বিকেলের নাস্তায় পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া
পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া
সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আবারো নতুন একটি রেসিপি নিয়ে আপনাদের সাথে যুক্ত হলাম।
আজকে আমি আরো একটি নাস্তা রেসিপি তৈরি করা নিয়ে আপনাদের সাথে যুক্ত হয়েছি। বিকেলের নাস্তায় আমি সবসময় ভালো কিছু তৈরি করার চেষ্টা করি আর সেটা অবশ্যই একেক দিন একেক রকম নাস্তা রেসিপি হয়ে থাকে। আজকে আমি নাস্তার জন্য তৈরি করেছি মজাদার ভাবে পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া। এই পর্যন্ত আমি অনেক রকমের পাকোড়া তৈরি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি আর এটাও বলেছি এই পাকোড়া নাস্তা রেসিপি গুলো অনেক কিছু দিয়ে কয়েক ভাবে ভিন্ন ভিন্ন স্বাদে তৈরি করা যাই। পাকোড়া আমার বেশ পছন্দের একটি নাস্তা আর তাই আমিও চেষ্টা করি এই পাকোড়া ভিন্ন রকম উপকরণ দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে তৈরি করার ও নতুন ভাবে স্বাদ গ্রহণ করার।
আজকের এই পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া তৈরি টি তেমন কোনো কঠিন ভাবে তৈরি করা না। খুবই সাধারণ কিছু উপকরণ দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যেই তৈরি করা হয়েছে এই মজাদার রেসিপিটি। পেঁয়াজ, চালের গুঁড়া, ময়দা , ডিম ও কয়েক রকম মসলা একসাথে মিশিয়ে এই মজাদার পাকোড়া বিকেলের নাস্তার জন্য তৈরি করে মজাদার একটি স্বাদ গ্রহণ করা যেতে পারে। আপনারাও অল্প সময়ে ভালো কিছু খেতে চাইলে এই পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া রেসিপিটি তৈরি করতে পারেন। আশাকরি আপনাদের কাছে আজকের নাস্তা রেসিপিটি ভালো লাগবে।
আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কি ভাবে বাসায় তৈরি করেছি পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া। পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া তৈরি করার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে একে একে শেয়ার করেছি ও ছবির মধ্যে লিখে দিয়েছি। আপনারা খুব সহজেই আমার পোস্ট দেখে বাসায় এভাবে পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া তৈরি করতে পারেন ও শিখে নিতে পারেন। আশাকরি আপনাদের কাছে আমার আজকের পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া তৈরিটি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক...........
ধাপ-1. |
---|
ধাপ-2. |
---|
ধাপ-3. |
---|
ধাপ-4. |
---|
ধাপ-5. |
---|
ধাপ-6. |
---|
ধাপ-7. |
---|
ধাপ-8. |
---|
ধাপ-9. |
---|
ধাপ-10. |
---|
ধাপ-11. |
---|
ধাপ-12. |
---|
ধাপ-13. |
---|
ধাপ-14. |
---|
আমার আজকের বাসায় পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া তৈরিটি কেমন হয়েছে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে
আপনার মত আমারও পাকোড়া এক সময় খুব পছন্দের ছিল। তবে এখন ইচ্ছা থাকলেও খেতে পারিনা। বিশেষ করে চিকেন পাকোড়া আমার খুব পছন্দের ছিল। আপনি যত সুন্দর করে তৈরি করেছেন দেখেই মনে হচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু হয়েছে।
ঠিক বলেছেন ভাই, আমিও চিন্তা করি কখন যে রুগ ধরে বসে বলা যায়না তার আগেই যতসম্ভব, সব খেয়ে নিই 😅
পেঁয়াজ ও ডিমের পাকোড়াগুলো দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। বিকেল বেলা এরকম পাকোড়া খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। সব সময় আপনি ইউনিক রেসিপি শেয়ার করেন। আপনার রেসিপিগুলো আমার কাছে বরাবরই খুবই ভালো লাগে। এভাবে পেঁয়াজ ও ডিম দিয়ে কখনো পাকোড়া তৈরি করে খাওয়া হয়নি। অবশ্যই আমি একদিন বাসায় ট্রাই করে দেখব। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু সিম্পলের মধ্যে অনেক গর্জিয়াস একটি খাবার আমার কাছে এই ধরনের নাস্তা অনেক বেশি ভালো লাগে অবশ্যই বাসায় ট্রাই করবেন।
বিকেলের নাশতার পাকোড়া খেতে খুব ভালো লাগে। পেয়াজের পাকোড়া এর আগে কখনো খাওয়া হয়নি। নতুন একটি রেসিপি শিখতে পারলাম আপনার থেকে।রেসিপি টি দেখে মনে হচ্ছে খেতে ও মচমচে হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হা শিখেছেন তবে অবশ্যই বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক বেশি সুস্বাদু ধন্যবাদ আপনাকে
পাকোড়া খেতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুবই কম আছে। আপনি মাঝে মাঝেই বিভিন্ন রকমের পাকোড়ার রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরেন। আসলে এই ধরনের খাবারগুলো সবাই পছন্দ করে। আজকের এই মজার রেসিপি দেখে ভালো লাগলো আপু। দারুন ছিল আজকের তৈরি করা এই রেসিপি। লোভনীয় এই রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।
হা আপু চেষ্টা করি সব সময় আপনাদের মাঝে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হওয়ার,, অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন ধন্যবাদ।
আপু আপনি যেকোনো ধরনের খাবার রেসিপি তৈরি করায় সেরা সেটা অনেক আগে থেকেই জানি। আপনার রেসিপিগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে আজকে বিকেলে খুব সুন্দর বড়া পকোড়া রেসিপি করেছেন যেগুলো আমরা বাজারে গেলেই বন্ধুদের সাথে খেয়ে থাকি। অনেক ভালো লাগলো এখন দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে।
ঠিক বলেছেন প্রায়ই বাজারের অনেকগুলো দোকানে পাওয়া যায় তবে আমার মনে হয় নাস্তার মধ্যে একদম সেরা একটা নাস্তা এটা।
প্রিয় আপু আপনি এর আগেও অনেক পাকোড়া রেসেপি শেয়ার করেছেন ৷ আর আপনার করা প্রতিটি রেসেপি আমি বলবো একদম ইউনিক রেসিপি ৷ আপনি পেয়াজ, চালের গুড়া, ও ডিম দিয়ে বেশ সুন্দর করে পাকোড়া তৈরি করেছেন ৷ একদম মচমচে ভাজি করেছেন দেখে অনেক লোভ পাচ্ছে ৷
ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর একটি রেসেপি তুলে ধরার জন্য ৷
হাহাহা, বাসায় তৈরি করে খেয়ে নিয়েন, আমার রেসিপি দেখে লোভ লাগালে সমস্যা হবে 😅😅
না না না এটা হলো না, আমি একদমই মানতে পারছি না কারন এখন শীতকাল আর পাকোড়ার মাঝে শীতকালের উপস্থিতি না থাকায় পাকোড়া যদি এখন মামলা করে বসে তাহলে কি করবেন? হি হি হি তাই শীতকালে রেসিপি করার ক্ষেত্রে একটু চিন্তা ভাবনা করা উচিত, তার সাথে সাথে যারা প্রশংসা করে তাদেরও একটু দেয়া উচিত, হি হি হি।
কথা কিন্তু ভুল বলেন নাই, তবে বুদ্ধি আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছি, পাকোড়া যদি মামলা করে তাহলে পাকোড়া কে ভাপা পিঠা খাইয়ে দেব, শেষ মামলা ফিনিশ হিহিহি 😅।
আপু আপনার তৈরি বিকেলের নাস্তায় পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া দেখে, লোভ সামলানো দায়। এতটাই লোভনীয় হয়েছে যে,, খুব খেতে ইচ্ছে করছে। এর আগেও আপনি অনেকগুলো বিকেলের নাস্তার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আসলে আপনার রেসিপি আমি সব সময় দেখি। হয়ত সময়ের জন্য মন্তব্য করতে পারি না। তবে আজকের রেসিপি দেখে জিভে জল চলে এসেছিল। তাই ভাবলাম আপুকে জানিয়ে দেই। ধন্যবাদ আপু এত চমৎকার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। এই নাস্তাটি আমি বাসায় করে খাব ইনশাআল্লাহ।♥♥
হা হা হা, মাঝে মাঝে আমি অন্যদের রেসিপি দেখলে এভাবেই লোভ সামলাতে পারিনা।তবে কখনো যদি দেখা হয় অবশ্যই বানিয়ে খাওয়াবো ইনশাআল্লাহ।
মহান আল্লাহ তা'আলা যেন আপনার হাতের পাকোড়া খাওয়ার জন্যই, আপনার সাথে আমার দেখা করিয়ে দেন।আমিন।♥♥
ইনশাআল্লাহ, রিজিক থাকলে আপু অবশ্যই আল্লাহতায়া কবুল করবেন।
ওয়াও পেঁয়াজ ও ডিমের মচমচে পাকোড়া দেখেই জিভে জল চলে আসলো। পাকোড়া খেতে আমিও অনেক পছন্দ করি ।যে কোন রেসিপিতে ধনেপাতা দিলে রেসিপিটা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। আপনার ধাপগুলো অনুসরণ করলে খুব সহজেই আমি ঘরে বসে বিকেলের নাস্তা পাকোড়া তৈরি করতে পারব ।ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
হা আপু পুরো পোস্টের মাধ্যমে আমি দেখিয়ে দিয়াছি কিভাবে পেঁয়াজের পাকোড়া তৈরি করেছি,আপনি চাইলে অবশ্যই বাসায় তৈরি করে খেতে পারবেন।
পেঁয়াজ ডিম আর চালের গুড়া দিয়ে অত্যন্ত লোভনীয় একটি পাকোড়া তৈরি করেছেন। হালকা রেসিপি গুলো খেতে ভালোই সুস্বাদু লাগে। বেশ ভালো ছিল আপনার পাকোড়া রেসিপির উপস্থাপনাটা।
আমার পোস্ট দেখে সহজে বাসায় তৈরি করতে পারবেন আপু, ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।