||এসো নিজে করি|| রঙিন কাগজের তৈরি হাত পাখা||10% beneficiary for@shy-fox
হ্যালো বন্ধুরা
আমার বাংলা ব্লগ এর সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আমি মোঃ আসাদুল ইসলাম আল-আমিন, আমার ইউজার আইডি@bazlur। আশা করি সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর রহমতে আপনারা সকলে অনেক ভালো আছেন। আমি আল্লাহর রহমতে আপনাদের সকলের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আজ রোজ সোমবার, প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের মাঝে নতুন একটি ডাই প্রজেক্ট নিয়ে হাজির হলাম। আশা করি আপনাদের সকলের অনেক ভালো লাগবে।
এই তীব্র গরমে নিজেকে আরাম দিতে প্রয়োজন শীতল বাতাসের।আর এই শীতল বাতাসের জন্য অনেকেই পাখা ব্যবহার করেন।তেমনি আজকে আমি আপনাদের মাঝে সুন্দর একটি হাত পাখা নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। যার সাহায্যে আপনাদের শরীর শান্তি অনুভব করবে। |
---|
লাল রঙের কাগজ |
---|
হলুদ কাগজ |
আঠা |
কাঁচি |
প্রথমে একটি লাল রঙের কাগজ নেই।এরপর কাগজ টির পাশের ছবির মত দুইটি অংশ ভাঁজ করে নেই।
এখন ভাঁজ করা অংশটি আবার মাঝ দিয়ে ভাঁজ করে নেই।এরপর আঠা দিয়ে এগুলো ভালোভাবে লাগিয়ে নেই।
এখন হলুদ রঙের একটি কাগজ নেই এবং কাগজটি কে ভালোভাবে রোল করে নেই।
হলুদ কাগজের বানানো রোল টি লাল কাগজের বানানো অংশটির সাথে আঠা দিয়ে লাগিয়ে নেই
এখন হলুদ ও লাল কাগজের মিশ্রণে তিনটি ফুল তৈরি করে নেই।
এখন ফুল গুলো আঠা দিয়ে পাখার উপর লাগিয়ে নেই।ফুল লাগানো শেষ হয়ে এলে আমার আজকের হাত পাখা তৈরি সম্পূর্ণ হয়ে যাবে
আজ এখানেই শেষ করছি
তাহলে বন্ধুরা আপনাদের কাছে আমার আজকের বানানো হাত পাখা টি কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।
হ্যালো বন্ধুরা আমি মোঃ আসাদুল ইসলাম আল আমিন। আমি একজন স্টুডেন্ট।আমার শখ ভ্রমণ করা। আমার পছন্দের খেলা ক্রিকেট ও ফুটবল।আমি আমার অবসর সময়ে নিত্যনতুন কিছু বানাতে চেষ্টা করি।আমি বাংলাদেশের রংপুর বিভাগ এর কুড়িগ্রাম জেলায় বসবাস করি।আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে পেরে নিজেকে অনেক গর্বিত মনে করি।
প্রথমে তো ভেবে নিয়েছিলাম সবগুলো পাখা মিলেই মনে হয় একটি পাখা 😆। যাই হোক পরে বুঝতে পারলাম যে এগুলো প্রত্যেকটির একটি করে পাখা। রঙিন কাগজ দিয়ে খুব চমৎকার পাখাগুলো বানিয়েছেন। এই গরমের দিনে বেশ কাজে দিবে।
আমার এই ধরনের কাজ গুলি বেশি ভালো লাগে। রঙ্গিন কাগজ ব্যবহার করে পাখা তৈরি করেছেন। দারুন ছিল। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। এই কাজগুলোর জন্য প্রশংসার দাবিদার। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
ওরে বাবা পাখাটি খুবই সুন্দর হয়েছে ভাই। এই গরমে এমন একটা পাখা হলে তো আর গরমই লাগবে না। আমার কাছে খুব ভালো লাগলো আপনার DIY টি । ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভ কামনা রইল।
ভাই আপনার ওপেন কাগজ দিয়ে অনেক সুন্দর করে হাত পাখা বানিয়েছে। রঙিন কাগজের হাতপাখা গুলো দেখতে খুবই আকর্ষণীয় লাগছে। প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছে। সেজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
একসময় হাতপাখার বেশ প্রচলন ছিল। এখন আর মানুষ হাতপাখার ব্যবহার বেশি একটা করে না। তবে আজ আপনার রঙিন কাগজ দিয়ে বানানো হাতপাখা দেখে পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে গেল। অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার হাত পাখা বানানো আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
রঙিন কাগজ ব্যবহার করে আপনি অনেক সুন্দর একটি হাত পাখা তৈরি করছেন ভাইয়া। হাতপাখা তৈরি করার জন্য আপনি অনেক সুন্দর রঙিন কাগজ বেছে নিয়েছেন। যার কারণে হাতপাখা টি দেখতে চমৎকার লাগছে। রঙিন কাগজ ব্যবহার করে হাত পাখা কিভাবে তৈরি করতে হয় তা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাহ একবার নাড়া দিবো। আর ৬ টি পাখার বাতাস খাবো। কষ্ট মনে হয় কমেই গেলো। হাহা মজা করলাম। সুন্দর হয়েছে। আর ইউনিক এক হাত পাখার ডিজাইন ছিলো। হাত পাখা হলেও ওয়ালমেট হিসেবে দেওয়ালে লাগিয়ে রাখলে মন্দ লাগবেনা।
রঙিন কাগজের তৈরি হাত পাখা অনেক সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। এই গরমে এরকম হাতপাখা হলে খুব ভালো হতো। তবে যাইহোক আপনি অনেক সুন্দর ভাবে এই হাতপাখা তৈরির পদ্ধতি উপস্থাপন করেছেন। অনেক সুন্দর করে হাতপাখা তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনি অনেক সুন্দর করে রঙ্গিন কাগজ দিয়ে হাত পাখা তৈরি করেছেন। সত্যি কিন্তু অসাধারণ হয়েছে আপনার রঙিন কাগজের তৈরি করা হাতপাখা গুলো। ছোট ছোট ফুল দেওয়াতে হাতপাখাটি বেশি ফুটে উঠেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
রঙিন কাগজ দিয়ে আপনি খুব সুন্দর ভাবে পাখা বানিয়েছেন। আপনার পাখা দেখতে অসাধারণ হয়েছে। কালার কম্বিনেশন অনেক সুন্দর হয়েছে। আমিও এর আগে একবার পাখা বানিয়েছিলাম। পাখার ধাপগুলো খুব সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।