হ্যালো বন্ধুরা।
সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আবারো নতুন একটি রেসিপি নিয়ে আপনাদের সাথে যুক্ত হলাম।
স্কুল জীবনে আমার মা আমাকে এভাবে করে পটেটো ওমলেট তৈরি করে দিতো। সকালের নাস্তা, বিকেলের নাস্তা অথবা টিফিনের জন্য এই পটেটো ওমলেট খুবই অসাধারণ একটি রেসিপি। আমরা সকলেই সাধারণত ডিম ওমলেট তৈরি করি কিন্তু এভাবে পটেটো ওমলেট তেমন একটা তৈরি করা হয় না। তবে এই পটেটো ওমলেট তৈরি করতে তেমন বেশি কোনো উপাদান প্রয়োজন হয়না। খুব সহজ ও অল্প সময়ে মজাদার ভাবে এই পটেটো ওমলেট তৈরি করা যায়। আজকে আমি অনেক দিন পর পুরোনো স্মৃতি মনে করে মায়ের মতো করে পটেটো ওমলেট তৈরি করার চেষ্টা করেছি ও আপনাদের সাথে সুন্দর ভাবে পটেটো ওমলেট তৈরিটি উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।
ডিম ভাজির মতোই কিছুটা শুধু আলু টুকরো করে কেটে প্রথমে তেলে ভেজে নিতে কিছুটা সময় লাগবে, এরপর সকল উপকরণ একসাথে করে অল্প সময়ে তৈরি করা যায় পটেটো ওমলেট রেসিপি। আলু , ডিম , ময়দা ,গোলমরিচ ,পুদিনাপাতা ও কয়েক রকম মসলা উপকরণ একসাথে করে তৈরি করা হয়েছে আজকের এই মজাদার পটেটো ওমলেট। আপনারা চাইলে সকাল ও বিকালের নাস্তার জন্য এই সুন্দর ও মজাদার রেসিপিটি তৈরি করে খেতে পারেন। অল্প সময়ে অল্প খরচে মজাদার একটি রেসিপির স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন।
আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কি ভাবে বাসায় তৈরি করেছি মজাদার পটেটো ওমলেট । পটেটো ওমলেট তৈরি করার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে একে একে শেয়ার করেছি ও ছবির মধ্যে লিখে দিয়েছি। আপনারা খুব সহজেই আমার পোস্ট দেখে বাসায় এভাবে পটেটো ওমলেট তৈরি করতে পারেন ও শিখে নিতে পারেন। আশাকরি আপনাদের কাছে আমার আজকের পটেটো ওমলেট রেসিপি তৈরিটি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক...........
আমার আজকের বাসায় তৈরি মজাদার পটেটো ওমলেট রেসিপি কেমন হয়েছে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
আপু, আপনার রেসিপির ক্যাপশন থেকে খুবই আকর্ষনীয় লাগলো। পটেটো ওমলেট। দেখেই আমার খুব খেতে মন চাচ্ছে। আপনার রেসেপি আমার কাছে ইউনিক লেগেছে।
খাওয়ার জিনিস দেখলে খেতে মন চাওয়াটাই স্বাভাবিক। বাসায় খুব সহজেই বানাতে পারবেন।
পটেটো ওমলেট রেসিপি শেয়ার করেছেন দারুন হয়েছে। এভাবে কখনো খাইনি তবে আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিলাম। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
শিখে নিয়েছেন এখন বাসায় এভাবে বানিয়ে খেতে পারবেন।
আপু, আপনার রেসিপি মানে নতুন নতুন রেসিপি এবং ইউনিক রেসিপি। আজকেও আপনি খুবই সুস্বাদু একটি ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। পটেটো ওমলেট এই রেসিপিটি আগে কখনো খাওয়া হয়নি। তাই আপনার রন্ধনপ্রণালী খুবই মনোযোগ এর সাথে দেখে নিলাম। পরবর্তী সময়ে আপনার রেসিপি অনুসরণ করে তৈরি করে খাব। আপু আপনার তৈরি পটেটো ওমলেট খেতে নিশ্চয়ই অনেক অনেক মজার হয়েছে। আপনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে রন্ধনপ্রণালীর ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এটি খুবই মজাদার একটি রেসিপি। আমার পোস্ট অনুসরণ করে খুব সহজেই বানাতে পারবেন বলে আমি মনে করি।
