কাউনের চাউল, নারিকেল আর দুধ দিয়ে খির রান্না।
🌿আমি মোঃ আশিকুর রহমান। আমি বাংলাদেশ 🇧🇩 থেকে বলছি। আমার স্টিম আইডির নাম @ayaan001।
হ্যালো আমার বাংলা ব্লগ বাসি কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমি আল্লার রহমতে অনেক ভালো আছি আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি রেসিপি শেয়ার করছি। কিভাবে দুধ,নারিকেল দিয়ে কাউনের চাল রান্না করতে হয়। খুব অল্প সময়ে অল্প উপকরণ দিয়ে আজ এই রেসিপি রান্না করে দেখাবো। চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
![]() | ![]() |
---|
![]() | ![]() |
---|
প্রথম একটি পাত্র নিয়ে নিয়েছি। পাত্রের ভেতর পরিমান মতো পানি দিয়ে গুড়া দুধ ঢেলে দিয়েছি। আপনারা চাইলে গরুর দুধ দিয়ে রান্না করতে পারেন।
গুড়া দুধ সুন্দর ভাবে পানির সাথে মিশে যাওয়ার পর পরিমাণমতো চিনি ও স্বাদ মতো লবন দিয়ে নিয়েছি এবং হালকা তাপে নাড়াচাড়া করে নিয়েছি।
চিনি আর দুধ সুন্দরভাবে মিশে যাওয়ার পর আগে থেকে চিপে নেওয়া নারিকেলের দুধ ঢেলে দিয়েছি৷ নরমাল তাপে আস্তে আস্তে জ্বাল করে নিয়েছে।
উপকরণগুলো সুন্দরভাবে মিশে যাওয়ার পর তার ভিতরে কাউনের চাল ঢেলে দিয়েছে। কাউনের চাউল আগে থেকে পানিতে ভিজিয়ে রেখেছিলাম যেন সেগুলো নরম হয়ে যায় এবং অল্প জ্বলে রান্না হয়ে যায়। হালকা তাপে জাল করতে করতে এক সময় কাউরে চালগুলো শক্ত হয়ে আসবে ঠিক তখনই চুলা থেকে নামিয়ে ফেলতে হবে।আর আপনি যদি একটু নরম করে খেতে চান সেক্ষেত্রে একটু পানি থাকা অবস্থায় নামাতে হবে।
পোস্টের ধরন | রেসিপি |
---|---|
পোস্টকারী | মোঃ আশিকুর রহমান |
ডিভাইস | redmi note 11 |
লোকেশন | কালিগঞ্জ |
বাহ ভাইয়া আপনি আজকে খুব সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এই রেসিপিটা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে খেতে। রেসিপি তৈরি প্রতিটা ধাপ খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টে সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
কাউনের চাল দিয়ে খির রান্না করলে দারুণ লাগে খেতে।আপার তৈরি করা খির দেখে জিভে জল চলে আসতেছে।খির আমার অনেক পছন্দের। খির খেতে খুবই ভালো লাগে আমার।আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
জেনে খুশি হলাম আপনার খির খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।
আজকে আপনি আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর ভাবে খির রান্না করে দেখিয়েছেন ভাইজান। আপনার এই অসাধারণ মিষ্টি রান্নার কার্যক্রম দেখে আমি নতুন কিছু শিখতে পারলাম জানতে পারলাম এবং ধারণা লাভ করলাম। পাশাপাশি অসাধারণ এই রান্না দেখে মনে হচ্ছে যেন আপনার বাসা থেকে সেই খাবারের গন্ধ এসে পৌঁছে যাচ্ছে আমাদের কমিউনিটির সর্বস্তরে। অসাধারণ হয়েছে আপনার এই সুস্বাদু রেসিপি।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার প্রশংসা মুখরিত মতামত পড়ে খুবই ভালো লাগলো। এই ধরনের মন্তব্য কাজের গতিকে বেশ বাড়িয়ে তোলে।
কাউনের চাউলের নাম শুনেছি। তবে কখনো এভাবে রান্না করে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপিটি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। বিশেষ করে নারকেল দিয়ে কোন কিছু রান্না করলে খেতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। রান্না করার ধাপগুলো দেখে শিখে নিলাম। এভাবে একদিন রান্না করে খেয়ে দেখব। সুস্বাদু ও মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করেছেন দেখে খুবই ভালো লেগেছে। সময় করে রান্না করে খেয়ে দেখতে পারেন।
কাউনের চালের নাম শুনেছি কিন্তু কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার ক্ষির দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। আপনার উপস্থাপনা খুব সুন্দর হয়েছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। আমিও একদিন বাসায় তৈরি করার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করে আমার পোস্টে সুন্দর কমেন্ট করার জন্য। বাসায় এই খির রান্না করার চেষ্টা করবেন জেনে বেশ ভালো লাগলো ভালো থাকবেন।
কাউনের চালের বেশ চমৎকার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন ভাইয়া। আমিও এর আগে একদিন এই রেসিপিটি তৈরি করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। তবে গ্রামাঞ্চলে এই রেসিপিটি কে অনেকেই পটপটি বলে থাকে। আপনার রেসিপিটি দেখতে ভীষণ লোভনীয় হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
কাউনের চালকে গ্রাম অঞ্চলে ভূইরুর চাল বলে। রান্না করে খেতে বেশ ভালো লাগে৷ ধন্যবাদ আপু সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য।
খুব সুন্দর রেসিপি ভাইয়া।কাউনের চালের পায়েস তাও আবার নারিকেল দিয়ে।খুব সুস্বাদু নিশ্চই। দেখতেও কিন্তুু খুব লোভনীয় হয়েছে। ধাপ গুলোও সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন
ক্ষীর খুবই সুস্বাদু একটি খাবার । আমাদের বাড়িতে বিশেষ করে পুজোর সময় গুলোতে ক্ষীর রান্না করা হয়ে থাকে। যদিও আমাদের বাড়িতে ক্ষীর রান্না করার সময় কাউনের চাউল ব্যবহার করা হয় না, অধিকাংশ সময় গোবিন্দভোগ চাল ব্যবহার করা হয়।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।
কাউনের চাউল, নারিকেল আর দুধ দিয়ে খির রান্নার দারুণ একটা রেসিপি তৈরি করে আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমাদের এলাকাতে এই ধরনের রেসিপি গুলো খুব বেশি পরিমাণে তৈরি হয়। খেতেও আমার কাছে খুবই ভালো লাগে এটা।
ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
রেসিপিটা খুবই চমৎকার হয়েছে কারণ ক্ষীর সবারই পছন্দের, কাউনের চাল এটা আমার কাছে খানিকটা অপরিচিত তবে এইভাবে ক্ষীর তৈরি করা হয়েছে অনেক যা আমার খুব ভালো লাগে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই গঠন মূলক মন্তব্য করার জন্য।