পাশের গলিতে গন্ধ ছুটেছে।
পাশের গলিতে গন্ধ ছুটেছে।
পথ চলা থেমে নেই হাজার তাড়নার মাঝেও। একবার এক সাপাতালে কয়েক দিন কাটিয়েছিলাম বন্ধুকে নিয়ে তার অসুস্থতার জন্য। সকাল বিকাল তার দিকে খেয়াল রাখা ও সেবায় নিওজিতো আমি। মাঝে মাঝে সম্পূর্ণ ফ্লোর ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে রুগিদের দেকতাম আর ভাবতাম মানুষ গুলো কত অসহায়। ভেবেছিলাম সকলেই অভাগা ভিটা মাটিও নেই কারো! একজন রুগির কাছে অনেক্ষন দড়িয়ে থাকলাম তার দিকে তাকিয়ে। এক সময় চোখের কোনায় অশ্রু চলে আসলো। অনেক গন্ধও লাগছিল কি আর করার দোয়া ছুড়িয়ে দিলাম মিনতির সাথে রবের নিকট। রুগির সাথের লোকটিকে গিজ্ঞাস করলাম এনার বাড়ি ঘাড় কিছু নেই?! লোকটি জোরে নিস্বাস নিয়ে বললো বাড়ি গাড়ি সব কিছুই আছে নেই তার মাঝে ভোগ করার শান্তি। ছেলে মেয়ে বাহিরের দেশে থেকে লেখা পড়া করে।তাদের আসার সাধ্যোও এখন নেই। বাবার লাশটা দেখার ভাজ্ঞ মেলে কি না খোদা জানে।
খানিক্ষন বাবার আবেগ মিশ্রিত চাহনিতে বুঝতে পেরেছিলাম। ছেলে মেয়েদের দেখার বড্ড ইচ্ছা তার। কিন্তু নিরুপায় বাবার মন। মাঝে মাঝে নিজেকে শান্তনা দিয়ে বলছে সুস্থ্য হলেই আসবে আমার কলিজার ধনরা। দেখতে দেখতে কল্পনায় বাবা ছেড়ে গেলো পৃথিবী মিললো না সন্তানদের দেখা, হলো না ধন সম্পত্তি উপভোগ। সব কিছুই রইয়ে গেলো পৃথিবীর মাঝে।
আপনার লেখা পড়ে ভালো লাগল। সুন্দর লিখেছেন। কিন্তু আপনার পোস্ট অনেক বানান ভূল আছে। আশাকরছি পরবর্তীতে এটা ঠিক করবেন। ধন্যবাদ।
পৃথিবীটাই এমন ।কখন কার কি হবে এইটা বলা ভীষণ মুশকিল। ভালো লিখেছো ।
ধন্যবাদ ভাই
ভালো লিখেছেন ভাইয়া তবে বানানের প্রতি নজর দিলে আরো সুন্দর হতো।
ধন্যবাদ