ইদ আনন্দ (পর্ব -১)(১০% পে আউট লাজুক খ্যাকের জন্য)🦊🦊
- ৩০আষাঢ়
- ১৪২৯বঙ্গাব্দ।
- বুধবার
- ইদ আনন্দ পর্ব (১)
হেলো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন আশা করছি সবাই অনেক ভালো আছেন আমিও ভালো আছি।আমি @ashik333 বাংলাদেশ থেকে বলছি চলে এলাম নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে আমার আজকের ব্লগে থাকছে ইদে কাটানো কিছু মুহূর্ত চলুন শুরু করা যাক।
ইদ মানে হাসিখুসি বছরে দুটো ইদ আসে ইদ- উল ফিতর, ইদ - উল আযহা এই দুই ইদে আমাদের সবাইকে এক করে দেই ইদ আনন্দে ভরে উঠে পুরো বিশ্ব।কোলাকোলি থেকে শুরু করে ঘুরাঘুরি সেমাই খাওয়ার আনন্দ যেনো আর ধরে না।ধনি গরিব সবাই মিশে যায় এক অন্যর বুকে বুক রেখে কোলাকোলি করেন।এর থেকে আনন্দের বিষয় কি আছে আর।
এবারের ইদের দিনটা আসলে সবাইরই ব্যাস্ততার মধ্যেই কাটাতে হয়।কারণ আল্লাহ কে খুশি করার জন্য পশু জবেহ দেওয়া লাগে ইদের নামাজ পরেই যার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়ে যায়।এরপরে আবার সেটা সবাই মিলে ভাগা ভাগি করে আশে পাশের সবাইকে বিতরন করা সব মিলিয়ে দিনটা ব্যস্ততা ম্র মধ্যেই যায়।
ইদ আনন্দ আপনাদের সাথে এতো দেরিতে শেয়ার করছি কারণ আপনারা সবাই হয়তো জানেন আমার আব্বু অনেক অসুস্থ তার ব্রেইন টিউমার হয়েছে।সে জন্যই দেরি হলো।
ইদের দিনে সকালে আমরা ঘুম থেকে উঠে গোসল করে আতর সুরমা নেয় এরপরে আম্মা মিষ্টি জাতিয় কিছু সেমাই রান্না করেন।এরপরে সেটা খেয়ে চলে যায় ইদ গাহে নামাজ আদায় করতে।নামাজ আদায় শেষে শুরু হয়ে যায় আমাদের কোলাকোলি পরিচিত অপরিচিত সবার সাথে আমরা কোলাকোলি করি খুবই ভালো লাগে সময়টা।
এরপরে আমরা বাসায় চলে আসি এবং নতুন জামা কাপর ছেরে পুরান কিছু পরিধান করে আমরা চলে যায় আমাদের কাজে। ইদ - উল আযহার ঘুরাঘুরি হয় ইদের পরের দিন।
ঈদুল আযহার দিন গুলো সব সময় ব্যস্ততার মাঝেই কেটে যায় । কারণ পশু কোরবানি করেতেও লেগে যায় অর্ধেক বেলা । বাকিটা গোস বিতরণ রান্না খাওয়া । আপনার আব্বা অসুস্থ এটা শুনে বেশ খারাপ লাগলো । দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি ।
ধন্যবাদ ভাই💝💝
আপনার আব্বুর জন্য দোয়া রইলো তিনি যেনো তারতারি সুস্থ হয়ে যান। আসলে পরিবারের কোনো লোক অসুস্থ থাকলে মন ভালো থাকে না।
পোস্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে ঈদ আনন্দে অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন যদিও এ বছর ঈদে,কোথাও ঘোরাঘুরি করিনি রুমের মধ্যেই কাটিয়ে দিয়েছি। আপনার সুন্দর এই মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইল আপনার প্রতি।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাইয়া ঈদ মানেই আনন্দ আর এই ঈদে কোলাকুলি থেকে শুরু করে খাওয়া দাওয়া কোন অংশেই আনন্দের সীমা থাকে না। ঈদুল আযহার দিনে আপনি দেখছি ভালোই ঘোরাঘুরি করতে পেরেছেন বন্ধুদের সাথে।