"দুই বন্ধু বাইকে করে ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে আসলাম"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ১ লা এপ্রিল, সোমবার, ২০২৪ খ্রিঃ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আমি আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি ছোটবেলা থেকে গ্রামে বড় হয়েছি তাই গ্রামকে অনেক বেশি ভালোবাসি। যদিও বর্তমানে লেখাপড়ার খাতিরে শহরে থাকতে হয় তারপরও সুযোগ পেলেই গ্রামের প্রকৃতিতে ফিরে যায়। কিছুদিন আগে অবশ্য আমাদের মহাশ্মশানের মহানাম যজ্ঞের কারণে বাড়িতে এসেছিলাম তারপরে ইউনিভার্সিটিতে পরীক্ষা থাকার কারণে আবার ঢাকাতে গিয়েছিলাম। তারপর পরীক্ষা শেষ করে ঈদের ছুটিতে দুই বন্ধু মিলে খুব সকালে বাইক নিয়ে বাড়ি এসেছি সেই মুহূর্ত এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
আমি আর আমার বন্ধু রাহুল আগের দিন রাতেই প্ল্যানিং করে রেখেছিলাম যে পরের দিন খুব সকালে দুজন মিলে একসাথে বাইক নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিব। আমরা যখনই বাড়িতে আসি বেশিরভাগ সময়গুলোতে খুব সকালে বের হয় কারণে এ সময়ে যানজট অনেক কম থাকে এবং সকালের সুন্দর সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারি। আমি বেশি রাত করে ঘুমাতে যাওয়ার কারণে আমি মাত্র দুই ঘন্টা ঘুম পারতে পেরেছিলাম। আমার বন্ধু রাহুল অবশ্য সারা রাত জেগেই ছিল। ভোর বেলায় বন্ধু রাহুল সেহরির খাওয়া দাওয়া সেরে পাঁচটার দিকে আমরা বাইক নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেই।
আমরা ঢাকা থেকে বাড়িতে আসার জন্য মেইন সড়ক ব্যবহার না করে হেমায়েতপুর এর ভেতর দিয়ে মানিকগঞ্জের যে, সড়ক আছে এই সড়কটি ব্যবহার করি। কারণ এই সড়কে যানবাহনের চাপ অনেক কম হঢয়। আমরা দুই বন্ধু মিলে বেশ ভালোই গল্প করতে করতে পাটুরিয়া ঘাটের দিকে আগাতে থাকলাম। সকালের পরিবেশটা বেশ ভালোই ছিল আমরা যখন বেরিয়েছিলাম তখন রাতের অন্ধকার বেশ ভালই ছিল। যত পথ আমরা সামনের দিকে এগোচ্ছিলাম ততই ভোরের আলো দেখতে পাচ্ছিলাম। কিন্তু পাটুরিয়া ঘাট পাওয়ার আগে হঠাৎ করেই কালো মেঘে ছেয়ে আসলো।
গতকাল সকালের মেঘ এত পরিমান কালো ছিল যে, চারপাশটা আবার অন্ধকার হয়ে গেল। হঠাৎ করেই ঝড় আর বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল। আমরা রাস্তার পাশের একটি অয়েল পাম্পে গিয়ে দাঁড়ালাম। আমাদের সাথে সাথে আরো দুই তিনটি মোটরসাইকেল এসে সেখানে অবস্থান করলো। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে ঝড় বৃষ্টি চলতে থাকলো। যখন ঝড় আর বৃষ্টি শেষ হলো তখন আমরা আবার পাটুরিয়া ঘাটের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। আবারো কয়েক কিলোমিটার আসতেই শুধু বৃষ্টি শুরু হল। আমরা তখন রাস্তার পাশের একটি দোকানের সামনে অবস্থান করলাম যদিও দোকানটি বন্ধ ছিল।
তারপর বৃষ্টি শেষ হলে আমরা পাটুরিয়া ঘাটের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। আমরা একাউন্ট থেকে টিকিট নিয়ে ফেরীতে গিয়ে উঠলাম দেখলাম যে, ফেরি বেশ ফাঁকা রয়েছে কারণ এত সকালে ঝড় বৃষ্টির ভিতর এখনো গাড়ি আসেনি। হঠাৎ করে এই সকালের পরিবেশটা অনেক সুন্দর হয়ে গেল ঝড় বৃষ্টি চলে যাওয়ার পরে। যদিও বাইকে থাকা অবস্থায় ঝড় বৃষ্টির কারণে বেশ ভয় লাগছিল যে, নদীতে যদি ঝড় বৃষ্টি আরম্ভ হয় তাহলে বেশ ঝামেলা হয়ে যাবে। এই পদ্মা নদী ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে ভীষণ ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে।
আমরা আফিরিতে ওঠার মোটামুটি আধা ঘন্টা পরে দোলোদিয়া ঘাটের উদ্দেশ্যে ফেরি ছাড়লো। তারপর মাঝ নদীতে যেতেই আকাশটা পরিষ্কার হয়ে গেল তারপর ঝলমলে রোদে দেখা পেলাম। আমি এর আগেও বলেছি যে ঢাকা থেকে বাড়িতে আসে কিংবা বাড়ি থেকে ঢাকাতে যায় সব থেকে বেশি সুন্দর সময় অতিবাহিত করি এই নদীর ভেতরে। নদীর প্রকৃতি সব সময় আমাকে মুগ্ধ করে। আমি আর আমার বন্ধু দুজন মিলে নদীর ভিতর কার বেশ কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেগুলো আলাদাভাবে আপনাদের সাথে শেয়ার করব। ফটোগ্রাফি করতে সব সময় আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে।
নদী পার হতে আমাদের সময় লেগেছিল আধা ঘন্টা মত। তারপর নদী পার দিয়ে আমরা আবার বাইকে করে বাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা আরম্ভ করি। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট পার হয়ে আসার পরে মনে হয় যে আমি আমাদের নিজের এলাকাতে চলে এসেছি। নদী পার হয়ে এদিকে আসতেই যেন গ্রামীণ ছোঁয়া পায়। দৌলতদিয়া ঘাট হতে আমাদের বাড়ির দূরত্ব ৮০ কিলোমিটার মতো। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট হতে আমাদের বাড়িতে আসতে দেড় ঘন্টা মতো সময় লাগে। সব থেকে বেশি ভালো লাগে যখন হাই রোড থেকে নেমে আমরা গ্রামের রাস্তা দিয়ে আসি।
আমাদের বাড়ি থেকে একটু দূরে একটি পাকা রাস্তা থেকে আমি বন্ধু রাহুলের বাইক থেকে নেমে পড়ি। সকালে বৃষ্টি হওয়াতে মাটির রাস্তা বেশ কাঁদা হয়ে গিয়েছিল তাই বন্ধুর রাহুলকে বলি তুই পাকা রাস্তা দিয়ে চলে যা আর আমি হেঁটে বাড়ি যাবো। বন্ধু রাহুলকে বিদায় দিয়ে আস্তে আস্তে হাঁটতে হাঁটতে বাড়ির দিকে আসি। কাঁচা রাস্তা ধরে হেঁটে বাড়িতে আসতে আমার দশ মিনিট মত সময় লাগে। আমি বাড়িতে আসার পর বাড়ির সবাই ভীষণ খুশি বাড়িতে এসে বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করছি।
পোস্টের ছবির বিবরন
ডিভাইস | স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪ |
---|---|
ক্যামেরা | ১০৮ মেগাপিক্সেল |
তারিখ | ৩১শে মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ |
লোকেশন | ঢাকা, বাংলাদেশ |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
দুই বন্ধু মিলে বাইকে করে ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়ীতে যাওয়ার সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন ভাইয়া। বাইকে করে দুরপাল্লায় যাত্রা এখন ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে।বৃষ্টির বাধা ছাড়া নিরাপদে বাড়িতে গেছেন যেনে ভালো লাগলো। গ্রামে পরিবারের সদস্য সহ বন্ধু বান্ধবদের সাথে এখন আনন্দময় সময় কাটাবেন। পোস্টের ছবি গুলোও অনেক সুন্দর হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে,পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
