ভ্রমণ:- "বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু"

in আমার বাংলা ব্লগlast month


হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক

আজ- ১৪ ই জুলাই , রবিবার, ২০২৪ খ্রিঃ

আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্যসদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।



কভার ফটো

1000104609.jpg

কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।



আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রতিনিয়ত আপনাদের সামনে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনারা অনেকে জানেন যে, আমি গত বছরে আগস্ট মাসের শেষের দিকে সিলেটে ভ্রমণে বেরিয়েছিলাম। এই ভ্রমণটা আমার জীবনের সবথেকে বড় একটি ভ্রমণ ছিলো। আর এই ভ্রমণ থেকে আমি অনেক জ্ঞানলাভ করতে পেরেছি। আসলে মানুষের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক সুস্থতার ও প্রয়োজন হয় আর মানসিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন বেশি বেশি ভ্রমণ করা আর জ্ঞান লাভ করা। এর আগে আমি সুনামগঞ্জ মিনি কক্সবাজার ভ্রমণ, পদ্মবিল ভ্রমণ, ফ্লাওয়ার গার্ডেন ভ্রমণ, সুনামগঞ্জের হাওর বিলাস ভ্রমণ, শিমুলবাগান ভ্রমণ ১ম ও ২য় পর্ব, অ্যাডভেঞ্চার জাদুকাটা নদী ভ্রমণ সুনামগঞ্জের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের খোঁজে ১ম পর্ব, ২য় পর্ব, ৩য় পর্ব‌ও ৪র্থ পর্ব, সুনামগঞ্জের নীলাদ্রি লেক- ১ম পর্ব ও ২য় পর্ব, সুনামগঞ্জের লাকমাছড়ার পথে ও "সুনামগঞ্জের লাকমাছড়া ভ্রমণ-১ম পর্ব, ২য় পর্ব, শেষ পর্ব, "সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ শুরু" ও টাঙ্গুয়ার হাওর ও মেঘালয় পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য, টাঙ্গুয়ার হাওরে ওয়াচ টায়ারের উদ্দেশ্যে, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের উদ্দেশ্যে-১ পর্ব, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট মাজার ঘাটে পৌঁছালাম, "ডিঙি নৌকা নিয়ে রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের উদ্দেশ্যে", রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের সৌন্দর্য, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের গহীনে মায়াবী সৌন্দর্য, "রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট ভ্রমণ শেষ করলাম", সিলেট ভোলাগঞ্জের সাদা পাথরে পৌঁছালাম", সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র স্নানের প্রস্তুতি, সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্রের স্নানের আনন্দ ও সাদাপাথর ভ্রমণ শেষ করে নৌকা ঘাটের উদ্দেশ্যে, সাদাপাথর ভ্রমণ শেষ করলাম, "সিলেট হাইটেক পার্কে রাত্রিযাপন" আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। আমরা টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ শেষ করে পিসিমনির বাসায় এসে দুই দিন রেস্ট নিয়ে আবার রাতারগুল ও সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র দেখার জন্য ও ভ্রমণ শুরু করেছিলাম। আজকে আমি আপনাদের সাথে "বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু" শেয়ার করবো।

20230903_084656.jpg

আমরা আগের দিন রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট আর ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্র ভ্রমণ শেষ করে সিলেট হাইটেক পার্কে রাত্রি যাপন করেছিলাম। আজকে যেহেতু আমাদের সারাদিন অনেক জায়গায় ভ্রমণ করতে হবে তাই আমরা রাতে খুব সুন্দর করে ঘুমিয়ে নিয়েছিলাম। আজকে আমরা যেসব জায়গাতে ভ্রমণ করবো সেসব জায়গাগুলোর নাম আপনাদের সাথে শেয়ার করি, প্রথমে আমরা যাবো বিছনাকান্দি তারপর সেখান থেকে জাফলং জিরো পয়েন্ট যাবো আর মায়াবী ঝর্ণা দেখে সিলেট শহরে এসে হযরত শাহজালাল মাজার দেখবো।

20230903_085107.jpg

আমরা ভ্রমনের দিনে খুব সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতে চাইলেও উঠতে পারছিলাম না। এর কারণ ছিলো আগের দিনে ভ্রমণের ক্লান্তি। যাইহোক আমরা সকাল আটটার দিকে ঘুম থেকে উঠে পড়েছিলাম। তারপর নিজেরা ফ্রেশ হয়ে খুব দ্রুত রেডি হয়ে গেলাম। আজকে যেহেতু অনেক পথ ভ্রমণ করা লাগবে তাই দুইটা বাইকে চারজনের বেশি যাওয়া সম্ভব নয়। আমরা আজকে যে পথ দিয়ে যাবো সেটা আমাদের একদমই অজানা অচেনা পথ এর আগে কখনোই যাওয়া হয়নি।

20230903_092045.jpg

যাইহোক আমরা হাইটেক পার্ক থেকে দাদাকে বিদায় জানিয়ে রওনা দিলাম বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে। অবশ্য অনেক দাদাকে বিদায় জানানোর আগে আমরা যে, পথ দিয়ে যাবো সেই পথ সম্পর্কে একটু ধারণা নিয়েছিলাম। আর আমরা যেহেতু নতুন তাই আমাদেরকে বলে দিয়েছিলো বিছনাকান্দি যাওয়ার সময় স্থানীয় লোকদের কাছে পথ শুনে যেতে। কারণ গুগল ম্যাপ ধরে গেলে হয়তো কখনো বিছনাকান্দি পৌঁছাবো কিনা সন্দেহ ছিলো। এর আগে অবশ্য আপনাদের কাছে বলেছি গুগল ম্যাপ ঢাকা শহরে কাজ করলেও সিলেটের সব জায়গাতে কাজে লাগে না।

20230903_092538.jpg

তাই আমরা গুগল ম্যাপের উপর নির্ভরশীল না হয়ে স্থানীয় লোকদের কাছে শুনেই বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে যাইতে থাকলাম। আমাদের পথের প্রথম ২০-২৫ কিলোমিটার বেশ ভালো রাস্তা ছিলো তারপর আস্তে আস্তে রাস্তা আর সংকীর্ণ হওয়া শুরু হলো। তার উপর রাস্তায় মহিষের পাল, ভেড়ার পাল, গরুর পাল এগুলো দেখা যায়। আর রাস্তাতে যদি এসব চলাফেরা করে তাহলে বাইক চালানোটা বা যেকোনো ধরনের যানবাহন চালানোটাই বেশ রিক্সের হয়।

20230903_092905.jpg

আমরা যে পথ দিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলাম বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে সেটা মেঘালয় পাহাড় থেকে অবশ্য বেশি দূরের নয় বড়জোর দুই কিলোমিটার হবে। কারন আমরা রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় মাঝেমধ্যে ফাঁকা মাঠের ওপারে মেঘালয় পাহাড় দেখতে পাচ্ছিলাম। আমরা মাঝেমধ্যে যখন মেঘালয় পাহাড় দেখছিলাম তখন মনের ভিতর ভীষণ ভালো লাগা কাজ করছিলো। আমাদের বিছানাকান্দির উদ্দেশ্যে যাত্রা পথে প্রথম মেঘালয় পাহাড় দেখেছিলাম একটি নদীর ব্রিজের উপর থেকে।

20230903_093334.jpg

আমরা অবশ্য ব্রিজের উপর কিছু সময় দাঁড়িয়ে সেখানকার সৌন্দর্য উপভোগ করেছিলাম। আর এটাই হচ্ছে বাইক নিয়ে ভ্রমণ করার সব থেকে মজার ব্যাপার। বাইক নিয়ে ভ্রমণ করলে যখন তখন যেখানে সেখানে ইচ্ছামতো দাঁড়িয়ে সেখানকার সৌন্দর্য উপভোগ করা সম্ভব হয়। আর এই কারণেই আমি বাইক নিয়ে ভ্রমণ করতে এত বেশি ভালবাসি। আমরা বাইক নিয়ে যে, পথ দিয়ে বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছিলাম, সেই পথ বেশিরভাগই খারাপ ছিলো।

20230903_092149.jpg

তবে এটা আমাদের জন্য অ্যাডভেঞ্চার ভ্রমন ছিলো। আমরা কখনো বিটুমিনের রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম কখনো আরসিসি রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম আবার কখনো গ্রাম বাংলার মেঠো পথ দিয়ে যাচ্ছিলাম। গ্রামের মেঠো রাস্তার পাশের সবুজ ধানের ক্ষেত পেরিয়ে দৃষ্টিগোচর হচ্ছিলো মেঘালয়ের সুউচ্চ পাহাড় গুলো। একটার পর আরেকটা পাহাড় দেখে মনে হচ্ছিলো মেঘের সাথে মিশে গেছে।

আজকে এ পর্যন্তই আমি আবার অন্য পোস্টে বিছনাকান্দি ভ্রমণ কাহিনী শেয়ার করবো।



ছবির বিবরণ


ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: বিছনাকান্দি, সিলেট
তারিখ: ৩ রা সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ



প্রিয় বন্ধুরা,

আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।



আমি কে !

20230826_112155.jpg

আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@aongkon



VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png
OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

standard_Discord_Zip.gif

Sort:  
 last month 

আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা দেখে খুব ভালো লাগলো, এবং ছবিগুলি ও ভীষণ সুন্দর হয়েছে। রোড ট্রিপ একেই বলে। একটা সময় তো জিজ্ঞেস ছিল না, তখন আশেপাশে লোককেই জিজ্ঞেস করে যেতে হতো। সে কারণে আমরা বলি রাস্তার মোড়ে চায়ের দোকানি পান দোকানি এরাই জলজ্যান্ত জিপিএস। যাইহোক আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা খুবই ভালো লাগলো , এ কথা ঠিক বলেছেন যে ভ্রমণ করলে মানসিক স্বাস্থ্য খুব ভালো থাকে।

 20 days ago 

হ্যাঁ দিদি একেই রোড ট্রিপ বলে। রাস্তার মোড়ের এসব দোকানগুলোই তো আসল জিপিএস এটা সত্যি বলেছেন। আমার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে যেন খুশি হলাম দিদি। বরাবরের মতো সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 last month 

এর আগেও আপনাদের সিলেট ভ্রমনের বেশ কয়েকটা পোস্ট দেখেছিলাম। আজকে অন্য আরেকটা ভ্রমণ পোস্ট শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। গুগল ম্যাপের উপর নির্ভরশীল না হয়ে স্থানীয় লোকদের কাছে শুনে রওনা দিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। ফটোগ্রাফির মধ্যে মেঘালয়ের পাহাড় গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 20 days ago 

গুগল ম্যাপের উপর যদি নির্ভরশীল হয়ে অন্তত সিলেটে ভ্রমণ করা সম্ভব হয় না সব সময়। ফটোগ্রাফি গুলা আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপু। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 last month 

সিলেট ভ্রমনের কথা শুনলেই আমার অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে।আপনি মনে হয় ভ্রমন করতে বেশ পছন্দ করেন। প্রায় আপনার ভ্রমন বিষয়ে পোস্ট দেখি।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ

 20 days ago (edited)

হ্যাঁ আপু আমি ভ্রমণ করতে ভীষণ পছন্দ করি আর তাইতো মাঝেমধ্যেই ভ্রমণে বের হয়ে যায়। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

 last month 

আপনার ফটোগ্রাফি আর লেখার নতুন করে প্রশংসা আর করলাম না। আপনার লেখাগুলো পড়ে অভিজ্ঞতা নেই যদি ভবিষ্যতে যাই ওইসব এলাকায় যাতে কাজে লাগে।

