রেসিপি বিভিন্ন ধরনের সবজি দিয়ে খরশালা মাছের ঝোল 🐟 ১০% লাজুক খ্যাকের জন্য
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@ashikur50 বাংলাদেশের নাগরিক।
আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনজানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি।
০৯কার্তিক , ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
২৫অক্টোবর , ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
২৮রবিউল আউয়াল , ১৪৪৩ হিজরী
মঙ্গলবার।
হেমন্তকাল ।
আমাদের কমিউনিটির সবাই খুব সুন্দর সুন্দর রেসিপি পোস্ট করে, তেমনি আমিও আজকে আপনাদের সামনে একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
উপকরণ:
১. খরশালা মাছ ৬ টি।
২. আলু ৩ টি।
৩. কচু ৩ টি।
৪. ধুন্দুল ১ টি।
৫. পেঁয়াজ ৪ টি।
৬. কাঁচা মরিচ ৯ টি।
৭. সয়াবিন তেল।
৮. লবণ।
৯. হলুদের গুঁড়া।
১০. ধনিয়া গুড়া।
১১. শুকনো মরিচের গুড়া।
- প্রথমে আমি সবজিগুলো সাইজ অনুযায়ী কেটে নিয়েছি এবং পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচ ছোট ছোট করে কেটে নিয়েছি।
- তারপরে আমি মাছগুলো সুন্দর করে পরিষ্কার করে কেটে নিয়েছি।
- তারপরে আমি একটি কড়াই নিয়েছি এবং কড়াইতে পরিমাণ মতো সয়াবিন তেল দিয়েছি।
- তেল ভালোভাবে গরম হয়ে গেলে আমি পরিমাণ মতো মসলাগুলো দিয়েছি।
- মসলাগুলো ভালোভাবে কষাতে হবে যত সময় বাদামি রঙের না হয়।
- মসলাগুলো ভালোভাবে কষানো হয়ে গেলে আমি কেটে রাখা সবজিগুলো দিয়েছি।
- তারপরে ভালোভাবে নাড়তে হবে যেন মসলার সঙ্গে সবজিগুলো সুন্দরভাবে মিশতে পারে।
- তারপরে আমি মাছগুলো দিয়েছি।
- তারপরে আবার ভালোভাবে নাড়তে হবে যেন মসলার সঙ্গে মাছগুলো সুন্দর করে মিশতে পারে।
- তারপরে আমি ঝোল রাখার জন্য পরিমাণ মতো পানি দিয়েছি। বেশি ঝোল রাখতে চাইলে বেশি পানি এবং অল্প ঝোল রাখতে চাইলে অল্প পানি।
- অবশেষে তৈরি হয়ে গেল আমার আজকের রেসিপি এখন শুধু পরিবেশনের পালা।
আমার পোস্টে ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ধন্যবাদ সবাই কে আমার পোস্ট টা পড়ার জন্য।
আমি মোঃ আশিকুর রহমান সোহাগ। আমার স্টীমিট একাউন্ট@ashikur50। আমি একজন বাঙালি আর আমি বাঙালী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ব বোধ করি। আমি স্টীমিটকে অনেক ভালোবাসি। ভালোবাসি পড়তে, লিখতে, ব্লগিং,ফটোগ্রাফি,মিউজিক,রেসিপি ডাই আমার অনেক পছন্দের। আমি ঘুরতে অনেক ভালোবাসি। আমি একজন মিশুক ছেলে। আমি সবার সাথে মিশতে ভালোবাসি।
এই মাছগুলো খেতে অনেক সুস্বাদু আমার মনে হয় খুব বেশি সবাই অনেক পছন্দ করে।
হা ভাই খরশালা মাছ খেতে খুবই সুস্বাদু। আগে অনেক খাওয়া হয়েছে। তবে এখন এ মাছ খুব একটা দেখি না।অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া,আমার মন্তব্যের এত সুন্দর ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য।
খরশালা মাছের রেসিপি শেয়ার করেছেন যেটা অনেক লোভনীয় লাগছে । তবে মাছ গুলো কাঁচা না দিয়ে হালকা করে তেলে ভেজে নিলে আমার মনে হয় বেশি মজা লাগতো। যদিও নদীর মাছ ভাজি না করেও রান্না করলে অনেক মজা লাগে।
ঠিকই বলেছেন অনেক লোভনীয় একটি রেসিপি। আচ্ছা ঠিক আছে নেক্সট টাইম পেলে হালকা ভিজে রান্না করার চেষ্টা করব।
আপনার রেসিপিটি দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে। খোরশাল মাছ আমি আগে কখনো দেখিনি। এমনকি নামটাও জানতাম না। আপনার পোষ্টের মাধ্যমেই জানলাম। আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
মাছটি দেখেছেন হয়তোবা আপনাদের এলাকায় অন্য কোন নামে পরিচিত এই জন্য চিনতে পারছেন না।
কর্মশালা মাছের নাম শুনেছি কিন্তু কখনো খাওয়া হয়নি। আপনি সবজি দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে খরশালা মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার রেসিপির কালার খুব সুন্দর হয়েছে। ধাপগুলো খুব সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ এত মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
শুধু নাম শুনলে তো হবে না আপু একদিন খেতেও হবে। খুবই সুস্বাদু একটি মাছ একদিন ট্রাই করে দেখবেন।
আপনার মাছের রেসিপি দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো। আপনি খুব সুন্দর করে অত্যন্ত দক্ষতার সহকারে বিভিন্ন সবজি দিয়ে মাছ রান্না করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
এই মাছের নামটি একটু অন্যরকম লাগলেও খেতে কিন্তু বন্দনা একদিন ট্রাই করে দেখবেন।