🦊🦊কুষ্টিয়া টু রাজশাহী(১০% পে আউট লাজুক খ্যাকের জন্য)🦊🦊
- ২৪আষাঢ়
- ১৪২৯বঙ্গাব্দ।
- বৃহস্পতিবার
- কুষ্টিয়া টু রাজশাহী
হেলো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন আশা করছি সবাই ভালো আছেন আমি ভালো নেই। বাবার অসুস্থতা নিয়ে খুবই চিন্তা ব্যাস্ততার মধ্যে রয়েছি।আসলে বাবা ছাড়া আর পরিবারের কেউ নেই সেই বাবাই এখন অসুস্থ জানিনা আল্লাহ কবে সব ঠিক ঠাক করে দিবেন তবে আশা ছারছি না শুরু করা যাক আমার আজকের ব্লগ।
বাবাকে ডাক্তার দেখানোর জন্য গতকাল আমি ট্রেনে চরে রাজশাহীতে গিয়েছিলাম ট্রেনে ভ্রমন করা এটা আমার প্রথম দূরের জায়গা।এর আগে যোশর গিয়েছিলাম ট্রেনে।তো আমাদের কুমারখালী থেকে টিকেট কাটি আসলে আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট হুট করে পাওয়া যায়না তাই আগে থেকেই ৪ টা টিকেট কেটে রেখেছিলাম ৬০০ টাকা দিয়ে। সব চেয়ে বড় ব্যাপার হলো এতো দূরের পথ শুধু মাত্র ট্রেনের জন্য প্রতি জনের ভাড়া ১৫০ টাকা (বাংলাদেশি টাকায়)।
তো কালকে সকাল ১০ টাই আমাদের ট্রেন ছিল কাংক্ষিত সময়ে আমরা স্টেশনে পোছায় এবং কিছু সময়ের মধ্যেই ট্রেন চলে আসে এরপর আমাদের যাত্রা শুরু হয়।আসলে ট্রেন ভ্রমনে মজার কথা কি বলে শেষ করতে পারবো না।আর সবার মনই খারাপ ছিল বাবাকে নিয়ে টেনশন ছিল।আমরা চলেছি ট্রেনের আকা বাকা পথে যেতে যেতে চোখে পরলো আমাদের রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং দেশের সব চেয়ে বড় রেলসেতু। হার্ডিঞ্জ ব্রিজ।
সেতুটা পার হয়ে আমরা ইশ্বরদি পোছালাম এরপরে সেখান থেকে আমরা গরম গরম রুটি কিনে খেলাম সেখানের রুটি বেশ পপুলার দেখলাম স্বাদ টাও বেশ দারুন।রুটি খেয়ে বসে রইলাম কিছু সময় পরে ট্রেন আবার যাত্রা শুরু করে দিল।আমরা রাজশাহী পোছাতে পোছাতে বিকেল ৩ টা বেজে গিয়েছিলো।কারন অনেক জায়গা ট্রেন ক্রোসিং করা লাগছিলো।আজ এ পর্যন্ত আবার দেখা হবে অন্য পোস্টে।
সমস্ত ছবির | তথ্য |
---|---|
লোকেশন | বাংলাদেশ |
ক্যামেরা | অপু এ৫এস/স্যামস্যাং এ ১৩ |
ক্যামেরাম্যান | @ashik333 |
w3words | https://w3w.co/friendly.unremarked.plummeting |
ভাই আপনার কাছে রাজশাহীর সাহেব বাজার লক্ষ্মীপুর যেখানে যান না কেন সেই স্থানের সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি পোস্ট দেখার অনুরোধ রইলো আশা করি ফটোগ্রাফি করে অথবা ফটোগ্রাফি করা থাকলে আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন।