ভ্রমণ: অ্যাডভেঞ্চার জাদুকাটা নদী, সুনামগঞ্জ।
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ১৩ই ডিসেম্বর,বুধবার,২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ছবিকে একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: জাদুকাটা নদী,সুনামগঞ্জ
তারিখ: ৩০ শে আগস্ট ২০২৩
আমরা শিমুল বাগান ভ্রমণ শেষে বাইক নিয়ে জাদুকাটা নদী পার হওয়ার জন্য আবার আমাদের ভ্রমণ শুরু করি। এবারে আমাদের পরবর্তী টার্গেট ছিলো জাদুকাটা নদী পার হয়ে নীলাদ্রিতে যাবো। এই জাদুকাটা নদী বাইক নিয়ে পার হওয়া মানে অ্যাডভেঞ্চার। কারণ জাদুকাটা নদীর কিছু অংশ শুকিয়ে আছে আবার কিছু অংশ জলে প্লাবিত। আর আমি আর আমার বন্ধু রাহুল অ্যাডভেঞ্চার তো ভীষণ পছন্দ করি। এরকম বাইক নিয়ে নদীর জলের ভেতর দিয়ে পার হওয়ার অভ্যাস আমাদের একটু আছে। কারণ আমাদের বাড়ির পাশেই রয়েছে পদ্মা নদী আমরা সেখানে মাঝেমধ্যেই এরকম অ্যাডভেঞ্চারে বের হই।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: জাদুকাটা নদী,সুনামগঞ্জ
তারিখ: ৩০ শে আগস্ট ২০২৩
এই জাদুকাটা নদীর সৌন্দর্য দেখলে আসলে মুগ্ধ হওয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না। জাদুকাটা নদীর উৎপত্তি খাসিয়া জৈন্তিয়া পাহাড় থেকে। বাংলাদেশ আর ভারতের সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে সর্পিলাকার ভাবে বয়ে গেছে এই নদীটি। এই জাদুকাটা নদীর পাড়ের উপরই সুনামগঞ্জের বিখ্যাত শিমুল বাগান অবস্থিত। আমরা যেহেতু দুইটা বাইক নিয়ে গেছে গিয়েছিলাম একটা বাইক ছিল বন্ধু রাহুলের কাছে আরেকটা বাইক ছিল আমার দাদা কনক এর কাছে। এর আগেই বলেছি দুজনেই বেশ ভালো বাইকার। যেহেতু নদীতে তিন ফুট মতো পানি ছিলো তাই বাইক নিয়ে যাওয়াটা অতটা সহজও ছিল না। পানির ভিতর দিয়ে যাওয়ার সময় বাইকের অর্ধেকের বেশি অংশ ডুবে গিয়েছিলো। তাই অনেক দক্ষতার সাথে বাইক ড্রাইভ করতে হচ্ছিলো।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: জাদুকাটা নদী,সুনামগঞ্জ
তারিখ: ৩০ শে আগস্ট ২০২৩
আমরা জাদুকাটা নদীর যে পাশ দিয়ে বাইক নিয়ে পার করছিলাম এই পাশে কোন নৌকা চলাচলের ব্যবস্থা ছিল না। কারণ নদী পার হওয়ার সময় যে তিনটি জায়গা পানি পেয়েছিলাম তিন জায়গাতেই দুই ফিট তিন ফিট করে পানি আর এর ভিতর নৌকা চলাচল সম্ভব না। শিমুল বাগানের এপারে বাচ্চার নদী পার দিয়ে স্কুলে গিয়েছিলো। আমি শুধু ভাবলাম আমাদের থেকে তাদের জীবনটা কতটা কষ্টের। আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন পায়ে হেঁটে আমাদের বাড়ির পাশের স্কুলে গিয়েছি তেমন একটা কষ্ট করতে হয় নাই। কিন্তু তাদের লেখাপড়া করতে হলে এভাবেই প্রতিদিন নদী পার হয়ে লেখাপড়া করতে হয়। আসলে এইসব কারণেই সিলেটের সুনামগঞ্জে জেলায় শিক্ষিতের হার অনেক কম।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: জাদুকাটা নদী,সুনামগঞ্জ
তারিখ: ৩০ শে আগস্ট ২০২৩
এই যাদু কাটা নদী পাড় দেয়ার সময় নদীর মাঝে একটি জায়গাতে একটু বেশি পানি থাকার কারণে সেই জায়গাতে ছোট একটি কাঠের ডোলংয়ের এর ব্যবস্থা ছিলো। আমার দাদা কোন কার পলাশ কাকা একই মোটরসাইকেলে ডেলং পার হতে গিয়ে প্রায় পড়ে যেতে বসেছিলো পানির ভেতরে। গাড়ির পেছন থেকে পলাশ কাকা নেমে পড়াতে অল্পের জন্য পড়তে হয়নি পানির ভেতরে। এমন জায়গাতে বাইকে করে ডাবল যাওয়াটা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: জাদুকাটা নদী,সুনামগঞ্জ
তারিখ: ৩০ শে আগস্ট ২০২৩
