সেমিস্টার ব্রেকে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া ~|~
হ্যালো ,আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্যগণ সকলে কেমন আছেন।আশা করি সকলে ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছি।গত ২০ তারিখে আমার দ্বিতীয় সেমিস্টার শেষ হয়েছে।তাই ছুটিতে আম্মুকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে চলে আসলাম।আমার গ্রামের নাম রাধাকানাই।যা ময়মনসিংহ বিভাগের ফুলবাড়ীয়া উপজেলায় অবস্থিত ।
ছুটির সবচাইতে ভালো দিক হচ্ছে বেড়াতে যাওয়া।আবার তা যদি হয় নিজের গ্রামের বাড়ি তার তো মজাই আলাদা।অনেকের হয়ত গ্রামের বাড়ি ভালো লাগে না ।কিন্তু আমি ছুটি পেলেই গ্রামের বাড়ি ছুটে আসি।আসলে ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার মজাই আলাদা।তাও যদি হয় পরীক্ষা শেষে তার তো মজা আরও বেশি।কারণ অন্যান্য সময় পড়াশোনা নিয়ে চিন্তা থাকে। কিন্তু পরীক্ষা শেষে পড়াশোনার কোনো চিন্তা নেই।তাই মজাটা একটু বেশি।আমার আজকে সকলে ভোর ৬ টাই বাসা থেকে বের হই।ঢাকা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ীতে যেতে ২-২.৫ ঘণ্টা সময় লাগে,যা খুব একটা বেশি সময় নয়।আমার অনেক বন্ধু আছে যাদের যেতে ৯/১০ ঘণ্টা লাগে।তারা শুধু যাদের কাছে বাড়ি তাদের বলে , তোরা ভাই খুব আরামে আছিস। তোদের আমাদের মতো এত সময় জার্নি করতে হয় না।
খুব সকালে যাওয়ার মজা হচ্ছে যে রাস্তা পুরো ফাঁকা থাকে , গাড়ির চাপ কম থাকে বিধায় খুব আরামে সাবলীল ভাবে যাওয়া যায়।তবে এর খারাপ বলবো না তবে বিরক্তিকর সাইট হচ্ছে খুব সকালে উঠতে হয় ,তাই পুরোপুরি ঘুম হয় না ।আমার সকাল ৮ টার দিকে আমাদের বাড়ির কাছের ত্রিশাল থানায় চলে আসি।তারপর সেখান থেকে কিছু সবজি,তরকারি কিনে নিয়ে আসি ।সকালে খুব ভালো টাটকা সবজি পাওয়া যায়।তারপর সবকিছু নিয়ে আবার বাড়ির দিকে রওনা দেই।সেখান থেকে বাড়িতে আসতে ২০-২৫ মিনিট সময় লাগে।তারপর বাড়িতে এসে আবার সবকিছু ভালো করে গুছাতে হয়।আমাদের বাড়ি খালিই থাকে বিধায় ময়লা হয়ে যায়।
গ্রামের বাড়ির সবচাইতে সুন্দর দিক হচ্ছে চারপাশের পরিবেশ। চারদিকের সবুজে ঘেরা পরিবেশের মাঝে বেশ কয়েকটি দিন কাটানো যায়।এখানে কোনো কোলাহল নেই।নেই কোনো গাড়ির হর্নের শব্দ।আছে পাখির সুন্দর মিষ্টি কিচিরমিচির।যা শুনতে কার না ভালো লাগে। শহরের বদ্ধ পরিবেশ ছেড়ে গ্রামে আসতে কারই বা ভালো লাগে না । ধন্যবাদ সবাইকে 🩵
ছুটির সবচাইতে ভালো দিক হচ্ছে বেড়াতে যাওয়া।আবার তা যদি হয় নিজের গ্রামের বাড়ি তার তো মজাই আলাদা।অনেকের হয়ত গ্রামের বাড়ি ভালো লাগে না ।কিন্তু আমি ছুটি পেলেই গ্রামের বাড়ি ছুটে আসি।আসলে ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার মজাই আলাদা।তাও যদি হয় পরীক্ষা শেষে তার তো মজা আরও বেশি।কারণ অন্যান্য সময় পড়াশোনা নিয়ে চিন্তা থাকে। কিন্তু পরীক্ষা শেষে পড়াশোনার কোনো চিন্তা নেই।তাই মজাটা একটু বেশি।আমার আজকে সকলে ভোর ৬ টাই বাসা থেকে বের হই।ঢাকা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ীতে যেতে ২-২.৫ ঘণ্টা সময় লাগে,যা খুব একটা বেশি সময় নয়।আমার অনেক বন্ধু আছে যাদের যেতে ৯/১০ ঘণ্টা লাগে।তারা শুধু যাদের কাছে বাড়ি তাদের বলে , তোরা ভাই খুব আরামে আছিস। তোদের আমাদের মতো এত সময় জার্নি করতে হয় না।
খুব সকালে যাওয়ার মজা হচ্ছে যে রাস্তা পুরো ফাঁকা থাকে , গাড়ির চাপ কম থাকে বিধায় খুব আরামে সাবলীল ভাবে যাওয়া যায়।তবে এর খারাপ বলবো না তবে বিরক্তিকর সাইট হচ্ছে খুব সকালে উঠতে হয় ,তাই পুরোপুরি ঘুম হয় না ।আমার সকাল ৮ টার দিকে আমাদের বাড়ির কাছের ত্রিশাল থানায় চলে আসি।তারপর সেখান থেকে কিছু সবজি,তরকারি কিনে নিয়ে আসি ।সকালে খুব ভালো টাটকা সবজি পাওয়া যায়।তারপর সবকিছু নিয়ে আবার বাড়ির দিকে রওনা দেই।সেখান থেকে বাড়িতে আসতে ২০-২৫ মিনিট সময় লাগে।তারপর বাড়িতে এসে আবার সবকিছু ভালো করে গুছাতে হয়।আমাদের বাড়ি খালিই থাকে বিধায় ময়লা হয়ে যায়।
![1000006318.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmVH3zCqu2hcEz9UTHu2p2UQSTDdmydtwdfQ9X1a95y2Ky/1000006318.jpg)
গ্রামের বাড়ির সবচাইতে সুন্দর দিক হচ্ছে চারপাশের পরিবেশ। চারদিকের সবুজে ঘেরা পরিবেশের মাঝে বেশ কয়েকটি দিন কাটানো যায়।এখানে কোনো কোলাহল নেই।নেই কোনো গাড়ির হর্নের শব্দ।আছে পাখির সুন্দর মিষ্টি কিচিরমিচির।যা শুনতে কার না ভালো লাগে। শহরের বদ্ধ পরিবেশ ছেড়ে গ্রামে আসতে কারই বা ভালো লাগে না ।
আশা করি আমার পোস্ট আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।আমি একজন নতুন ব্লগার ,তাই যতটুকু পারি গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করতেছি।সকলে ভালো থাকবেন,আপনার আশেপাশের মানুষদের ভালো রাখার চেষ্টা করবেন।সকলের জন্য শুভকামনা রইলো।
দূর পাল্লার যাত্রা হলে অবশ্যই সকালে বেরোনো ভালো। রাতের ঘুমটা ঠিক হয়না ঠিকই তবে সকালের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।
জ্বি দাদা , যথার্থই বলেছেন।সকালে জার্নি করলে সকালের মনোরোম সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। আবার খুব আরামে সাবলীল ভাবেই যাওয়া যায়।আপনার মুল্যবান কমেন্টি করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।