ভার্সিটিতে একদিন কাটানো সময়
আশা করি আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকল সদস্যরা ভালো আছেন ।আমিও সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে ভালো আছি। আজ আমি আরও একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।
আমি বর্তমানে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করতেছি।আজ আমি আপনাদের সাথে আমার ভার্সিটিতে কাটানো একদিন সময় শেয়ার করব।
মুলত আমার বাসা থেকে আমার ভার্সিটিতে যেতে মোটামুটি প্রায় ১/১.৫ ঘণ্টা সময় লাগে।আসলে এত সময় বাসে বসে থাকতে মুটেও ভালো লাগে না,তবুও যেতে তো হবেই। সপ্তাহে চারদিন আমার ক্লাস থাকে।আমি রোজ সকাল ১১ টায় বাসা থেকে বের হই।আমার প্রথম ক্লাস শুরু হয় ১২.৩০ মিনিটে এবং চলে ১.৫০ পর্যন্ত।এরপর ১০ মিনিটের বিরতি থাকে ।এরপর আবার ২ টা থেকে বেলা ৩.২০ পর্যন্ত ক্লাস চলে।আমার প্রতিদিন দুটি করে ক্লাস থাকে।এরপর আমার বন্ধুদের সাথে বসে আমাদের ভার্সিটির গ্যালারিতে আড্ডা দেই।
গ্যালারী থেকে মাঠের দৃশ্যটা বেশ সুন্দর ।ছবিতে হয়ত দেখতে এখন এতটা ভালো লাগছে না ।এর কারণ হলো এখন যে পরিমাণ রোদ , আর আমি এই ছবিগুলো তুলেছি এই তপ্ত রোদের মাঝে। তাই ততটা ভালো লাগছে না ।এরপর ক্যান্টিনে গিয়ে কিছু খাই ।প্রতিদিন খাওয়া হয় না,তবে প্রায়ই খাই।এরপর আড্ডা দিয়ে কিছুক্ষণ গ্রুপ স্টাডি করি।আমাদের ভার্সিটিতে আলাদা ৩/৪ টা স্টাডি রুম রয়েছে। আমরা সে খানে বসে গ্রুপ স্টাডি করি।আসলে গ্রুপ স্টাডি অনেক কার্যকরী।কলেজে , স্কুলে হয়ত খুব কমই আমি গ্রুপ স্টাডি করিছি।তবে এখন আমার বন্ধুরা সবাই মিলে প্রতিদিনই গ্রুপ স্টাডি করার চেষ্টা করি।স্টাডি রুমে আমাদের ১.৫/২ ঘণ্টা কেটে যায় পড়াশুনা করতে।
এটি স্টাডি রুমের বাহিরের ছবি।স্টাডি রুমে সবার প্রাইভেসি মেইন্টেইন করা হয় বিধায় সেখানে ছবি তুলা নিষেধ।এরপর আমরা আমাদের ভার্সিটির বাস এ উঠার জন্য লাইনে দাঁড়ায়।অনেক স্টুডেন্ট থাকায় আমাদের লাইনে দাঁড়িয়ে বাসে উঠতে হয় যাতে কোনো ঝামেলা না সৃষ্টি হয়।
আমরা যেখানে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে থাকি তার কিছুটা সামনে এই সুন্দর গাছটি।গাছটি ভার্সিটির বাহিরের সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।এরপর বাসে করে বাসায় ফিরি।এইভাবেই আমার ভার্সিটিতে সারাদিন কাটে। প্রতিদিন হয়ত এই একই রুটিন চলে না।এক এক দিন এক এক ভাবে দিন কাটে।
ভার্সিটির এই জায়গাটিতে অনেকগুলো ফুল গাছ ছিল । এখন কিছু কাজ চলতেছে তাই গাছগুলো সরিয়ে নিয়েছে। ভার্সিটির দিনগুলো ভালোই যাচ্ছে।আমি বর্তমানে দ্বিতীয় সেমিস্টারে পড়তেছি।আরও অনেক দিন কাটাতে হবে এই ভার্সিটিতে আমায়। ভার্সিটিতে বেশ ভালো কয়েকজন বন্ধু হয়েছে।আমার এক বন্ধুর কাছ থেকে স্টিমিট আমার বাংলা ব্লগ সম্পর্কে জানতে পেরেছিলাম।সে না থাকলে হয়ত আমি স্টিমিট সম্পর্কে জানতেই পারতাম না ।
সবাই ভালো থাকবেন । এখন বর্তমানে যে গরম পড়ছে সবাই নিজের ও পরিবারের সবাই যত্ন নেয়ার চেষ্টা করবেন।বেশি বেশি পানি পান করবেন আর চেষ্টা করবেন বেশি বেশি গাছ লাগানোর ।আমি স্টিমিটে আমার বাংলা ব্লগে নতুন তাই আমার এই পোস্ট হয়ত আমি তেমন ভাবে গুছিয়ে লিখতে পারি নাই ।তবে আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করতেছি যাতে পোস্টগুলো আরও গুছিয়ে লিখতে পারি ।সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন ।সবার জন্য শুভ কামনা রইলো।
ধন্যবাদ সবাইকে 🩵
Posted using SteemPro Mobile</center
গ্যালারী থেকে মাঠের দৃশ্যটা বেশ সুন্দর ।ছবিতে হয়ত দেখতে এখন এতটা ভালো লাগছে না ।এর কারণ হলো এখন যে পরিমাণ রোদ , আর আমি এই ছবিগুলো তুলেছি এই তপ্ত রোদের মাঝে। তাই ততটা ভালো লাগছে না ।এরপর ক্যান্টিনে গিয়ে কিছু খাই ।প্রতিদিন খাওয়া হয় না,তবে প্রায়ই খাই।এরপর আড্ডা দিয়ে কিছুক্ষণ গ্রুপ স্টাডি করি।আমাদের ভার্সিটিতে আলাদা ৩/৪ টা স্টাডি রুম রয়েছে। আমরা সে খানে বসে গ্রুপ স্টাডি করি।আসলে গ্রুপ স্টাডি অনেক কার্যকরী।কলেজে , স্কুলে হয়ত খুব কমই আমি গ্রুপ স্টাডি করিছি।তবে এখন আমার বন্ধুরা সবাই মিলে প্রতিদিনই গ্রুপ স্টাডি করার চেষ্টা করি।স্টাডি রুমে আমাদের ১.৫/২ ঘণ্টা কেটে যায় পড়াশুনা করতে।
এটি স্টাডি রুমের বাহিরের ছবি।স্টাডি রুমে সবার প্রাইভেসি মেইন্টেইন করা হয় বিধায় সেখানে ছবি তুলা নিষেধ।এরপর আমরা আমাদের ভার্সিটির বাস এ উঠার জন্য লাইনে দাঁড়ায়।অনেক স্টুডেন্ট থাকায় আমাদের লাইনে দাঁড়িয়ে বাসে উঠতে হয় যাতে কোনো ঝামেলা না সৃষ্টি হয়।
আমরা যেখানে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে থাকি তার কিছুটা সামনে এই সুন্দর গাছটি।গাছটি ভার্সিটির বাহিরের সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।এরপর বাসে করে বাসায় ফিরি।এইভাবেই আমার ভার্সিটিতে সারাদিন কাটে। প্রতিদিন হয়ত এই একই রুটিন চলে না।এক এক দিন এক এক ভাবে দিন কাটে।
ভার্সিটির এই জায়গাটিতে অনেকগুলো ফুল গাছ ছিল । এখন কিছু কাজ চলতেছে তাই গাছগুলো সরিয়ে নিয়েছে। ভার্সিটির দিনগুলো ভালোই যাচ্ছে।আমি বর্তমানে দ্বিতীয় সেমিস্টারে পড়তেছি।আরও অনেক দিন কাটাতে হবে এই ভার্সিটিতে আমায়। ভার্সিটিতে বেশ ভালো কয়েকজন বন্ধু হয়েছে।আমার এক বন্ধুর কাছ থেকে স্টিমিট আমার বাংলা ব্লগ সম্পর্কে জানতে পেরেছিলাম।সে না থাকলে হয়ত আমি স্টিমিট সম্পর্কে জানতেই পারতাম না ।
সবাই ভালো থাকবেন । এখন বর্তমানে যে গরম পড়ছে সবাই নিজের ও পরিবারের সবাই যত্ন নেয়ার চেষ্টা করবেন।বেশি বেশি পানি পান করবেন আর চেষ্টা করবেন বেশি বেশি গাছ লাগানোর ।আমি স্টিমিটে আমার বাংলা ব্লগে নতুন তাই আমার এই পোস্ট হয়ত আমি তেমন ভাবে গুছিয়ে লিখতে পারি নাই ।তবে আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করতেছি যাতে পোস্টগুলো আরও গুছিয়ে লিখতে পারি ।সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন ।সবার জন্য শুভ কামনা রইলো।
ফাঁকা মাঠ, গাছে ভর্তি। ক্যাম্পাসিং টা দারুন। বেশ সুন্দর লাগলো।
বানানের প্রতি আরেকটু যত্নশীল হন।
ধন্যবাদ দাদা আপনার মূল্যবান কমেন্টি করার জন্য।আসলে দাদা আমি বাংলায় টাইপ করি নাই আগে আমি বাংলিশে লেখতাম ,আমার বাংলা ব্লগে তো সবই বাংলায় লিখতে হয় তাই নতুন নতুন একটু ভুল হচ্ছে।তবে এখন থেকে আরও যন্তশীল হবো বানানের প্রতি।