😍😍শারদীয়া কনটেস্ট ১৪২৮(সপ্তমী দিনের ফটোগ্রাফি)(১০%পে আউট লাজুক খ্যাকের জন্য)🦊🦊😍😍
- শারদীয় ফটোগ্রাফি কন্টেস্ট
- সপ্তমী
- তারিখ:১২-১০-২০২১
- মঙ্গলবার
হেলো আমার বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন আশা করছি সবাই ভালো আছেন।আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আমি @ashik333 বাংলাদেশ থেকে বলছি। বন্ধুরা আজ আমি আমার বাংলা বল্গ কমিউনিটি থেকে আয়োজিত দুর্গাপূজা উপলক্ষ্য করে যে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে সেটার প্রথম সিরিজ টা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো অর্থাৎ আজ আমি আপনাদের সাথে সপ্তমীর কিছু পুজা মন্ডপের চিত্র এবং গ্রামে কিভাবে পুজা হয় সেটা তুলে ধরার চেষ্টা করবো চলুন শুরু করি।
আমি সপ্তমীতে আমবাড়িয়া বিশ্বাশ বাড়ির পুজা দেখতে গিয়েছিলাম।পদ্মার পাড় গড়ে ওঠা এই মন্দির টি।এখানে বিশ্বাশ রা নিজেদের আত্বিয়স্বজন মিলে এই মন্ডপে পুজা করে থাকেন।
ছোট বেলার দিন গুলি মনে পরলে খারাপ লাগতো।আগে পুজা এলেই আমাদের গ্রামের মন্দিরে ঘুরে বেরাইতাম আর হিন্দু মুসলিম এক হয়ে পুজা দেখতাম কতো মজার ছিলো।বয়স টা যতো বাড়ছে দিন গুলি হারিয়ে যাচ্ছে।এবার পুজাতে আমি আমার ছেলে বেলায় ফিরে গিয়েছিলাম।বন্ধুদের কে সাথে নিয়ে আমি বিভিন্ন মন্দিরে ঘুরেছি,খেয়েছি।
মা দুর্গা
চিত্রে ছিল সপ্তমীর দিনের মা দুর্গা পুরোহিত মশায় বেশ মনোযোগ দিয়ে দেবির আরাধোনায় ব্যাস্থ ছিলেন।চিত্রে দেবি দুর্গা অশুর কে বোদ করছেন। এই অশুরের সাথে বর্তমানের অশুর রাও যেনো বদ হয়ে যায় সেটাই বলি।গ্রামের পুজা গুলোতে থিম হয়না।এখানে বেশ সাদা মাটা ভাবেই উৎযাপন করা হয়ে থাকে।আমি চিত্রগুল তোলার জন্য পুরোহিত মশায়ের কাছে অনুমতি নিয়েছিলাম।তবে এটা সহজ ছিল না ভেতরে প্রবেশ এর। আমার বন্ধু এই মন্ডপে প্যান্ডেল এর দায়িত্বে ছিল তাই সুজোগ টা পেয়েছিলাম।
ঢাকি
গ্রামের বা শহরের যেখানেরই হোক পুজার মন্ডপে ঢাকি থাকবে না তা কি হয়।ঢাকির ঢাকের শব্দে দেবি দুর্গা কে স্বরন করবেন ভক্ত কুল।এবং আরাধোনায় মত্ত থাকবেন।
লাইটিং এবং খাবার দোকান
গ্রামে গঞ্জের পূজা মন্ডপ গুলোতে লাইটিং টাও সাদা মাটা করা হয়।গ্রামের ভাষায় জুনি বাল্ব এর ছড়াছড়ি। লাল নীল লাইট জলছে সাথে বাচ্চারা দোরাদোরি করছে অনেক সুন্দর মুহুর্ত। গ্রামে গঞ্জের পুজা মন্ডপে পুজা হবে আর পাশে মেলা হবে না এটা হয় নাকি । দশমির দিনে তো বড় সর মেলা বসে এছাড়াও সপ্তমি,অষ্টমী, নবমীতেও অনেক জমজমাট মেলা বসে থাকে। সেখানে খাবার দোকান এবং বিভিন্ন কসমেটিক সামগ্রি বিক্রি হয়ে থাকে।
বন্ধুরা এটা ছিলো আমার পুজা ফটোগ্রাফির প্রথম সিরিজ। সিরিজটিতে আমি গ্রামের মন্ডপের চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। সবাই ভালো থাকবেন আপনাদের সাথে আবারো দেখা হবে নতুন কোনো পোস্টে।
শারদীয় ফটোগ্রাফি | কন্টেস্ট |
---|---|
লোকেশন | বাংলাদেশ |
ক্যামেরাম্যান | @ashik333 |
ক্যামেরা | অপু এ১কে |
w3words | https://w3w.co/feckless.halving.hero |
প্রতিটা ছবি খুব সুন্দর হয়েছে। দাদা যেহেতু বলেছে ছবি ব্লার করে দিতে এটা আপনি করেছেন বাহ। তবে ভাইয়া দাদা বলেছে যে কমিটির নাম উল্লেখ করার জন্য এই বিষয় টা মনে হয় মিসিং হয়েছে।
আসলে সেখানে তাদের পারিবারিক মন্দির ছিলো এটা বিশ্বাশ পরিবার নামের একটি পরিবার এই পুজার আয়োজন করে থাকে।
মায়ের মূর্তিগুলো ভীষণ সুন্দর হয়েছে।আপনার ছোটবেলার অভিজ্ঞতা জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকেউ ধন্যবাদ দিদি।
দাদার ছবি ব্লার করার কথাটা আপনার মনে আছে এটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। কারণ এতে বোঝা গেছে আপনি দাদাকে এবং দাদার কথাকে কতোটা গুরুত্বসহকারে দেখেন।ভালো হয়েছে ছবিগুলো।
জী আপু নিজের মতো করে মানার চেষ্টা করেছি ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
অনেক সুন্দর করে লিখেছেন এবং ফটোগ্রাফি করেছেন।
শুভকামনা রইলো ভাইয়া💓💓💓
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফটোগ্রাফি গুলি খুব সুন্দর হয়েছে। আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনাকেউ ধন্যবাদ দাদা।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মূহুর্ত আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকেউ ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যর জন্য।