বাইকে করে দূরপাল্লার ভ্রমণ করতে অনেক বেশি ভালো লাগে আপু। খুব সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাহ চমৎকার একটি মুহূর্ত শেয়ার করলেন আপনি। দুই বন্ধু মিলে ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়ি আসা মানে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিলেন। যদিও সঙ্গে দুই জন ছিলেন গল্প করতে করতে বেশ ভালই লাগবে বাইক নিয়ে রাস্তা পাড়ি দিতে। সামনে অনেক গুলো দৃশ্য আপনি ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখালেন। ভীষণ ভালো লেগেছে এমন সুন্দর ওয়েদার। তাছাড়া নদীর পানিতে ঝলমলে রোদের দৃশ্য বেশ ভালো লেগেছে। অবশেষে দীর্ঘ জার্নির পরের দুই বন্ধু গ্রামের বাড়িতে ফিরলেন। গল্পটি বিস্তারিত পড়ে পরিবেশ ভালো লেগেছে।
হ্যাঁ আপু দুই বন্ধু মিলে বাইক নিয়ে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বাড়িতে পৌঁছেছিলাম ভালোভাবেই। এভাবে একসাথে বাড়িতে আসতে অনেক বেশি ভালো লাগে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
দুই বন্ধু বাইকে করে গ্রামের বাসায় গিয়েছিলেন রজনী খুবই ভালো লাগলো। বাইকে করে গ্রামের বাসায় যাওয়ার মাঝে এক অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করে সবসময়ই, বোঝাই যাচ্ছে অনেকটাই ঝড় বৃষ্টি হয়েছিল কারণ মেঘের তীব্রতা এতটাই প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। শেষমেষ ভালোভাবেই বাসায় পৌঁছে গিয়েছেন জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে চমৎকারভাবে তুলে ধরার জন্য।
সত্যি বলেছেন ভাই বাইক নিয়ে গ্রামে আসার সময় অন্যরকম একটি ভালো লাগে কাজ করে। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনারা দুইজন দেখছি অনেক ভোরবেলায় রওনা দিয়েছিলেন ঢাকা থেকে তাও আবার বাইক নিয়ে। সকালবেলায় বাইক চালাতে ভালোই লাগে। আর ফেরি করে আরো অনেক পথ অতিক্রম করেছিলেন। বৃষ্টি হঠাৎ করে হওয়ায় আপনারা দাঁড়িয়ে দেখছি অনেকক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষা করেছিলেন। এক দুই ঘন্টা তো আপনাদের অপেক্ষা করতেই চলে গিয়েছে। তবে যাই হোক ভালোভাবে গ্রামে ফিরে আসতে পেরেছেন এটাতেই অনেক। গ্রামে এসে নিশ্চয়ই আনন্দময় সময় কাটাচ্ছেন এখন। খুব ভালো লাগলো শহর থেকে গ্রামে আসার পোস্টটি পড়ে।
ঝড় বৃষ্টির কারণে অপেক্ষা করতে না হলে বাড়িতে অনেক আগেই পৌঁছে যেতাম। দুই বন্ধু মিলে বাইকে করে এভাবে গ্রামে আসতে সত্যিই অনেক বেশি ভালো লাগে ভাই। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
পড়াশোনার জন্য বাড়ির বাইরে থাকা হলেও যখন ছুটি পাওয়া যায় এবং বাড়িতে আসা হয় তখন আসলে মন অনেক বেশি খুশি থাকে। বাড়ির লোকেরা তো আরো বেশি খুশি হয়। যাইহোক আপনি আর রাহুল ভাই মিলে বাইকে করে এতদূর জার্নি করে বাড়িতে এসেছেন দেখে ভালো লাগছে। তবে পথে পথে বৃষ্টির মাঝে আটকা পড়ে গিয়েছিলেন।আর ফটোগ্রাফিতে বোঝাই যাচ্ছে বৃষ্টির পর পরিবেশটা খুব সুন্দর এবং সতেজ লাগছে।
