বিয়ে খেতে গিয়ে আমাদের কিছু ফটোগ্রাফি
ফটোগ্রাফি
বিয়েটা ছিল আমার খালা শাশুড়ির নাতির মানে সম্পর্কে ভাইগ্না হয় আমাদের। আমাদের বাড়ি থেকে ওদের বাড়ির দুরুত্ব ছিল আধা ঘন্টার। সকালে উঠে তৈরি হয়ে পরিবারের সকলকে নিয়ে একটা সিএনজি করে চলে গেলাম সোজা বিয়ে বাড়ি। আমাদের সেখানে কোনো কাজ নেই, তবুও এত সকালে বিয়ে বাড়িতে আসার কারণ কি জানি না। বিয়ে বাড়ির খাওয়া দাওয়া হয় দুইটার দিকে আর আমরা চলে আসছি দশটার দিকে। আমরা বলতে আমি, আমার উনি , সাথে বড় ভাই ও বড় ভাবি। ভাই ভাবীর সাথে আছে তাদের সন্তান নাম তার নওশীন ফারিহা। ও ছোট হলেও নিজেকে সুন্দর ভাবে সাজানো থেকে শুরু করে স্টাইল করা , ভিন্ন ভিন্ন স্টাইলে ছবি তোলা ও টিকটক পর্যন্ত করতে পারে।
সেখানে যাওয়ার পর সকলের সাথে দেখা করা শেষ হবে রুমের মধ্যে বসে থাকতে আর ভালো লাগছিলো না। বিয়ে বাড়িতে এসে কেউ বসে থাকে ? তাই ভাবলাম একটু আশেপাশে ঘুরে আসি। বাড়ির পিছনে দেখি একটা সুন্দর ফুলকপির খেত যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। আমরা সবাই একসাথে সেখানে যাই ও ক্ষেতের ভিতরে ঢুকে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করি। ক্ষেতের মধ্যে তখন ফুলকপি ধরেনি যদি ধরতো তাহলে হয়তো আরো বেশি সুন্দর লাগতো।
এরপর বাকি সময়টা সেখানে একটা জায়গায় বসে ভালো একটা সময় কাটায়। ঘন্টা খানেক সেখানে বসে আড্ডা দিয়ে বিয়ে বাড়িতে ফিরে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি খাওয়ার পর্ব শুরু হয়ে গেছে তাই আমরাও আর দেরি না করে খেতে বসে যায় । আজকে আমি আমাকে এই পোস্টের মাধ্যমে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আশাকরি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
ক্যামেরা | Redmi Note 10 Pro Max | |||
---|---|---|---|---|
ক্যাটাগরি | ফোটোগ্রাফি | |||
লোকেশন | মাধবপুর, হবিগঞ্জ | |||
তারিখ | 20.01.2023 |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
_
Enjoy your free time
খালা শাশুড়ীর নাতির বিয়ে খেয়ে আসলেন🙃,আসলেই আজাইরা বসে থাকতে তেমন ভালো লাগে না।তা আপনারা যে এমন ছবি তুলেছেন ফুলকপির মালিক জানে😉।ক্ষেতের মধ্যে ফুলকপি ধরলে দেখতে আরো ভালো লাগতো। ভালো ছিলো ছবিগুলো।ধন্যবাদ
ভাইগ্নার বিয়েতে সময়ের আগে যেয়ে বেশ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন আপু।ফুলকপির ক্ষেত এর মধ্যকার প্রতিটি ফটোগ্রাফি ভালো লেগেছে।ফুল টা সুন্দর ছিল অনেক।এই ফুল আগে কোথাও দেখা হয়নি আমার।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
খালা শাশুড়ীর নাতির বিয়ে খেতে গিয়ে দেখছি অনেক মজা করেছেন। আসলে বিয়ে বাড়িতে খাওয়া দাওয়া শুরু হয়( ১-২)টার ভিতরে। আপনারা দেখছি অনেক আগে গিয়েছেন।আসলে আপু আগে যাওয়ার জন্য হয়তো এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করতে পেরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
বিয়ে বাড়িতে গিয়ে অনেক আনন্দের সময় কাটিয়েছেন। বিয়ে বাড়িতে আগে গিয়ে একদিক থেকে ভালোই হলো। চমৎকার ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেকদিন পরে বিয়ে বাড়িতে গিয়েছি তো সে জন্য একটু বেশি আনন্দ করেছি। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু বিয়ে বাড়িতে গিয়ে কি আর চুপচাপ থাকতে ভালো লাগে।বিয়ে বাড়ি মানে হৈচৈ আনন্দ করা।আপনি বিয়ে বাড়ি গিয়ে অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। ফুলকপি গাছের ফটোগ্রাফি দেখতে বেশ ভালো লাগছে। অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আমরা বিয়ে বাড়ি গিয়ে অনেক আনন্দ করেছি। সময়টা সত্যিই অনেক ভালো কেটেছে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ভাইগ্নার বিয়েতে সময়ের আগেই গিয়ে বেশ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন আপু ৷ আসলেই ফুলকপি খেতে ফুলকপি ধরলে আরো বেশি সুন্দর লাগতো খেতটি ৷ তবুও ভালোই হয়েছে ফটোগ্রাফি গুলো ৷ যাই হোক ভালো লাগলো পোস্টটি পড়ে এবং ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ৷ ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য ৷
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া কিন্তু তখন ফুলকপি খেতে ফুলকপি ধরেনি।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনি বিয়ে বাড়িতে গিয়ে বিয়ের ফাকে ফাকে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে পরিবারের সবাইকে নিয়ে অনেক এনজয় করেছেন এবং সেইসাথে ছবি তুলেছেন ।। সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে। সব থেকে বেশি সুন্দর হয়েছে পাতাকপির ছবিগুলো গ্রাম বাংলার একটি ঐতিহ্য ধরা চলে।
পরিবার সবাই মিলে বিয়ে বাড়িতে অনেক আগে গিয়েছেন ৷ যা হোক গিয়ে আত্নীয় স্বজনদের সাথে কথা বলেছেন ৷এবং কি পরর্বতী সময়ে বাইরে ঘুরতে গেছেন ৷ আর শীতের সময়ে পরিবেশ টা অনেক ভালো লাগে ৷ অনেক ভালো লাগলো প্রতিটি ফটোগ্রাফি ৷ তবে ফুল কপি ক্ষেতে তো ফুল কপি ধরে নি ৷
বাহ বেশ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন তো বিয়ে খেতে গিয়ে। আমি মনে করি এক কাজে দু কাজ হয়ে গিয়েছে। একে তো খালা শাশুড়ির নাতির বিয়ে খেলেন, অন্যদিকে খুব চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি উপহার দিতে পারলেন। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মধ্যে তুলে ধরার জন্য।