"গ্রামে এসে নিজেদের ফসলের ক্ষেত পরিদর্শন"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ২৫ ই মার্চ, সোমবার, ২০২৪ খ্রিঃ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আমি আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি বেশ কয়েকদিন হল ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে এসেছি এখানে আসার পরে বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করছি। কয়েকদিন হল বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কয়েকদিন হল বিভিন্ন কয়েকদিন হল আমাদের ব্যাংগাড়ীয়া মহাশ্মশানে মহা নামযজ্ঞ অনুষ্ঠানের কারণে বেশ ব্যস্ত ছিলাম। এমনকি আজকেও ভীষণ ব্যস্ত কারণ আমাদের পাড়ায় শ্রী শ্রী রাধা কৃষ্ণ মন্দিরে আমি নিজে দায়িত্ব নিয়ে দোল যাত্রার হোলি উৎসবের আয়োজন করেছি। সারা দিনে অবশ্যই স্টিমিটে কাজ করার তেমন সময় পায়নি শুধুমাত্র এক্টিভিটিস বাদে। এখনো অবশ্য সময় নেই তারপরেও অনেক তাড়াহুড়া করে এসে পোস্ট লিখতে বসে গেলাম। আমার বাংলা ব্লগের ভেরিফাইড মেম্বার হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত কোনদিন পোস্ট করা মিস করিনি। যাইহোক কাজের কথায় আসি কয়েকদিন আগে আমাদের নিজেদের ফসলের মাঠ পরিদর্শন করতে গিয়েছিলাম সেটা এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
আমি বাদে আমার পরিবারের সবাই বর্তমানে ভারতে অবস্থানরত রয়েছে। আমার বাবা-মা ভারতে গিয়েছে সেখানকার বিভিন্ন তীর্থস্থান ভ্রমণ করার উদ্দেশ্যে আর দাদা গিয়েছে ডাক্তার দেখানোর জন্য। তাদের যাওয়া প্রায় মাস খানিক হয়ে গেল এখন পর্যন্ত কেউ আসেনি কয়েকদিন পরেই চলে আসবে। তাদের সাথে প্রায় দিনই যোগাযোগ হয়। আমার বাবা একজন শিক্ষক হলেও তিনি সব কাজে বেশ পারদর্শী। তিনি শিক্ষকতার পাশাপাশি কৃষিকাজ, সমাজসেবক, সার্ভেয়ার, ধর্মীয় আলোচক আরো অনেক কিছু বাবার গুনাগুন আসলে আমি বলে শেষ করতে পারবো না। গ্রামে আমাদের কয়েকটা ফসলের মাঠ রয়েছে। মাঝেমধ্যে বাবা ফোন দিয়ে ফসলের অবস্থা সম্পর্কে আমার কাছ থেকে খবর নেয়।
আমি আসার পরের দিন বাবা ফোন দিয়ে বলল যে, তুই যতক্ষণ বাড়িতে এসেছিত তাহলে আমাদের গমের মাঠ দেখে আসিস সবকিছু ঠিকঠাক আছে কিনা। আমার বাবা যতদিন ছিল আমাদের চাষের যেসব জমিগুলো আছে আমার বাবা এই দেখভাল করত। বাবা ইন্ডিয়াতে চলে যাওয়ার পরে আমার বেশ কয়েকটা কাকা আছে তারাই সেসব জমিগুলো দেখত। আমাদের ফ্যামিলিটা অনেক বড় হওয়ার তে সত্যিই অনেক সুবিধা হয়। যদিও আমরা বর্তমানে সবাই পৃথক পৃথক ফ্যামিলিতে রয়েছি তার পরেও আমাদের প্রতিটা ফ্যামিলির ভেতর বন্ডিং টা অনেক বেশি ভালো।
আমি দুপুরের দিকে স্নান করার আগে বের হলাম আমাদের ফসলের মাঠ দেখার জন্য পরিবেশটা বেশ সুন্দর ছিল। আকাশে মেঘ ছিল গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ছিল ধুলের মতো। গ্রামে এসে এত সুন্দর পরিবেশ সত্যিই আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। মাথায় একটা গামছা বেঁধে বের হয়ে গেলাম ফসলের মাঠ দেখার উদ্দেশ্যে। এটা হচ্ছে আখের ক্ষেত যদিও এই আখ আমাদের না, আমাদের গমের ক্ষেতের পাশেই এই আখের ক্ষেত। গমের বীজ বপন করার পরে অবশ্য আমি আমাদের গমের মাঠে গিয়েছিলাম না।
