"গরম গরম চিতই পিঠা আর ভাপা পিঠা খাওয়ার অনুভূতি"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ-২রা ফেব্রুয়ারি,শুক্রবার,২০২৪ খ্রিঃ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ছবিকে একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আমি আছি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি বেশ কিছুদিন হলো গ্রামের বাড়ি থেকে ঢাকাতে এসেছি ঢাকাতে আসার পরে কক্সবাজারের আর বান্দরবান ট্যুরে গিয়ে মনটা বেশ ফ্রেশ করে নিয়েছি। আমি বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে অনেক বেশি পছন্দ করি আবার এদিকে মজার মজার খাবার খেতেও ভীষণ ভালো লাগে আমার কাছে। এক কথায় ঘুরে বেড়ানো আর খাওয়া দাওয়া।
এই দুইটাই আমার কাছে সব থেকে প্রিয় লাগে। আমার যখন ক্ষুধা লেগে যায় তখন আমার মাথা ঠিক থাকে না, যেভাবেই হোক খাবার খেতেই হবে এমনটা মনে হয়। আরেকবার খাবার খাওয়া হয়ে গেলে দুনিয়াটা তখন অনেক ঠান্ডা মনে হয়। আজকে সারাদিন ইউনিভার্সিটিতে ক্লাস করে বেশ ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম। যদিও দুপুরবেলাতে ক্যান্টিন থেকে দুপুরের লাঞ্চ করেছিলাম। তারপরেও বাসায় আসতে আসতে একটু রাত হওয়াতে বেশ ক্ষুধা লেগে গিয়েছিলো।
আবার এদিকে বাসায় ফোন দিয়ে জানতে পারলাম যে, বাসাতে এখনো রান্না হয় নাই। আজকে রাতে স্পেশাল রান্না হবে আর সেই স্পেশাল রান্না হলো হাঁসের মাংসের রেসিপি তৈরি করা হবে। আমার কাছে হাসির মাংস রেসিপি সব থেকে বেশি ভালো লাগে। কিন্তু এদিকে ক্ষুধা লেগে গিয়েছে তাই কিছু একটা তো বাইরে থেকে খেয়ে বাসায় আসতে হবে। আমি আর আমার বন্ধু রাহুল একসাথেই ইউনিভার্সিটিতে ক্লাস করি এবং একসাথে যাওয়া আসা করি বাইকে। আসার সময় আমাদের বাসা পাওয়ার আগেই ফুটপাতের একটি পিঠার দোকানে সামনে বাইক থামিয়ে চিতই পিঠার অর্ডার দিলাম।
যদিও এই চিতই পিঠা খাইলে আমার প্রচুর পরিমাণে গ্যাসের সমস্যা হয় তার পরেও ভীষণ ভালো লাগে এই পিঠা। বাসায় যখন থাকি মাঝেমধ্যেই সন্ধ্যার পরে এসে এখান থেকে চিতই পিঠা খেয়ে যায় যদিও চিতই পিঠা খাওয়ার পরেই ফার্মেসি থেকে আবার গ্যাসের বড়ি কিনে খেতে হয় তারপরেও চিতই পিঠা খাওয়া বাদ হয় না। এককথায় যাই হোক খাওয়া চলবেই। তারপর পিঠার দোকানদার একটু সময় নিয়ে গরম গরম সুন্দর দুটি চিতই পিঠা তৈরি করে দিলো।
গরম গরম চিতই পিঠা বাটিতে করে হাতে পাওয়ার পরে ছয় রকমের ভর্তা অল্প অল্প করে নিলাম। তারপর খাওয়া শুরু করতেই একটি ছোট পথ শিশু এসে আমার বন্ধু রাহুলের কাছে কিছু একটা চাচ্ছিলো আমি আবার একটু দূরে ছিলাম তো বন্ধু রাহুলকে হাত দিয়ে ইশারা করলাম যে, টাকা চাচ্ছে নাকি খাইতে চাচ্ছে? তখন বন্ধু রাহুল বলল যে, টাকা চাচ্ছে। আমি তখন বন্ধুর রাহুলকে বললাম যে, টাকা না দিয়ে একটা গরম গরম চিতই পিঠা খিওয়াই ভালো হবে।
তখন সাথে সাথেই আমি দোকানদার কে বললাম যে, আমাদের আর একটা চিতই পিঠা লাগবে গরম গরম। তখন দোকানদার আবার আরেক একটু সময় নিয়ে এ পথ শিশুর জন্য গরম গরম পিঠা তৈরি করে দিলো। এই পথ শিশুর বয়স হবে আনুমানিক সাত বা আট বছর মতো। যাইহোক বাচ্চাটিকে পিঠা খাওয়াতে পেরে মনের কাছে বেশ ভালো লাগছিলো। সত্যি বলতে কিছু কিছু সময় আছে যখন নিজে খাবার থেকে অন্যকে খাইয়ে মনের কাছ থেকে অনেক সুখী হওয়া যায়।