বৃষ্টির পরে সবসময় পরিবেশটা অনেক সুন্দর দেখায়। বৃষ্টির পরে ঝলমলে পরিবেশটা দারুন লেগেছিল আমার কাছে। দুই বন্ধু একসাথে বাড়ি আসতে ভীষণ ভালো লাগে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
দুই বন্ধু বাইকে করে ঢাকা থেকে গ্রামে আসার কিছু মুহূর্ত আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বাড়িতে আসার সময় ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছিল সেজন্য আপনারা অয়েল পাম্পে গিয়ে দাঁড়ালাম। ধন্যবাদ ভাইয়া ঢাকা থেকে বাড়িতে আসার কিছু মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য।
বাড়িতে আসার সময় পথের মাঝে ঝড়-বৃষ্টি না হলে আরো আগেই পৌঁছে যেতাম। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে সব সময় পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
ছুটিতে বাড়ি আসার মুহূর্তটা অনেক বেশি ভালো হয়। তবে এই দিনের কথা মনে থাকবে হুট করেই চারিদিকে অন্ধকার হয়ে ঝড় শুরু হয়ে গেল। বৃষ্টি শেষ হওয়ার পর ওয়েদারটা অনেক বেশি ভালো ছিল। তুমি দারুন দারুন ফটোগ্রাফি করেছো পিছনে বসে বসে।
হ্যাঁ বন্ধু ছুটিতে বাড়িতে আসার মুহূর্ত অনেক সুন্দর হয় সব সময়। অবশ্যই বন্ধু এই দিনটার কথা মনে থাকবে মেঘে ঘন কালো অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু।
বাস জার্নির চেয়ে বাইক জার্নি শতগুণে ভালো লাগে। কারণ জার্নির পাশাপাশি খোলামেলা পরিবেশও উপভোগ করা যায়। তবে বৃষ্টি হলে ঝামেলায় পরতে হয়। দুই বন্ধু গল্প করতে করতে, দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে ঠিকমতো বাসায় পৌঁছাতে পেরেছেন,এটা জেনে খুব ভালো লাগলো ভাই। ফটোগ্রাফি গুলো বেশ উপভোগ করলাম। আশা করি ঈদের ছুটিতে সবাই বেশ মজা করবেন একসাথে। এতো চমৎকার অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনিও আমাদের মত বাইক জার্নি পছন্দ করেন জেনে অনেক ভালো লাগলো ভাই। আমরা খুব ভালোভাবেই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে আমাদের বাড়িতে পৌঁছেছিলাম।ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ভাই। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে বরাবরের মতো পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
ঈদের বেশ কয়েক দিন আগেই বাড়িতে চলে গেলেন। প্রতি বছরই আপনাকে দেখতে পায় বন্ধুর বাইকে করে বাড়িতে যান। ফেরি পার হওয়ার পথে নদীর ফটোগ্রাফি গুলো দারুন ছিল। ফেরিতে পারাপারের সময় মূহর্তটা দারুন লেগেছে। ধন্যবাদ।
আমরা ঢাকা থেকে বাড়িতে আসি কিংবা বাড়ি থেকে ঢাকাতে যায় সব থেকে সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করি নদীর ভিতরে ফেরিতে। দুই বন্ধু একসাথে থাকি তাই দুই বন্ধু একসাথে বাড়ি যাই একসাথে আবার বাড়ি থেকে ফিরে আসি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।