ইফতারের জন্য বাসায় তৈরি মচমচে বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি |
|---|
হ্যালো বন্ধুরা।
সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আবারো নতুন একটি রেসিপি নিয়ে আপনাদের সাথে যুক্ত হলাম।
নতুন করে আরো ভিন্ন রকম মজাদার পাকোড়া রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। এই পর্যন্ত আমি কয়েক রকমের পাকোড়া রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। পাকোড়া এমন একটি রেসিপি যা কয়েক ভাবেই কয়েক রকমের সবজি দিয়ে তৈরি করা যাই। আর সত্যি বলতে এই রমজানে ইফতারে মোটামোটি প্রতিদিনই কোনো না কোনো সবজি পাকোড়া আমার বাসায় তৈরি করা হয় কারণ পাকোড়া খেতে আমার যেমন ভালো লাগে ঠিক তেমনি আমার পরিবারের সকলেই অনেক পছন্দ করে। আজকে আমি বাসায় তৈরি করেছি মজাদার ভাবে বাঁধাকপি পাকোড়া রেসিপি যা দেখতে ও খেতে খুবই সুন্দর , মচমচে ও মজাদার। বাঁধাকপি পাকোড়া রেসিপি তৈরি করার পাশাপাশি আপনাদের সাথেও সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।
এই পাকোড়া তৈরিতে বাঁধাকপির সাথে শিম কুচি করে মিক্স করা হয়েছে। আমরা সকলেই জানি বাঁধাকপি ও শিম শীতকালীন সবজি। আমার এই প্রতিটি শীতকালীন সবজি অনেক পছন্দের। বাঁধাকপি , শিম ,চালের গুঁড়া , বেসন , ডিম ও আরো কয়েকরকম প্রয়োজনীয় উপকরণ মিক্স করে তৈরি করা হয়েছে এই মজাদার পাকোড়া রেসিপি। আপনারাও চাইলে আপনাদের ইফতারে এই মজাদার বাঁধাকপি পাকোড়া রেসিপি বাসায় তৈরি করে যুক্ত করতে পারেন। আমি আশাকরি আমার পোস্ট দেখে বাসায় খুব সহজেই বানাতে পারবেন।
আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কি ভাবে বাসায় তৈরি করেছি মজাদার বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি । মজাদার বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি তৈরির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে একে একে শেয়ার করেছি ও ছবির মধ্যে লিখে দিয়েছি। আপনারা খুব সহজেই আমার পোস্ট দেখে বাসায় এভাবে মজাদার বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি তৈরি করতে পারেন ও শিখে নিতে পারেন। আশাকরি আপনাদের কাছে আমার আজকের মজাদার বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি তৈরিটি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক...........
আমার আজকের ইফতারের জন্য বাসায় তৈরি মচমচে বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি কেমন হয়েছে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। বাঁধাকপির পাশাপাশি শিম ব্যবহার করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে এটি অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনি সব সময় নতুন কোনো রেসিপি নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হন। আপনার রেসিপি গুলো সত্যিই আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
চেষ্টা করি আপু সব সময় নতুন কিছু নিয়ে আপনার সাথে যুক্ত হওয়ার। সুন্দর মন্তব্য করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
মচমচে বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি দেখে তো লোভ সামলাতে পারলাম না খেতে ইচ্ছা করছে। এভাবে তৈরি করে খেতে অনেক মজা। আপু আপনি আজকে চমৎকার ভাবে রেসিপি শেয়ার করেছেন দারুন হয়েছে। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
বরাবরের মতোই প্রিয় আপু বাঁধাকপির পাকোড়া নিয়ে হাজির হল। সত্যিই বেশ ভালো লাগছে। আপনি কিন্তু বড়া তৈরিতে প্রথন এবং এর আগেও দারুন কিছু রেসিপি দেখেছিলাম। আমি মুগ্ধ আপনার কাজগুলো দেখে। আসলে আপনি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারেন আপু। অনেক ভালো ছিল। আপনার জন্য শুভকামনা রইল এবং এটি খেতে মনে হয় অনেক সুস্বাদু। আমি এখনো খাই নাই
