলাম এবং সব দিক খুব সুন্দর করে দেখতে লাগলাম। আসার সময় আমি এই পার্কের সামনের দিকটার ফটোগ্রাফি করি। সামনের দিকটার তাদের চারপাশটা আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। তাই সামনের দিকের কিছু ফটোগ্রাফি করে নিলাম তখন।তাই আজকে আমি আপনাদের মাঝে অনেক সুন্দর করে ফটোগ্রাফিটি শেয়ার করলাম।

device : Redme note 9

_{লোকেশন}

ফটোগ্রাফি - ৬ :

এটি হচ্ছে একটি আকাশের ফটোগ্রাফি। আকাশের ফটোগ্রাফি আমার কাছে অসম্ভব ভালো লাগে। যখন মন খারাপ থাকে তখন আকাশের দিকে একটু তাকিয়ে থাকলে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আমি কিছুদিন আগে আমাদের বাসার ছাদের উপরে গেলাম। মূলত ছাদের উপরে একটি বড়ই গাছ আছে। সেখান থেকে বড়ই নেওয়ার জন্য। কিন্তু বড়ইগুলো কাঁচা ছিল। এরপর আকাশের দিকে তাকালাম দেখি আকাশটা আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। এবং ছাদ থেকে নেমে আমি এই আকাশের ফটোগ্রাফি করার জন্য মোবাইল নিয়ে গেলাম। এরপর অনেক সুন্দর করে আকাশটির ফটোগ্রাফি করলাম। আকাশের চারপাশটা যেন মায়ায় ভরে ছিল। তাই আকাশের সৌন্দর্যটা আরো অনেক বেশি আকর্ষণীয় দেখা ছিল। তাই আজকে আমি আপনাদের মাঝে খুব সুন্দর করে শেয়ার করলাম।

device : Redme note 9

_{লোকেশন}

ফটোগ্রাফি - ৭ :

এই হচ্ছে একটি মাজারের ফটোগ্রাফি। আমি অনেকদিন আগে যখন চট্টগ্রামে গিয়েছিলাম। তখন আমি আমার হাজবেন্ডের সাথে একটি মাজারে গিয়েছিলাম। ওই মাজারে অনেক মানুষই গিয়েছিল তখন। চারপাশের পরিবেশটা খুবই শান্ত স্বভাবের ছিল। তখন আমি একটা জিনিস খেয়াল করলাম। ওখানে থাকা একটি টেবিলের উপরে সবাই যেন মোমবাতি জ্বালা ছিল। তখন আমি কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করেছিলাম এখানে কেন মোমবাতি জ্বালাচ্ছে। তখন একটি লোক আমাকে বলল সবাই তাদের ইচ্ছে পূরণ হওয়ার জন্য এখানে মোমবাতি জ্বালিয়ে থাকে। তাই আমরাও আমাদের ইচ্ছে পূরণ হওয়ার জন্য একটি মোমবাতি জ্বালিয়েছিলাম। এবং দেখলাম অনেকজন মোমবাতি জ্বালিয়ে তাদের ইচ্ছা পূরণ করার কথা বলতেছে। তাই আমি আর আমার হাজবেন্ডও ওখানে মোমবাতি দিলাম। তখন মোমবাতি দেওয়ার জায়গাটির কিছু আমি ফটোগ্রাফি করি। ফটোগ্রাফি গুলো করতে অনেক ভালো লাগলো। তাই আজকে আমি আপনাদের মাঝে খুব সুন্দর করে ফটোগ্রাফিটি শেয়ার করলাম।

device : Redme note 9

_{লোকেশন}

ধন্যবাদ সবাইকে