কক্সবাজার ভ্রমনের দ্বিতীয় এবং শেষ পর্ব | |
হ্যালো ,আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্যগণ সকলে কেমন আছেন।আশা করি সকলে ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছি।আজ আমি আপনাদের সাথে আমার কক্সবাজার ভ্রমনের দ্বিতীয় এবং শেষ পার্ট শেয়ার করবো।
তারপর হোটেলে এসে সবাই একে একে গুসুলে ঢুকি।গুসল করতে গিয়ে আর এক মজার কাহিনী হয়েছিল।প্যান্ট / শর্টস এর পিকেটগুলো বালি দিয়ে পুরো জর্জরিত ছিল।সেইগুলো ধুতে বেশ সময় লাগে সবারই।তারপর সবার গুসল শেষ হলে সবাই মিলে খেতে যাই।সেখানে খাবারগুলো ছিল অসাধারণ।সবাই খাবার খেয়ে বেশ তৃপ্তি পেয়েছি। খাবার খেয়ে হোটেলে গিয়ে সবাই ঘুম দেই।আবার রাতে সবাই বিচে যাই এবং বিভিন্ন সীফুড খাই।
পরদিন সবাই একটা গাড়ি ভাড়া করে,যাকে বলে চানদের গাড়ি।যেটা দিয়ে আমরা মেরিন ড্রাইভে বেড়াতে যাই।মেরিন ড্রাইভ ভেটে গেলে কক্সবাজারের সবচাইতে সুন্দর রাস্তা এবং স্পট।সেখানে যেতে যেতে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান দেখি।যেগুলো আমাদের ড্রাইভার ভাই আমাদের আগেই বলে দেয় যে এই এই জায়গা গুলো ঘুরে দেখাবে।তারপর আমাদের একটি জায়গায় নিয়ে যায় যাকে বলে মিনিবন্দরবান।জায়গাটা পাহাড়ের উপরে একটু তাই হয়ত জায়গার এই নাম দিয়েছে।জায়গাটা বেশ সুন্দরই ছিল।
তারপর সেই স্পট দেখার পর আমরা ইনানী বীচের দিকে রওনা দেই।যেটা বলতে গেলে মেরিন ড্রাইভের সবচাইতে সুন্দর বিচ।সেখানে আমরা অনেক সময় ধরে থাকি।সেখানে এক খাবারের হোটেল থেকে দুপুরের খাবার খাই।তারপর কিছু সময় বসে রেস্ট নিয়ে আবার সমুদ্রে নামি ভিজতে।সবাই অনেক ছবি তুলি।জায়গাটা এককথায় অসম্ভব সুন্দর।
আমরা সেখান থেকে সন্ধ্যার আগ মুহুর্তে রওনা দেই আমাদের হোটেলের দিকে।তারপর সবাই রেস্ট নিয়ে আবার বাইরে বের হই।পুরো শহরটা ঘুরে দেখি।পরদিন আবার দিনের বেলা সমুদ্রে গোসল করতে নামি।সন্ধ্যায় আমাদের বাসের টিকিট কাটা ছিল।আমাদের বাস ছিল রাত ১০ টায়। আমরা বিকেলের দিকে সবাই বের হই কিছু কেনাকাটা করার জন্যে। কক্সবাজার বার্মিজ আচার খুব ভালো পাওয়া যায়।সবাই সবার পরিবারের সহসদের জন্য আচার এবং অনেকে শুটকিও কিনে।তারপর সব গুছিয়ে রাতের খাবার খেয়ে বাসে উঠে রওনা দেই ঢাকার উদ্দেশ্যে। ধন্যবাদ সবাইকে 🩵
আমরা আটজন বন্ধু মিলে কক্সবাজার গিয়েছিলাম গত বছর মে মাসে।আমি প্রথম পার্ট এ প্রথম দিন এবং যাতায়াতের ঘটনা শেয়ার করছি। আমরা দ্বিতীয় দিন সকলে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করে বিচে চলে যায় সমুদ্রে গোসল করার জন্য। সমুদ্রের পানিতে ভিজার মোমেন্ট গুলো ছিল অসাধারণ।পানি এত লবণাক্ত, প্রতি ঢেউয়ে পানি ডুকে যায় মুখে। আমরা সেখানে বেশ অনেক সময়ই ছিলাম।সব মিলে খুব মজা হচ্ছিল।