 20 days ago 

আমার ভ্রমণ বিষয়ক অভিজ্ঞতা এবং ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাই। অবশ্যই ভাই ভবিষ্যতে এসব এলাকায় গেলে কাজে লাগবে।

 last month 

আপনি তো দেখছি অনেকগুলো জায়গা ইতিমধ্যে এই ভ্রমণ করে ফেলেছেন ভাইয়া। আপনার ঘুরাঘুরি করার পোস্টগুলো আমার বেশিরভাগই পড়া হয়েছে। আজকে আপনি অনেক সুন্দর করে বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছেন আর এই মুহূর্তটা শেয়ার করেছেন। বেশ ভালোভাবেই উপভোগ করলাম আপনার এই সুন্দর মুহূর্তটা। আশা করছি জায়গাটাতে গিয়ে কি রকম ভালো সময় অতিবাহিত করেছেন এটা খুব শীঘ্রই আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন। অপেক্ষায় থাকলাম পরবর্তী পোস্টগুলোর জন্য।

 20 days ago 

অবশ্যই আপু খুব শীঘ্রই আমি সিলেটের বিছনাকান্দির ভ্রমণ বিষয়ক অভিজ্ঞতা আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 last month 

ঘুরাঘুরি করতে আমি অনেক বেশি ভালোবাসি যেটা আপনাকে বলে বোঝাতে পারবো না। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করলে মনটা সত্যি অনেক ভালো হয়ে যায়। আর মন মাইন্ড যদি ফ্রেশ না থাকে, তাহলে তো কিছুই করতে ভালো লাগে না। এক এক করে অনেক জায়গায় ঘুরাঘুরি করে ফেলেছেন আপনি যেটা দেখে খুব ভালো লেগেছে। বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করার মুহূর্তটা আজ শেয়ার করলেন, যেটা খুব ভালোভাবে উপভোগ করলাম। যাত্রা শুরু করার মুহূর্তটা যেমন সুন্দর ছিল, নিশ্চয়ই ঘুরাঘুরির মুহূর্তটাও ভালো ছিল।

 20 days ago 

আপনিও আমার মতই ঘোরাঘুরি করতে অনেক পছন্দ করে সেটাই ভালো লাগলো ভাই। হ্যাঁ ভাই বিভিন্ন জায়গায় বরাবরি করলে মন ফ্রেশ হয়ে যায়। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

 last month 

বাহ কী সুন্দর এ যেন বাংলার সুইজারল্যান্ড। গুগল ম‍্যাপের সাহায্য না নিয়ে ভালোই করেছেন ঐটা অনেক ভুলভাল লোকেশন দেখাই। ভালো করে ক্লান্তিহীন ভ্রমণ করতে গেলে রাতের ঘুমটা ভালো
হওয়া আবশ‍্যক। বিছানাকান্দি তে যাএার পোস্ট টা বেশ ভালো লাগল ভাই। যাএাপথের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল। সবমিলিয়ে দারুণ ছিল।

 20 days ago 

আসলেই ভাই দেখে মনে হয় এসব বাংলার সুইজারল্যান্ড। হ্যাঁ ভাই ভ্রমণ ক্লান্তিহীন করতে পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন হয়। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

 last month 

সুন্দর একটি কথা বলেছেন ভাইয়া।মানুষের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক সুস্থতার ও প্রয়োজন। আর মানসিক ভাবে সুস্থ থাকতে হলে মাঝে মাঝে কোথাও ভ্রমণ করলে মন মানুসিকতা চেঞ্জ হয় ও সুস্থ থাকে। আপনিতো দেখছি বাংলাদেশের প্রায় অনেক জায়গায় ভ্রমণ করে ফেলেছেন। শুনেছি বিছনাকান্দি দেখতে অনেক সুন্দর যাওয়ার ইচ্ছ থাকলেও। একনও ভাগ্য হয়নি। আজ আপনার বিছানাকান্দির বণর্না ও তার পাশাপাশি প্রকৃতির ছবিগুলো কিন্তু অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া।

 20 days ago 

এখনো অনেক জায়গায় যাওয়ার বাকি আছে আপু ইচ্ছা আছে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জায়গাতে ভ্রমণ করা। বিছনাকান্দি জায়গাটি অনেক সুন্দর অবশ্যই সে রকম সময় পেলে ভ্রমণ করবেন আশা করি অনেক ভালো লাগবে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.027
BTC 58974.49
ETH 2666.08
USDT 1.00
SBD 2.45