"পদ্মা নদীর পাড়ে অ্যাডভেঞ্চার পিকনিক"

in আমার বাংলা ব্লগ4 months ago


হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক

আজ- ২৯শে ফেব্রুয়ারি,বৃহস্পতিবার,২০২৪ খ্রিঃ

আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্যসদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।



কভার ফটো

1000066854.jpg

কয়েকটি ছবিকে একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।



আমি আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। কয়েকদিন হলো ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে এসে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করছি। গ্রামীণ প্রকৃতি সবসময়ই আমাকে মুগ্ধ করে। আমাদের অনেকদিন ধরেই ইচ্ছা ছিল যে, পদ্মা নদীর পাড়ে পিকনিক করার। যদিও এর আগে একবার এই জায়গাতে পিকনিক করেছিল আমাদের গ্রুপটা তবে এসে সময়টাতে আমি উপস্থিত ছিলাম না। তাই এবারে এ ধরনের অ্যাডভেঞ্চার পিকনিক করতে বেশ অপেক্ষায় ছিলাম। সাধারণত প্রতিবার বাড়িতে এসে পাড়া বা গ্রামে পিকনিক পড়ে থাকি কিন্তু এবারে বাড়িতে এসে আমাদের পিকনিকের স্পট ছিল সম্পূর্ণ এই আলাদা। আমাদের পিকনিকের স্পট ছিল পদ্মা নদীর পাড়। যাই হোক আমি এখন পদ্মা নদীর পাড়ে অ্যাডভেঞ্চার পিকনিক করার অনুভূতি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।

20240227_162509-01.jpeg

20240227_155218-01.jpeg

প্রথমে আমাদের পিকনিক করার কথা ছিল সোমবারে কিন্তু কিছু অসুবিধার কারণে আমরা পিকনিকের ডেট পরিবর্তন করে মঙ্গলবারে করি। তারপর মঙ্গলবারের দিনে বিকাল তিনটার দিকে আমরা সবাই মিলে ভবানীগঞ্জ বাজারে একত্রিত হই। যেহেতু আমরা পদ্মা নদীর পাড়ে পিকনিক করবো তাই বেশি কিছু না করে শুধুমাত্র ডিম খিচুড়ি আর আলু ভর্তা দিয়ে পিকনিক করার সিদ্ধান্ত নিই। তারপর আমাদের পিকনিকে যা যা প্রয়োজনীয় মোটামুটি সব কিছু বাজার থেকে কিনে নিই।

20240227_155018.jpg

আমরা ভবানীগঞ্জ বাজার থেকে তিনটি বাইক নিয়ে পদ্মা নদীর পাড়ের দিকে আমাদের যাত্রা শুরু করি। আমাদের ভবানীগঞ্জ বাজার থেকে পদ্মা নদীর পাড়ের দূরত্ব মোটামুটি ৫ কিলোমিটার মতো। যদিও পাঁচ কিলোমিটার বেশি রাস্তা না তার পরেও শুকনো নদীর ভেতর দিয়ে বাইক রাইড করা বেশ কঠিন কাজ। নদীর ভেতরে রাস্তায় এত পরিমাণ ধুলা যেটা আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না। আমি বাইক ড্রাইভ পড়ছিলাম তাই আমার কাছে ধুলার ফটোগ্রাফি গুলো নেই আমার বন্ধুদের কাছে আছে সেগুলা আপনারা তাদের পোস্টে দেখতে পাবেন। এটা হচ্ছে আমার বন্ধু হাসান আমার বাইকের পেছনে ছিল পুরো ধুলাতে ভরে গেছে শরীর।

20240227_155226.jpg

আমরা যে রাস্তা দিয়ে পদ্মা নদীর পাড়ে এসেছিলাম এ রাস্তা পুরোটাই মাটির রাস্তা ছিলো। আর অর্ধেকের বেশি রাস্তার উপরে প্রায় হাফ-পির মত ধুলার আস্তরণ ছিলো। এরকম রাস্তায় বাইক ড্রাইভ করাটা সত্যিই অনেক বেশি কষ্ট কার এবং অ্যাডভেঞ্চার। সে সকল বাইকপ্রেমিক অফরোডিং পছন্দ করেন তাদের জন্য এই রাস্তাটা বেশ উপযুক্ত। পদ্মা নদীর ভেতরের পাশ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে আমাদেরকে আধা ঘন্টারও বেশি সময় লেগেছিলো।