আমাদের ঘুমের মাঠটা দেখতেই সত্যিই মনটা বেশ ভরে গেল। আমি আমাদের গমের মাঠের চারপাশের আইল দিয়ে ঘুরে ঘুরে মাঠ ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করলাম। আশেপাশের যেসব কৃষকরা গমের চাষ করছে তাদের তুলনায় আমাদের গম অনেক বেশি ভালো ছিল। আমি ঘুমের মাঠের ভেতরে খুব ভালো করে লক্ষ্য করে দেখলাম যে ইঁদুর লেগেছে কিনা কারণ আমার বাবা ফোন করে বলে দিয়েছিল যে যদি গমের মাঠে ইঁদুর লাগে তাহলে কারোর দিয়ে ঘুমের মাঠে সেচ দিয়ে নিস। আমি খুব ভালো করে পর্যবেক্ষণ করে দেখলাম যে, সবকিছুই ঠিকঠাক আছে আর গম প্রায় পাকা পাকা হয়ে গেছে। কয়েকদিন পরেই পুরো গম পেকে মাঠ হলুদ হয়ে যাবে।
আমাদের নিজেদের গমের মাঠের পাশেই আমার কাকাদের বিভিন্ন ফসলের মাঠ রয়েছে। তখন ভাবলাম যে, যতক্ষণ মাঠে গিয়েছি সবার ফসলই দেখে আসি। আর এমনিতেও মেঘ যুক্ত পরিবেশে মাঠের ভেতরে ঘোরাফেরা করতে ভীষণ ভালো লাগছিল। গ্রামীণ ঠান্ডা বাতাসে শরীরটা শীতল হয়ে যাচ্ছিল। এরকম মনোমুগ্ধকর পরিবেশ একমাত্র গ্রামেই পাওয়া সম্ভব। আমার এক কাকার মসুরের ক্ষেতে গেলাম দেখলাম যে, মসুর পেকে গিয়েছে তাই তুলে মাঠে রেখে দিয়েছে কয়েকদিন পরেই অবশ্য বাড়িতে নিয়ে এসে মাড়াই করবো।
এটা হল আমার আরেক কাকার লাল শাকের মাঠ। যদিও লালশাকগুলো অপরিচা করার অভাবে ছোট ছোট রয়েছে এবং অনেক আগাছা রয়েছে লাল শাকের মাঠে। তারপরেও এসব শাকগুলো বেশ তরতাজা ও টাটকা। আমি লাল শাখাতে অনেক বেশি পছন্দ করি যদিও ঢাকা যাওয়ার পরে লাল শাক খাওয়া অনেক কমে গেছে কারণ ঢাকার থেকে যেসব লাল শাক কিনি সেগুলো একদমই পছন্দ হয় না আমার। গ্রামের এইসব থেকে তুলে আনা টাটকা লাল শাক খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনারা হয়তো সবাই জানেন যে, লালশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আছে। আজকেও আমার কাকি এই লালশাক তুলে এনে ভাজি করে দিয়েছিল আমাকে খাইতে দিয়েছিল ভাতের সাথে সত্যি দারুন লাগলো।
এটা হচ্ছে কালিজিরার খেত আমাদের মাঠের ঠিক পশ্চিম পাশেই এই কালিজিরার ক্ষেত। যারা গ্রামে থাকেন তারা হয়তো কালিজিরার ক্ষেত দেখেছেন কিন্তু যারা শহরে থাকেন তারা আমার মনে হয় না এসব ক্ষেত দেখেছেন। আগে অবশ্য আমাদের এলাকাগুলোতে তেমন একটা কালিজিরার চাষ করা হতো না কিন্তু বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে কালিজিরা চাষ করা হয়। বর্তমানে আমাদের এলাকার কৃষকরা কালিজিরা চাষে বেশ সফলতা পাচ্ছে। কালিজিরার এই ক্ষেত দেখতে সত্যিই দারুন লাগছিল। পুরো মাঠ কালিজিরা ফসলের ফুলে ভরা ছিল আর মৌমাছিরা এসে কালিজিরা ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করছিল।
