মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা
মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা
সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আবারো নতুন একটি রেসিপি নিয়ে আপনাদের সাথে যুক্ত হলাম।
অনেক দিন ধরে বেশ মজার মজার নাস্তা রেসিপি শেয়ার করছি। তাই আজকে ভাবলাম একটু ভিন্ন কিছু শেয়ার করি। আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা। অনেক দিন হয়ে গেলো মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা খাওয়া হয় না। আমি মিষ্টি কুমড়া দিয়ে মাছের তরকারি অথবা মিষ্টি কুমড়া ভাজি বেশিভাগ সময় রান্না করি। তাই আজকে এই মিষ্টি কুমড়াকে ও মিষ্টি কুমড়ার খোসাকে কাজে লাগিয়ে দুইটি আইটেম তৈরি করেছি আর এই দুইটি আইটেম এই খুবই মজাদার ও সুস্বাদু। মাঝে মাঝে সব রকমের খাবারের থেকে এই সাধারণ ভর্তা ভাজি দিয়ে গরম গরম ভাত খেতে বেশি ভালো লাগে।
মিষ্টি কুমড়া এক ধরণের সবজি আর এই মিষ্টি কুমড়াতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন যা খাওয়া সত্যি অনেক ভালো ও উপকারী। মিষ্টিকুমড়া দিয়ে এভাবে ভর্তা তৈরি করা যায় জানা থাকলেও তেমন করা হয় না। আমি বেশি মিষ্টিকুমড়ার ভাজিটাই করে থাকি। তবে স্বাদের পরিবর্তনের জন্য মাঝে মাঝে ভিন্ন কিছু তৈরি করাও প্রয়োজন। আজকে আমি বাসায় মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা তৈরি করার পাশাপাশি আপনাদের সাথেও সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করলাম। কম সময়ে ও কম উপকরণের একটি সবজি দিয়ে দুটি মজাদার আইটেম খুব সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন।
আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কি ভাবে বাসায় তৈরি করেছি মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা। মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা তৈরি করার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে একে একে শেয়ার করেছি ও ছবির মধ্যে লিখে দিয়েছি। আপনারা খুব সহজেই আমার পোস্ট দেখে বাসায় এভাবে মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা তৈরি করতে পারেন ও শিখে নিতে পারেন। আশাকরি আপনাদের কাছে আমার আজকের মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা তৈরিটি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক...........
ধাপ-1. |
---|
ধাপ-2. |
---|
ধাপ-3. |
---|
ধাপ-4. |
---|
ধাপ-5. |
---|
ধাপ-6. |
---|
ধাপ-7. |
---|
ধাপ-8. |
---|
ধাপ-9. |
---|
মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা
ধাপ-1. |
---|
ধাপ-2. |
---|
ধাপ-3. |
---|
ধাপ-4. |
---|
ধাপ-5. |
---|
ধাপ-6. |
---|
ধাপ-7. |
---|
ধাপ-8. |
---|
ধাপ-9. |
---|
ধাপ-10. |
---|
ধাপ-11. |
---|
আমার আজকের বাসায় মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা তৈরিটি কেমন হয়েছে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
_
মিষ্টি কুমড়া আমার খুবই প্রিয় একটি খাবার,তাই বাজারে গেলে বড় সাইজের একটা গোটা কুমড়া কিনে আনি আর অনেক দিন ধরে খাই।ভাজি,ভর্তা,সবজি, মাছ দিয়ে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে।আমি মাঝে মাঝেই ভর্তা করি কিন্তু কখনো আপনার মতো করে করিনি।ভাতের মধ্যে সিদ্ধ দিয়ে তারপর ভর্তা করে খাই।আপু আপনার রেসিপি বলে কথা তার মধ্যে নতুনত্ব থাকবে না এটা হতেই পারে না। আজকের রেসিপি দুটোই খুব লোভনীয় লাগছে আমার কাছে।অসাধারণ স্বাদের দুটো রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
ঠিকই বলেছেন অনেক সময় মুখে রুচির পরিবর্তনের জন্য ভিন্ন কিছু তৈরি করলে মন্দ হয় না। যেকোনো ধরনের ভর্তা গরম গরম ভাতের সাথে খেতে ভালোই লাগে। মিষ্টি কুমড়া ভর্তা খেয়েছি ভালই লাগে আমার কাছে। তবে মিষ্টি কুমড়া খোসার ভর্তা এভাবে তৈরি করে কখনো খাওয়া হয়নি। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এভাবে আমি একবার তৈরি করে দেখব। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর ভাবে মিষ্টি কুমড়ার খোসা ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। কিন্তু আমি আগে কখনো এভাবে মিষ্টি কুমড়ার খোসা ও মিষ্টি কুমড়া ভর্তা করে খাই। যাইহোক আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে আজকের নতুন একটি রেসিপি শিখলাম পরে এক সময় তৈরি করে খাওয়া যাবে ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনি আজ ভর্তা রেসিপি শেয়ার করেছেন, দারুন মজার।আমি মিষ্টি কুমড়া খোসা ভর্তা করি চিংড়ি মাছ দিয়ে, খুবই মজার লাগে। তবে মিষ্টি কুমড়া ভর্তা আমার খাওয়া বা করা হয়নি। আপনি খুব সুন্দরভাবে রেসিপিটি তুলে ধরেছেন, খুব সুন্দর হয়েছে। খেতে খুব মজার হয়েছে দেখেই বুঝতে পারছি। রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
মিষ্টি কুমড়া ভাজি খেয়েছি কিন্তু কখনো মিষ্টি কুমড়ার খোসা আর মিষ্টি কুমড়া ভর্তা খাওয়া হয়নি। আপনার ভর্তা দেখে তো খিদা লেগে গিয়েছে। আমি আবার ভর্তা খেতে অনেক পছন্দ করি তাই ইচ্ছে করছে এখান থেকে নিয়ে খেয়ে নেই। আপনি খুব সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে ভর্তা বানানোর পদ্ধতি বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ ইউনিক ও লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
মিষ্টি কুমড়া ভর্তা খেয়েছি তবে মিষ্টি কুমড়ার খোসা ভর্তা কখনো খাওয়া হয়নি। আপনি ভিন্নভাবে দুই রকমের ভর্তা তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তা ও মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা দুটি আমার কাছে খুব ইউনিক লেগেছে আপু। মিষ্টি কুমড়া ভাজি অনেক খেয়েছি,তবে ভর্তা কখনও খাওয়া হয়নি। আর মিষ্টি কুমড়ার খোসার ভর্তাও কখনও খাইনি। ভর্তার কালার দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু হয়েছে। গরম ভাতের সাথে এমন ভর্তা থাকলে, মাছ-মাংসকেও হার মানাবে। অনেক ধন্যবাদ আপু, এতো লোভনীয় রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।