আপু আপনার পটেটো অমলেট রেসিপিটা সত্যিই আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আমার মনে হয় বাচ্চাদের জন্য ওই রেসিপিটা অত্যন্ত উপকারী হবে। কারণ বাচ্চাদের ডিম খাওয়ানো অনেক ঝামেলার কাজ। এই রেসিপিটা খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিগুনসম্পন্ন। ধন্যবাদ চমৎকার এই রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
নিঃসন্দেহে বাচ্চাদের একটি পছন্দের খাবার এটি। যেহেতু এখানে আলু আর ডিম তাই এই খাবারটি বাচ্চারা খেতেও বেশ পছন্দ করে।
এই পটেটো অমলেট দিয়ে পাউরুটি খেতে দারুণ লাগবে।অথবা সাদা ভাত দিয়ে হলেও খারাপ লাগবেনা।
পাউরুটি বা গরম ভাতের দরকার নেই। এই খাবার এমনি অনেক মজার। আপনিও ট্রাই করতে পারেন।
আপু মনি আপনার পটেটো ওমলেট রেসিপি আমার খুবই ভালো লেগেছে, সকালের নাস্তা বিকেলের নাস্তা হিসেবে পার ফেট একটি রেসিপি, তবে এই পটেটো ওমলেট এর বিষয়ে আগে থেকে আমার জানা ছিলো না, আর সত্যি এটি ডিম ভাজির মতো, শুধু আলু যুক্ত করার কারণে পটেটো ওমলেটে পরিনত হয়েছে, যাইহোক নতুন একটি রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগলো, এতো সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ, সেই সাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপু মনি।
একদম ঠিক বলেছেন আলু যুক্ত করার কারণে পটেটো ওমলেট রেসিপিতে পরিণত হয়েছে। এত বেশি কঠিন না আপনিও বাসায় বানাতে পারেন।
তুমি আলু খুব বেশি পছন্দ করতে সেটা খুব ভালো করে জানি😊 ছোট বেলায় আম্মু তোমাকে বিভিন্ন রকমের রেসিপি তৈরি করে করে খাওয়া তো আর আমিও তোমাকে কোলে নিয়ে নিয়ে আলু রেসিপিগুলো খাওয়াতাম।আজকে রেসিপি টি দেখে আমার ওই দিনের কথা গুলো মনে পড়ে গেল। যাই হোক, তোমার তৈরি করা আলুর ওমলেট রেসিপিটি বেশ লোভনীয় হয়েছে আর তৈরি করতে দেখলাম বেশি উপকরণ লাগে না।দেখি বাসায় রেসিপিটি তৈরি করব। ধন্যবাদ, এতো সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।
জি আপু বাসায় বানিয়ে দেখেন ভালো লাগবে। অল্প উপাদান দিয়েই তৈরি করা যায়।
ডিম আর আলুর এই মজাদার খাবারটি আমার কাছে দারুন লেগেছে ।খাবারটি মনে হচ্ছে যে খুবই মজা হয়েছে। ডিম আলু দুইটাই আমার খুবই পছন্দ তারপরে যদি এত সুন্দর লোভনীয় করে তৈরি করা হয় তাহলে তো খেতে অসাধারণ লাগবে ।আপনার রেসিপিটা অনেক পছন্দ হয়েছে আমি এই খাবারটি অবশ্য ট্রাই করে খেয়ে দেখব।
ডিম আলু এই দুইটা আমারও পছন্দ। এই পটেটো ওমলেট রেসিপিটি সত্যি বেশ মজাদার। নাস্তার জন্য যেকোনো সময় বাসায় বানাতে পারেন।
পটেটো ওমলেট কখনো খাওয়া হয়নি।
আপনার রেসিপিটি দেখতে খুবই লোভনীয় হয়েছে নিশ্চয়ই খেতেও খুবই সুস্বাদু হবে। আপনার কাজের ধাপগুলো ছিল অনেক সুন্দর ও সাজানো-গোছানো বিশেষ করে ধাপ-২ এবং ধাপ-২০ আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। অনেক ভাল লাগল এবং শিখতে পারলাম আমি একদিন বাসায় পটেটো ওমলেট তৈরি করে খেয়ে দেখব। আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
সত্যি আপু এই খাবারটি দেখতে যতটা আকর্ষণীয় খেতেও অনেক মজাদার। আমার পোস্ট দেখে বাসায় খুব সহজেই বানাতে পারবেন আশাকরি।
আপু আপনি এত ইউনিক রেসিপিগুলো যে কোথায় পান সত্যি বুঝতে পারছি না। এমনিতেই আমার আলু এবং ডিম খুবই পছন্দ। এই দুজন কম্বিনেশনের যদি এই খাবার তৈরি করা যায় তাহলে তো কোন কথাই নেই। খুবই মজাদার একটি রেসিপি শিখে নিলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এবং অনেক ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য।
আপু নিজে থেকে নতুন কিছু তৈরি করার চেষ্টা করি সবসময়। ডিম ও আলু দিয়ে পটেটো ওমলেট রেসিপিটি খেতে সত্যি অনেক ইয়াম্মি হয়েছে। আপনি বাসায় এভাবে বানাতে পারেন।