অনেক সময় মাঠের ভেতরে ঘোরাফেরা করার পরে আমাদের পুকুরে এসে স্নান করে বাড়িতে আসলাম। তারপর সেই দিন রাতেই বাবাকে ফোন করে বললাম যে, ফসলের মাঠ দেখে এসেছি সবকিছু ঠিকঠাক আছে।
পোস্টের ছবির বিবরন
ডিভাইস | স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪ |
---|---|
ক্যামেরা | ১০৮ মেগাপিক্সেল |
তারিখ | ১লা জানুয়ারি ২০২৪ খ্রিঃ |
লোকেশন | মোহাম্মদপুর,ঢাকা |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
ঢাকা থেকে বাড়ি এসে নিজের ফসলের ক্ষেত দেখাশুনা করছেন এটা অনেক ভালো কথা। আপনার বাবার দেওয়া দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করতে পারছেন জেনেও অনেক ভালো লাগলো। ফসলের ক্ষেতের অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আমাদের ফসলের ক্ষেতের ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপু। বাবার দেওয়া এই ছোট দায়িত্ব পালন করতে ভীষণ ভালো লেগেছিল আমার। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
কাজের উপরে আপনার আগ্রহ দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো। আসলে আগ্রহটা অনেক দামি একটা জিনিস যাই হোক আপনার গ্রামের মাঠে ঘোরার দৃশ্যটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে সেই সাথে আপনার গল্পগুলো ভালো লেগেছে। সবমিলিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রামের মাঠে ঘোরাঘুরি করতে ভীষণ ভালো লাগে আমার কাছে। আর নিজেদের ফসলের মাঝেমধ্যেই দেখতে যাই। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনার অনুভূতিটা অসাধারণ ছিল ফসলের মাঠ দেখতে যাওয়ার। মাঝে মধ্যে আমরা অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ি বিভিন্ন কাজের কারণে। আপনি তো দেখছি গ্রামে এসে বেশ ভালই ব্যস্ত হয়ে পড়লেন পূজার উৎসব নিয়ে। এগুলো আমাদের যার যার ধর্মীয় উৎসব। আমাদের অবশ্যই ধর্মীয় উৎসবে সময় দিতে হবে । শত ব্যস্ততার মাঝেও আপনি পোস্ট নিয়ে উপস্থিত হলেন। আপনার বাবা সম্পর্কে অনেক কিছু লিখলেন অনেক ভালো লেগেছে জানতে পেরে। আর গমের ক্ষেত বেশ ভালোই হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ আপু ধর্মীয় উৎসব নিয়ে বেশ ভালই ব্যস্ত সময় পার করেছিলাম কয়েকদিন। ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন প্রতিদিন পোস্ট করার অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ আপু।
আপনি শহর থেকে গ্রামে গিয়েছেন।হোলী উৎসব নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন আজ।এরপরেও পোস্ট লিখে শেয়ার করলেন।আপনার মা-বাবা বর্তমানে কলকাতাতে আছেন।আপনার বাবা তো দেখছি অনেক গুনী মানুষ। আপনি আপনাদের ফসলের ক্ষেত দেখতে গেলেন।গমের ক্ষেত দেখতে সত্যিই চমৎকার লাগছে।এরপর আপনি আপনার কাকাদের ক্ষেত ও দেখলেন।তার ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন।আপনার কাকা কালো জিরা ও চাষ করেছেন।সত্যি আমি আজ প্রথম কালোজিরা গাছ দেখলাম।কালোজিরা আমার ভীষণ পছন্দ। আমি কালো জিরা ভর্তা খুবই পছন্দ করি।আপনাদের এলাকার কালোজিরার ফলন এখন খুব ভালো হয়।জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনার অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি কালোজিরা ভর্তা খুবই পছন্দ করেন জেনে বেশ ভালো লাগলো। আমার সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
