শৈশবের পাখি শিকার (গল্প)(১০% পে আউট লাজুক খ্যাকের জন্য)🦊🦊
হেলো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন আশা করছি সবাই অনেক ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি।আমি @ashik333 বাংলাদেশ থেকে চলে এলাম নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে আমার আজকের ব্লগে থাকছে নিজের লেখা একটা স্টোরি তাহলে চলুন শুরু করি আমার আজকের ব্লগ। আশা করছি ভাল লাগবে।
এই ঘটনা টা নিজের সাথেই ঘটেছিল,এবং নিজেই ঘটিয়েছিলাম মজার আছে।আমি এবং আমার কিছু বন্ধু ছোট বেলায় মাঠে গিয়েছিলাম।আসলে গ্রামে থাকি তো এখানে আমাদের খেলা ধুলার জায়গায় ছিল মাঠ এবং বাগান।তো সেদিন আর খেলার জন্য গিয়েছিলাম না হাতে গুলতি নিয়ে গিয়ে ছিলাম পাখি শিকার করতে।অইটা ছিল শীতের সময় সম্ভবত।
জমিতে তখন পাকা গম তো আমরা বেড়িয়েছি পাখির খোজে গবের মধ্যে সাত ভাই নামক পাখি থাকতো সেটাকে খুজছিলাম।খুজতে খুজতে অনেক গুলো ডিম পেলাম।তো আমি আবার এগিয়ে গেলাম ডিম গুলো পেয়েছিল আমার এক ভাতিজা আমি ওর কাছ থেকে নিয়ে বললাম এটা ঠিল না পাখির ডিম পাখির কাছে রেখে দে।কিন্তু মনে মনে আমার চালাকি ছিল আসলে ছোত বেলাতো কি করবো দুষ্টু ছিলাম প্রচুর।ওদের কে সরানোর জন্য বললাম যে ডিম রেখে দে।
এরপরে ওরা ডিম রেখে দিল আমি বললাম আজ বাসায় চলে যেতে হবে।এরপরে আমরা বাসায় এলাম।আর এদিকে আমি আবার মাঠে চলে গেছি একা একা।যায়ে ডিম গুলো এনেই চুলাতে দিয়েছি সিদ্ধ হবার জন্য সিদ্ধ করে আমি সব গুলো রেখে এর মধ্যে থেকে একটা আমার অই ভাতিজা কে দিলাম।এতো বছর পরে সেই ঘটনা মনে পরে অনেক হাসি পাচ্ছে ছোট বেলা কতো দুষ্টু ছিলাম কতো মজা করতাম।হাহাহা।
আমি আসিফ আদনান(হিমু) ভ্রমন পিপাশু এবং সারভিভাল একজন মানুষ ওয়াইল্ড নিয়ে ফটোগ্রাফি করবো ইনশাল্লাহ এটাই আমার ইচ্ছা।আর সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যাব।ধন্যবাদ সবাইকে।
কুষ্টিয়া বাংলাদেশ
গল্পটি পড়ে বুঝতে পারলাম যে আসলেই আপনি ছোটবেলা বেশ দুষ্টু ছিলেন। এবং বেশ চালাক ও ছিলেন। এদিকে বলছেন পাখির ডিম গুলো নেওয়া ঠিক হবেনা ।অন্যদিকে যখন সবাই চলে গেল তখন আপনি একা ডিমগুলো নিয়ে সিদ্ধ করে খেয়ে নিয়েছেন। আপনি সবগুলো খেয়ে একটা আপনার ভাতিযাকে দিলেন।🤣🤣🤣
হাহাহা না দিয়ে খেলে আবার পেট খারাপ হতো।ধন্যবাদ আপু
ছোটবেলার কিছু স্মৃতি মনে পড়লে মাঝে মাঝে সত্যিই খুব হাসি পায়। ছোটবেলায় কম বেশি সবাই একটু দুষ্টু প্রকৃতির থাকে বিশেষ করে ছেলেরা। গ্রামের খোলা মাঠে ঘুরে বেড়ানো, বনে জঙ্গলে পাখি শিকার করা সবকিছু অনেক মধুর সমড ছিল আগের দিনগুলো। ভাইয়া আপনি গমের ক্ষেতের মধ্যে সাত ভাই নামক পাখি খুঁজতে গিয়ে অনেক গুলো ডিম পেয়েছেন আর সেগুলো পরে নিয়ে এসে সেদ্ধ করে একা খাওয়ার ঘটনাটি বেশ মজার ছিল। ছোটবেলার মজার ঘটনাটি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ আপু।
সাত ভাই নামক আবার কি পাখি কোনদিনও তো নামও শুনিনি। আর বন্ধুরা সবাই মিলে গুলতি নিয়ে পাখি শিকার করার মজাই মনে হয় আলাদা, আমারতো শুনেই ভালো লাগছে। ছোট বেলায় আপনি তো আসলেই অনেক দুষ্টু ছিলেন। কিভাবে আপনার ভাতিজাকে ঠকালেন আর পাখির ডিম গুলো থেকে বাচ্চা ফুটলেই তো ভালো হতো। কেন শুধু শুধু সিদ্ধ করে খেয়ে ফেললেন। আর ভাইয়া আমার মনে হয় আপনার পোস্টটা একটু ছোট হয়ে গিয়েছে আর একটু বড় করে লিখলে ভালো হতো।
ধন্যবাদ আপু সাত ভাই গ্রামের ভাষায় বলা হয়।
এই পাখির সাথে আমিও পরিচিত তবে দুঃখের বিষয় বর্তমানে এই পাখিটা আর তেমন দেখা যায় না।
একটা মানুষ কতটা চালাক হলে এমন করে সবাইকে বোকা বানাতে পারে হা হা হা, অনেক হাসি পাচ্ছে ভাই 😆
😁😁😁চালাক না হলে টিকা যায় না।
আগে গুলতি দিয়ে পাখি শিকার করা এক প্রকার নেশা ছিলো যেটা এখনকার প্রজন্মের কাছে অনেকটাই অপরিচিত।আর সাত ভাই নামে কোনো পাখি আছে সেটা আগে জানা ছিল না।
এটাকে মেবি সবাই ফেচো নামে চিনে।আমাদের এখানে সাত ভাই বলে।
ছোটবেলার কিছু কিছু স্মৃতি আছে মনে পড়লে আসলে হাসি পায় অনেক। পোষ্টের মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে আপনি একটু দুষ্টু ছিলেন এবং বন্ধুদের সঙ্গে চালাকি করেছেন। ডিম পেয়েছেন আর সেগুলো পরে নিয়ে এসে সেদ্ধ করে একা না খেয়ে একটা আপনার ভাতিযাকে দিলেন বেশ মজার।
ধন্যবাদ
শৈশবে পাখি শিকারের খুব সুন্দর একটি গল্প শেয়ার করেছেন। আপনার এই গল্প পড়ে আমারও ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল ।আমিও একবার পাখি ধরে ছিলাম তবে এটা আমাদের ঘরের চালের নিচে থেকে। আপনার এই গল্প পড়ে অনেক ভালো লাগলো। সুন্দর একটি গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু।