ঢাকার আফতাবনগর যেন একটি সবুজের খনি
প্রাকৃতিক ফটোগ্রাফি
ঢাকায় আসার পর থেকেই বাসা টু হাসপাতাল ও হাসপাতাল টু বাসা। অসুস্থতার জন্য বেশি ঘুরাঘুরি করাও যেন নিষেধ আমার জন্য। তবুও নিজেকে একটু শান্ত করতে কিংবা নিজেকে একটু প্রকৃতির সাথে দেখা করাতে চলে যায় ঢাকার আফতাব নগরে। হাসপাতাল থেকে খুব কাছে বলেই হয়তো যেতে সাহস পেলাম। একটা রিক্সা নিয়ে সোজা আফতাবনগরের একদম ভিতরে। সেখানে গেলে মনে হয় যেন আমি ঢাকার ইট পাথরের শহর ছেড়ে অনেকটা দূরে চলে এসেছি। চারদিকে সবুজ কাশঁফুলের বাগান। ছোট একটি খাল থেকে শুরু করে সবুজ গাছপালায় ভরপুর।
বিকাল বেলার সময়টা সেখানে কাটাতে পেরে বেশ ভালো লাগলো আমার। গ্রামীণ পরিবেশের নতুন একটা অনুভূতি পেলাম সেখান থেকে। যদিও আমি সেখানে গিয়েছি তিন বছর আগে। তখন কাঁশফুল দিয়ে পুরো আফতাব নগর যেন সাদা হয়ে ছিল। খুবই সুন্দর ও নিরিবিলি একটি জায়গা। আর এখন বাগানের কাঁশফুল এখনো ফুটেনি , মনে হচ্ছে মাস খানিকের মধ্যেই সাদা হয়ে যাবে পুরো আফতাব নগর।
এত সুন্দর একটি জায়গায় এসে যদি প্রকৃতির কিছু ফটোগ্রাফি না করি তাহলে কি আর হয়। তাই ব্যাগে থাকা ফোনটি হাতে নিয়ে বেশ কিছু প্রাকৃতিক ফটোগ্রাফি করি। প্রকৃতি সবসময় সবার কাছে অনেক পছন্দের। তাই প্রকৃতির কাছে আসলে কারো মন খারাপ থাকতে পারে না। আমি মনে করি ঢাকার ভিতর আফতাবনগরে মতো এত সুন্দর প্রাকৃতিক জায়গা আর কোথায় নেই। আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে ঢাকার আফতাব নগরের কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আশাকরি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
ক্যামেরা | Xiaomi Redmi Note 10 Pro Max | |||
---|---|---|---|---|
ক্যাটাগরি | ফোটোগ্রাফি | |||
লোকেশন | আফতাব নগর, ঢাকা। | |||
তারিখ | 25.08.2023 |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
_
ঢাকার আফতাবনগর এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনার ফটোগ্রাফি দেখে মনে হচ্ছে আপনি একদম ঠিক বলেছেন ঢাকার আফতাবনগর যেন একটি সবুজের খনি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
প্রথমেই আপনার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি আপু। যাইহোক আফতাবনগরে বেশ কিছুদিন আগে গিয়ে অনেকক্ষণ সময় কাটিয়েছিলাম। ভিতরের খোলামেলা পরিবেশে সময় কাটাতে সত্যিই দারুণ লাগে। হ্যাঁ আপু ঢাকা শহরে এমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জায়গা আর দ্বিতীয়টি আছে বলে আমারও মনে হয় না। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যিই খুব ভালো লাগলো। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রথমেই আপনার সুস্থ্যতা কামনা করছি! ইট পাথরের শহরে এমন সবুজের খনি পাওয়া আমি বলবো ভাগ্যেরও ব্যাপার! গ্রামের একটা ফিলিংস তো পাওয়া যাবেই আফতাবনগরে। মনটাও ভালো হয়ে যাবে এমন জায়গায় যেতে পারলে।
আপু আপনার কি হয়েছে? আপনার সুস্থতা কামনা করছি।আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো আপনি যথার্থই বলেছেন আফতাবনগর একটি সবুজের খনি।যদিও আমি কখনো যাইনি।তবে আপনার তোলা ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর প্রকৃতির এই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
আপু আমি শুনেছি ঢাকার আফতাবনগর জায়গাটা অনেক সুন্দর। আজকে আপনার পোষ্ট পড়ে তার সত্যতার প্রমান পেলাম। ইটপাথরের শহর ছেড়ে এরকম একটি জায়গায় সময় কাটাতে অনেক ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপু,খুব সুন্দর একটি জায়গার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন।