হ্যালো বন্ধুরা
আসসালামুয়ালাইকুম আদাব
আমার বাংলা ব্লগ এর সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আমি মোঃ আসাদুল ইসলাম আল-আমিন, আমার ইউজার আইডি@bazlur। আশা করি সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর রহমতে আপনারা সকলে অনেক ভালো আছেন। আমি আল্লাহর রহমতে আপনাদের সকলের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আজ রোজ শনিবার, প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের মাঝে হাজির হলাম। আজ আমি আপনাদের সাথে একটি রেসিপি শেয়ার করবো।আশা করি আপনাদের সকলের অনেক ভালো লাগবে।
ঝিঙ্গা |
ডিম |
পেঁয়াজ বাটা |
রসুন বাটা |
মরিচ বাটা |
তেল |
লবণ |
হলুদ |
প্রথমে চুলার মধ্যে কড়াই বসিয়ে নেই।এর পর পরিমাণ মতো তেল দিয়ে নেই।তেল একটু গরম হয়ে এলে মসলা গুলো কড়াইয়ে দিয়ে নেই। |
এখন মসলা গুলো একটু নেড়ে দেই। এরপর হালকা পরিমাণ পানি দিয়ে তেজপাতা দিয়ে নেই। |
এখন কেটে নেয়া ঝিঙ্গা গুলো কড়াইয়ে দিয়ে নেই। এরপর হাতা দিয়ে ভালোভাবে উপর-নীচ করে নেড়ে দেই। |
ভালোভাবে উপর-নিচ করে নেড়ে দেয়ার পর এবার ঢাকনা দিয়ে কিছুক্ষণ ঢেকে রাখি |
আমি এখানে ডিম ভাজি স্কিপ করেছি।ঝিঙ্গা গুলো ভালো ভাবে সিদ্ধ হয়ে গেলে ডিম ভাজি গুলো কড়াইয়ে দিয়ে নেই। এখানে আর পানি দিবো না। কারণ এই ঝিঙ্গা রান্না করলে পানি বের হয় তাই আর নতুন করে পানি দেয়া লাগে না।এরপর আবার কিছুক্ষণ ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখি। |
ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে এলে একটি পরিষ্কার পাত্রে নামিয়ে নেই। |
আশা করি রেসিপি টি আপনাদের সকলের কাছে অনেক ভালো লাগবে।প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।কোনো ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
হ্যালো বন্ধুরা আমি মোঃ আসাদুল ইসলাম আল আমিন। আমি একজন স্টুডেন্ট।আমার শখ ভ্রমণ করা। আমার পছন্দের খেলা ক্রিকেট ও ফুটবল।আমি আমার অবসর সময়ে নিত্যনতুন কিছু বানাতে চেষ্টা করি।আমি বাংলাদেশের রংপুর বিভাগ এর কুড়িগ্রাম জেলায় বসবাস করি।আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে পেরে নিজেকে অনেক গর্বিত মনে করি।
ধন্যবাদ সকলকে
ডিম রান্নার রেসিপি অনেক মজাদার হয় যদি ডিম তেলে ভাজি করে তারপরে রান্না করা যায়। যেমনটা আপনার রেসিপির ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক মজা হয়েছে।
সাধারণত আমি আলু এবং বেগুন দিয়ে ডিম রান্না খেতে খুব পছন্দ করি৷ কিন্তু ঝিঙ্গা দিয়ে এখন পর্যন্ত ডিম রান্না খাওয়া হয়নি। তবে আজকে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে ভালই সুস্বাদু হবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া ডিমের এত সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ভাইয়া এভাবে কখনো ডিম দিয়ে ঝিঙ্গা খাওয়া হয়নি, তবে আপনার রেসিপিটি অনেক সুন্দর লেগেছে আমার কাছে.. আপনার কাছ থেকে নতুন কিছু শিখতে পেরে খুবই ভালো লাগলো শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ভাইয়া।
ঝিঙা দিয়ে মাছ দিয়ে রান্না করেছি তবে কখনো ডিম ভুনা করে এর সাথে যুক্ত করে নি। এই রেসিপিটি আমার কাছে খুবই ইউনিক মনে হচ্ছে। ঝিঙে দিয়ে ডিমের রান্না অনেকের অজানা মনে হয়। আপনার উপস্থাপনা ছিল অত্যন্ত ভালো। আপনি সবগুলো ধাপ ভেঙ্গে ভেঙ্গে বিশ্লেষণ করেছেন ধন্যবাদ।
ঝিঙা ও ডিম দিয়ে অনেক মজার একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা এই রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আমি ঝিঙা খেতে অনেক পছন্দ করি। আপনার কাছ থেকে আজকে নতুন একটি রেসিপি শিখলাম। অনেক সুন্দর ভাবে মজার এই রেসিপি উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
এভাবে ডিম পেঁয়াজ মরিচ দিয়ে ভাজি করে তারপর তরকারি দিয়ে রান্না করলে খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে আমিও মাঝে মাঝে এভাবে করে রান্না করে খেয়ে থাকি তবে ঝিঙ্গা দিয়ে কখনো রান্না করিনি। আপনার কাছ থেকে ঝিঙ্গা দিয়ে ডিম রান্না রেসিপি শিখে নিলাম।
ঝিঙা ও ডিম দিয়ে খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি তৈরি করেছেন আপনি ।যে রেসিপিটি দেখেই বেশ লোভনীয় লাগছে। এ ধরনের রেসিপি এই গরমের সময় খেতে বেশ ভালো লাগে। আমিও মাঝে মাঝে এভাবে ডিম রান্না করে থাকি ।আপনার রেসিপি টা আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
ঝিঙ্গা দিয়ে মাছ রান্না করে খেয়েছি কিন্তু এভাবে ডিম রান্না করে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজাদার হয়েছিল। রেসিপির কালার দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে। প্রতিটা ধাপ অনেক সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
এভাবে ডিম রান্না অনেক খেয়েছি। রান্নাতে আমার অনেক ভালো লাগে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে এটা অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
এভাবে ডিম ভেজে রান্না করা অনেক খেয়েছি। কিন্তু ঝিঙ্গা দিয়ে কখনো খাইনি। আপনার ঝিঙ্গা দিয়ে ডিম রান্নার রেসিপি দেখে খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে। তাছাড়া আপনি রান্নার পদ্ধতি খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।