শীতল হাওয়া(১০% পে আউট লাজুক খ্যাকের জন্য)🦊🦊
হেলো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন আশা করছি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ আগের থেকে একটু ভাল আছি।তাইতো আজ গিয়েছিলাম আমার অতি পছন্দের একটা জায়গাতে ঘুরতে।নদীর পারে বেশ কিছুদিন যাওয়া হয়না অসুস্থতার কারণে আলহামদুলিল্লাহ আগের থেকে অনেকটা সুস্থ তাই তো গিয়েছিলাম আজ প্রিয় জায়গাতে।
বেশ কিছুদিন ঘড়ে বন্দি থেকেছি অসুস্থতার কারণে আজ ভাবলাম বাইরে থেকে একটু ঘুরে আশি।আসলে শীতল হাওয়া খেতেই মূলত যাওয়া।কারণ এবার যে আবহাওয়া এই খানে তেমন শীত নেই আবার দিনে রোদ্রের তাপ ও নেই। এমন টা ভালো লাগে না।হয়তো খুব শীত পরবে নয়তো রোদ্র হবে এমন দিন আমার বেশি ভাল লাগে।এদিকে শীত ও নেই আবার রোদ্রের তাপ ও নেই। কি একটা অবস্থা।তো দুপুরে সবাই খাওয়া দাওয়া করে আমি সাগর আর একজন সাথে ছিল। তিন জন মিলে হাটতে থাকলাম।
হাটতে হাটতে আমরা আমাদের নির্মাণাধীন ব্রিজ এর কাছে চলে আসি সেখানে অনেক গুলো লোক দারায়ে আছে আমাদের এলাকার চেয়ারম্যান ছিল কাজ দেখতে এসেছে মূলত ১৬ ডিসেম্বর এই সেতু খুলে দেওয়ার কথা ছিল কিন্তু কচ্ছপ এর গতীতে কাজ চলায় তা আর সম্ভব হয়নি যাক।আমরা সেতুর পাশ কেটে নদীর দিকে নেমে গেলাম।জায়গা টা আমার খুব একা কিত্বের সঙ্গি যখন খুব কষ্ট লাগে এখান্র এসে খুব ল সাউন্ড দিয়ে গান শুনি আর নদীর দিকে তাকিয়ে থাকতাম।
যাক সে কথা আজ এসেছি তো শীতল হাওয়া খেতে সেটা নিয়েই কথা হোক।নদীর পানি অনেকটা ঠান্ডা ছিল কিন্তু একি দেখলাম নদীতেও বাতাস নেই আবার শীত নেই মানে কি শীতল হাওয়া খাওয়া হবে না তাহলে ইশ। আসলে এবার জানিনা কি হচ্ছে শীতের সময় শীত নেই।সব কিছুর জন্য হয়তো আমরাই দায়ী। কি আর করার নদীতে কিছু সময় ঘুরাঘুরি করলাম এরপরে তিনজন বসে গান শুনছিলাম।এদিকে সন্ধ্যা হয়ে আসছে বাসায় যেতে হবে।
কুষ্টিয়া, বাংলাদেশ
ডিভাইস:-অপু এ৫এস
নদী কার না ভালো লাগে ৷ আমার কাছে নদী মানে কথা বলার সঙ্গি ৷ আমিও মাঝে মধ্যে নদীর পাড় যাই ৷ যেখানে বসে সময় কাটাই আর নদীর সাথে মনের কথা গুলি বলি ৷ আর নদীতে বসে থাকলে আমার মন অনেক ভালো হয় যায় ৷
যা আপনি আপনার তিন বন্ধু মিলে নদীর পাড়ে বেড়াতে গিয়ে চমৎকার একটি সময় অতিবাহিত করেছেন ৷
ধন্যবাদ
নদী প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্য খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করেছেন। শীতের কারণে নদীর সৌন্দর্য খুব চমৎকারভাবে বিকশিত হয়েছে। আসলে নদীর পারে সময় কাটানো মুহূর্ত সত্যি খুবই অসাধারণ হয়ে থাকে। প্রাকৃতিক পরিবেশে এত সুন্দর ভাবে সময় অতিবাহিত করেছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। আমাদের মাঝে চমৎকার পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি এখন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে এসেছেন আমরা এতেই অনেক খুশি। বিকেলবেলায় হাঁটতে হাঁটতে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েছে আর সেটাই আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আসলে বাংলাদেশের প্রতিটা কাজ খুব কচ্ছপ গতিতে আগায় যেমন এই সেতুটা ১৬ই ডিসেম্বর খুলে দেওয়ার কথা ছিল কিন্তু সেটা এখনো সম্ভব হয়নি।