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmQ8kvsPsbhE7XMi6h3BUVKGEzTpwaeLuVfGqLwabbxsbf/1000004648.jpg)
তারপর হোটেলে এসে সবাই একে একে গুসুলে ঢুকি।গুসল করতে গিয়ে আর এক মজার কাহিনী হয়েছিল।প্যান্ট / শর্টস এর পিকেটগুলো বালি দিয়ে পুরো জর্জরিত ছিল।সেইগুলো ধুতে বেশ সময় লাগে সবারই।তারপর সবার গুসল শেষ হলে সবাই মিলে খেতে যাই।সেখানে খাবারগুলো ছিল অসাধারণ।সবাই খাবার খেয়ে বেশ তৃপ্তি পেয়েছি। খাবার খেয়ে হোটেলে গিয়ে সবাই ঘুম দেই।আবার রাতে সবাই বিচে যাই এবং বিভিন্ন সীফুড খাই।
পরদিন সবাই একটা গাড়ি ভাড়া করে,যাকে বলে চানদের গাড়ি।যেটা দিয়ে আমরা মেরিন ড্রাইভে বেড়াতে যাই।মেরিন ড্রাইভ ভেটে গেলে কক্সবাজারের সবচাইতে সুন্দর রাস্তা এবং স্পট।সেখানে যেতে যেতে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান দেখি।যেগুলো আমাদের ড্রাইভার ভাই আমাদের আগেই বলে দেয় যে এই এই জায়গা গুলো ঘুরে দেখাবে।তারপর আমাদের একটি জায়গায় নিয়ে যায় যাকে বলে মিনিবন্দরবান।জায়গাটা পাহাড়ের উপরে একটু তাই হয়ত জায়গার এই নাম দিয়েছে।জায়গাটা বেশ সুন্দরই ছিল।
তারপর সেই স্পট দেখার পর আমরা ইনানী বীচের দিকে রওনা দেই।যেটা বলতে গেলে মেরিন ড্রাইভের সবচাইতে সুন্দর বিচ।সেখানে আমরা অনেক সময় ধরে থাকি।সেখানে এক খাবারের হোটেল থেকে দুপুরের খাবার খাই।তারপর কিছু সময় বসে রেস্ট নিয়ে আবার সমুদ্রে নামি ভিজতে।সবাই অনেক ছবি তুলি।জায়গাটা এককথায় অসম্ভব সুন্দর।
আমরা সেখান থেকে সন্ধ্যার আগ মুহুর্তে রওনা দেই আমাদের হোটেলের দিকে।তারপর সবাই রেস্ট নিয়ে আবার বাইরে বের হই।পুরো শহরটা ঘুরে দেখি।পরদিন আবার দিনের বেলা সমুদ্রে গোসল করতে নামি।সন্ধ্যায় আমাদের বাসের টিকিট কাটা ছিল।আমাদের বাস ছিল রাত ১০ টায়। আমরা বিকেলের দিকে সবাই বের হই কিছু কেনাকাটা করার জন্যে। কক্সবাজার বার্মিজ আচার খুব ভালো পাওয়া যায়।সবাই সবার পরিবারের সহসদের জন্য আচার এবং অনেকে শুটকিও কিনে।তারপর সব গুছিয়ে রাতের খাবার খেয়ে বাসে উঠে রওনা দেই ঢাকার উদ্দেশ্যে।
আমাদের এই কক্সবাজার ট্রিপটা ছিল আমাদের সবার সেরা ট্রিপের একটি। আমরা আবার সামনে কক্সবাজার যাওয়ার প্ল্যান করতেছি যদি সবার সময় মিলে।সবাই আমরা এক এক ভার্সিটিতে। তাই কারো সাথে কারো ছুটির সময় মিলে না।
ষ্টিমিতে আমাদের বাংলাদেশী বন্ধুরা যারা আছেন এবং যারা কক্সবাজার গিয়েছেন বন্ধুদের সাথে তারা হয়ত আমার ভ্রমণ কাহানীর সাথে রিলেট করতে পারবেন।
সকলে ভালো থাকবেন। সবার জন্য শুভকামনা রইলো।