"পূর্ণিমা রাতের মনোমুগ্ধকর মুহূর্ত"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ১০ ই অক্টোবর, মঙ্গলবার, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ছবিকে একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগের নতুন নতুন পোস্টটা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে বেশ ভালো লাগে। কয়েকদিন আগেই পূর্ণিমার সুন্দর একটি জোসনা রাতে আমাদের বাসার ছাদে গিয়ে বন্ধু আর ছোট ভাইদের সাথে বেশ আড্ডা দিয়েছিলাম। ঢাকার বদ্ধ পরিবেশে এরকম সবাই মিলে একসাথে সময় কাটাতে বেশ ভালো লাগে।
পূর্ণিমার রাত মেঘমুক্ত আকাশ ঝলমলে চাঁদনী রাতে বেশ সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম। এমন সুন্দর পূর্ণিমার চাঁদনী রাত যদি জীবনে বারবার ফিরে পেতাম তাহলে জীবনটা হয়তো আরো অনেক বেশি সুন্দর হয়ে যেতো। কিন্তু এরকম সুন্দর মনমুগ্ধকর চাঁদনী রাত শুধু পূর্ণিমাতেই পাওয়া সম্ভব। আর তাই আমরা যখনই পূর্ণিমার চাঁদনী রাত আসে তখনই এ রাতকে সবাই মিলে স্মৃতিময় করে রাখি।
আমাদের মেসের ছোট ভাই, বড় ভাই বন্ধু সবাই মিলে একসাথে বেশ আড্ডা করি। আমাদের মন খারাপ কিংবা ভালো থাকুক যাই হয়ে যাক না কেন আমরা যখন সবাই মিলে এক জায়গায় থাকি তখন সেই সময়টা উপভোগ করি। আরে আড্ডাটা মূলত আমাদের ব্যালকনিতে আর আমাদের রুমেই বেশি হয়। পূর্ণিমার মনোমুগ্ধকর রাতে আমাদের বেলকনিতে বসে আমার বন্ধু রাহুল আর ছোট ভাই জীবনকে নিয়ে আড্ডা দিচ্ছিলাম।
তখন রাত প্রায় একটা বাজে। তবে ব্যালকনিতে বসে পূর্ণিমা রাতের মনোমুগ্ধকর পরিবেশ সম্পূর্ণভাবে উপভোগ করতে পারছিলাম না। যদিও বেলকনিতে বসে এই চাঁদ দেখা যাচ্ছিল তবে পুরো আকাশটা আর দেখতে পাচ্ছিলাম না। আমাদের বিল্ডিংটা নয় তারা আবার আমাদের বিল্ডিং এর সামনে আরো একটি বিল্ডিং আছে সেটাও নয় তালা। তখন চাঁদটা ঠিক আমাদের দুই বিল্ডিংয়ের মাঝে। আর তখন মনে হচ্ছিলো যে, যদি চাঁদটা আরো সুন্দরভাবে দেখতে পেতাম পুরো আকাশটার সাথে তাহলে আরো ভালো লাগতো।
তারপর আমি বন্ধু রাহুল আর ছোট ভাই জীবনকে বললাম যে, ব্যালকনিতে বসে অনেক সময় চাঁদ দেখলাম এখন চলো ছাদে গিয়ে পুরো আকাশটার সাথে চাঁদ দেখি, আর আলোই পরিপূর্ণ ঘুমন্ত ঢাকা শহরটাকেও দেখে আসি। তখন অবশ্য রাত একটা বাজে। আমাদের বিল্ডিং এর লিফট রাত ১১:৩০ পি.এম এর দিকে বন্ধ হয়ে যায়। আমরা যেহেতু আমাদের বিল্ডিং এর চারতলায় থাকি তাই আমাদেরকে এখন ছাদে যেতে হলে আরো চার তালা হেটে উঠতে হবে।
কিন্তু তাতে কোন কষ্ট হবে না যদি ছাদে গিয়ে সম্পূর্ণ আকাশটার সাথে ঝলমলে পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে পারি তাহলে নিমিষেই হৃদয়ের সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে। তারপর রাতে একটা সময় আমরা তিনজন মিলে হেঁটে হেঁটে ছাদে চলে গেলাম। ছাদে যাওয়ার পরেই একটা মনোমুগ্ধকর পাগলা হাওয়া গায়ে এসে লাগলো। সেদিনের রাতের পরিবেশটা বেশ ঠান্ডা ছিলো। আকাশে কোন মেঘ ছিল না, আর রাতের আকাশে সাদা মেঘের ভেলা গুলো ভেসে বেড়াচ্ছিলো।
এমন সুন্দর পূর্ণিমা রাত হয়তো জীবনে অনেক আসবে কিন্তু এরকম সুন্দর মুহূর্ত জানিনা আর পাব কিনা ! হয়তো লেখাপড়া শেষ করে যখন বাড়িতে ফিরব এই মুহূর্তগুলো তখন সব থেকে বেশি মনে পড়বে। আমাদের বিল্ডিং এর ছাদের ছোট্ট একটি বাগান আছে। আর এই ছোট বাগানে অনেক রকম গাছ আছে। আমি মাঝেমধ্যেই বিকালে গিয়ে এই জায়গাতে বসে সময় পার করি।