নতুন কিছু নিয়ে আসার জন্য চেষ্টা করে থাকি। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
বাঁধাকপির পাকোড়া অনেক মজাদার, জিহবায় পানি এসে গেল।
বাধা কপির মৈাসম তো শেষ কোথায় পেলেন এই টাটকা বাধা কপি।
নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু ছিল।
খুঁজলেই অনেক কিছু পাওয়া যায়। হ্যা বেশ মজাদার ও সুস্বাদু ছিল।
তোমার তৈরি করা বাঁধাকপি এবং শিমের পাকোড়া রেসিপি দেখে আমার সত্যিই খেতে ইচ্ছে করছে। বাঁধাকপির পাকোড়া আমার খুবই প্রিয় তুমি বাঁধাকপির শিম দিয়ে পাকোড়া তৈরি করেছ দুটই আমার প্রিয় সবজি।বাঁধাকপির পাকোড়ার কালার খুবই লোভনীয় হয়েছে।বাঁধাকপি দিয়ে পাকোড়া তৈরি করার প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দরভাবে সম্পন্ন করেছ। ধন্যবাদ তোমাকে এতো সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
শীতকালের প্রতিটি সবজি আমারও অনেক প্রিয় পছন্দের। ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
বাঁধাকপির পাকোড়া খেতে খুবই মজার। আমার এটা অনেক বেশি পছন্দের আর আপনি তো খুব ইউনিক ভাবে এইটা করা গুলো তৈরি করে থাকেন। সেই জন্য আপনার রেসিপিগুলো আমার কাছে আরো বেশি ভালো লাগে। আজকের এই ইফতারের জন্য বাসায় তৈরি মচমচে বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে আপু
সত্যি বলেছেন বাধাকপি পাকোড়া খেতে সত্যি অনেক মজাদার।
আপু খুব পছন্দের একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। বাঁধাকপির পাকোড়া খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। শীত মৌসুমে আমি বাঁধাকপির পাকোড়া বাসায় প্রায়ই তৈরি করে খেতাম। বাঁধাকপির পাকোড়ার একটি রেসিপিও আমি শেয়ার করেছিলাম। যাইহোক আপনার বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শীতের সিজনে আমি নিজেও কয়েকবার বাঁধাকপির পাকোড়া বানিয়েছি আমার কাছেও এটি খুব ভালো লাগে খেতে।
বাঁধাকপির পাকোড়া খুবই লোভনীয় হয়েছে আপু। ইফতারিতে বাঁধাকপির পাকোড়া খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে বাঁধাকপির পাকোড়া তৈরির রেসিপি উপস্থাপন করেছেন। আপনার রেসিপি তৈরির প্রসেস আমার কাছে ভালো লেগেছে। অনেক সুন্দর করে এই রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু।
প্রতিটি খাবারেই উপস্থাপনের মাধ্যমে খুব লোভনীয় ও আকর্ষণীয় হয়ে থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার বাঁধাকপির পাকোড়া দেখে তো লোভ লেগে যাচ্ছে। দারুন চমৎকার বানিয়েছেন ।দেখেই মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে। এমন ভাবে তৈরি করেছেন দেখে মনে হচ্ছে যেন খুবই মজা হয়েছে। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে এত সুন্দর একটি বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
খেতে ইচ্ছে করলে কোন সমস্যা নেই ,আপনিও বাসায় খুব সহজেই তৈরি করতে পারবেন।
বাঁধাকপি শীতকালীন সবজি হলেও এখনো বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে। এইতো সেদিন আমিও বাঁধাকপির পাকোড়া বাসায় তৈরি করে খেয়েছি। তবে আপু আপনার রেসিপি গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আজও তার ব্যতিক্রম নয়। আপনার তৈরি মচমচে বাঁধাকপির পাকোড়া দেখেই বুঝতে পারছি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আর এই সুস্বাদু বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বাঁধাকপি হয়তো আপনার দিকে পাওয়া যাচ্ছে ,তবে সব জায়গায় পাওয়া যাচ্ছে না। এই পাকোড়া আমার কাছে বেশি ভালো লাগে।