"বাঁশ বাগানের পিকনিক"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ১৪ ই নভেম্বর,, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ছবিকে একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে আপনাদের সাথে নতুন নতুন পর শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। অনেকদিন হলো গ্রামের বাড়িতে এসেছিলাম পূজা ছুটিতে এখনো ঢাকাতে ফিরে যাওয়া হয়নি। তবে গ্রামে এসে পরিবার আর বন্ধু-বান্ধবদের সাথে বেশ ভালোই সময় পার হচ্ছে। আমি আমাদের গ্রামে ছোট থেকে শুরু করে বৃদ্ধ ও সবার সাথে এই প্রচুর পরিমাণে কথা বলি মিশে থাকে। আর সবাই আমাকে বেশ ভালোবাসে, সত্যি বলতে এটা আমার অনেক বড় একটি পাওয়া। সেদিনে বাচ্চাদের খেলাধুলার আয়োজনের পরে রাতে বাঁশবাগানে পিকনিক করেছিলাম সবার সাথে সে সুন্দর মুহূর্তগুলো এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
আমি পিকনিক করতে সবসময়ই অনেক বেশি পছন্দ করি। পিকনিকে যে শুধু খাওয়া দাওয়া হয় এমনটা নয় হয় সবার সাথে আলাপ আলোচনা আরো কত মজা আড্ডা। সেদিনে বাচ্চাদের খেলাধুলা হওয়ার পরে এক ছোট ভাই এসে জানালো যে, রাতে পিকনিক করবে তাই সবার থেকে টাকা তুলছে। বাঁশ বাগানের এই জায়গায় প্রায় ওই পিকনিক হয়ে থাকে কিন্তু আমি গ্রামে থাকি না বলে সব সময় সবার সাথে পিকনিকে অংশগ্রহণ করতে পারি না। তাই আমিও টাকা দিয়ে এই পিকনিকে পার্টিসিপেট করলাম।
আমাদের এবারের পিকনিকে খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছিলো মাংস খিচুড়ি। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন যে, আমি খিচুড়ি অনেক বেশি পছন্দ করি আর যদি সেটা মাংস কিছুই হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই। খিচুড়ি খাবারটা আমি সব সিজনেই খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে থাকি। আমাদের পিকনিকের আয়োজন ছিলো রাতে তাই সন্ধ্যার দিকে আমি বাঁশ বাগানে চলে গেলাম। সেখানে গিয়ে দেখি বাচ্চা ছেলেপেলেরা আলো জ্বালিয়ে গাদন খেলছে।
আর অন্যদিকে যারা রান্নাই এক্সপার্ট তারা রান্না করছে। তারপর আরো কিছু আমার সমবয়সীরা আসার পরে আমরাও বেশ কিছু সময় গাদন খেললাম। সত্যি বলতে গা আগুন খেলতে আমার কাছে বেশ ভালই লাগে গাদন খেলা শেষ করে আবার লুডু খেলায় বসে গেলাম। লুডু খেলতে বসে গল্প আড্ডা অনেক বেশি ভালো লাগে আমার। সবার সাথে এভাবে মিশতে কথা বলতে আমি বেশ পছন্দ করি
আমাদের পিকনিকের পার্টিসিপেট ছিল প্রায় ৩০ জন মতো। এর ভেতরেই ছিল ছোট ছোট বাচ্চারা যাহারা আমাদের পিকনিকে অতিথি ছিলো। আমাদের পিকনিকের খিচুড়ি রান্না করার জন্য ডেকোরেশনের দোকান থেকে একটি বড় সসপ্যান ভাড়া করা হয়েছিলো। আমরা লুডু খেলতে খেলতেই খিচুড়ি রান্না হয়ে যায়। এখন সবার খাওয়ার পালা।
তারপর আমরা প্রথমে অনেক অনেক বড় একটি বসার চট পেতে সব ছোট ছোট বাচ্চাদেরকে বসিয়ে দিই। আমাদের এই পিকনিকের ছোট ছোট বাচ্চারাই ছিল প্রায় ১৫ জন মতো। আমাদের এই পিকনিকে বাচ্চা থেকে শুরু করে ৫০ বছরের অনেক অনেক সিনিয়াররা ও ছিলো।
সব বাচ্চাদের খাওয়া দাওয়া শেষ হলে তারপর বাচ্চাদেরকে যার যার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়ে আসা হয়। যদিও বাচ্চাদের সবার বাড়ি বাঁশ বাগানের আশেপাশেই ছিল তারপরেও ভয় পাবে বলে আমরা বড়রা দায়িত্ব সহকারে সবাইকে পৌঁছে দিয়েছিলাম।
আমরা বড়রা বসি খাওয়া দাওয়া করতে সেদিনের পিকনিকের মাংস খিচুড়ির স্বাদ সুন্দর হয়েছিলো। আমার ডানে শ্যামল দা বসে আছে আর শ্যামল দার পাশে সুরুজ ভাই বসে খাওয়া দাওয়া করছে। আমি যখন গ্রামে থাকতাম তখন আমরা তিনজন একসাথে সব সময় থাকতাম। এখনো গ্রামে আসলে এদের সাথে আমি সময় কাটায়। তাই ভাবলাম যে, তিনজন একসাথে পিকনিকে খাবার খেতে বসে একটা ছবি উঠে নিই। সেদিনের পিকনিকে সত্যি বলতে বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম। আর সেসব মুহূর্তগুলোই আপনাদের সাথে তুলে ধরলাম।
পিকনিকে সুন্দর মুহূর্তের ভিডিও দেখতে ইউটিউব লিংকে ক্লিক করুন।
পোস্টের বিবরন
পোস্ট ধরন | লাইফ স্টাইল |
---|---|
ডিভাইস | স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪ |
ক্যামেরা | ১০৮ মেগাপিক্সেল |
তারিখ | ৫ ই নভেম্বর ২০২৩ |
লোকেশন | কুষ্টিয়া |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
এইরকম পিকনিকের আলাদা একটা মজা আছে বলতেই হয় ভাই। এলাকার ছোটরা মিলে এইরকম পিকনিক করলে মন্দ হয় না। এলাকার সব বয়সী লোকের সঙ্গে আপনার মেলামেশা আছে ব্যাপার টা শুনে ভালো লাগল। সবমিলিয়ে চমৎকার ছিল আপনাদের পিকনিক টা। কী সুন্দর সব বাচ্চারা বসে খাচ্ছে। আর আপনার পোস্টের টাইটেল টা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে বাঁশ বাগানে পিকনিক। দারুণ সময় কাটিয়েছেন।
আসলে পিকনিকে বাচ্চারা থাকলে সেই পিকনিকে মজাটা অনেকটাই বেশি হয়। হ্যাঁ ভাই সব মিলিয়ে বেশ সুন্দর ছিল সেদিনের পিকনিকের মুহূর্ত গুলো। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করে সব সময় পাশে থাকার জন্য।
ঢাকা থেকে বাসায় গিয়ে তো দেখছি খুবই সুন্দর একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করছেন প্রতিনিয়ত। খেলাধুলা শেষ করে রাত্রে পিকনিকের আয়োজন করেছিলেন জেনে খুবই ভালো লাগলো আসলে সকলে মিলে টাকা তুলে একত্রে এরকম পিকনিক করতে অনেক বেশি ভালো লাগে। ছোটবেলায় এরকম পিকনিক অনেক করা হতো যদিও বড় হবার সাথে সাথে সেটা অনেকটাই হারিয়ে গিয়েছে তবে মাঝে মাঝে ভাই ব্রাদারের সঙ্গে এরকম সুন্দর মুহূর্ত কাটানো হয়, যেটা সব সময় অনেক বেশি রোমাঞ্চকর। আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত টা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
তারপরেও তো বাড়িতে আসলে বেশ ভালোই পিকনিক করো তোমরা। যদিও তোমাদের সাথে মাঝেমধ্যে আমিও যোগ দেই সত্যি বলতে অনেক মজা লাগে পিকনিক করতে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
এরকম পিকনিক এরকম খাবারের আয়োজন শেষ কবে করেছি মনে নেই। তবে এই ধরনের আয়োজনে যে কতটা মজা হয় সেটা আসলে বলে বোঝানো বাহুল্য।
ছোট বড় সবাই মিলেমিশে একসাথে আয়োজন করে খাবার দাবার খাওয়া সত্যিই অনেক স্মৃতি জড়িয়ে থাকে এর মাঝে।
আপনারা ভাল সময় পার করেছেন ফটোগ্রাফি এবং আপনার লেখাগুলো পড়ে বুঝতে পারলাম।
খাবারের ফটোগ্রাফি দেখে কিন্তু আমারও খুব লোভ হচ্ছে।
এখনো গ্রামে আসলে সবার সাথে এ ধরনের পিকনিকে অংশগ্রহণ করি সত্যি বলতে এটা খুবই ভালো লাগে আমার কাছে। আপনিও আগে এরকম পিকনিকে অংশগ্রহণ করতেন জেনে খুশি হলাম ভাই। সুন্দর মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
এ জাতীয় পিকনিক গুলো আমার খুবই প্রিয় ভাইজান। খুব সুন্দর একটি পিকনিকের আয়োজন করেছেন এবং সেই পিকনিকের সম্পূর্ণ দৃশ্য আমাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। যেখানে অনেক ছেলেমেয়েরা রয়েছে। ছোটবেলায় এমন পিকনিকের আয়োজন খুব হয়েছে আমাদের গ্রামে কিন্তু এখন আর তেমন একটা দেখা যায় না।
এমন পিকনিক গুলো আপনার কাছে অনেক ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম ভাই।গ্রাম ছাড়া আসলে এরকম সুন্দর পিকনিক করার সম্ভাব হয় না। সুন্দর মন্তব্য করে সংসার পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
বন্ধু তুমি ঠিকই বলেছ গ্রামের বাড়িতে গেলে বন্ধু-বান্ধব আত্মীয় স্বজনের সাথে সময়টুকু ভালো যায়। তোমাদের এইটা বড় গুণ আমি জানি তুমি সবার সাথে খুব দ্রুত মিশে যেতে পারো। তোমার বাঁশ বাগানের পিকনিক দেখে আমারও ইচ্ছা জাগছে এভাবে পিকনিক করার। বাসায় গেলে অবশ্যই একসাথে পিকনিক করবো। সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
অবশ্যই বন্ধু আবার বাড়িতে গেলে সবাই মিলে এরকম পিকনিক করবো। পিকনিক করতে সব সময় আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু সুন্দর মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য।
আপনি তো দেখছি গ্রামে এসে পরিবার ও বন্ধু-বান্ধবের সাথে খুব সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন এবং গ্রামীণ পরিবেশে ভাই এই মুহূর্তগুলি অনেক ভালো লাগে। একসঙ্গে সবাই মিলে আনন্দ করা যায়। কিছুদিন আগে তো দেখলাম খেলাধুলার আয়োজন ও আজকে আপনারা বাঁশ বাগানে পিকনিক করেছেন খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত উদযাপন করেছেন। পিকনিক করতে ভীষণ ভালো লাগে ভাইয়া সকলে একসঙ্গে হই এবং সুন্দর মুহূর্ত উদযাপন করতে পারি। আপনারা খিচুড়ি মাংস সবাই মিলে দারুন ভাবে খেয়েছেন এবং সন্ধ্যার সময় বাঁশ বাগানে আসলেই অনেক দুর্দান্ত মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। আপনারা সকলে মিলে। আপনার ছবিটি দেখতে পেলাম আজকে ভীষণ ভালো লাগতেছে এবং আশা করব অনেকে সুন্দর সুন্দর পোস্ট আপনার কাছ থেকে এবং আপনি ভিডিওগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভীষণ ভীষণ ভালো লাগলো।
ভাই খেলাধুলার আয়োজনের পর রাতে সবাই মিলে পিকনিক করেছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করে সব সময় পাশে থাকার জন্য।
তাহলে তো অনেক বড় করে পিকনিক করেছেন ভাইয়া। পুজোর বন্দে গ্রামের বাড়িতে গিয়ে ছোট-বড় মিলে ৩০ জনের মত লোক নিয়ে পিকনিক করলেন। রাতের পিকনিক গুলো এমনিতে আলাদা একটা মজা লাগে। তবে বাঁশ বাগানের পিকনিক দেখে আমার কাছে একটু ভয় লাগতেছে। অনেকে বলে বাঁশ বাগানে অনেক কিছু আছে। যাইহোক খুব সুন্দর করে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
পূজা ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে গিয়ে বন্ধু, বাচ্চারা আর বয়জেষ্ঠদের নিয়ে বেশ বড় একটি পিকনিক করেছিলাম। সেদিনের পিকনিকে অনেক আনন্দ হয়েছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
পিকনিক করতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। ছোট বড় সব ধরনের পিকনিক করতে আমি পছন্দ করি। পুজোর ছুটির উপলক্ষে বাড়িতে গিয়ে অনেক বড় বাঁশ বাগানের মধ্যে রাতে পিকনিক করেছেন। আসলে ছোট বড় সবাই মিলে এ ধরনের পিকনিক করলে নিজের কাছেও ভালো লাগে। আর রাতের পিকনিকের মজাই আলাদা। ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর করে পিকনিকের পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাই ছোট বড় সবাই মিলে এরকম পিকনিকের মজাই আলাদা। সেদিনের রাতে পিকনিকের বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই মন্তব্য করার জন্য।