আমরা ছাদে আসার পরে ছাদের সব থেকে যে উচু জায়গা সেই জায়গাটা চলে যায়। কারণ সম্পূর্ণ রাতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে সবথেকে উঁচু জায়গাতে তো যেতেই হবে। সেখানে গিয়ে বসে বসে ঘুমন্ত শহরের দৃশ্য আর পূর্ণিমা রাতের দৃশ্য উপভোগ করতে থাকি। আমরা তিনজনই ছাদে বসে গান, কবিতা, গল্প এক কথায় যার মনে যেটা আসে সেটাই বলতে থাকি।
আমরা যে ছাদের উপরে বসে শুধু যে কবিতা গান আর গল্পই করেছি এমনটা নয়। আসলে চাঁদের আর শহরের অপরূপ দৃশ্য দেখে শুধু ইচ্ছা করছিলো ফটোগ্রাফি করি। তবে রাতে এখানে বসে বসে অনেক ফটোগ্রাফি করেছিলাম, আর সেখান থেকে কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আসলে ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। আমরা এভাবে ছাদে বসে রাত প্রায় তিনটা পর্যন্ত এই অপরূপ সুন্দর পূর্ণিমার জোসনারা উপভোগ করতে করি।
যখন সুন্দর স্নিগ্ধ বাতাসে চোখে একটু ঘুম ঘুম আসছিলো ঠিক সেই সময়ই আমরা ছাদে থেকে আমাদের রুমে চলে আসি। কারণ রাতটা তখন অনেক হয়ে গিয়েছিলো। জীবনের প্রতিটা আপন নিবার আজ যদি এমন সুন্দর মনোমুগ্ধকর হতো তাহলে কতই না সুন্দর হতো। সেদিনের মনোমুগ্ধকর পূর্ণিমার রাতটা আরো বেশি স্মৃতিময় করে রাখার জন্যই পোস্টটি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
পোস্টের বিবরন
| পোস্ট ধরন | লাইফ স্টাইল |
|---|---|
| ডিভাইস | স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪ |
| ক্যামেরা | ১০৮ মেগাপিক্সেল |
| তারিখ | ৩০ শে সেপ্টেম্বর |
| লোকেশন | মোহাম্মদপুর,ঢাকা |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
আপনারা নিশ্চয়ই খুব সুন্দর কিছু মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলেন। আসলে এরকম জোসনা রাতে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়ার মজাই আলাদা। আমারও ভালো লাগে বন্ধুদের সাথে এভাবে রাতের বেলায় আড্ডা দিতে। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।
হ্যাঁ ভাই আমরা খুব সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম। সত্যি বলেছেন এরকম জোসনা রাতে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়ার মজাই আলাদা। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
চাঁদনী রাতে দৃশ্য ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক ভালো লাগে। ঠিক তেমন একটা সুন্দর দৃশ্য আপনি ক্যামেরাবন্দি করার চেষ্টা করেছেন যেখানে আকাশের চাঁদ চাঁদের নিচে সেই সুন্দর তারা খুব সুন্দর ভাবে ক্যামেরা বন্দী হয়েছে। এমনিতেই চাঁদনী রাতে প্রিয়জনের সাথে বসে গল্প করতে বেশি ভালো লাগে। যাইহোক ভালো লাগলো সুন্দরীর আকাশের রাত্রিকালীন দৃশ্য দেখে।
চাঁদনী রাতের দৃশ্য ও আপনার কাছে দেখতে অনেক ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম ভাই। আমার পোস্টে সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আসলেই বন্ধু রাতটা অনেক সুন্দর ছিল। সবাই মিলে গল্প করতে করতে রাত কখন পার হয়ে গিয়েছিল বুঝতেই পারি নাই। এরকম চাঁদনী রাতে আড্ডা দিতে বেশ ভালোই লাগে
