লালন মেলা ৩য় -পর্ব(১০% পে আউট লাজুক খ্যাকের জন্য)🦊🦊🦊
হেলো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন আশা করছি সবাই অনেক ভালো আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি।আমি @ashik333 বাংলাদেশ থেকে চলে এলাম নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে আমার আজকের ব্লগে থাকছে লালন শাহ এর মেলায় কাটানো ৩ পর্ব আশা করছি আপনাদের ভাল লাগবে।তাহলে চলুন আমার আজকের ব্লগ শুরু করা যাক।
বন্ধুরা আমি গত পর্বে শেয়ার করেছিলাম।আমাদের আইসক্রিম খাওয়া এবং ঘুরাঘুরি আজ শেয়ার করবো কালাইয়ের রুটি খাওয়া সাথে নাগর দোলা ভ্রমন চলুন।আইসক্রিম খাওয়া শেষ করে আমি এবং আমার বন্ধুরা চলে গেলাম।মেলার স্পোট এর শেষ প্রান্তে কারণ সেখানে কালাইয়ের স্পেশাল রুটি বিক্রি হচ্ছিলো।আমরা গিয়ে আগে দেখছিলাম।এরপরে দামা দামি শুরু করলাম।
প্রতি পিচ রুটি তারা ৫০ টাকা করে বিক্রি করছিলো যা প্রায় ২ স্টিম এর সম পরিমান।এই রুটি সাথে ৫ রকমের ভর্তা দিবে যা দিয়ে রুটি খাওয়া যাবে অন্য কোনো সস বা তরকারি লাগবে না।তো আমরা বললাম ৩ টা নিব ৪০ টাকা করে দিব তারা রাজি হলো এবং আমাদের খেতে দিল।অনেক দিন আগে খেয়েছিলাম।প্রথম তেমন স্বাদ বুঝতে পেরেছিলাম না তবে আজ অনেক স্বাদ লাগছিল।
রুটি খাওয়া শেষ করে আমরা নাগর দোলার কাছে চলে গেলাম। মেলাই এসেছি আর নাগর দোলাই উঠবো না তা কি করে হয়।প্রতি জন কে ২০ টাকা করে দিতে হলো এরপরে নাগর দোলায় উঠলাম।খুবই মজা লাগছিল আমাদের কারণ এটাই আমার কাছে মেলার মূল আকর্ষন মনে হয়।এরপরে নাগর দুলা থেকে নামলাম। নেমে চারিদিকে ঘুরলাম ঘুরাঘুরি শেষ করে লালন এর আকরার দিকে যাত্রা শুরু করলাম বাকিটা পরবর্তী পোস্টে শুভ কামনা সবার জন্য।
কুষ্টিয়া, বাংলাদেশ
ডিভাইস:oppo a5s
লালনের মেলায় একবার যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল।আপনি মেলায় গিয়ে খুব আনন্দ করেছেন দেখছি। বাচ্চাদের অনেক ধরনের খেলনা ছিল।কলাইয়ের রুটি খাওয়া হয়নি কখনও।সব মিলিয়ে খুব সুন্দর সময় পার করেছেন। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মূহুর্ত শেয়ার করার জন্য।
কালায়ের রুটি অনেক সুস্বাদু একবার খেয়ে দেখবেন সুযোগ পেলে।
লালন মেলা ঘোরাঘুরির প্রতিটা পর্ব আমি দেখেছি আপনি খুবই চমৎকারভাবে লালন মেলার প্রতিটি পর্ব আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। গত পর্বে আইসক্রিম খাওয়ার অনুভূতি শেয়ার করার পাশাপাশি এবার কালাই রুটি খাওয়ার অনুভূতি তুলে ধরেছেন। এই ধরনের রুটি আমার তেমন একটা পছন্দ না, কারণ দুই হাতের উপর রেখে এটা তৈরি করা হয় দেখতেই কেমন যেন একটু উইয়ার্ড মনে হয়। যাইহোক আপনার সুন্দর মুহূর্তটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই😍❤️
ভাইয়া দেখলাম আপনি তো লালনের মেলায় অনেক সুন্দর ভাবে ঘোরাঘুরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমাদের পাড়া থেকে লালনের মেলায় অনেক ছেলে ঘুরতে গিয়েছিল। তাদের মুখ থেকে শুনলাম বলছে রুটি নাকি সেখানে ৫০ টাকা করে নিয়েছিল। আসলে আমার কাছে বিশ্বাস হচ্ছিল না তার পরেও আপনার পোস্টেও আমি দেখলাম আপনিও লিখেছেন রুটি ৫০ টাকা করে নিচ্ছে। এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ আপনাকে।
লালনের মেলায় দুই বছর যাওয়া হয় না বাড়ির কাছে থেকেও মেলাটি উপভোগ করতে এবারও পারলাম না ।পরীক্ষার কারণে যাওয়া হয়নি ইনশাল্লাহ আগামীতে যাব অনেক সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করেছেন ভালই লাগলো।
আর যাওয়ার দরকার নাই তোমার🥱🥱
লালন মেলায় ছোটবেলা থেকেই অনেকবার গিয়েছি।। কেননা আমার বাসা ও কুষ্টিয়া আমার বাসা থেকে মাত্র ২0 কিলোমিটার ফাকে।।
কুষ্টিয়ার লালন মেলা তথা ছাড়া বাংলার একটি ঐতিহ্য কেননা আমাদের কুষ্টিয়া জেলাকেই বলা হয় ঐতিহ্যের রাজধানী।।
আপনি লালন মেলা ভ্রমণ করে সুন্দর কিছু আলোকচিত্র সেইসাথে আপনার সুন্দর অনুভূতি প্রকাশ করেছেন এ পর্বে খুবই ভালো লাগলো জানতে পেরে।।।
একদম।ঠিক।বলেছেন ভাই।ভালবাসা প্রিয় ভাই।
ভাইয়া আপনি লালন মেলায় খুব সুন্দর একটি সময় উপভোগ করেছেন। সেখানে গিয়ে আপনারা সবাই মিলে দিয়ে রুটি ও খেয়েছেন। বেশ ভালো একটি সময় কাটিয়েছেন। ঠিক বলেছেন ভাইয়া মেলায় যাব কিন্তু না নাগরদোলা উঠবো না তা তো হতে পারে না। আমার মনে হয় মেলার সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিস হল নাগরদোলা।
জি আপু বেশ মজা করেছিলাম।ধন্যবাদ আপনাকে।
লালন মেলা থেকে আপনি খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন সুন্দর মুহূর্তটা কি কি করেছিলেন। কিছুটা খাওয়া দাওয়া,দারুন কিছু দ্রব্যের ফটোগ্রাফি,পাশাপাশি নাগরদোলায় চড়ার অনুভূতিটা শেয়ার করেছেন। আসলে কোন জায়গায় বেড়াতে গেলে সেখানে যদি নাগরদোলনা থাকে সেটাই যদি না ওটা হয় মিস করা হয় তাহলে পরে পস্তাতে হয়। তবে আপনারা বিশ টাকা টিকিট দিয়ে চড়েছেন দেখে ভালো লাগলো। খুবই ভালো লেগেছে উপস্থাপনা দেখে
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত এর জন্য।