মেসের বড় ভাইয়ের বিয়ে
বলা হয়ে থাকে এর জন্ম, মৃত্যু,বিয়ে।এই তিনে মিলে মানুষের জীবন। সুতরাং বিয়ের বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।একজন মানুষের জীবনের স্মরণীয় ঘটনা গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো তার বিয়ে।একটা বিয়ের সঙ্গে দুটো পরিবার জড়িত থাকে। দুটো পরিবারের সদস্যদের মতের মিল থাকলে বিয়ের বিষয়টি সম্পন্ন হয়।
মেসের বড় ভাইয়ের বিয়ে ২৪ তারিখের ঠিক হয়ে যাওয়ায় তিনি ২০ তারিখে মেস থেকে বাসায় চলে গেছেন।তিনি বাসায় যাওয়ার সময় বিয়ের বিষয়ে কিছু বলে যান নি।২২ তারিখে তিনি মেসের সবাইকে ফোন দিয়ে বিয়ের কথাটি জানান।২৪ তারিখে মেস থেকে যারা যারা বিয়েতে যেতে চাইছিল তারা সবাই মিলে রওনা হলাম। বড় ভাইয়ের বাসা হলো বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া থানায়। আমরা প্রথমে সিএনজিতে চলে বগুড়া চারমাথা এ গেলাম। এরপর সেখান থেকে বাসে করে চলে গেলাম দুপচাঁচিয়াতে । দুপচাঁচিয়া থেকে ভ্যান গাড়িতে চড়ে ওবায়দুল ভাই বাসায় চলে গেল। বাসায় গিয়ে দেখি বড় ভাইয়ের বাসা বেশ সুন্দর করে সাজিয়েছে। আমরা যাওয়ার সঙ্গে ভাই আমাদের রাস্তা থেকে বাসায় নিয়ে গেলেন। ভাই খুব ব্যস্ত থাকায় আমাদেরকে একটা রুমে রেখে উনি কাজ করতে গেলেন। আমরা সবাই মিলে ওই রুমে বেশ কিছুক্ষণ আড্ডা দেওয়ার পর গ্রাম ঘুরতে বেরুলাম।ওবায়দুল ভাইদের গ্রামটি অনেক সুন্দর।
এরপর বিয়ের খাওয়া-দাওয়া করলাম। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে অবসর নিয়ে আবার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।বগুড়ায় ফিরে আসার সময় বিয়েতে কাটানো মুহূর্তগুলো স্মৃতিচারণ করতে লাগলাম। সব মিলিয়ে দিনটা বেশ ভালই উপভোগ করলাম।
বিবাহ অনুষ্ঠান দেখে ভালোই লাগছে আর আপনি অসাধারণভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।