এরকম সুন্দর চাঁদনী রাত সবাই মিলে বসে গল্প করতে করতে ফুরিয়ে গেলে বেশ ভালোই লাগে। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম। রাতের মেঘমুক্ত আকাশে এরকম চাঁদ দেখতে সত্যিই খুব ভালো লাগে। আকাশটা বেশ সুন্দর ছিল। আপনারা তিনজন মিলে নিশ্চয়ই খুব সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন। প্রায় পুরো রাত তো কাটিয়েই দিলেন সেখানে। ভালো লাগলো আপনার লেখা গুলো পড়ে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে সেদিনের আকাশ আর চাঁদটা দেখে আমিও মুগ্ধ হয়ে গেছিলাম। খুবই সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম আমরা তিনজন মিলে। হ্যাঁ আপু পুরো রাতই কাটিয়ে দিয়েছিলাম। আমার পোস্ট পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
পূর্ণিমা রাতে খোলা আকাশের নিচে বন্ধুদের সাথে অনেক সময় পার করেছি । জীবনের সেই মুহূর্তগুলো মনে পড়লে এখনো হৃদয় শিহরিত হয়ে ওঠে । আপনি পূর্ণিমা রাতে বেশ চমৎকার মুহূর্ত পার করছেন। পূর্ণিমা রাতের আকাশটা বেশ সুন্দর ছিলো। এমন পূর্ণিমা রাতে বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর অনুভূতি সত্যিই বেশ অন্যরকম হয়ে থাকে। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে ভাই। পূর্ণিমা রাতে কাটানো মুহূর্ত গুলোর অনুভূতি এত সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
পূর্ণিমা রাতে কাটানো সুন্দর সময় আমার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে বেশ খুশি হলাম ভাই। আমরা তিনজন মিলে এরকম সুন্দর সময় অতিবাহিত করতে পেরে আমরা নিজেরাও অনেক খুশি হয়েছি ভাই। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
হ্যাঁ এটা ঠিক বলেছেন যে বন্ধুরা সবাই মিলে একসাথে আড্ডা দিলে সারাদিনের সব প্রেসার ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। তবে আমার মনে হয় এমন পূর্ণিমা রাতে মনোভূক্তকর সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে সাথে বৌদি দরকার 🤭
বন্ধু তুমি থাকলে আরো বেশি মজা হতো। সঠিক সময় হলে আশা করি তোমার মনের বাসনা পূর্ণ হবে। অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
কভার ফটোর পরের ফটোটা অসাধারণ লাগছে ভাই দেখতে। পূর্ণিমা রাতের মনমুগ্ধকর পরিবেশ উপভোগ করার জন্য আপনারা বন্ধুরা মিলে প্রথমে ব্যালকনিতে সময় কাটালেও পরে দেখছি ছাদে চলে গিয়েছিলেন। আসলে ছাদ থেকে যতটা সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করা যায় ব্যালকনি থেকে ততটা যায় না। অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন আপনারা গান, কবিতা আর ফটোগ্রাফির মধ্যে দিয়ে।
হ্যাঁ দিদি ব্যালকনিতে বসে চাঁদনী রাতের তেমন একটা মজা করতে পারছিলাম না তাই সবাই মিলে ছাদে চলে গিয়েছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি আমার পোস্টটি পড়ে সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য।
ভাইয়া আপনার অনুভূতি মাখানো দারুন একটি ব্লগ পড়লাম। আপনার মেঘমুক্ত আকাশ ঝলমলে চাঁদনী রাতের ফটোগ্রাফি গুলো দারুন ছিল। আপনাদের মেসের পরিবেশটা সত্যিই দারুন। আপনাদের মেসের ছাদে গেলে পুরো শহর দেখা যায়। ধন্যবাদ।
এরকম সুন্দর পূর্ণিমা রাতে ছাদে বসে সবাই মিলে একসাথে বেশ মজা করতে আমাদের অনেক বেশি ভালো লেগেছিল ভাই। হ্যাঁ ভাই আমাদের মেসের ছাদ থেকে পুরো শহরটা বেশ সুন্দরভাবে দেখা যায়। আমার পোস্টটি পড়ে সুন্দর মন্তব্য মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।