20240227_162807-01.jpeg

আমরা পদ্মা নদীর পাড়ে এসে প্রথমেই আমাদের পিকনিকের উপযুক্ত স্পট খুঁজলাম। আমরা পদ্মা নদীর পাড়ে বড়ই গাছের নিচে একটি সুন্দর স্পট পেয়েছিলাম। আর সেখানেই আমরা আমাদের চুলা কেটে নিই মাটির উপর। আমাদের চুলার ঝিক হিসাবে ব্যবহার করেছিলাম বড় বড় তিনটি মাটির ঢিল। যেহেতু আমরা পদ্মা নদীর পারে পিকনিক করতে গিয়েছিলাম তাই আমাদের আশেপাশে কোন টিউবয়েল ছিল না তাই আমরা পদ্মা নদীর জল দিয়েই আমাদের রান্নার কাজ করি।

20240227_173050.jpg

20240227_180719-01.jpeg

আর আমরা যেহেতু রান্নার জন্য কোন খড়ি নিয়ে এসেছিলাম না তাই পদ্মা নদীর পাড়ে পড়ের মৃত লতাপাতা গাছ আর কলা গাছের মৃত পাতা, মৃত কাশবন দিয়ে আমরা রান্নার কাজ চালাই। আমরা প্রথমে চুলাতে আলু এবং ডিম সিদ্ধ করে নিন। তারপর খিচুড়ি রান্না শুরু করি। এই অ্যাডভেঞ্চার পিকনিকের রান্না করার মেইন দায়িত্বে আমি ছিলাম। যাইহোক প্রথমে কিছুই রান্না করার পরে তারপর ডিমের ভুনা করলাম।

20240227_175051-01.jpeg

তারপর রান্না শেষ করার পরে এখন খাওয়ার পালা। কিন্তু আমরা খাওয়ার জন্য কোন প্লেট কিনে নিয়ে গিয়েছিলাম না। পদ্মা নদীর পাড় থেকে একটু দূরে কলাবাগান ছিল সেখানে আমার বন্ধু রিপন আর রাসেলকে পাঠালাম কলাপাতা কেটে আনার জন্য। বন্ধু রিপনার রাসেল বাইকে করে কলাবাগান থেকে বেশ কয়েকটি কলাপাতা কেটে নিয়ে আসলো। তারপর সে কলা পাতাগুলো পদ্মা নদীর পানি দিয়ে বেশ সুন্দরভাবে ধুয়ে নিলাম।

20240227_182424-01.jpeg

তারপর বড় বড় চার পাঁচটা কলাপাতা এক জায়গায় করে ডেগচি ভরা খিচুড়ি ছড়িয়ে নিলাম। প্রথমে আলু ভর্তা দিয়ে খিচুড়ি খাওয়ার পরে তারপর কড়াই ধরা ডিমের ভুনা খিচুড়ির উপর দিয়ে ছরিয়ে নিলাম। সবাই মিলে একসাথে এভাবে কলা পাতায় খিচুড়ি খাওয়ার মজাই আলাদা। পদ্মা নদীর পাড়ে খাওয়া-দাওয়া শেষ করতে করতে আমাদের রাত হয়ে গেছিলো। তারপর আমরা খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আবার ভবানীগঞ্জ বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দিই। আমাদের পদ্মা নদীর পাড়ের পিকনিকটা পুরোই অ্যাডভেঞ্চার ছিলো।



পোস্টের ছবির বিবরন

ডিভাইসস্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
ক্যামেরা১০৮ মেগাপিক্সেল
তারিখ২৭ শে ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিঃ
লোকেশনকুষ্টিয়া


প্রিয় বন্ধুরা,

আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।



আমি কে !

20230826_112155.jpg

আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@aongkon



VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png
OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

standard_Discord_Zip.gif

Sort:  
 4 months ago 

খুবই ভালো লাগলো ভাই আপনার এই পোস্টটি পড়ে। আসলে পদ্মা নদীর পাড়ে এরকম পিকনিক করার মজাই আলাদা। ২০১৮ সালে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে শিলাইদহ পদ্মা নদীর পাড়ে শেষবার এরকম পিকনিকে অংশগ্রহণ করেছিলাম আমার বন্ধুদের সাথে। যাহোক আজকে আপনার এই পিকনিকের পোস্টটি আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লাগলো।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

হ্যাঁ ভাই পদ্মা নদীর পারে এরকম পিকনিক করার মজাই আলাদা। আপনিও বেশ আগে এরকম পিকনিক করেছিলেন পদ্মা নদীর পারে জেনে বেশ ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।

 4 months ago 

ভাইয়া,খুব হাসি পেল আপনার বন্ধুকে ধুলায় মাখা দেখে। মনে হচ্ছে তাকে যেন ধুলোতে গড়িয়ে নিয়েছেন,হাহাহা।যাইহোক মজা বাদ দেই,নদীর পাড়ে পিকনিকের আইডিয়া দারুণ ছিল।এই এডভেঞ্চার এর জন্য ভালোই কষ্ট হয়েছে আপনাদের। কিন্তু আনন্দটা নিশ্চয়ই তার থেকে বেশি ছিল।কলাপাতায় খিচুড়ি নিয়ে নদীর পাড়ে বসে খাওয়ার মজাটা আমি উপভোগ করতে না পারলেও বুঝতে পারছি।

 4 months ago 

হ্যাঁ আপু আমরা যে জায়গাতে পিকনিক করেছিলাম সেখানে যেতে আমাদের বেশ কষ্ট হয়েছে তবে আমরা অনেক বেশি মজা পেয়েছি। প্রায় অর্ধেক রাস্তা হাফ ফিট পর্যন্ত ধুলার আস্তরণ। আর এই রাস্তা দিয়ে বাইক নিয়ে গেলে কিরকম হবে বুঝতেই পারছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

 4 months ago (edited)

প্লেট না নিয়ে গিয়ে বেশ ভালোই হয়েছে ভাইয়া। কলার পাতায় খেয়েছেন দেখে ভালো লাগলো। আর সবাই মিলে এভাবে খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আপনারা সবাই মিলে অনেক আনন্দ করেছেন বুঝতে পারছি। বেশ ভালো লেগেছে আপনার পোস্ট পড়ে।

 4 months ago 

আসলেই আপু সবাই মিলে একসাথে কলায় পাতায় খাওয়ার মজাই আলাদা। সত্যি বলতে মনে হচ্ছিল যেন আমরা সবাই শৈশবে ফিরে গিয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

 4 months ago 

যে কোনো নদীর পাশে পিকনিক করতে ভীষণ ভালো লাগে। আমরাও গ্ৰামে থাকতে এভাবে বন্ধ বান্ধব মিলে পিকনিক করতাম। সবাই মিলে পিকনিক করার মজাই আলাদা। তবে আপনার বন্ধুর অবস্থা ধুলো বালিতে খারাপ হয়ে গেছে। পোস্টটি পরে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 4 months ago 

আপনারাও গ্রামে থাকতে এভাবে বন্ধুবান্ধব মিলে পিকনিক করতেন জেনে বেশ ভালো লাগলো ভাই। আসলে প্রচন্ড ধুলার ভিতর বাইক চালিয়ে এসেছি তো তাই এই অবস্থা। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

দারুন একটি মুহূর্ত ছিল। সবাই মিলে বেশ সুন্দর করে পিকনিক করলেন। আসলেই পিকনিক করে খাওয়ার কি করলেন সেই বিষয়টা বড় বিষয় না। সবাই নিয়ে এত আনন্দ করে পিকনিক করলেনসেটা হচ্ছে সবচেয়ে আনন্দের বিষয়। কলা পাতায় সবাই এক সাথে খাওয়া দাওয়া করলেন। অনুভূতিটা পড়ে খুব ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই সবাইকে।

 4 months ago 

আসলেই আপু সবাই মিলে এভাবে একসাথে পিকনিক করলে অনেক বেশি মজা হয়। গ্রামে আসলেই চেষ্টা করি সব সময় এভাবে একসাথে পিকনিক করার জন্য। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

সবাই মিলে পিকনিক করার মজাই আলাদা। আর যদি হয় পদ্মা নদীর কাছে তাহলে তো কথাই নেই। এভাবে কলাপাতায় সবাই মিলে খেতে বেশ ভালো লাগে।ছবি গুলো দেখে ই বেশ ভালো লাগছে।সব মিলে বেশ মজাই করেছেন মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে

 4 months ago 

হ্যাঁ আপু পদ্মা নদীর পারে সবাই মিলে এ পিকনিকে অনেক মজা করেছি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 
 4 months ago 

আসলে বন্ধু বান্ধবদের সাথে এভাবে পিকনিক করার মজাই আলাদা। আমরাও একসময় ক্রিকেট খেলার মাঠেই পিকনিক করতাম এবং খাওয়া দাওয়া করে আবারও ক্রিকেট খেলা শুরু করতাম। পদ্মা নদীর পাড়ে এতো চমৎকার একটি জায়গায় আপনারা পিকনিক করেছেন,দেখে সত্যিই খুব ভালো লাগলো। কলাপাতার উপরে খাবার খাওয়ার ব্যাপারটা ইউনিক লেগেছে আমার কাছে। খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে দারুণ লেগেছিল। সবমিলিয়ে এককথায় দুর্দান্ত সময় কাটিয়েছেন আপনারা। যাইহোক এতো চমৎকার মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago (edited)

গ্রামে গিয়ে এমন পিকনিক করার মজাই আলাদা। আপনারাও একসময় এরকম পিকনিক করতেন জেনে বেশ ভালো লাগলো ভাই। আমরা পিকনিকে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছিলাম। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.14
JST 0.030
BTC 58752.84
ETH 3153.55
USDT 1.00
SBD 2.44