আলু ও টমেটো দিয়ে বাইলা মাছের তরকারি রেসিপি !! @shy-fox 10% beneficiary
আলু ও টমেটো দিয়ে বাইলা মাছের তরকারি রেসিপি |
|---|
সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আবারো নতুন একটি রেসিপি নিয়ে আপনাদের সাথে যুক্ত হলাম।
ধাপ-1. |
|---|
ধাপ-2. |
|---|
ধাপ-3. |
|---|
ধাপ-4. |
|---|
ধাপ-5. |
|---|
ধাপ-6. |
|---|
ধাপ-7. |
|---|
ধাপ-8. |
|---|
ধাপ-9. |
|---|
ধাপ-10. |
|---|
ধাপ-11. |
|---|
ধাপ-12. |
|---|
ধাপ-13. |
|---|
ধাপ-14. |
|---|
ধাপ-15. |
|---|
ধাপ-16. |
|---|
ধাপ-17. |
|---|
ধাপ-18. |
|---|
ধাপ-19. |
|---|
ধাপ-20. |
|---|
ধাপ-21. |
|---|
ধাপ-22. |
|---|
ধাপ-23. |
|---|
ধাপ-24. |
|---|
আমার আজকের বাসায় রান্না আলু ও টমেটো দিয়ে বাইলা মাছের তরকারি রেসিপি কেমন হয়েছে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে
আমাদের দিকে এটাকে বাইল্লা মাছ বলে। মাছগুলো একেবারে নরম হয় তবে অনেক সুস্বাদু। আলু টমেটো দিয়ে বাইল্লা মাছের রেসিপি টা দারুণ তৈরি করেছেন আপু। দেখে তো আমার জিভে পানি চলে আসছে। এবং আপনার পরিবেশনা টাও অনেক সুন্দর হয়েছে যেটা রেসিপির মান টা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
আমিও এই মাছকে বাইলা ও বাইল্লা মাছ নামেই চিনি। খুব মজাদার একটি মাছ। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু বাইলা মাছ আমার কাছে অত্যন্ত প্রিয়। বাজারে এখন খুব একটা পাওয়া যায় না। কিন্তু খুব সকালে গেলে এই ধরনের নদীর মাছ কিছুটা পাওয়া যায়। তাই অনেক সময় নদীর ছোট মাছগুলো কেনার জন্য খুব সকালে বাজারে যাই। বিশেষ করে বাইলা মাছের কথা বলতে হয় এই মাছের কাঁটা অত্যন্ত কম আর খেতেও অনেক সুস্বাদু। আপনি খুব চমৎকার করে আলু ও টমেটো দিয়ে বাইলা মাছের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার সিপিটিও দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
সকাল সকাল উঠে নদীর টাটকা বাইলা মাছ কিনে আনলে সেই মাছ আরো বেশি মজাদার হবে। আমারও খুব পছন্দের একটি মাছ। ধন্যবাদ আপনাকে।
বাইলা মাছ খুবই পরিচিত একটি মাছ। তবে আমি কাঁটার জন্য ভয় পাই। আলু ও টমেটো দিয়ে বাইলা মাছের তরকারি দেখতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে আপু। আপনার রেসিপি গুলো সব সময় সুস্বাদু হয়ে থাকে।
এই বাইলা মাছের কাটা নেই বললেই চলে। থাকলেও মাছের মতোই নরম হয়। ধন্যবাদ আপনাকে।
বেলে মাছ খুবই সুস্বাদু মাছ। আপু আজকে আপনি আলু এবং টমেটো দিয়ে খুব সুন্দর করে বেলে মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন। নদীর মাছ এমনিতেই খেতে অনেক সুস্বাদু হয় ।আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো আপনার রেসিপি তৈরি।
নদীর সব গুলো মাছ এই খেতে খুব মজা লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।
বাইলা মাছ আমার খুবই পছন্দের। এই মাছটা খেতে আসলে অনেক বেশি সুস্বাদু। ছোটবেলায় আমরা আমাদের পুকুরে অনেক বাইলা মাছ ধরেছি ,কিন্তু এখন তেমন একটা পাওয়া যায় না. তবে আপনার আজকের টমেটো আলু দিয়ে বাইলা মাছের রেসিপি টি বেশ ভাল লেগেছে আপু। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
বাইলা মাছ আগের তুলনায় এখন পাওয়া যাই না বললেই চলে। মজাদার মাছ গুলো আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে।
বাইলা মাছ আমার একটা পছন্দের মাছ। এই মাছ খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। আমি ও মাঝে মাঝে এভাবে রান্না করি। এটি অনেক মজার একটি খাবার আপু। আর রেসিপির কালার টা অনেক সুন্দর হয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে এখনই খেয়ে নেই। এত সুন্দর সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমারও অনেক প্রিয় ও পছন্দের একটি মাছ আপু। আপনি খুব সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন। খুব ভালো লাগলো। আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বাইলা মাছ আমার বেশ ভালো লাগে। গ্রামে থাকা অবস্থায় মা অনেক খাওয়া হইতো। ঢাকার বাজারে এইরকম মাছ পাওয়া যায় না।আপনি খুব সুন্দর করে আলু এবং টমেটো দিয়ে বাইলা মাছের রেসিপি আমাদের সামনে শেয়ার করেছেন।রেসিপির কালার দেখে বোঝা যাচ্ছে কে কতোটা সুস্বাদু হয়েছে।সেই সাথে আপনার উপস্থাপনা হয় ভালো ছিল। ধন্যবাদ আপু আপনাকে এরকম সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ঢাকার বড় বড় বাজার গুলোতে নাকি পাওয়া যাই শুনলাম, তবে সবসময় না। আর গ্রামে তো আরো পাওয়া যাই না। তবে নদীর কাছে যাদের বাড়ি তারা হয়তো কিনতে পারে সবসময়।
বাইলা মাছ নামটা আমি অনেকবার শুনেছি।কিন্তু কখনো খাওয়া হয়নি আমার।এভাবে বেশি করে টমেটো দিয়ে রান্না করা মাছগুলো সবসময় আমার মজা লাগে।
বাইলা মাছ আপনার এখনো খাওয়া হয়নি শুনে অবাক হলাম। আমার জানামতে এই মাছ চিটাগং বেশি পাওয়া যাই।
বাইলা মাছ খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। আপনি দারুন ভাবে আলু ও টমেটো দিয়ে বাইলা মাছের এই রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার এই রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো আপু। খুবই খেতে ইচ্ছে করছে। রান্নার শেষের দিকে আপনি ধনিয়া পাতা দিয়েছেন এর ফলে আপনার এই রেসিপি খেতে আরও বেশি সুস্বাদু হয়েছে বলে আমি মনে করি। রেসিপি তৈরির প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমিও আপনার রেসিপি তৈরির প্রসেস শিখে নিলাম বাসায় ট্রাই করবো। মজার একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো আপু।
ধনিয়া পাতা না দিলে রেসিপির স্বাদ অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে।
বেলে মাছ বরাবরই আমার অনেক ফেভারিট নদীর পাশে বাড়ি হওয়াতে প্রায়ই খাওয়া হয় এই মাছ আপনি লোভনীয় ভাবে আলো এবং টমেটো দিয়ে রেসিপিটি প্রস্তুত করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।
যেহেতু আপনার নদীর পাশে বাড়ি তাই মনে হয় আপনি নদীর সব রকম মজাদার মাছ খেতে পারেন। শুনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।