আমি দেখলাম জাদুকাটা নদীর এই পথ দিয়ে বেশ ভালোই মানুষের চলাচল হয়। এসব নারী-পুরুষ শিশুরা বেশ কষ্ট করে প্রতিদিন এভাবেই চলাচল করে। ছোটই নদীতে যদি একটি ব্রীজ হতো তাহলে সবার জন্য বেশ উপকার হতো। আর এসব পর্যটন এলাকাতে যদি যাতয়াত ব্যবস্থা ভালো হয় তাহলে পর্যটকদেরও ভ্রমণ করতে বেশ সুবিধা হতো। এই নদীটা পুরুষ মানুষের জন্য পার দেওয়া একটু সহজ হলেও মহিলাদের জন্য বেশ কষ্টের হয়।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: জাদুকাটা নদী,সুনামগঞ্জ
তারিখ: ৩০ শে আগস্ট ২০২৩
আমি আগেই বাইক থেকে নেমে জুতা হাতে করে খালি পায়ে হেঁটে নদী পার হচ্ছিলাম। এই নদীটা পার হতে বেশ রোমাঞ্চকর লাগছিলো। এর আগে নদী পার হওয়ার কয়েকটি অভিজ্ঞতা থাকলেও এই অভিজ্ঞতাটা ছিলো অ্যাডভেঞ্চার। যতই নদী পাড় দিয়ে আমরা সামনের দিকে অগ্রসর ছিলাম ততই বেশ ভালো লাগতেছিল কারণ নদী পাড় দিলেই মেঘালয় পাহাড় অনেক কাছে থেকে দেখা যাবে।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: জাদুকাটা নদী,সুনামগঞ্জ
তারিখ: ৩০ শে আগস্ট ২০২৩
এই জাদুঘাটা নদী পার হতে আমাদের মাথাপিছু ১০ টাকা করে নিয়েছিল। নদী পার হওয়ার সময় ১০ টাকার সুবিধা পেয়েছি এক জায়গাতেই সেটা হলেও ডোলং পার হওয়ার সময়। আমরা যেহেতু পাঁচজন ছিলাম তাই আমাদেরকে মোট ৫০ টাকা দিতে হয়েছিলো। এই নদীটা পার দিতে আমাদের ১৫ মিনিট মতো সময় লেগেছিলো। যদিও নদীটির প্রস্থ ৬০০ থেকে ৭০০ মিটার মতো হবে তারপরেও নদী পার হওয়ার সময় অনেক সাবধানতা অবলম্বন করতে হচ্ছিলো। এই ছোট্ট জাদুকাটা নদীটি বাঁধামুক্তভাবে পার হতে পেরে বেশ ভালো লাগছিলো। যদি আবার কখনো সময় হয় ইচ্ছা আছে সুনামগঞ্জের এসব জায়গাগুলোতে ভ্রমণ করার।
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
![witness_proxy_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRXkkCEbXLYwhPEYqkaUbwhy4FaqarQVhnzkh1Awp3GRw/witness_proxy_vote.png)
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
আসলেই জাদুকাটা নদীটা অ্যাডভেঞ্চার ছিল। চারিপাশের প্রকৃতির সৌন্দর্যের সাথে নদী পারাপারের মুহূর্তটা বেশ দারুন ছিল। বাইক নিয়ে পারাপারের সময় বাইক তো কিছু জায়গায় গিয়ে ডুবে এগিয়ে যাচ্ছিল। বেশ সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করেছিলাম।
এরকম বাইক নিয়ে ট্রাভেল মাঝে মাঝে করলে বেশ ভালই হয়। এই জায়গাটিতে আমার আবার যাওয়ার ইচ্ছা আছে যদি তুমি সহমত থাকো তাহলে অবশ্যই তোমার সাথেই যাবো আবার। অনেক ধন্যবাদ বন্ধু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
সিলেট ভ্রমণটা আপনার জীবনের সব থেকে বড় একটা ভ্রমণ ছিল বোঝা যাচ্ছে কারণ অনেকগুলো পর্ব এর আগেও দেখেছি, আরো একটি নতুন পর্ব নিয়ে আপনি আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন দেখে ভালো লাগলো। জাদুকাটা নদী পারাপার করার মুহূর্তে খুবই সুন্দর একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন বোঝাই যাচ্ছে যদিও খুব একটা বেশি পানি ছিল না তবে পারাপার হতে অনেকটাই বিপাকে পড়েছিলেন বোঝাই যাচ্ছে, তারপরেও স্বাভাবিকভাবেই পার হয়ে গিয়েছিলেন। আপনার এই অ্যাডভেঞ্চারের মুহূর্তটা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ভাই সিলেট ভ্রমণটা আমার জীবনের সবথেকে বড় ভ্রমন ছিলো। এডভেঞ্চার জাদুকাটা নদী পারাপারের সুন্দর মুহূর্ত আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ভ্রমণ পোষ্টের ফটোগ্রাফি গুলা দেখতে এবং ভ্রমণ পোস্টের গল্প শুনতেও আমার অনেক ভালো লাগে।
