মজাদার ও মিষ্টি পাঁপড়ি পিঠা
পাঁপড়ি পিঠা
সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আবারো নতুন একটি রেসিপি নিয়ে আপনাদের সাথে যুক্ত হলাম।
অনেক দিন পর নাস্তার জন্য পাঁপড়ি পিঠা তৈরি করলাম। পাঁপড়ি পিঠার মধ্যে এমন এক মজাদার স্বাদ পাওয়া যাই যা সত্যি অসাধারণ। খুব কম সময় বাসায় এই পাঁপড়ি পিঠা বানানো হয় । আবার মাঝে মাঝে একই ভাবে অন্য ডিজাইন করে বানাই, এটা নিজের ইচ্ছা কিংবা স্বাধীনতা। তবে আমার কাছে এভাবে পাঁপড়ি পিঠা তৈরি করতেই বেশি ভালো লাগে ও সুন্দর লাগে। এই পাঁপড়ি পিঠা তৈরি করে প্লাস্টিকের বয়োমে বেশ কিছুদিন সংরক্ষন করে রাখা যাই তবে না রাখাটাই ভালো কারণ টাটকা খাবারের মজাতো আর রেখে দেয়া খাবারে পাওয়া যাইনা।
আজকে আমি মজাদার ভাবে বাসায় তৈরি করেছি পাঁপড়ি পিঠা এবং সেই সাথে আপনাদের সাথেও সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। পাঁপড়ি পিঠা তৈরি করতে আমার প্রয়োজন হয়েছে -ময়দা, দুধ, চিনি , গুঁড়া দুধ , বেকিং পাউডার ও আরো কিছু উপকরণ। আর এই উপকরণ গুলো একসাথে করে আপনিও আপনার বাসায় খুব সহজেই এই মজাদার পাঁপড়ি পিঠা তৈরি করে খেতে পারেন ও আপনি আপনার মতো করে তৈরি করেও আমাদের সকলের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কি ভাবে বাসায় তৈরি করেছি পাঁপড়ি পিঠা রেসিপি। পাঁপড়ি পিঠা তৈরি করার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে একে একে শেয়ার করেছি ও ছবির মধ্যে লিখে দিয়েছি। আপনারা খুব সহজেই আমার পোস্ট দেখে বাসায় এভাবে পাঁপড়ি পিঠা তৈরি করতে পারেন ও শিখে নিতে পারেন। আশাকরি আপনাদের কাছে আমার আজকের পাঁপড়ি পিঠা তৈরিটি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক...........
ধাপ-1. |
---|
ধাপ-2. |
---|
ধাপ-3. |
---|
ধাপ-4. |
---|
ধাপ-5. |
---|
ধাপ-6. |
---|
ধাপ-7. |
---|
ধাপ-8. |
---|
ধাপ-9. |
---|
ধাপ-10. |
---|
ধাপ-11. |
---|
ধাপ-12. |
---|
ধাপ-13. |
---|
ধাপ-14. |
---|
ধাপ-15. |
---|
ধাপ-16. |
---|
ধাপ-17. |
---|
ধাপ-18. |
---|
ধাপ-19. |
---|
আমার আজকের বাসায় পাঁপড়ি পিঠা তৈরিটি কেমন হয়েছে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে
আপু পাপরি পিঠার নাম শুনেছি কিন্তু কখনও খাওয়া হয়নি। আজ দেখলাম দেখে বেশ ভালো লাগছে, আর খেতে ইচ্ছে করছে। আপনি খুব সুন্দর এবং সহজভাবে আমাদের জন্য রেসিপি তৈরি করে পোস্ট করেছেন।ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
পাঁপড়ি পিঠার রেসিপিটি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন আপু। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রত্যেকটা ধাপ ফলো করে খুব সহজে আমরাও বাড়িতে তৈরি করতে পারব এই রেসিপিটি। এই পিঠার রেসিপিটি সম্পূর্ণ আমার কাছে নতুন। নতুন একটি পিঠার রেসিপি শিখতে পেরে বেশ ভালই লাগছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু নতুন একটি পিঠার রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আমাদের এইদিকে এই পিঠা গুলোকে ডিমের পিঠা বলে। প্রসেস অনেকটাই মিলে যায়। তবে আপনাদের পাঁপড়ি পিঠা নাম দেওয়ার কারন হচ্ছে ৩ কোণা করে কাটার পর আবার সেটাকে মিলিয়ে পাঁপড়ির মতন বানানো। আমাদের এইদিক ওভাবে কেটেই ভেজে ফেলে। অবশ্য স্বাদ একই হবে। দারুন ছিলো এই পাঁপড়ি পিঠার রেসিপিটি।
মিষ্টি আপু তৈরি করল বৃষ্টি পিঠার রেসিপি
পাপড়ি পাতার কারু কাজের মিষ্টি পিঠা আমি নাহি দেখেছি
এত সুন্দর উপকরণ আপু দিলেন সাজিয়ে
অবশেষে দেখতে দেখতে পিঠা ফেললো ভাঁজিয়ে
জিভে জল এসেছে আমার ফিঠার কালার দেখে
খাওয়ার জন্য মনটা যেন উঠল রং মেখে।
আপু এত সুন্দর পিঠার রেসিপি উপহার দেওয়ার জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
মজাদার ও মিষ্টি পাঁপড়ি পিঠা দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে। দেখে বোঝা যাচ্ছে মচমচে হয়েছে। মচমচে নাস্তা খেতে অনেক মজা লাগে। পাঁপড়ি পিঠা তো খেতে ইচ্ছা করছে আপু। আপনার পোস্ট মানেই যেনো ইউনিক কিছু। আপনার পোস্ট সব সময়ই আমার ভীষণ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
আপু আপনি সবসময়ই ইউনিক কিছু না কিছু রেসিপি নিয়ে হাজির হয়ে যান, আপনা৷ প্রতিটি রেসিপি অনেক ভালো লাগে। আজকের পাঁপড়ি পিঠা গুলো দেখতে সত্যি ফুলের পাপড়ির মতো লাগছে। দুধ ডিম,ময়দা সমন্বয়ে তৈরি পিঠাটি দেখতে যেমন লোভনীয় হয়েছে খেতেও আশাকরি সুস্বাদু হয়েছিল, পুরো পদ্ধতি টি খুবই সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন খুব সহজেই পাঁপড়ি পিঠা বানানো যাবে বাসায়। নতুন রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
আমি একই উপকরণ দিয়ে শিম ফুলের পিঠা বানাই । কেবল ডিজাইনটা একটু অন্য রকম । আপনার কাছে থেকে অন্য রকম একটি ডিজাইন শিখলাম। ধন্যবাদ রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
পাঁপড়ি পিঠা নামটি খুবই সুন্দর, মনে হচ্ছে খেতেও দারুণ টেস্টি আপু।খুবই কম উপকরণ দিয়ে আপনি দারুন পিঠা তৈরি করেছেন।দেখে খুবই ভালো লাগলো পিঠার ডিজাইন।আপু আপনি কোন তেল ব্যবহার করেছেন? উপকরণে তেলের কালার ভিন্ন রকমের লেগেছে আমার কাছে।যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে।
বাহ্ কই সহজ অথচ ইউনিক রেসিপি। আমআর বেশ ভালো লাগলো দেখে। যে কখনও রান্না করে নি। কোন বেকিং এর কাজ করে নি, সে ও বানিয়ে খাওয়াতে পারবে। আর যা উপকরণ দেখলাম তা সবার বাড়িতেই সব সময় থাকে। তাই আলাদা করে কিনতে যাওয়ার ঝামেলা নেই।