বন্ধু তোমার চাচার লালশাকের জমিতে কিন্তু হামলা দেওয়া যায় কারণ লাল শাক ভাজি রেসিপিটা আমার কাছে কিন্তু বেশ মজা লাগে। যেহেতু খোজ দিয়েই দিলে হুট করে একদিন গিয়ে কিছু লালশাক তুলে নিয়ে আসব হা হা হা।
বন্ধু তোমার মত আমিও লাল শাক ভাজি রেসিপি খাইতে ভীষণ পছন্দ করি। বাড়িতে আসার পরে প্রায় দিনো এই লালশাক ভাজি খায় ভীষণ ভালো লাগে। আচ্ছা ঠিক আছে চলে আসো লাল শাক তুলবো সবাই মিলে।
গ্রামে গিয়ে মাঠে গেলে অনেক বেশি ভালো লাগে। বিভিন্ন ফসলের দেখা মেলে এগুলো দেখলে মন ভালো হয়ে যায়। লাল শাক দেখে খুব লোভ লাগছে বড় হলে তুলে নিয়ে চলে আসবা। সব মিলিয়ে দারুন সময় পাড় করেছো।শুভকামনা রইলো
হ্যাঁ বন্ধু গ্রামীণ ফসলের মাঠগুলো দেখলে এমনিতেই মন ভালো হয়ে যায়। লাল শাকগুলোর টেস্ট দারুন। হ্যাঁ বন্ধু সব মিলিয়ে বেশ ভালো সময় পার করছি। অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু তোমার জন্য শুভকামনা রইল।
গ্রামে আসার পরেই নিজেদের ফসলের ক্ষেত পরিদর্শন করেছেন এটা জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। যখন ঢাকা থেকে গ্রামে আসা হয় তখন আসলে ইচ্ছা হয় নিজের ফসলের ক্ষেতটা একটু পরিদর্শন করি। আপনার কাকা দেখছি অনেক লালশাক চাষ করেছে।
হ্যাঁ ভাই কাকাদের জমি লাল শাক বেশ দারুন হয়েছে আমি তো প্রায় দিনই বাড়িতে লাল শাক ভাজি খায় খুব ভালো লাগে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ভালো লাগলো ভাই আপনার ফসলের মাঠ পরিদর্শন করতে দেখে। মাঝেমধ্যে মুক্ত মনে মুক্ত পরিবেশে ঘোরাঘুরি করার মজাই আলাদা। ফসলের মাঠ যেখানে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। তাই মাঝেমধ্যে আমিও ঘুরতে চলে যায় ফসলের মাঠের দিকে। অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার আজকে এই বিভিন্ন প্রকার ফসলের ফটোগ্রাফি মূলক পোস্ট। আপনার উপস্থাপনাটাও অনেক সুন্দর ছিল ভাই।
হ্যাঁ ভাই মাঝেমধ্যে মুক্ত পরিবেশে ঘোরাঘুরি করতে ভীষণ ভালো লাগে গ্রামীণ প্রকৃতি যেন প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। নিজেদের ফসলের মাঠ দেখার মাঝে আলাদা একটি মজা আছে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
নিজেদের ফসলের মাঠ পরিদর্শন করার মাঝে এক অনাবিল আনন্দ রয়েছে। আপনার লাল শাকের জমি এবং কালিজিরা ফসলের জমিটি দেখতে অনেক বেশি সুন্দর লাগছে। আর কালিজিরার চাষ আমাদের এলাকায় নেই বললেই চলে। যাহোক অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের এলাকাতেও কালিজিরা চাষ একটু কম করা হয়। কালিজিরার জমি আর লাল শাকের জমি বেশ ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।