যাইহোক আমি আর আমার বন্ধু রাহুল বেশ মজা করেই চিতই পিঠা খেলাম। তবে চিতই পিঠা খাওয়ার সময় আরেকটি ঘটনা ঘটেছিলো। চিত পিঠা খাওয়ার সময় আমরা যে, ৬ পদের ভর্তা নিয়েছিলাম। আর এই ছয় পদের ভর্তার ভেতরে ছিল সরিষা ভর্তা। আমি আর আমার বন্ধু রাহুল পিঠার সাথে এই সরিষা ভর্তা নিয়ে খাওয়ার পরে দুজন দুজনের দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রয়েছি। আর এদিকে পুরো কান আর মাথা গরম হয়ে চোখ দিয়ে দুজনের জল পড়া শুরু হয়ে গেলো। সরিষা ভর্তার যে, এত ঝাজ হয় আগে জানতাম না।
তারপর তাড়াতাড়ি আবার পিঠার দোকানদার কে বললাম যে, আমাদের দুইটা ভাবা পিঠা দেন। তখন দোকানদার একটু সময় নিয়েই গরম গরম দুটো সুন্দর ভাপা পিঠা তৈরি করে দিলো। আহ্ গরম গরম ভাপা পিঠা খাওয়ার পরে বেশ ভালো লাগছিল। কারণ চিতই পিঠা খেয়ে সরিষার ঝাঁজে কান মাথা পুরোই গরম ছিলো। তারপর ভাপা পিঠা খাওয়া শেষ করে দোকানদারকে টাকা পরিশোধ করে আবার বাইকে করে বাসায় চলে আসলাম। সত্যি শীতের দিনে গরম গরম চিতই পিঠা আর ভাপা পিঠা খাওয়ার অনুভূতি দারুন ছিলো।
পোস্টের ছবির বিবরন
ডিভাইস | স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪ |
---|---|
ক্যামেরা | ১০৮ মেগাপিক্সেল |
তারিখ | ২রা ফেব্রুয়ারী ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ |
লোকেশন | মোহাম্মদপুর,ঢাকা |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
![witness_proxy_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRXkkCEbXLYwhPEYqkaUbwhy4FaqarQVhnzkh1Awp3GRw/witness_proxy_vote.png)
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
চিতই পিঠা আমারও খুব পছন্দের একটি পিঠা আর এই পিঠা খাওয়া এবং ভাপা পিঠা খাওয়ার ছবি ও বর্ণনা পড়ে অনেক ভালো লাগলো।আর বন্ধুর সঙ্গে পিঠা খাওয়ার মজাটা একটু ব্যতিক্রম হয়ে থাকে।
হ্যাঁ আপু সত্যি বলেছেন বন্ধুর সাথে পিঠা খাওয়ার মজাটা সবসময়ই অনেক ব্যতিক্রম হয়। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আসলে শীতের সময় চিতই পিঠা আর ভাপা পিঠার মতো ঐতিহ্যবাহী পিঠাগুলো খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনার চিতই পিঠা এবং ভাপা পিঠা খাওয়ার অনুভূতির কথা গুলো জানতে পেরে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলে এ ধরনের পিঠার স্বাদ অসাধারণ। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শীতের সময় চিতই পিঠা এবং ভাপা পিঠা খাওয়ার অনুভূতি সব সময় অনেক বেশি সুন্দর হয়। এই দুইটি পিঠা অনেক বেশি পছন্দ করি আমি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
দুই বন্ধু মিলে বেশ ভালোই মজা করে চিতই পিঠা এবং ভাপা পিঠা খেয়েছিলেন জেনে খুব ভালো লাগলো। পথ শিশুকে টাকা না দিয়ে আপনারা চিতই পিঠা খাইয়েছিলেন জেনে আরো ভালো লেগেছে। চিতই পিঠা খেতে পেরে বাচ্চাটা নিশ্চয়ই অনেক খুশি হয়েছিল। সরিষার ভর্তা আমার কখনো খাওয়া হয়নি, যার কারণে এটার মধ্যে ঝাঁজ আছে কিনা জানা নেই। তবে তবে যাই হোক, চিতই পিঠা খাওয়ার পরে গরম গরম ভাপা পিঠা খাওয়ার মজাটাই নিশ্চয়ই আলাদা ছিল।
হ্যাঁ আপু দুই বন্ধু মিলে বেশ মজা করেই চিতই পিঠা এবং ভাপা পিঠা খেয়ে ছিলাম। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
শীতের সময় চিতই পিঠা এবং ভাপা পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা দুই বন্ধু মিলে বেশ মজা করে চিতই পিঠা খেয়েছেন। এবং বেশ কয়েক পদের ভর্তা দিয়ে। যাইহোক খাওয়ার মঝখানে আবার একটি পথ শিশুকেও পিঠা খাইয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। চিতই পিঠা আমারও খেতে বেশ ভালো লাগে ভর্তা দিয়ে। আপনার পিঠা খাওয়ার অনুভূতি পড়ে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। এত সুন্দর অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
চিতই পিঠা আপনিও ভর্তা দিয়ে খেতে ভালোবাসেন জেনে খুশি হলাম আপু। আমার পিঠা খাওয়ার অনুভূতি পরে বেশ ভালো লেগেছে খুবই ভালো ব্যাপার। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আপনি এবং আপনার বন্ধু রাহুল মিলে খুব মজা করে পিঠা খেলেন। শীতল পিঠা খাওয়া এবং ভাপা পিঠা খাওয়া মজা আলাদা আলাদা। শুনে ভালো লাগলো ৬ রকমের ভর্তা দিয়ে পিঠা খেলেন। তার চেয়ে ভালো লাগলো পথ শিশুকে টাকা না দিয়ে পিঠা খাওয়ালেন। নিশ্চয়ই শিশুটি পিঠা খেয়ে খুব খুশি হয়েছে। এবং খুব সুন্দর করে শীতল পিঠা এবং ভাপা পিঠা খাওয়ার পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
ছয় রকমের ভর্তা দিয়ে চিতই পিঠা খাওয়ার অনুভূতি অনেক সুন্দর ছিল। পথশিশুকে খাওয়াতে পেরে সত্যি অনেক ভালো লাগছিল আপু। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
গরম গরম পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। আমি নিজেও মাঝেমধ্যে বাজারে গেলে এই পিঠাগুলো খেয়ে থাকি। তবে আপনি আপনার বন্ধুকে নিয়ে শীতল পিঠা ভাপা পিঠা খুব মজা করে খেয়েছেন। যদিও একটি শিশুকেও আপনারা পিঠা খাওয়ালেন। যাইহোক খুব মজা করে পিঠা খেয়েছেন তা আমাদের মাঝে সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন।
হ্যাঁ ভাই গরম গরম পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনিও মাঝেমধ্যে বাজারে গেলে এ ধরনের পিঠা খেয়ে থাকেন জেনে বেশ ভালো লাগলো ভাই। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
খিদা আপনার সহ্য হয় না তাই বাড়ির হাঁসের মাংসের জন্য ওয়েট না করে রাস্তার পাশ থেকে কিছু চিতই পিঠা খেয়ে নিয়ে ভালো করেছে।এতে করে আপাততের জন্য খুদাটা কন্ট্রোলে থাকবে। তো আপনারা চিতই পিঠা খেতে খেতে একটা বাচ্চা এসে আপনাদের কাছে টাকা চাওয়াতে আপনি ওকেও চিতই পিঠা খাওয়ালেন জেনে ভালো লাগলো। যাইহোক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে শীতের পিঠা খাওয়ার এই সুন্দর মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।
শীতের ভেতরে ভাপা পিঠার চিতই পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
চিতই পিঠা ও ভাপা পিঠা ভীষণ মজাদার পিঠা আমার তো খুব ভালো লাগে এই পিঠা গুলো।চিতই পিঠা এবার খেলেও ভাপা পিঠা খাওয়া হয়নি এখনো।পথশিশুকে গরম গরম পিঠা খাওয়ালেন জেনে খুব ভালো লাগলো।ধন্যবাদ সুন্দর পিঠা খাওয়ার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য।
এই দুইটি পিঠা আপনার কাছে অনেক প্রিয় যেন বেশ ভালো লাগলো দিদি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।