মনে হয় যেন আমিও সাথে ছিলাম অনুভূতিটা এত ভালো লাগে।
সিলেট ভ্রমণটা সত্যি আপনাদের দুর্দান্ত কেটেছে।
আজকের ভ্রমণ পর্ব টাও খুব ভালো উপভোগ করলাম।
ভাই সেরকম সময় হলে অবশ্যই এই জায়গাটিতে গিয়ে ঘুরে আসবেন আশা করি অনেক ভালো লাগবে। ভ্রমণের মুহূর্ত আপনাদের সাথে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাই। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
প্রথমেই বলি নদীটার নাম আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে জাদুকাটা। এরপর নদীর সার্বিক পরিবেশ অত্যন্ত চমৎকার ছিল। সবথেকে যেটা বেশি ভালো লেগেছে নদীর উপর ছোট্ট একটা বাঁশের ব্রিজের মতো দেখলাম। আর আপনারা বাইক নিয়ে নিঃসন্দেহে চমৎকার একটি অ্যাডভেঞ্চার করেছেন। আসলে বন্ধুবান্ধব সাথে থাকলে এরকম অ্যাডভেঞ্চার গুলো ভীষন আনন্দ দেয়। সব মিলিয়ে আপনার পোস্টটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ ভাই চমৎকার আমাদের সাথে উপস্থাপন করার জন্য।
আপনার মতো আমার কাছেও এই নদীটার নাম যখন শুনেছিলাম বেশ ভালো লেগেছিল। নদী পার হওয়ার মুহূর্ত পুরো অ্যাডভেঞ্চারের মতো ছিল ভাই। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সুনামগঞ্জের পোস্ট গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনাদের ভ্রমণ কাহিনী পড়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছি সুনামগঞ্জ সম্পর্কে। এভাবে লেকের পাশ দিয়ে বাইক নিয়ে ঘুরতে দারুন অনুভূতি কাজ করে। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
প্রকৃতির মাঝে এরকম ঘোরাফেরা করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমার ভ্রমণ কাহিনী পড়ে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাই।।সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
সত্যিই অ্যাডভেঞ্চার ছিল জাদু কোটা নদী পার হতে যাওয়ার মুহূর্তটা। যদিও অনেক কষ্টের তবুও অনেক অভিজ্ঞতা এবং আনন্দের ছিল। এই ধরনের ঝামেলা এই জায়গাতে কম বেশি সবারই সেই মুহূর্তে পড়তে হয়। পরিবেশটা অনেক সুন্দর ছিল উপভোগ্য । ভালো লাগলো আপনার সেই অ্যাডভেঞ্চার গল্প পড়ে ।এত সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
সত্যি বলতে এই নদীটা পার হতে একটু কষ্ট হয়েছিল তারপরেও নদী পার হওয়া মুহূর্তটা অ্যাডভেঞ্চারের মতো লেগেছে আমাদের কাছে। অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
বেশ সুন্দর একটি জায়গায় ঘুরতে গিয়েছেন। নদীর নামটা জাদু কাটা শুনে আরো ভালো লাগলো। এর আগে মনে হয় না এই নদীর নাম শুনেছি। তার থেকেও ভালো লাগলো কাঠের ডোলংয় দেখে। কারণ মাঝখানে হালকা কিছু পানি বেশি থাকার কারণে খুব ছোট ভাবে তৈরি করেছে। তাছাড়া চারপাশের পরিবেশটাও বেশ সুন্দর দেখাচ্ছে। মনে হচ্ছে বেশ মজা করলেন ঘুরতে গিয়ে।
হ্যাঁ আপু নদীর চারপাশের পরিবেশটা অনেক সুন্দর। আমিও এই এখানে ভ্রমণের আগে এমন নাম কখনো শুনেছিলাম না। আমার কাছেও এই নদীর নামটি বেশ ভালো লেগেছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
বেশ সুন্দরভাবে জাদুকাটা নদীর তীরে ঘুরতে গেলেন। আমাদের বাড়ির পাশেও এরকম একটি ফেনী নদী আছে। ওখানেও একটি কাঠের ব্রিজ তৈরি করেছে। আপনার পোষ্টের মধ্যে নদীর পাশে ছোট্ট ব্রিজ টা অনেক ভালো লাগলো দেখে। বেশ ভালো ঘোরাঘুরি করলেন বাইক নিয়ে। সুন্দরভাবে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।